বৃত্ত কাকে বলে? বৃত্তের বৈশিষ্ট্য
বৃত্ত কাকে বলে: যে গণিত অংশের একটি অন্যতম অংশ হচ্ছে বৃত্ত। বৃত্ত একই সাধারণ বিষয় তবে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য রয়েছে যেমন বৃত্ত কাকে বলে বৃত্তের বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি।
প্রয়োজন অনুসারে অথবা শ্রেণিতে অনুসারে অনেকে দীপ্ত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে চাই। এজন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের বৃত্ত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য যেমন বৃত্ত কাকে বলে বৃত্তের বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি আলোচনা করে জানাচ্ছি।
গণিত হচ্ছে একটি অন্যতম গণনাকারীর বিষয়।
তবে এগুনিত অংশের একটি অন্যতম শাখা হচ্ছে জ্যামিতির অংশ। জ্যামিতিক অংশের একটি ধাপ বা অন্যতম একটি শাখা হচ্ছে বৃত্ত।
মূলত বীর তো হচ্ছে এমন একটি অংশ যে অংশের মাধ্যমে জ্যামিতির এক অনন্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। তবে গাণিতিক বিভিন্ন কারণে অথবা পরীক্ষামূলক পরিস্থিতির কারণে বৃত্ত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য যেমন বৃত্ত কাকে বলে বৃত্তের বৈশিষ্ট্য কি ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা খুবই প্রয়োজন।
এছাড়াও সজীব তথ্য জানার মাধ্যমে বৃত্ত কাকে বলে বৃত্তের উদাহরণ বৃত্তের বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি সকল তথ্য জানার মাধ্যমে বিভিন্নভাবে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব। এ সকল কারণে দীপ্ত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে অবগত হওয়া প্রয়োজন।
বৃত্ত কাকে বলে
যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বৃন্দকে ক্লান্ত করে ওই বিন্দুর সাপেক্ষে সর্বদিকে সমান দূরত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে চতুর্দিকে একবার যদি ঘুরিয়ে আনা যায় এবং এর ফলে যে ক্ষেত্র তৈরি হয় ওই ক্ষেত্রটিকে বৃত্ত বলা হয়। সাধারণত বৃত্ত একটি বিন্দুকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়।
এক্ষেত্রে বক্ররেখা করে আসে তবে এক্ষেত্রে যে লেখাটি ঘুরে আসে সেটির ওই বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত যে বিন্দু রয়েছে তার থেকে সর্বদা সমান্তরতে অবস্থান করে।
কোন নির্দিষ্ট বিন্দুকে ক্লান্ত করে সমান্তরোত্তর বজায় রেখে চারদিকে ঘিরে যে একটি ক্ষেত্র তৈরি করা ওই ক্ষেত্র কে বৃত্ত বলে।
বৃত্তের বৈশিষ্ট্য
বৃত্ত তৈরি ক্ষেত্রে বহন করে ক্ষেত্রে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। নিম্নে বৃত্তের বৈশিষ্ট্যসমূহ তুলে ধরা হলো :-
১. তিনটি বিন্দু দিয়ে একটি বৃত্ত আঁকা যায় তবে বিন্দু তিনটি একই রেখায় অবস্থিত না হলে কেবলমাত্র আবৃত্ত আঁকা যায়।
২.যদি দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দেওয়া থাকে তাহলে ওই দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে অসংখ্য বৃত্ত আঁকা সম্ভব।
৩. যদি একই এলাকায় অবস্থিত থাকে তিনটি বিন্দু তাহলে ওই বিন্দু কিন্তু দিয়ে কোন বৃত্ত আঁকা সম্ভব নয়।
৪. নির্দিষ্ট পরিসীমার মধ্যে আবৃত থাকে এবং তাদের ক্ষেত্রফল।
৫. বৃত্তের আকৃতির নিয়ম এবং একটি বৃত্ত প্রতিফলন প্রতিসম অক্ষর হিসেবে কাজ করে থাকে।
৬. যদি কোন ব্যক্তির গুন প্রতিসাম্য হয় বা প্রতিসাম্য তৈরি করতে হয় তাহলে তার সাথে করতে হয়।
৭. বৃত্ত অংকনের ক্ষেত্রে প্রতিটি বৃত্তের আকৃতি অঙ্কনের চিত্র অভিন্ন হয়ে থাকে।
৮. বৃত্তের মধ্যে রয়েছে দেশ এবং পরিধি এবং পরিধি এবং দুটি অনুবাদ পরস্পরের ধ্রুব সংখ্যা।
ইহা π দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
৯. বৃত্তের মধ্যে রয়েছে একক দ্রুত যা মূলত কার তৃতীয় স্থানান্তর ব্যবস্থার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় এক্ষেত্রে মোট বিন্দুতে ক্লান্ত বিশিষ্ট ভাবে একক ব্যাসার্ধের উপর অঙ্কন করা হয়।
১০. বৃত্ত হলো মূলত অর্থাৎ বৃত্ত নিয়ে ক্ষেত্রে কেবলমাত্র ৩ টি বিন্দু দিয়ে আসবে এবং যারা অসমরেখায় অবস্থান করবে।
বৃত্ত কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য
যদি কোন একটি নির্দিষ্ট বৃন্দকে ক্লান্ত করে ওই বিন্দুর সাপেক্ষে সর্বদিকে সমান দূরত্ব বজায় রাখার মাধ্যমে চতুর্দিকে একবার যদি ঘুরিয়ে আনা যায় এবং এর ফলে যে ক্ষেত্র তৈরি হয় ওই ক্ষেত্রটিকে বৃত্ত বলা হয়।
সাধারণত বৃত্ত একটি বিন্দুকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়। এক্ষেত্রে বক্ররেখা করে আসে তবে এক্ষেত্রে যে লেখাটি ঘুরে আসে সেটির ওই বৃত্তের মধ্যে অবস্থিত যে বিন্দু রয়েছে তার থেকে সর্বদা সমান্তরতে অবস্থান করে।
বৈশিষ্ট্য : ★বৃত্তের মধ্যে রয়েছে দেশ এবং পরিধি এবং পরিধি এবং দুটি অনুবাদ পরস্পরের ধ্রুব সংখ্যা। ইহা π দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
★ বৃত্তের মধ্যে রয়েছে একক দ্রুত যা মূলত কার তৃতীয় স্থানান্তর ব্যবস্থার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় এক্ষেত্রে মোট বিন্দুতে ক্লান্ত বিশিষ্ট ভাবে একক ব্যাসার্ধের উপর অঙ্কন করা হয়।
★বৃত্ত হলো মূলত অর্থাৎ বৃত্ত নিয়ে ক্ষেত্রে কেবলমাত্র ৩ টি বিন্দু দিয়ে আসবে এবং যারা অসমরেখায় অবস্থান করবে।
★যদি একই এলাকায় অবস্থিত থাকে তিনটি বিন্দু তাহলে ওই বিন্দু কিন্তু দিয়ে কোন বৃত্ত আঁকা সম্ভব নয়।
★নির্দিষ্ট পরিসীমার মধ্যে আবৃত থাকে এবং তাদের ক্ষেত্রফল।
★ আমার আকৃতির নিয়ম এবং একটি বৃত্ত প্রতিফলন প্রতিসম অক্ষর হিসেবে কাজ করে থাকে।
বৃত্তের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি
- বৃত্তের মধ্যে রয়েছে দেশ এবং পরিধি এবং পরিধি এবং দুটি অনুবাদ পরস্পরের ধ্রুব সংখ্যা। ইহা π দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
- বৃত্তের মধ্যে রয়েছে একক দ্রুত যা মূলত কার তৃতীয় স্থানান্তর ব্যবস্থার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় এক্ষেত্রে মোট বিন্দুতে ক্লান্ত বিশিষ্ট ভাবে একক ব্যাসার্ধের উপর অঙ্কন করা হয়।
- বৃত্ত হলো মূলত অর্থাৎ বৃত্ত নিয়ে ক্ষেত্রে কেবলমাত্র ৩ টি বিন্দু দিয়ে আসবে এবং যারা অসমরেখায় অবস্থান করবে।
- যদি একই এলাকায় অবস্থিত থাকে তিনটি বিন্দু তাহলে ওই বিন্দু কিন্তু দিয়ে কোন বৃত্ত আঁকা সম্ভব নয়।
- নির্দিষ্ট পরিসীমার মধ্যে আবৃত থাকে এবং তাদের ক্ষেত্রফল।
- আমার আকৃতির নিয়ম এবং একটি বৃত্ত প্রতিফলন প্রতিসম অক্ষর হিসেবে কাজ করে থাকে।
- তিনটি বিন্দু দিয়ে একটি বৃত্ত আঁকা যায় তবে বিন্দু তিনটি একই রেখায় অবস্থিত না হলে কেবলমাত্র আবৃত্ত আঁকা যায়।
- যদি দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দেওয়া থাকে তাহলে ওই দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে অসংখ্য বৃত্ত আঁকা সম্ভব।
- যদি কোন ব্যক্তির গুন প্রতিসাম্য হয় বা প্রতিসাম্য তৈরি করতে হয় তাহলে তার সাথে করতে হয়।
- বৃত্ত অংকনের ক্ষেত্রে প্রতিটি বৃত্তের আকৃতি অঙ্কনের পর্দা অভিন্ন হয়ে থাকে।
বৃত্তের ৩ টি বৈশিষ্ট্য
১. বৃত্ত অংকনের ক্ষেত্রে প্রতিটি বৃত্তের আকৃতি অঙ্কনের চিত্র অভিন্ন হয়ে থাকে।
২. বৃত্তের মধ্যে রয়েছে দেশ এবং পরিধি এবং পরিধি এবং দুটি অনুবাদ পরস্পরের ধ্রুব সংখ্যা। ইহা π দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
৩. বৃত্তের মধ্যে রয়েছে একক দ্রুত যা মূলত কার তৃতীয় স্থানান্তর ব্যবস্থার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় এক্ষেত্রে মোট বিন্দুতে ক্লান্ত বিশিষ্ট ভাবে একক ব্যাসার্ধের উপর অঙ্কন করা হয়।
বৃত্তের কয়টি অংশ ও কি কি
একটি বৃত্ত অংকনের উপর নির্ভর করে আরো অনেকগুলো অংশ রয়েছে। বৃত্তের যে সকল অংশ রয়েছে সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. জ্যা: একটি বৃত্তের যে বিন্দু তৈরি হয়েছে সেগুলোর ভিতরে প্রান্তিক বিন্দুদের সমূহ একটির একাংশ তৈরি করা হয় যাকে জ্যা বলে।
২. কেন্দ্র : বৃত্তে যে সকল বিন্দু রয়েছে বা যে সকল অসংখ্য বিন্দুর সমন্বয়ে একটি বৃত্ত তৈরি করা হয় সেগুলো সবগুলো সমুদ্রবর্তীতে বৃত্তের মধ্যে একটি অংশ বা সেট রয়েছে যেগুলো প্রতিটি অংশ বা লেখা হতে সমুদূরবর্তী।
৩. বৃত্তচাপ: বৃত্তের সাথে সংযুক্ত রয়েছে এবং বা এর বিভিন্ন পরিধির অংশকে বৃত্তচাপ বলা হয়।
৪.পরিধি: প্রতিটি বৃত্ত অংকনের ক্ষেত্রে তার পরিসীমার যে দৈর্ঘ্য রয়েছে তা হলো পরিধি।
৫. বৃত্তিয় ক্ষেত্র : একটি বৃত্তের একটি বিত্ত চাপ রয়েছে এবং এই চাপ দ্বারা ও দুটি ব্যাসার্ধ দ্বারা পরিবেষ্টিত অঞ্চলকে বৃত্তীয় ক্ষেত্র বলে।
৬ ব্যাস : একটি বৃত্তকে কেন্দ্র বরাবর যদি দুইটি আলাদা অংশে বা অনেকগুলো আলাদা অংশে ভাগ করা যায় তাহলে প্রতিটি অংশকে বৃত্তের ব্যাস বলা হয়। সাধারণভাবে বৃত্তের ব্যাস হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধের দ্বিগ।
৭. বৃত্তিয় একাংশ: বৃত্তি ওর একাংশ হল এমন একটি অংশ যার কোন নির্দিষ্ট ক্রন্দনী এবং এটি যা এর শেষ বিন্দুতে অবস্থিত এবং অপর একটি যা বা চাপ দ্বারা পরিবেশিত করা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল।
৮. ব্যাসার্ধ: বৃত্তের কেন্দ্র হতে বৃত্তের যে ক্ষেত্র রয়েছে ওই ক্ষেত্রের যেকোন দূরত্বকে একটি ব্যাসার দেওয়া হয়। এছাড়াও ব্যাসার্ধ হল বৃত্তের ব্যাস এর অর্ধেক অংশ।
৯. স্পর্শ: যদি অনেকগুলো বা একতলীয় বিভিন্ন সরলরেখা বৃত্তকে একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে বা একাধিক নির্দিষ্ট বিন্দুতে স্পর্শ করে তাহলে তাকে ঐ বৃত্তের অর্থাৎ ওই রেখাকে ওই বৃত্তের স্পর্শ বল হয়।
১০. কর্তক: একটিভিতে যে বর্জিত যা রয়েছে এবং একটি বৃত্তকে যদি দুইটি বিন্দুতে ওই যা ছাদ করে তাহলে ওই অংশকে কত বলা হয়।
বৃত্তের কেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য
বৃত্তের কেন্দ্রের বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্ন তুলে ধরা হলো :-
১.একটি বৃত্তির সর্বমোতে এবং করে বিদ্যঙ্কন করা হয় তা হল বৃত্তের।
২. বৃত্তের প্রেম ধরতে বৃত্তির চারদিকের প্রতিটি অংশের দূরত্ব সমান।
৩. পেন্সিল কম্পাস এর নিচের অংশকে বৃত্তের কেন্দ্রে রেখে একটি বৃত্ত তৈরি করা হয়।
৪. যদি কোন ব্যক্তির ব্যাস তৈরি করা হয় তাহলে তা ব্যক্তির প্রান্ত বরাবর দুই প্রান্ত আমি ভাবি অংকন করা হয়।
৫. একটি বৃত্তি কেন্দ্র হতে তার যেকোন বিন্দুর দূরত্বকে বৃত্তির ব্যাসার্ধ বলে অর্থাৎ বৃত্তের ব্যাসার্ধ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে তা ক্রাণদের উপর নির্ভর করে।
বৃত্তের জ্যা এর বৈশিষ্ট্য
একটি বৃত্তের মধ্যে রয়েছে বৃত্তের জ্যা। এর কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। বৈশিষ্ট্য সমূহ নিয়ম নিয়ে তুলে ধরা হলো :-
১. বৃত্তির পরিধির যেকোনো দুটি অংশকে যোগ করে যদি কোন রেখা অঙ্কন করা হয় তাহলে তাকে জ্যা বলা হয়।
২. বৃত্তের যে সকল যারা রয়েছে সেগুলো লম্ব দিয়ে কনডম ভাবে বৃত্ত কেন্দ্রগামী।
৩. বৃত্তির মধ্যে অবস্থিত সমান সমান জাহা বৃত্তের প্রেম ধৈর্য সমদূর উপস্থিত স্থানে অবস্থিত।
বৃত্তের পরিধির বৈশিষ্ট্য
বৃত্তের পরিধির বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. বৃত্তের পরিসীমার যে নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য রয়েছে তা হলো বৃত্তের পরিধি।
২. বিদ্যচাপ অংকনের ক্ষেত্রে চাপ যে অংশটুকু রয়েছে বা একটি নির্দিষ্ট অংশ থেকে ওপরে একটি নির্দিষ্ট অংশ পর্যন্ত যে চাপে চিত্র অঙ্কন করা হয় ওই নির্দিষ্ট চাপের অংশকে বলে আখ্যা দেয়া হয়।
৩. প্রতিবার যখন বৃত্ত অংকন করা হয় তখন প্রীত অঙ্কনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরক দইয়ের নিয়ে আয় বৃত্তের পরিধির পরিবর্তন হয়।
৪. পরিধির দিক পরিবর্তন এর মাধ্যমে একটি বৃত্তের আকার গোল হয়ে থাকে।
বৃত্তের ব্যাসের বৈশিষ্ট্য
বৃত্তের দেশের বৈশিষ্ট্য সমূহ নিম্নরুপ:
১. বৃত্তের ব্যাস হলো মূলত একটি কেন্দ্র গামী দৈর্ঘ্য বা রেখা।
২. বৃত্তের যেকোনো দুই প্রান্তর আমি আর খালি বিক্রান্ত বড় বড় গমন করে তাহলে তাকে বৃত্তের দেশ বলে।
৩. বৃত্তির ব্যাস হলো মূলত একটি একাংশের নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য।
৪. একটি বৃত্তের মধ্যে অসংখ্য ব্যাসার্ধ বিদ্যমান।
৫. একটি বৃত্তের ব্যাসার একটি যা বলা হয় তবে তা কেন্দ্রগামী হতে হবে।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা বৃত্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য যেমন বৃত্ত কাকে বলে, বৃত্তের বৈশিষ্ট্যসমূহ এবং বৃত্তির বিভিন্ন অংশ ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করেছি।
বৃত্ত সম্পর্কে আপনার যেকোন তথ্য জানার থাকলে তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানতে পারবেন। এছাড়া আপনার কাছে বিদ্যুৎ সম্পর্কিত যে প্রশ্নগুলো রয়েছে বাজে প্রশ্নগুলোর উত্তর আপনি জানতে চান তা আমাদের
মাধ্যমে, যদি যথাযথভাবে জানতে পেরে থাকেন এবং উপকৃত হতে পারেন তাহলে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।
আরো পড়ুন: শীর্ষ বিন্দু কাকে বলে
আমাদের পোষ্টের সাথে সম্পর্কিত এরকম আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর নিম্নরূপ :-
১. বৃত্তের কেন্দ্রগামী রেখাকে কি বলে?
= ব্যাস।
২. বৃত্তের পরিধির অংশকে কি বলে?
= বৃত্তচাপ।
৩. বৃত্তকলার ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র কি?
= πr²,,,,
৪.ব্যাসার্ধের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি?
= ইহা ব্যাস এর অর্ধাংশ, বৃত্তচাপের যেকোনো একটি বিন্দুতে ক্লান্ত বিন্দুর দূরত্ব।
৫.বৃত্তের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি?
= ☆ বৃত্ত অংকনের ক্ষেত্রে প্রতিটি বৃত্তের আকৃতি অঙ্কনের চিত্র অভিন্ন হয়ে থাকে।
☆ বৃত্তের মধ্যে রয়েছে দেশ এবং পরিধি এবং পরিধি এবং দুটি অনুবাদ পরস্পরের ধ্রুব সংখ্যা। ইহা π দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
☆ বৃত্তের মধ্যে রয়েছে একক দ্রুত যা মূলত কার তৃতীয় স্থানান্তর ব্যবস্থার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় এক্ষেত্রে মোট বিন্দুতে ক্লান্ত বিশিষ্ট ভাবে একক ব্যাসার্ধের উপর অঙ্কন করা হয়।
৬.বৃত্তের সীমারেখা কে কি বলে?
= বৃত্তের পরিধি।
৭. বৃত্তের ব্যাস এর অপর নাম কি?
= পরিমাপীয় রেখাংশ।