রাষ্ট্রবিজ্ঞান কে বিজ্ঞান: রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞানের প্রায় সকল নীতিমূলক এবং সামাজিক বিজ্ঞানের সাথে সমন্বয়ে কাজ করে এবং নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানিক ও সামাজিক পদ্ধতি পরিকল্পনা,
রাষ্ট্রবিজ্ঞান কে বিজ্ঞান বলা হয় কেন
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বা রাজনীতিবিদ্যা হলো মানবিক ও সামাজিক পরিবেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রিক বা সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের গবেষণা ও অধ্যয়নের মাধ্যমে সংগঠিত ধারণাগুলির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত একটি বিজ্ঞানশাস্ত্র।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান অন্যান্য বিজ্ঞানগুলির মধ্যে একটি বিশেষ বিজ্ঞান হিসাবে বিবেচিত হয় কারণ এটি রাষ্ট্রের গঠন,
প্রশাসন, নীতি গঠন ও বিবর্তন, সরকারের কার্যক্রম ও কর্মপদ্ধতি ইত্যাদি নির্ধারণে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান নামটি দেওয়া হয় কারণ এটি একটি বিজ্ঞানশাস্ত্র হিসাবে গণ্য হয়,
যা নির্দিষ্ট পদ্ধতিসমূহ ব্যবহার করে তত্ত্বাবধান করে এবং পরীক্ষা করে বিভিন্ন রাষ্ট্রিক ও সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকাণ্ড নির্ধারণ করে।
উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রশ্নগুলি উত্তর খুঁজে পাওয়া বাবলী প্রযুক্তি ও ধারণা সরবরাহ করে।
এটি রাষ্ট্রের শক্তিশালী সংগঠন ও বিচারপতি নীতিমালা তৈরি করে এবং সরকারকে উন্নতমানের সেবা প্রদান করার উপায় সাধন করে।
আরো পড়ুন: উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য
রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি বিজ্ঞানের পদবাচ্য
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হলো একটি বিজ্ঞানের শাখা যা নির্দিষ্ট দেশের প্রশাসন, সরকার, নীতি গবেষণা, শাস্ত্রীয় প্রক্রিয়া এবং সংস্থাগুলি নির্দেশ করে।
এটি সাধারণত সরকারি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার উন্নয়ন, সম্পাদন এবং সংরক্ষণের
প্রশাসনিক এবং সংবিধানগত প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে গবেষণা ও প্রযুক্তির পরিবর্তনে মানুষের সংস্কৃতি ও সামাজিক বিকাশের মাধ্যমে নির্দেশ করে।
সাধারণত রাষ্ট্রবিজ্ঞান নির্দিষ্ট দেশের প্রশাসনিক বিষয়গুলি সম্পর্কে প্রযুক্তি, নীতি গবেষণা, অর্থনীতি এবং শাস্ত্রীয় প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান উৎপন্ন করে। এটি রাষ্ট্রগত নীতির সংশ্লেষণ ও প্রয়োগের মাধ্যমে বিশ্বের সামাজিক,
আর্থিক এবং রাজনৈতিক সাম্প্রদায়িকতার গবেষণা করে। এটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাদের সংস্পর্শে অট্টহাসিক হওয়া সম্ভব।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হলো প্রশাসনিক পদবীতে চাকরি করা এবং সার্বিক পরিবর্তন সৃষ্টি করার জন্য নীতি ও পরিকল্পনা তৈরি করা।
এটি সরকার ও সার্বিক প্রশাসনের ভেতর বিভিন্ন পদবীতে কার্যরত মানুষকে প্রশিক্ষণ এবং সহায়তা প্রদান করে যাতে তিনি নীতিমূলক সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
এছাড়াও রাষ্ট্রবিজ্ঞান মাধ্যমে মানুষকে সামাজিক ও রাষ্ট্রগত বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া হয় যাতে সেই জ্ঞানটি দেশের উন্নতির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
সংক্ষেপে বলা যায়, রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশাসনিক পদবীতে চাকরি এবং নীতি তৈরি করার জন্য বিভিন্ন বিষয়ে তত্ত্ব, তত্ত্বাবধান, পরিকল্পনা এবং গবেষণার কাজ করে।এটি রাষ্ট্রের প্রশাসন, নীতিসংগত প্রক্রিয়া এবং সমাজগত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরো পড়ুন: আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে
রাষ্ট্রবিজ্ঞান কে বিজ্ঞান বলার যুক্তি
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বা রাজনীতিবিদ্যা মানুষের সমাজজীবন এবং সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলির সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি পর্যবেক্ষণ এবং বিশ্লেষণ করে। এটি রাজনীতিক পদ্ধতি,
-
শাসন পদ্ধতি,
-
সরকারী নীতিসমূহ,
-
প্রশাসনিক পদ্ধতি,
-
অর্থনীতি,
-
মানবিক উন্নয়ন,
-
জাতিসংঘ,
-
বৈদেশিক নীতি,
-
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক,
-
পুরস্কার এবং বিশ্লেষণ পর্যালোচনা করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য হলো রাষ্ট্রের গঠন, কর্তব্য, ক্ষমতা এবং সরকারের কর্মক্ষমতা সম্পর্কে জ্ঞান সংগ্রহ করা।
এটি মানুষের সামাজিক ও রাজনৈতিক সংস্কার উন্নতির জন্য প্রযোজ্য সরকারি নীতি ও ব্যবস্থা গঠন করার সহায়তা করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি প্রযুক্তিবিদ্যা যা সমাজজীবন, শাসন এবং নীতি গঠনের সমস্যাগুলি সমাধান করার উপায়গুলি বিশ্লেষণ করে।
যুক্তির দৃষ্টিভঙ্গি হিসাবে আমরা বলতে পারি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান হলো, যেখানে বিশ্লেষণ,তত্ত্ব এবং কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে মানব সমাজের পরিবর্তনে রাষ্ট্র ও সরকারের ভূমিকা সম্পর্কে জ্ঞান নির্মাণ করা।
এটি রাষ্ট্রগত সমস্যা ও তার সমাধানে বিজ্ঞানগত মেধা, তত্ত্ব ও তথ্যকে উপযোগী প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পাদন করে। এটি রাষ্ট্র ও সমাজের উন্নয়নে দিকনির্দেশ নির্ধারণ এবং পরিবর্তনের জন্য গবেষণা ও পরামর্শ সরবরাহ করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানে তত্ত্ব, সূত্র, প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতির মাধ্যমে রাষ্ট্রের পরিবর্তন ও উন্নয়ন পর্যবেক্ষণ ও অনুশীলন করা হয়।
সুতরাং, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান বলা যায় কারণ এটি পরিবর্তন, পরিকল্পনা এবং নীতির মাধ্যমে সমাজের উন্নয়ন ও সরকারের প্রভাবকে সমর্থন করে।
এটি রাষ্ট্র ও সরকারের সংস্থাগুলির সম্পর্কে জ্ঞান সংগ্রহ করে এবং রাষ্ট্রের সামাজিক, আর্থিক এবং রাজনৈতিক সমস্যাগুলির পরিষ্কার বোধ করে।
এটি সমাজের উন্নয়ন এবং প্রগতির জন্য বিভিন্ন নীতি এবং পরিকল্পনা গঠন করে এবং এগুলি পরিষ্কার এবং বুদ্ধিমত্তায় বিচার করে।
সারাংশঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান হলো মানব সমাজের পরিবর্তনে রাষ্ট্র ও সরকারের ভূমিকা নির্ধারণ করতে বিজ্ঞানগত মেধা, তত্ত্ব ও তথ্যকে প্রয়োগ করা।
এটি রাষ্ট্রের সমস্যা ও তার সমাধানে গবেষণা ও পরামর্শ সরবরাহ করে এবং সামাজিক, আর্থিক এবং রাজনৈতিক উন্নয়নের জন্য নীতি এবং পরিকল্পনা গঠন করে।
আরো পড়ুন: ভেষজ উদ্ভিদ কাকে বলে
রাষ্ট্রবিজ্ঞান সংজ্ঞা বিবর্তন ও বিষয়বস্তু
রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গবেষণা ক্ষেত্র যা সংস্কৃতি, শাসন ও রাজনীতির মধ্যে বিভিন্ন সম্পর্ক এবং রাষ্ট্রের গঠন এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে অধ্যয়ন করে।
এটি একটি বিজ্ঞান বিষয়কে বুঝানোর চেষ্টা করে যা প্রায়শই রাজনৈতিক ব্যবহারের বিষয়বস্তু, সরকার পদ্ধতি, লোকতন্ত্র এবং রাষ্ট্র সম্পর্কে পরামর্শ দেয়।
এটি একটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, আর্থিক এবং রাজনৈতিক গঠনের প্রভাব নির্ধারণ করার জন্য উপযোগী থাকে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়বস্তু এবং বিবর্তনগুলি পরিবর্তিত হয়েছে, কারণ সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনগুলির সাথে মিলে সম্পর্কিত।
কিছু মৌলিক বিষয়বস্তু নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো:
লোকতন্ত্র: লোকতন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা এখন বেশ প্রধান করে এবং এটি সমাজে জনপ্রিয় একটি রাজনীতির আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হয়।
লোকতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত ও কার্যকারিতা, মানুষের অধিকার এবং দায়িত্ব, প্রতিষ্ঠানের গঠন এবং পরিচালনা ইত্যাদি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি।
সরকার ও নীতি বিজ্ঞান: সরকার ও নীতি বিজ্ঞান রাষ্ট্রের গঠন, রাজনীতিক নীতি এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানের পরিচালনায় গভীরভাবে শেখায়।
এটি সরকারী কার্যক্রমের গঠন, নীতিসমূহের গঠন ও প্রয়োগ, নীতিমালা প্রক্রিয়া, সরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড ও প্রভাব ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক রাষ্ট্রের মধ্যে সংস্কৃতি, বাণিজ্য এবং রাজনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে সম্পর্ক স্থাপন করার উপায় নিয়ে বিবেচনা করে।
এটি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মাধ্যমে রাষ্ট্রের স্থিতিকে গুণগতভাবে উন্নত করতে সহায়তা করে এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নীতি সম্পর্কে পরামর্শ দেয়।
সামাজিক ন্যায় ও নৈতিকতা: সামাজিক ন্যায় ও নৈতিকতা রাষ্ট্রের সামাজিক ব্যবস্থা,
সমাজ ও ব্যক্তির অধিকার এবং দায়িত্ব নিয়ে আলোচনা করে।
এটি মানবিক মূল্য, নৈতিক দায়িত্ব, সামাজিক অপরাধ ও দণ্ডপ্রাপ্তি,
সামাজিক সংঘটিত ও পরিবেশগত সমস্যার সমাধান ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে।
এগুলি কেবলমাত্র কিছু উদাহরণ, এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিষয়বস্তু এবং বিবর্তন এই ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান নির্দিষ্ট একটি বিষয়বস্তুকে নিয়ে গবেষণা, প্রতিষ্ঠান ও নীতিমালা বিপ্লবের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয় এবং নতুন প্রশ্নগুলির উদ্ভাবন হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল একটি প্রগতিশীল বিজ্ঞান কে বলেছেন
রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল একটি প্রগতিশীল বিজ্ঞান যা বিভিন্ন রাষ্ট্রের গঠন, কর্তৃপক্ষ এবং রাজনীতি সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে অধ্যয়ন করে। এটি
-
রাষ্ট্রের গঠন,
-
শাসন পদ্ধতি,
-
নীতি গঠন,
-
প্রশাসন,
-
নীতিসংক্রান্ত সমস্যা এবং রাষ্ট্রপতি,
সরকার ও সাংবাদিকতা সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে অন্যান্য বিষয়গুলি সম্পর্কে অধ্যয়ন করে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান রাষ্ট্রের গঠন, সংস্থা, কর্মকাণ্ড এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যাগুলির অধ্যয়ন করে এবং রাষ্ট্রের নীতি গঠন এবং বিপ্লবের পরিণতি সম্পর্কে জ্ঞান তৈরি করে।
-
এটি রাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড,
-
সংস্থা,
-
নীতিসংক্রান্ত কার্যক্রম,
-
সামরিক ও আর্থিক নীতি,
-
সামরিক ও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা,
-
মহামারী ব্যবস্থাপনা,
-
আপাততাবাদ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি নিয়ে অনুশীলন করে।
তাছাড়াও এটি মানবিক অধিকার, ন্যায়বিচার, সাংবিধানিক ও নীতিমালা বিষয়ে অধ্যয়ন করে যা একটি রাষ্ট্রের গঠন ও সংঘর্ষ সম্পর্কে পর্যালোচনা করে।
সারাদিন মানবিক সমাজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ব্যবহার হয় রাষ্ট্রের শাসন পদ্ধতি, নীতি এবং নীতিসংক্রান্ত সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য।
এটি গভর্নান্স সম্পর্কিত বিষয়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে, প্রশাসনিক সেবা ও নীতিসংক্রান্ত পদ্ধতিগুলিতে দক্ষতা উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়।
এটি আপাততাবাদ, মানবিক অধিকার, মানবতার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করে এবং রাষ্ট্রের সামাজিক ও আর্থিক উন্নয়নের জন্য গবেষণা ও নীতি উন্নয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়।
সুতরাং,
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
একটি প্রগতিশীল বিজ্ঞান যা রাষ্ট্রের গঠন,
কর্মকাণ্ড,
নীতি এবং নীতিসংক্রান্ত বিষয়গুলি
নিয়ে গবেষণা ও পর্যালোচনা করে এবং রাষ্ট্রের উন্নয়ন এবং সামাজিক পরিবর্তনের জন্য নীতি গঠন করে।
আরো পড়ুন: অভিযোজন কি? অভিযোজন কাকে বলে
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান বলেছেন কে
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান বলেছেন কোন ব্যক্তি বা কাউকে নিয়ে সদিচ্ছাপূর্বক কোনো স্টেটমেন্ট নেই। এটি বাংলা ভাষায় “Political Science” বলা হয়।
যেহেতু আপনি “রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান” বলে নিয়েছেন, তাহলে এটি একটি ব্যক্তিগত মতামত বা পরিমাণগত দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে।
কেউ ব্যক্তিগত স্তরে রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান বলে বিবেচনা করতে পারেন, কারণ এটি সমাজবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা যা প্রায় সমাজজ্ঞেরা পড়ে এবং গবেষণায় নিয়োজিত হয়।
এটি রাজনৈতিক পদ্ধতি, শাসন কর্মকাণ্ড, সরকারী নীতি এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত বিষয়ে সম্পর্কিত জ্ঞান বিশ্লেষণ করে।
এটি একটি বিশ্বব্যাপী বিষয় যা দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া হয়।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মাধ্যমে মানুষের ভোট প্রক্রিয়া, শাসন পদ্ধতি, নীতিমালা, আর্থিক উন্নয়ন, এথিকতা, সমাজমর্যাদা ইত্যাদি নির্ধারণ করা হয়।
তবে, প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান শাখাগুলির মধ্যে কোনও একটিকেই সাধারণত বিশেষ উচ্চতর বা “শ্রেষ্ঠ” বিজ্ঞান হিসাবে গণ্য করা হয় না।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখাগুলি পুরোপুরি ভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষভাবে গবেষণা এবং জ্ঞানবাপনে গুরুত্ব প্রদান করে।
তাই কোনও একটি বিজ্ঞান শাখা শ্রেষ্ঠ হিসাবে সাধারণত চিহ্নিত করা হয় না।