বেরিবেরি রোগ কি? বেরিবেরি রোগের লক্ষণগুলো কি কি?
বেরিবেরি রোগ কি: বেরিবেরি হলো একটি সাধারিত বাচ্চাদের জ্বরের রোগ, যা মোটামুটি আট দিনের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়। এই রোগের লক্ষণের মধ্যে উচ্চ জ্বর,
শরীরে ব্যাথা, শীতলতা, হাঁটু বা পায়ে ব্যথা, কানে কাঁটা বা গলা ব্যথা অথবা মুখ বা চোখ থেকে শোকরগ বের হতে পারে। এই রোগের বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ।
বেরিবেরি একটি জ্বরের ধরণ, যা প্যারামিটারিয়াম বিশেষে বাচ্চাদের মধ্যে সাধারিত। এটি অধিকাংশই ভাইরাসের কারণে হয় এবং তা প্রকারভেদে থাকতে পারে।
বেরিবেরির রোগের কারণ বৈজ্ঞানিকভাবে এখনো স্পষ্ট নেই, তবে এটি মোটামুটি ভাইরাসের একটি প্রকার হতে পারে, যা ধাতুশক্তি এবং নবজাতক শিশুদের মধ্যে ছড়ায়।
এই জ্বরের প্রকারের চিকিৎসা বৈদ্যুতিন হতে পারে এবং ডাক্তারের পরামর্শের প্রয়োজন। শিশুদের জ্বরের সাথে সাথে প্রচুর পানি দেওয়া, উপযুক্ত আচরণের সাথে সহানুভূতি এবং প্রেসক্রাইবড ড্রাগ বা প্যারাসিটামল জাতির জ্বর নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে।
বেরিবেরি রোগ হলে কি হয়
বেরিবেরি রোগ হলে, তা হলো ভাইরাসের কারণে সাধারিতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়া। এটির মধ্যে আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ ও চোখে চোখের পানি আসতে থাকে, যা সাধারিতভাবে স্বাভাবিক স্বাস্থ্যগত অবস্থা উপকরণ করে নেয়।
সামান্য মাত্রায় খোকায় চিকিত্সা অনুমোদিত হলেও, এটি জীবন্ত থাকতে পারে এবং পোষণশীল পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে চিকিত্সা করা হতে পারে।
বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারিতভাবে হাঁচি, কাশি, শরীরের দুর্গন্ধ, শোক্ত, মাংসের দৌড় বা চোখের লালচে অভিজ্ঞান করতে পারে।
অতিরিক্ত ক্ষতিগ্রস্ত হলে জীবন্ত থাকার ঝুঁকি বাড়তে পারে, এই কারণে দ্রুত চিকিত্সা প্রয়োজন। ব্যক্তির ভালবাসা বা স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের সময় সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
বেরিবেরি রোগে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির যদি শ্বাসকষ্ট বা দুর্বলতা অনুভব হয়, তাদের অতি শিগগতভাবে হাসপাতালে চিকিত্সা প্রয়োজন। তারা আগামী দিনে সার্জিক্যাল মাস্ক পরার সাথে সাথে মেডিক্যাল
বেরিবেরি রোগের লক্ষণগুলো কি কি?
বেরিবেরি রোগের মূল লক্ষণগুলি হতে পারে:
- শরীরে অস্বস্তি এবং ক্লান্তি
- জ্বর এবং সাধারিত অসুস্থতা
- শুকনা কাশি এবং শ্বাসকষ্ট
- মাংসপেশী বা হাড়ে ব্যথা
- শুকনা বা পানির দানে কঠিনাভাবে করা
- বমি এবং পাতলা পায়খানা
- পেটে বা পিঠে ব্যথা
- চোখের লালতা এবং স্বাভাবিক দৃষ্টিতে কমি
- মাথা ব্যথা এবং চুলের প্রস্থে চুলের প্রতি অনুভূতির অভাব
যদি আপনি বা কেউ এই ধরনের লক্ষণে ভুগছেন, তাদের মৌখিক বা ইনহোম ডোস পরীক্ষা করানো উচিত এবং চিকিৎসা জনসংখ্যার সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
বেরিবেরি রোগের অধিক গবেষণা সাধারণভাবে একেবারে প্রকাশিত হয়নি, তবে আমার জ্ঞানের সীমার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত তথ্যের মধ্যে আছে যে:
- **হৃদরোগ**: বেরিবেরি রোগ হৃদয়ে আক্রমণ করতে পারে এবং এটি হৃদয়ে ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে।
- **ইঞ্জাক্টিভ জন্তুকে হান্ত পাঠাতে**: বেরিবেরি রোগ জ্ঞান হয়েছে ইঞ্জাক্টিভ জন্তুকে হান্ত পাঠাতে সক্ষম, যা মানব সম্প্রদায়ে এটি একটি গম্ভীর জনসংক্রান্ত সমস্যা হিসেবে তুলে ধরা হয়।
- **স্থানীয় এপিডেমিক**: বেরিবেরি রোগ অনেক সময় স্থানীয় এপিডেমিক হতে পারে, এবং এটি একটি অঞ্চলে একই সময়ে অনেকগুলি ব্যক্তির মধ্যে ব্যাপক দুর্বলতা তৈরি করতে পারে।
এই তথ্যগুলি ভিত্তি করে, বেরিবেরি রোগ দূরত্ব বা সুরক্ষা করার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ।
বেরিবেরি রোগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
বিস্তারিত বলতে গিয়ে, বেরিবেরি রোগ হলে সাধারিত কারণ হতে পারে ভিটামিন বি-১ (থাইমিন) অভাব বা অপর্ণিতি অম্লের প্রতি শক্তির বদলে বা দোষের কারণে।
এই রোগে মুখ্যতঃ শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক অস্থিরতা, পানির অভাব, ওজন কমে যাওয়া, স্থূলকয়স্থ অবস্থা ইত্যাদি হতে পারে। আপনি কি আরো কিছু জানতে চাচ্ছেন?বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে প্রথমবার দেখা হয় এবং এটি আগামীকাল পর্যন্ত বাড়তে থাকে।
মুখ্যতঃ থাইমিন অভাবে হতে পারে, যা কারণে শারীরিক অসুস্থতা, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসপ্রশ্বাসের তাড়া, কাপুরুষ্টি, মানসিক অস্থিরতা, অসুস্থ অচেতনা অবস্থা, ওজন কমে যাওয়া, মুখের চালানোর সময়ে জাড়াতি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়
বেরিবেরি রোগ একটি বৃক্ষতন্তুবাধী রোগ যা মূখ, গলা, এবং উপাস্থিতির দিকে আক্রমণ করতে পারে। এটি মূখের ভিতরের বাড়তি তন্তুগুলির চলাচল সম্পর্কে আসে এবং মূখ ও গলার আবদান ক্ষতিতে পরিণত হয়।
এই রোগে ভিটামিন বি-১ (থাইমিন) অভাবের কারণে নিউরোলজিক সমস্যা উত্পন্ন হয় এবং মানসিক অবস্থায় প্রভাবিত হয়।
তাই, থাইমিন অভাব পূরণের জন্য উচ্চ থাইমিন ধারক খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি আরও কিছু জানতে চাচ্ছেন তো অনুগ্রহ করে বলুন। বেরিবেরি রোগ মূলত ভিটামিন বি-১ অভাবে হয়ে থাকতে পারে।
বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধ করে কোন খাবার
বেরিবেরি রোগে প্রতিরোধ করতে স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং প্রতিষ্ঠানিক বেরিবেরি টিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অ্যান্টিওক্সিডেন্ট ধারক খাবার, যেমন ফল, শাকসবজি, ওমেগা-৩ ধারক মাছ, প্রোবায়োটিক ইয়োগার্ট, প্রোটিনরিচ খাদ্য, এবং ভিটামিন-মিনারেল সমৃদ্ধ আহার রয়েছে বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধে সাহায্যকারী।
আরো পড়ুন: থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা
বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধে আরো উপায় হতে পারে:
**ব্যাকটিরিয়া রোগ প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত হাত ধোয়া**: হাত ধোয়া ব্যবস্থা করে এবং সুস্থ খাবার পরিবর্তন করে ব্যাকটিরিয়াল ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
**প্রয়োজনে মাস্ক বা ফেসকাভার ব্যবহার করা**: বৃহত্তর সময়ে, পূর্বাভাসমূলক এবং নিরাপদ হওয়ার জন্য মাস্ক বা ফেসকাভার ব্যবহার করা উচিত।
**পর্যাপ্ত পর্যাবৃত্তি ও আদর্শ সানিটেশন প্রথা**: শরীরের সাথে সানিটেশন পণ্য ব্যবহার করে প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
**যত্ন নেওয়া সাধারিত স্বাস্থ্যপরিসর**: দূরবর্তী কারণে এবং যত্নের সাথে সংগম করতে অসংখ্য প্রস্তুতি নিতে হতে পারে।
এই প্রথার মধ্যে ভাল আদর্শ স্বাস্থ্য অনুসরণ করে আপনি বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধে আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করতে পারেন।