শিক্ষা

পৌরনীতি কাকে বলে? পৌরনীতি ও সুশাসন কী 

পৌরনীতি কাকে বলে: একজন নাগরিক হিসেবে নাগরিকদের বিভিন্ন বিষয়বস্তু বাককর্ম কাঠামো সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। 

পাশাপাশি নাগরিকের যে সকল দায়িত্ববোধ রয়েছে যেমন পৌরনীতি কাকে বলে পরিনিতি সুশাসন ব্যবস্থা ইত্যাদি জানার মাধ্যমে পৌরনীতি সম্পর্কিত নাগরিকের যে সকল অধিকার বা কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। 

এজন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে পরিণতি কাকে বলে পরিচিতি শাসনব্যবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানানোর জন্য চেষ্টা করছি। 

পৌরনীতি পাঠের জন্য সাধারণত পৌরনীতি বিষয়ক বিভিন্ন যেমন পৌরনীতি কাকে বলে ধারণ করা প্রয়োজন। কারণ পৌরনীতি পার্টির এবং পৌরনীতির পাশাপাশি যে সুশাসন ব্যবস্থা রয়েছে এই দুইটি শিক্ষার জন্য সাধারণত মানবজাতির বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে যেমন মানুষের জীবনযাত্রার উপর তা নির্ভর করে। 

এজন্য মানুষের অমঙ্গলের জন্য অথবা মানুষের প্রয়াস হিসেবে অথবা যদি বিবেচনা করা যায় মানুষের জীবনে বিভিন্ন বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করার জন্য এবং নিজে ওই বিষয়গুলো সম্পর্কে যথাযথভাবে জানার জন্য এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। 

পৌরনীতি ও সুশাসন কী 

পৌরনীতি ও সুশাসন মূলত –

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ,,,

মানবাধিকার,,,,

সুশাসন,,,,

ই গভর্নেন্স,,,,

দেশপ্রেম,,,

জনগণ ও সরকারের দায়িত্ববোধ 

ইত্যাদি নিয়ে যে আলোচনা করা হয় তাকে বুঝানো হয়। 

এছাড়াও নাগরিকগণ তাদের যে সকল দেশের জন্য দায়িত্ব বা মূল্যবোধ এবং নাগরিকত্ব ইত্যাদি নিয়ে যে বিজ্ঞান বাজ যেখানে আলোচনা করা হয় তাকে হল পৌরনীতি ও সুধারন ব্যবস্থা । 

অর্থাৎ পৌরনীতি এবং সুশাসন ব্যবস্থা নিয়ে যেখানে আলোচনা করা হয় সেখানে আলোচনার বিষয় এবং জানিয়ে আলোচনা করা হয় নাগরিকত্ব যে বিষয়সমূহ ইত্যাদি গুলোকে একটি বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে আলোচনা করা হয় এবং একে পৌরনীতি ও সুশাসন বলা হয়ে থাকে। 

পৌরনীতি কাকে বলে? পৌরনীতি বলতে কি বুঝায়

বিভিন্ন বিখ্যাত ব্যক্তিগণ পৌরনীতি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা করেছেন। তবে তাদের মত অনুযায়ী পরিনত বলতে মূলত বুঝায় –

জ্ঞান বা বিজ্ঞানের এমন একটি মৌলিক শাখা যেখানে স্থানীয়ভাবে মানুষের স্থানীয় অর্থনৈতিক আন্তর্জাতিক এবং মানুষ মানুষের ভবিষ্যৎ বর্তমান ও অতিথি হিসেবে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে। 

মানুষের জীবনের সাথে জড়িত বিভিন্ন ধরনের মানবতা সম্পন্ন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ পরিণত হলো এমন একটি বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থার যেখানে মানুষের জীবন সম্পর্কে বা নাগরিকদের জীবন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে। 

ছাড়ো নাগরিকদের জীবনে যে সকল দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ রয়েছে ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হলো পৌরনীতির গোয়াদার উদ্দেশ্য। তবে বর্তমানে একদিকে নাগরিকদের যে সকল জীবন দ্বারা পদ্ধতি রয়েছে তা প্রামাণ্যতা পরিবর্তিত হচ্ছে। 

পৌরনীতি ও নাগরিকতা কাকে বলে

রাষ্ট্র করতি বিভিন্ন সময় নাগরিকদের যে সকল কর্তব্যবোধ বা দায়িত্বসমূহ এবং মর্যাদা  দেয়া হয় তাহলে মূলত নাগরিকতা।পাশাপাশি সমাজে যে সকল নাগরিকগণ বসবাস করেন তাদের আচরণগত দায়িত্বগত এবং কর্তব্য বিভিন্ন বিষয়বস্তু রয়েছে এই সকল বিষয়বস্তু হল পৌরনীতির বিষয় এবং এগুলোকে পরিণত বলা হয়। 

তাছাড়া রাষ্ট্রপতি নাগরিকের যে মর্যাদা প্রদান করা হয় সেই মর্যাদাকে নাগরিকতা বলা হয়। অর্থাৎ নাগরিকতা এবং পৌরনীতি একটি অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত। 

কারণ নাগরিকতা হলো সরকার কর্তৃক ভাবে দেশের একজন যে সকল মর্যাদা পরিপূর্ণভাবে দেয়া হয় সেই সকল মর্যাদাপূর্ণ মানুষ বা মর্যাদা বন্য থাকে নাগরিকতা বলা হয়। 

পাশাপাশি একজন নাগরিকের যে সকল বিষয় ভিত্তিক আলোচনা রয়েছে যেমন একজন নাগরিকের দায়িত্ববোধ মর্যাদা বোধ কর্তব্যবোধ ইত্যাদি সম্পর্কিত যে সকল জ্ঞান বিজ্ঞানের আলোচনা রয়েছে তাকে পোরনীতি বলা হয়ে থাকে। ফলে পৌরনীতি এবং নাগরিকতা একে অন্যের সাথে সম্পর্কিত। 

পৌরনীতি কাকে বলে পৌরনীতি ও সুশাসন কী 
পৌরনীতি কাকে বলে পৌরনীতি ও সুশাসন কী

পৌরনীতি ও সুশাসন কাকে বলে

পৌরনীতি এবং সুশোজন হলো মূলত এমন একটি সংস্থা বা এমন একটি বিষয়ে যা নাগরিকতার বিষয়ক একটি বিজ্ঞান।এছাড়াও নাগরিকদের সামাজিক ও রাজনৈতিক যে সকল কাজ রয়েছে ওই সকল কাজগুলো যথাযথভাবে পৌরনীতি ও সুশাসনের আলোচনা করার জন্য মুখ্য বিষয় হিসেবে দাঁড়িয়েছে। 

বলে পৌরনীতির বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে অথবা রাজনীতির যে সকল সামাজিক এবং রাজনৈতিক কার্যাবলী রয়েছে সেগুলো উপরের নীতিতে আলোচনা করার মাধ্যমে নাগরিক এবং পৌরনীতির মধ্যে একটি সুসম্পর্ক সৃষ্টি হয়। 

ফলে নাগরিক অর্থাৎ পৌরনীতি এবং সুশাসনের সংগা যদি বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে দেখা যায় যে নাগরিকদের জীবন ও কার্যাবলী যতদূর বিস্তৃত ঠিক ততদূর অর্থাৎ নাগরিকের জীবনে যতদূর পর্যন্ত জীবনকে স্পর্শ করা যায় ঠিক ততদূর পর্যন্ত পৌরনীতি সুশাসন এর বিষয়বস্তুগুলোর যথাযথ পরিধি নিয়ে তৈরি হয়ে আলোচনার মুখও বিষয় হিসেবে অধিষ্ঠিত রয়েছে। 

অর্থাৎ নাগরিক এবং সুশাসন এই দুইটি বিষয়ে যথাযথভাবে অর্থাৎ পৌরনীতি ও সুশাসনের একটি অন্যতম বিজ্ঞান ভিত্তিক আলোচনা। 

পৌরনীতি ও সুশাসন পাঠের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর

একজন নাগরিক হিসেবে পোরীতি এবং সুশাসন পাটের প্রয়োজনীয়তা ও উপকারিতা। কেননা সুদর্শন একটি ব্যবস্থা পাশাপাশি পৌরনীতি হচ্ছে একটি বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা করায় বিষয়। 

নাগরিক গড়ে যে সকল অধিকার রয়েছে যেমন দায়িত্ববোধ কর্তব্যবোধ মানবতা ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য ও আলোচনা করার জন্য পৌরনীতি এবং সুশাসন পার্টির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। 

এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন কাজে সরকার কর্তৃকভাবে যে সকল কাজে অংশগ্রহণ করতে হয় ইত্যাদি সমূহকে পৌরনীতি বলা হয়ে থাকে এবং এই পৌরনীতির আলোচনার বিষয় হলো মানুষের জীবনযাত্রার যে সকল কর্মকাণ্ডগুলো

যথাযথভাবে করা হচ্ছে যেমন দায়িত্ববোধ ও কর্তব্যবোধ পাশাপাশি রয়েছে মূল্যায়ন। কাজ করার জন্য এবং মূল্যবোধকিয়ে রাখার জন্য সুব্যবস্থা বা সুশাসন এর গুরুত্ব ও তাৎপর্যে অপারিসীম।

পৌরনীতি পাঠের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর

পৌরনীতি পাঠের গুরুত্ব অপরিসীম কেননা পৌরনীতি পাঠের মাধ্যমে একজন মানুষ নাগরিকের বিভিন্ন ধরনের তথ্য সম্পর্কে জ্ঞান অবগত করতে পারবে। 

এছাড়াও পৌরনীতি পাঠের মূল উদ্দেশ্য মূল কাঠামো অথবা মূল বিষয়বস্তু অথবা আলোচনার মূল বিষয় হলো নাগরিকের বিভিন্ন ধরনের কর্তব্য পরায়ণতা ও দায়িত্ব ও সৃষ্টি ইত্যাদি। 

ফলে পৌরনীতি পাঠের মাধ্যমে মানুষের জীবনে যে সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে এবং নাগরিক হিসেবে যে সকল কাজ করা জরুরী প্রয়োজন সেই সম্পর্কে জানা যায় এবং উক্ত কাজী নিজেকে নিয়োজিত করা যায়। এজন্য পৌরনীতি পার্টির প্রয়োজনীয়তা ও অপারিসীম।

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে পরিচিতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য যেমন পৌরনীতি কাকে বলে পৌরনীতি এর উপকারিতা ইত্যাদি আলোচনা করার মাধ্যমে জানানোর জন্য চেষ্টা করেছি। 

এছাড়াও আশা করি,  পৌরনীতি সম্পর্কে যদি আপনার কোন তথ্য জানা থাকে তবে তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানতে পারবেন। তবু যদি পরিণতি বিষয়বস্তু নিয়ে আপনার কোন প্রশ্ন থাকে তবে তা কমেন্ট বক্সে লিখেন। 

আমাদের পোষ্টের সাথে সম্পর্ক রয়েছে এরকম কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর নিচে দেয়া হলো :

১.পৌরনীতি শব্দের উৎপত্তি সম্পর্কে কী জান

= পরিণত হলো জ্ঞানের একটি অন্যতম এবং মূল্যবান শাখা যেখানে নাগরিকদের জীবনের মূল্যবোধ দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে আলোচনা করা হয়। 

২.পৌরনীতির জনক কে

= অ্যারিস্টটল।

৩.পৌরনীতির বিষয়বস্তু কি

= মানুষের জীবনের অর্থাৎ নাগরিকদের জীবনের যে সকল বিষয়বস্তু যেমন দায়িত্ববোধ কর্তব্যবোধ ও মানবিকতা। 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button