বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কাকে বলে: পরিবেশের বিভিন্ন ধরনের উষ্ণতা ও অন্যান্য প্রতিকূল পরিবেশের জন্য তাপমাত্রা একটি মুখ্য বিষয়। পাশাপাশি তাপমাত্রা রাস করার ফলে অথবা তাপমাত্রা বৃদ্ধি করার ফলে যে সমস্ত সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
এজন্য আমরা উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে বৈষিক উচ্চারণ কাকে বলে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা কি ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করে জানাচ্ছি।
পরিবেশের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাণীদের ক্ষেত্রে অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। পাশাপাশি উদ্দিন জগতে বেঁচে থাকার জন্য কার্বন ডাই অক্সাইডের প্রয়োজন রয়েছে।
তবে ক্রমাগত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বৈশ্বিক উচ্চতা সৃষ্টি হয় ফলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং পরিবেশে অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস পেয়ে বিপুল সংকট দেখা দিতে পারে।
এজন্য সুস্থ স্বাভাবিক ও প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ব্যবহার করার মাধ্যমে বেঁচে থাকার জন্য বৈশ্বিক উষ্ণতা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কি
মানবসৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড যেমন বনভূমি উজাড় করা অথবা মানব সৃষ্ট দূষণ ইত্যাদির ফলে বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নামক অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব বেড়েই চলছে। ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এই পৃথিবীর গড় উষ্ণতা হলো বৈশ্বিক উষ্ণায়ন।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কাকে বলে
সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে এবং সে তার শক্তি পৃথিবীকে উত্তপ্ত করে। ফোনে ভিডিও তো তাপ শক্তির অধিকাংশে পুনরায় বায়ুমন্ডলে ফিরে যায়।
মানবসৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড যেমন বনভূমি উজাড় করা অথবা মানব সৃষ্ট দূষণ ইত্যাদির ফলে বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নামক অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব বেড়েই চলছে। ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এই পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধির এই প্রক্রিয়াকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বা বৈশ্বিক উষ্ণতা বলে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে
সূর্য ক্রমাগত কিরণ ছড়ায়। ফলে সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে এবং সে তার শক্তি পৃথিবীকে উত্তপ্ত করে। ফোনে ভিডিও তো তাপ শক্তির অধিকাংশে পুনরায় বায়ুমন্ডলে ফিরে যায়।
মানবসৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড যেমন বনভূমি উজাড় করা অথবা মানব সৃষ্ট দূষণ ইত্যাদির ফলে বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নামক অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব বেড়েই চলছে। ফলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এই পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধির এই প্রক্রিয়াকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বা বৈশ্বিক উষ্ণতা বলে।
অর্থাৎ গ্রীন হাউজ প্রভাবের ফলে যে উসতা সৃষ্টি হয় বা মানব সৃষ্ট দুর্যোগের ফলে গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ বায়ুমণ্ডলের বৃদ্ধি পাওয়াকে বিশ্ব উষ্ণায়ন বলে।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন অনুচ্ছেদ
^^^°বৈশ্বিক উষ্ণায়ন °^^^
সাধারণভাবে এবং সুস্থভাবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন রয়েছে। জনসংখ্যা জনবহুল হওয়ার কারণে পৃথিবীতে যদি জনসংখ্যার তুলনায় অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় তাহলে মানুষের বেঁচে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়বে।
ওদের পরিমাণ গ্রীন হাউজ গ্যাসে অর্থাৎ বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নামক কার্বন ডাই অক্সাইড পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা সৃষ্টি হয়।
তবে বৈশ্বিক উষ্ণতা সৃষ্টির ফলে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস হবে ফলে মানুষের বেঁচে থাকার জন্য তা দুষ্কর হয়ে উঠবে।
এজন্য মানুষের জীবন এবং অন্যান্য সকল প্রাণীদের জীবনকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য অধিক পরিমাণে অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। তবে বৈশ্বিক উষ্ণ উষ্ণায়ন বা তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশে কার্বন ডাই অক্সাইড এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
ফলে পরিবেশে সুস্থ স্বাভাবিক ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য যে সকল উপাদান গুলো প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম যে অক্সিজেন তার পরিমাণ হ্রাস পায়।
এজন্য বৈশ্বিক উষ্ণতা সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার জন্য এবং অন্যান্য প্রাণীদের বেঁচে থাকার জন্য হুমকি স্বরূপ।
ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতাকে এর এড়ানোর মাধ্যমে বা কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধি যেন না পাই সে দিকে লক্ষ রেখে প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগানো এবং অক্সিজেনের চাহিদা পূরণ করার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব কি
সাধারণভাবে এবং সুস্থভাবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন রয়েছে। জনসংখ্যা জনবহুল হওয়ার কারণে পৃথিবীতে যদি জনসংখ্যার তুলনায় অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় তাহলে মানুষের বেঁচে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়বে।
ওদের পরিমাণ গ্রীন হাউজ গ্যাসে অর্থাৎ বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নামক কার্বন ডাই অক্সাইড পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে বৈশ্বিক উষ্ণতা সৃষ্টি হয়।
তবে বৈশ্বিক উষ্ণতা সৃষ্টির ফলে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস হবে ফলে মানুষের বেঁচে থাকার জন্য তা দুষ্কর হয়ে উঠবে।
আরো পড়ুন: পৌরনীতি কাকে বলে
বৈশ্বিক উষ্ণতার এছাড়াও কিছু প্রভাব রয়েছে –
* বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ ঘটতে পারে,,,,,
*গ্রিনহাউস গ্যাস বৃদ্ধি,,,,,,,
*ফসল উৎপাদন হ্রাস,,,,
*জনসংখ্যা বৃদ্ধি,,,,,
*বন নিধন,,,,,
ইত্যাদি।
এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করে জানিয়েছি। আশা করি আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং যে সকল মতামত বা প্রশ্নের উত্তর জানতে চান তা যথাযথভাবে জানতে পারবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।