
সংবাদ সম্মেলনে বিচারপতি মইনুল বলেন, কমিশনে জমা দেওয়া শতাধিক অভিযোগ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের ভাগ্যে চার ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হলো হত্যা। কিছু ভুক্তভোগীকে তুলে নেওয়ার পর আর কোনো খোঁজ মেলেনি, পরবর্তীতে তাদের লাশ উদ্ধার হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, অনেক সময় উঠিয়ে নেওয়ার পর জনসম্মুখে হাজির করে তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদের অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীকে নতুন করে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, যাতে বিচার প্রক্রিয়াকে ন্যায্য দেখানো যায়।
তৃতীয় পরিণতি হিসেবে কমিশন বলছে, কিছু গুমের শিকার ব্যক্তিকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চতুর্থ ও তুলনামূলকভাবে বিরল ঘটনাটি হলো কারও ভাগ্য ভালো হলে মামলা না দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিচারপতি মইনুল ইসলাম জানান, এই চিত্রগুলো উদ্বেগজনক এবং কমিশন প্রতিটি ঘটনার পেছনের বাস্তবতা জানতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি এ বিষয়ে সরকার, নাগরিক সমাজ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন।
দেশে গুমের শিকার ব্যক্তিদের চার ধরনের পরিণতি হতে পারে বলে জানিয়েছে গুমবিষয়ক তদন্ত কমিশন। আজ রাজধানীর গুলশানে কমিশনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য তুলে ধরেন কমিশনের চেয়ারম্যান, সাবেক বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে বিচারপতি মইনুল বলেন, কমিশনে জমা দেওয়া শতাধিক অভিযোগ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের ভাগ্যে চার ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হলো হত্যা। কিছু ভুক্তভোগীকে তুলে নেওয়ার পর আর কোনো খোঁজ মেলেনি, পরবর্তীতে তাদের লাশ উদ্ধার হয়েছে।
দ্বিতীয়ত, অনেক সময় উঠিয়ে নেওয়ার পর জনসম্মুখে হাজির করে তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদের অভিযোগ আনা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীকে নতুন করে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, যাতে বিচার প্রক্রিয়াকে ন্যায্য দেখানো যায়।
তৃতীয় পরিণতি হিসেবে কমিশন বলছে, কিছু গুমের শিকার ব্যক্তিকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চতুর্থ ও তুলনামূলকভাবে বিরল ঘটনাটি হলো কারও ভাগ্য ভালো হলে মামলা না দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিচারপতি মইনুল ইসলাম জানান, এই চিত্রগুলো উদ্বেগজনক এবং কমিশন প্রতিটি ঘটনার পেছনের বাস্তবতা জানতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি এ বিষয়ে সরকার, নাগরিক সমাজ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন।