শিক্ষা

ভূমিকম্প কাকে বলে? ভূমিকম্পের কারণ কয়টি

ভূমিকম্প কাকে বলে: ভূমিকম্প হল একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এ দুর্যোগের মোকাবেলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন।বাসাপাশি ভূমিকম্প কাকে বলে ভূমিকম্পের সময় কি কি করনীয় ইতালি তথ্য সম্পর্কে জানা প্রয়োজন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন এবং সচেতন থাকা প্রয়োজন। 

এজন্য উক্ত পুত্রের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ভূমিকম্প কাকে বলে ভূমিকম্প প্রতিরোধ ব্যবহৃত ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য ছিল তা জানানোর চেষ্টা করেছি। 

এ ছাড়ো ভূমিকম্প সম্পর্কে সকল তথ্য বা ভূমিকম্প কখন হতে পারে ইত্যাদি সম্পর্কিত অথবা সতর্কতা জনিত বা এলাকাভিত্তিক ভূমিকম্পের প্রভাব জানানো হয়েছে। 

ভূমিকম্প কোন কৃত্রিম প্রক্রিয়া নয় বরং ভূমিকম্প হল একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এ দুর্যোগকে সাধারণত ভূতাত্ত্বিক বিভিন্ন কারণে করে থাকে এবং ভূতাত্ত্বিক যে সকল কঠিন পদার্থ রয়েছে ওই সকল কঠিন পদার্থের ফলে এ সমস্যাটি হয়ে থাকে। 

এজন্য প্রতিটি মানুষকে বিশেষ যে প্রান্তে থাকুক না কেন ভূমিকম্প জনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য এ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে হবে এবং, 

যে সকল সতর্কতা জনিত আহবান রয়েছে বা ভূমিকম্প কখন ঘটবে ইত্যাদি সম্পর্কে যে সকল তথ্য রয়েছে তা জানার মাধ্যমে ভূমিকম্প সম্পর্কে সর্বোচ্চ সচেতন হতে হবে। 

ভূমিকম্পের শুধু মানুষের নয় বরং মানুষের বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান বা উচু এলাকা রয়েছে যেগুলো দোষ দেয় বা অনেক ক্ষেত্রে মজবুতভাবে বাধা না হওয়ায় বিভিন্ন ধরনের বড় বড় বিল্ডিং ও ভেঙ্গে যায় এজন্য এক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। 

ভূমিকম্প কাকে বলে

প্রাকৃতিক কোনো কারণে কখনো অল্প সময়ের জন্য কঠিন ভূতত্ত্বের পরিমাণ যদি হঠাৎ কেঁপে উঠে তখন এ পরিস্থিতিকে ভূমিকম্প বলা হয়। 

প্রায় এরকম ভূত্বকের আকস্মিক এই পরিবর্তন অথবা চেপে ওটা যখন অনুভূত হয় তখন এই পরিস্থিতি হলো মূলত ভূমিকম্প। 

ভূমিকম্প যখন স্থায়িত্ব লাভ করে তখন সাধারণত এটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য স্থায়িত্ব লাভ করে তবে কখনো কোন তার চেয়ে একটু অধিক সময় হতে পারে তবে সর্বোচ্চ সময় পর্যন্ত হতে গেলে কয়েক মিনিট আর বেশি হয় না, 

সাধারণত তার সেকেন্ডের উপর নির্ভর করে এতটাই অল্প সময়ে পর্যন্ত স্থায়িত্ব লাভ করে। 

প্রাকৃতিক বিভিন্ন কারণের জন্য যদি কঠিন ভূতত্ত্ব রয়েছে তা অল্প সময়ের জন্য পরিস্থিতির কারণে যদি হঠাৎ কেঁপে উঠে তখন এই কেবে ওটা বা এই অবস্থা তৈরি হওয়াকে ভূমিকম্প বলা হয়। 

ভূমিকম্পের কারণ কয়টি

ভূমিকম্পের বিভিন্ন কারণ রয়েছে তবে এ কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে –কিছু প্রদান কারণ এবং কিছু অপ্রধান কারণ বিদ্যমান। 

১. সাধারণত প্লেট সমূহের উপরে অগ্নুৎপাতের কারণে ভূমিকম্প হয়। 

২.পৃথিবীর উপনিতল যে সকল প্লেট দিয়ে তৈরি অথবা যে সকল ফলক দিয়ে তৈরি সেগুলো সাধারণ অল খুব অল্প পরিমাণে সঞ্চালন ঘটলে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়। 

৩. ভূত্বক  যদি সংকুচিত হয়ে যায় তবে তা বিকিরণ করতে ফাটল অথবা বাজে সৃষ্টি হলে তাকে ভূমিকম্প বলে। 

৪. অন্যতম যে হিমবাহ পর্বতযদি হঠাৎ করে নিচে পতিত হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা  রয়েছে। 

৫. ভূগর বস্তি যে চাপ রয়েছে সেই চাপের পরিমাণ যদি হ্রাস পায় অথবা বৃদ্ধি পায় তাহলে ভূমিকম্প হতে পারে। 

৬. ভূত্বকে অতিরিক্ত তাপের কারণে পানির পরিমাণ ভাস্পে  পরিণত হয়। 

পরবর্তীতে এগুলো নিম্ন বাঘে রাখা খাওয়ার ফলে এ থেকে এক ধরনের কম্পন লক্ষ্য করা যায় এবং এ কম্পন হলো সাধারণত ভূমিকম্প। 

এইমাত্র ভূমিকম্প, ভূমিকম্প কাকে বলে class 7

ভূমিকম্প হল মূলত একটি প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা। প্রাকৃতিক বিভিন্ন ঘটনায় সাধারণত ভূত্বক এর উপর ভিত্তি করে ঘটে থাকে। ভূত্বকের এ বিভিন্ন ধরনের কঠিন পদার্থ গুলোর মধ্যে যেকোনো ঘটনা ঘটলে ভূত্বকের কঠিন পদার্থগুলো হালকা সঞ্চালন ঘটলে ওই সঞ্চালন মুলক অবস্থা হলো মূলত ভূমিকম্প। 

মূলত ভূমিকম্প প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়া সত্ত্বেও এর অবস্থা বা কার্যকর এর উপর নির্ভর করে। ভূমিকম্প হল এমন একটি প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা,  যে প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা সম্পর্কে আগাম সংকেত খুব কম সময় আগে পাওয়া যায়। এজন্য ভূমিকম্প সম্পর্কে সর্বোচ্চ সচেতন থাকা প্রয়োজন। 

ভূত্বকে যে অংশজুড়ে কঠিন পদার্থ রয়েছে সেই কঠিন পদার্থ সমূহের,কোন কঠিন পদার্থ যদি সঞ্চালন ঘটে কোনো কারণে এবং এর পরে যে অবস্থা বা পরিস্থিতি তৈরি হয় তা হল ভূমিকম্প। 

ভূমিকম্প মানে কি?

ভূমিকম্প হল মূলত একটি প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা। প্রাকৃতিক বিভিন্ন ঘটনায় সাধারণত ভূত্বক এর উপর ভিত্তি করে ঘটে থাকে। ভূত্বকের এ বিভিন্ন ধরনের কঠিন পদার্থ গুলোর মধ্যে যেকোনো ঘটনা ঘটলে ভূত্বকের কঠিন পদার্থগুলো হালকা সঞ্চালন

ঘটলে ওই সঞ্চালন মুলক অবস্থা হলো মূলত ভূমিকম্প। মূলত ভূমিকম্প প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়া সত্ত্বেও এর অবস্থা বা কার্যকর এর উপর নির্ভর করে। 

প্রাকৃতিক যেকোনো কারণে বাজে কোন কারণবশত তাপমাত্রা অথবা চাপের কারণে যদি ভূত্বকের কঠিন পদার্থের কোনো পরিবর্তন এরকম ঘটনা ঘটে তাহলে তাকে ভূমিকম্প বলে। 

ভূমিকম্পের দেশ কোনটি?

বাংলাদেশ ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে প্রাকৃতিক ভূতাত্ত্বিক ঘটনার কারণে ভূমিকম্প হয়ে থাকে। ভৌগোলিক বিভিন্ন ঘটনা বা কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থাৎ পৃথিবীতে যে সময় রয়েছে সেই দেশ সময়ের মধ্যে জাপান নামক দেশটিতে সর্বোচ্চ হারে।

গড় অনুপাত অনুযায়ী সর্বোচ্চ পরিমাণে ভূমিকম্প হয় জাপানে। উক্ত কারণে জাপানকে ভূমিকম্পের দেশ বলা হয়। ভূমিকম্পের দেশ হল জাপান। 

ভূমিকম্প এর অপর নাম কি

ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নামে পরিচিত। তবে সকলে ভূমিকম্প বা এ প্রাকৃতিক দুর্যোগটিকে ভূমিকম্প হিসেবে জানলেও এ ভূমিকম্পের অপর কিছু নাম রয়েছে। 

ভূমিকম্পের অপর নামসমূহ যথাক্রমে :

  • কম্পন,,,
  •  ধাক্কা,,,,, 
  • ভূমিকম্প,,,,
  •  কম্পন।

বাংলাদেশ ও পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে ভূমিকম্প প্রভাব ফেলছে ভূতাত্ত্বিক ঘটনার কারণে। কবে টিভি মিডিয়াসহ সাধারণ জনগণ সকলেই দুর্যোগে শুধুমাত্র ভূমিকম্প এই নামে জানে। 

তবে অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে অনেকে ভূমিকম্প এর অপর নামসমূহ সম্পর্কে জানতে চাই তাই ভূমিকম্পের অপর নামসমূহ সম্পর্কে জানানো হলো। 

ভূমিকম্পের অপর নামসমূহ যথাক্রমে :

  • কম্পন,,,
  •  ধাক্কা,,,,, 
  • ভূমিকম্প,,,,
  •  কম্পন ।

বাংলাদেশের কোথায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয়?

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল সমূহে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন দুই যুগের মত ভূমিকম্প আনা দেয়। হবে বাংলাদেশের যে অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি হারিয়ে ভূমিকম্প হয় অথবা জুন এক এর অবস্থান বাংলাদেশের যে ভূমিকম্প জনিত এলাকাটি হচ্ছে সিলেট। 

সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ ও ভারতের শিঙ্গে বিভক্ত করেছে ডাওন নদী এবং নদীটি অবস্থান করছে আর এখানে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়ার কারণে। 

অর্থাৎ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আরে যে জায়গায় ভূমিকম্প হয়ে থাকে অথবা ভূমিকম্পের সমস্যা জনিত কারণে রয়েছে যে জায়গাটি বা যেখানে ভূমিকম্পের উৎপন্ন হয় সেই জায়গাটির নাম হচ্ছে সিলেট।বাংলাদেশের সিলেট জেলায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয়। 

ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাংলাদেশের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে ভূমিকম্প হচ্ছে পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য দেশেও ভূমিকম্প হচ্ছে। 

বাংলাদেশ ও ভারতের অন্যান্য অংশ ভূমিকম্প হচ্ছে তবে ভূমিকম্প সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য ও থার্ড ভূমিকম্প কাকে বলে ভূমিকম্প প্রতিরোধ ব্যবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে অনেকে অনেক তথ্য জানতে চাই যা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে আমরা জানানোর চেষ্টা করেছি। 

আমরা জানানোর চেষ্টা করেছি এবং তা যদি আপনার সঠিকভাবে বিস্তারিত জানতে পেরে থাকেন এবং উপকৃত হতে পেরে থাকেন তাহলে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

আমাদের পোস্টের সঙ্গে সম্পর্কিত এরকম বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নিম্নে উল্লেখ করা হলো :

১. ভূমিকম্প মানে কি?

= এক ধরনের ভূকম্পনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ। 

২.ভূমিকম্পের দেশ কোনটি?

= ভূমিকম্পের দেশ হলো জাপান। 

৩.ভূমিকম্প এর অপর নাম কি

= ভূমিকম্পের অপর নামসমূহ যথাক্রমে :

কম্পন,,,

 ধাক্কা,,,,, 

ভূমিকম্প,,,,

 কম্পন ।

৪.বাংলাদেশের কোথায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয়?

= বাংলাদেশের সিলেটে সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয়। 

৫.ভূমিকম্প কাকে বলে class 3

= ভূকম্পনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগকে ভূমিকম্প বলে। 

৬.ভূমিকম্প কাকে বলে class 5

= বাংলাদেশের যে সকল ওজুর স্থান অথবা দেশের উচু স্থান রয়েছে সেখানে ভূকম্পনজনিত যদি কোন সমস্যা সৃষ্টি দেখা  যায় তাহলে তাকে প্রাকৃতিক ভূমিকম্প বলা হয়। 

৭.ভূমিকম্প কাকে বলে class 8

= ভূতাত্ত্বিক বিভিন্ন ধরনের কঠিন পদার্থ যদি ভোদাতিক কারণে সামান্যভাবে সঞ্চালিত হয় বা এর ফলে যে কম্পনজনিত সমস্যা তৈরি হয় তাকে ভূমিকম্প বলে। 

৮.ভূমিকম্প কাকে বলে class 9

= ভূত্বকের যে কঠিন উপাদান সময় রয়েছে সেগুলো সঞ্চালনের ফলে যে ধরনের কম্পন তৈরি হয় তাকে ভূমিকম্প বলে। 

৯.ভূমিকম্প তরঙ্গ কাকে বলে?

= ভূমিকম্পের ফলে যে ধরনের তরঙ্গ সৃষ্টি হয় বা কম্পনে তৈরি হয় তাকে ভূমিকম্প তরঙ্গ বলে। 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button