খনিজ কাকে বলে: দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন রক্ষার্থে খনিজ এর কোন বিকল্প নেই। মূলত ফোনই ছিল ঐ সকল পদার্থ যেগুলোকে মূল্যবান এবং সমুদ্রের তলদেশ থেকে অথবা ভূগর্ভের নিচ থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে।
এজন্য বিভিন্ন ধরনের শিক্ষকতা অর্জনের জন্য খনিজ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে হবে যেমন কোন কি গণিত কাকে বলে গণিত এসিড কাকে বলে ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্যাদি।
আপনাদের সুবিধার্থে অথবা খনিজ সম্পর্কে জানার জন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ফোনের কাকে বলে খনিজ এসিড কাকে বলে এবং খনিজ কেন প্রয়োজন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।
ভূগর্ভের নিচের বিভিন্ন ধরনের প্রত্নতান্ত্রিক অথবা মূল্যবান বিভিন্ন ধরনের খনিজ রয়েছে।তবে মাটির নিচে অথবা সমুদ্রের নিচে গিয়ে যে সকল দাঁতও পদার্থগুলো পাওয়া হয় সেগুলোকে খনিজ বলা হয়। এজন্য ধাতব পদার্থগুলো কোনগুলো এবং অধাতো পদার্থগুলো কোনগুলো সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।
অপরদিকে কোন স্ত্রী কাকে বলে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হবে এবং খনিজ উপাদান গুলোকে রাসায়নিকভাবে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করার মাধ্যমে দেশ এবং অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি সাধন করতে হবে।
তাই উক্ত পোস্টের মূল বিষয় ছিল আমাদের তান্ত্রিক যে সকল খনিজ রয়েছে যেগুলো মাটির নিচে অথবা সমুদ্রের তলদেশ থেকে পাওয়া হয় সেগুলো কাকে বলে এবং কিভাবে তা সেগুলো খনিজ হিসেবে পরিণত হয় ইত্যাদি সম্পর্কে।
তবে ফোনে হলো দেশের অর্থনৈতিক সম্পত্তির জন্য এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত যা দেশের অর্থনৈতিক এবং রাসায়নিকভাবে অনেক মূল্যবান।
খনিজ কি
ভূগর্ভের নিচে শিলা স্তুপ এর মধ্যে যে সকল মূল্যবান ধাতু রয়েছে সেগুলোকে খনিজ বলা হয়। আজ পৃথিবীতে এমন অনেক মূল্যবান ধাতু রয়েছে যেগুলো ভূগর্ভের নিচ থেকে পাওয়া গেছে ওই সকল ধাতুগুলোকে অথবা অধাতু অথবা মূল্যবান জিনিসসমূহকে খনিজ বলা হয়।
অর্থাৎ অর্থাৎ খনিজ হলো এমন এক ধরনের বস্তু যেগুলো সাধারণত ভূগর্ভীর নিচ থেকে পাওয়া যায় সাধারণত কোথাও মাটির যে কোন অংশে পাওয়া যায় না। তবে অনেকগুলো মৌলিক পদার্থ একত্রিত হয়ে যে যৌগিক পদার্থ তৈরি করে তা কেউ খনিজ বলা যায়।
খনিজ কাকে বলে
নির্দিষ্ট এক ধরনের অজৈব পদার্থের মিশ্রণের ফলে যে যৌগ বা যৌগিক পদার্থ তৈরি করা হয়।
তাছাড়া প্রাকৃতিকভাবে যে সকল অজৈব পদার্থ রয়েছে সেগুলো মিশ্রণের ফলে যে খনিজ তৈরি করা হয় বাজে যৌগিক পদার্থ তৈরি করা হয় তাকে খনিজ পদার্থ অথবা খনিজ বলা হয়ে থাকে।
একটি নির্দিষ্ট বস্তু থেকে খনিজ তৈরি হয় না, বরং একাধিক বা অনেকগুলো মৌলিকভাবে রাসায়নিকভাবে মিশ্রণের ফলে যে যৌগিক পদার্থটি তৈরি করা হয় তাকে খনিজ বলা হয়।
খনিজ লবণ কাকে বলে
সোডিয়াম ক্লোরাইড দ্বারা গঠিত বিভিন্ন যৌগের মধ্যে যে সকল মন জাতীয় খাবার বা অন্যান্য দ্রববাদী বিদ্যমান থাকে খনিজ লবণ বলা হয়।
এ ধরনের বিভিন্ন খনিজ লবণ নিম্নরূপ :
- ক্যালসিয়াম,,,,
- সোডিয়াম,,,,
- ম্যাগনেসিয়াম,,,,
- ফসফরাস,,,,
- ক্লোরিন,,,,
- আয়োডিন,,,
- , লৌহ,,,,
- সালফার,,,
- ইত্যাদি ।
অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের মৌল রয়েছে যে মৌল গুলোর মধ্যে সোডিয়াম ক্লোরোয়ার জাতীয় বিভিন্ন উপাদান বিদ্যমান এজন্য ওই সকল মৌলবা মৌলিক ভিত্তিকভাবে ওই সকল মৌলগুলোকে খনিজ লবণ বলা হয়ে থাকে।
এছাড়াও বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে সকল লবণ ব্যবহার বা খাওয়া হয়ে থাকে সেটা হচ্ছে সোডিয়াম ক্লোরাইড যার সমুদ্রের পানি থেকে তৈরি বা উৎপন্ন করা হয়।
তবে উল্লেখিত বিভিন্ন ধরনের যেগুলো সাধারণত সোডিয়াম ক্লোরাইড জাতীয় লবণের বিভিন্ন উপাদান লক্ষণীয় এজন্য এগুলোকে খনিজ লবণ বলা হয়ে থাকে।
খনিজ সম্পদ কাকে বলে
বিভিন্ন সময়ে বোবার বস্তু থেকে যে সকল সম্পদ খুঁজে পাওয়া যায় তাকে খনিজ সম্পদ বলা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অনুযায়ী মাটির নিচে যে সকল অথবা সমুদ্রের পৃষ্ঠে বা নিচে যে সকল খনিজ পদার্থ বা যে সকল মূল্যবান পদার্থ পাওয়া যায় ওই সকল সম্পদ গুলোকে খনিজ সম্পদ বলে।
অন্যভাবে বলতে পদার্থকে যৌগিকভাবে কেলাসিত করার মাধ্যমে যৌগিক পদার্থ বা সম্পদ তৈরি হয় ওই সকল সম্পদ গুলোকে খনিজ সম্পদ বলা হয়ে থাকে।
এমন কিছু খনিজ সম্পদ হলো :-
- সোনা,,,
- হীরা,,,
- রুপা,,,
- তামা প্রভৃতি।
যে সকল সম্পদ গুলোকে মাটির নিচে অথবা সমুদ্রের নিচে অর্থাৎ যে সকল মূল্যবান সম্পদ গুলো এভাবে পাওয়া যায় ওই সকল সম্পদ গুলোকে খনিজ সম্পদ বলা হয়।
খনিজ এসিড কাকে বলে, খনিজ পদার্থ কাকে বলে
বিভিন্ন সময়ে বোবার বস্তু থেকে যে সকল সম্পদ খুঁজে পাওয়া যায় তাকে খনিজ পদার্থ বলা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অনুযায়ী মাটির নিচে যে সকল অথবা সমুদ্রের পৃষ্ঠে বা নিচে যে সকল খনিজ পদার্থ বা যে সকল মূল্যবান পদার্থ পাওয়া যায় ওই সকল পদার্থ গুলোকে খনিজ পদার্থ বলে।
অন্যভাবে বলতে পদার্থকে যৌগিকভাবে কেলাসিত করার মাধ্যমে যৌগিক পদার্থ বা সম্পদ তৈরি হয় ওই সকল সম্পদ গুলোকে খনিজ পদার্থ বলা হয়ে থাকে।
এমন কিছু খনিজ পদার্থ হলো :-
- সোনা,,,
- হীরা,,,
- রুপা,,,
- তামা প্রভৃতি।
খনিজ পদার্থের তালিকা
যে সকল খনিজ পদার্থ রয়েছে তাদের তালিকা নিম্নরূপ :
সোনা,,,,
তামা,,,,
রূপা,,,
করলা,,,,
জি তৈল,,,,
লোহা,,,
ভাষা,,,
দণ্ড,,,,
চুনাপাশ্বের,,,
অ্যালুমিনিয়াম,,,
ম্যাংগানিজ ,,
এছাড়াও রয়েছে –
অ→
অভ্র,,,
অ্যানহাইড্রাইট,,,,
অ্যাসবেসটস,,,
আ→
আস্ফাল্ট,,,
ক→
কয়লা,,,,
ক্রাইসোটাইল,,,,,
খ→
খনিজ,,,,
খনিজ তেল,,,,
খনিজ পদার্থের তালিকা,,,
গ→
গারনেট,,,,
গ্রাফাইট,,,
চ→
চুনাপাথর,,,
জ→
জাহেরাইট,,,
প→
প্রাকৃতিক সম্পদ,,,,
ফ→
ফ্রাইবের্গাইট,,,,
ফ্লোরাইট,,,
ব→
বরফ,,,
বিটুমিনাস,,,,
ব্যারাইট,,,
ম→
ম্যাগনেটাইট,,,,
ম্যাগনেসাইট,,,,
র→
রত্নপাথর,,,,
ল→
লিগনাইট,,,
স→
স্তরমোচিত গ্রানাইট,,,,,
হ→
হরিতাল,,,
হীরক,,,,
হ্যালাইট,,,,,
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বিভিন্ন তথাপি সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি।
খনিজ কাকে বলে খনিজ সম্পদ কাকে বলে।,দাঁতক এবং অধাতব ইত্যাদি বস্তু কাকে বলে এবং উদাহরণ ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি জানানোর জন্য অবগত হওয়ার চেষ্টা করেছি।
আপনার যদি ধাতব বস্তু বা ধাতব পদার্থ ইত্যাদি সম্পর্কে অর্থাৎ মূলত ধাতব সম্পর্কে পাশাপাশি গণিত সম্পর্কে যে সকল তথ্য জানার থাকে তা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে আশা করি যথাযথভাবে জানতে পারবেন।
এছাড়াও ধাতব বা অথবা ক্ষণিক সম্পর্কে আপনার যে সকল তথ্য জানা থাকে তা যদি আপনি আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানতে পারার মাধ্যমে উপকৃত হতে পেরে থাকেন তাহলে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।
আমাদের পোষ্টের সাথে রিলেটেড এরকম বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. অধাতব খনিজ কাকে বলে
= ও ধাতু নিয়ে গঠিত বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদ বা ক্ষণিক পদার্থ গুলোকে অধাতু খনিজ বলে।
২.খনিজ কাকে বলে উদাহরণ দাও
= বিভিন্ন ধরনের মৌলিক ধাতু নিয়ে গঠিত যৌগিক এক ধরনের বালাসনিক মিশ্রিত অবস্থাতে খনিজ বলা হয়।
যেমন : হরিতাল,,,
হীরক,,,,
হ্যালাইট,,,,,
৩. খনিজ তেল কাকে বলে
= ভূগর্ভের বিভিন্ন স্তর থেকে যে তেল তৈরি করা হয় সংগ্রহ করা হয়।
৪. খনিজ দ্রব্য কাকে বলে
= বিভিন্ন স্থান থেকে যে সকল দ্রব্য সংগ্রহ করা হয় বা পাওয়া যায় সেগুলোকে খনিজ দ্রব্য বলা হয় ।
৫. খনিজ পদার্থ উদাহরণ
= সোনা,,,,,
তামা,,,,,,
রূপা,,,,,,,
করলা,,,,
জি তৈল,,,,,
লোহা,,,,
ইত্যাদি।
৬. খনিজ পদার্থ কাকে বলে class 6
= মাটির নিচ থেকে অথবা সমুদ্রের তলদেশ থেকে যে সকল মূল্যবান পদার্থ সংগ্রহ করা হয় তাদেরকে খনিজ পদার্থ বলে।
৭.খনিজ পুষ্টি কাকে বলে
প্রয়োজন অনুসারে যে সকল লবণ শোষণ করা হয় করা হয় যেমন- দেহের বৃদ্ধি,
শারীরিক পরিপূর্ণতা,
ক্ষয় পূরণের জন্য যে লবণগুলো শোষণ করা হয় সে প্রক্রিয়াকে খনিজ পুষ্টি বলে।
৮.খনিজ মৌল কাকে বলে
= যে সকল মৌলসমূহ কে ভূগর্ভের নিচ থেকে সংগ্রহ করা হয় ওই সকল মৌলসমূহকে খনিজ মৌল বলা হয়।
৯.ধাতব ও অধাতব খনিজ কাকে বলে
= সাধারণত ধাতু নিয়ে অথবা অধাতু নিয়ে গঠিত তবে যে খনিজ পদার্থ গুলো নিয়ে গঠিত অর্থাৎ ধাতব পদার্থ নিয়ে গঠিত তাদেরকে দাঁত ও খনিজ বলে।
অপরদিকে যে সকল ফোন এসকে অধাতপ পদার্থ নিয়ে তৈরি করা হয় তাদেরকে অধাতব খনিজ বলে।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র কোনটি
১০. ধাতব খনিজ কাকে বলে
= যে সকল মৌল মৌলিক ধাতবসমূহ নিয়ে যৌগিকভাবে খনিজ তৈরি করা হয় তাদেরকে দাঁত ওক্ষণিক বলে।
১১.ধাতব খনিজ কি কি?
- = লোহা,,,,
- তামা,,,,
- স্বর্ণ,,,,,
- রৌপ্য, ,,,
- বক্সাইট।
১২.খনিজ কাকে বলে উত্তর
= ভূগর্ভের নিচ থেকে যে সকল পদার্থকে উদ্বোধন ভাব পাওয়া হয়ে থাকে ওই সকলকে দিয়ে ল্যাবরেটরিতে মৌলিক পদার্থগুলো দিয়ে যৌগিক যে পদার্থ বা প্রক্রিয়া করা হয় তাকে খনিজ বলা হয়।
১৩. কোনটি মৌলিক খনিজ?
- = তামা,
- সোনা,
- রূপা,
- কার্বন,
- গন্ধক ইত্যাদি।
১৪.একটি মাত্র মৌল দিয়ে গঠিত খনিজ কোনটি?
- = হীরা,,,
- নিকেল,,,
- লোহা,,,
- চুনাপাথর,,,