শিক্ষা

e cap 400 খাওয়ার নিয়ম, e cap 400 খাওয়ার নিয়ম

e cap 400 খাওয়ার নিয়ম: ই ক্যাপ খেলে কি হয় ই ক্যাপ 400 মুখে দিলে কি হয়, সেই বিষয়ে আজ কথা বলবো,, আমরা ই ক্যাপ ক্যাপসুলের নাম অনেকেই শুনেছি বা

দেখেছি।ই ক্যাপ হচ্ছে মুলত একটা ভিটামিন ই জাতীয় ক্যাপসুল, এটা আপনারা খেতে পারবেন আবার আপনারা প্রয়োজন হলে ব্যবহারিক 

ভাবেও আপনারা ব্যবহার করতে পারবেন। দেখা গেছে আমাদের শরীরে অনেক সময় ভিটামিনের – ই কখনো ঘাটতি দেখা দিলে বা খাবার থেকে যদি 

ভিটামিন- ই পর্যাপ্ত পরিমাণ না পেলে এই ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল টা খেতে বলা হয়ে থাকে।বিজ্ঞানের ও চিকিৎসা দের তথ্য অনুযায়ী এই ক্যাপ ক্যাপসুল এর অনেক উপকারিতা রয়েছে।

 ই ক্যাপ কেন খায় আর ক্যাপ এর খাওয়ার নিয়ম সব কিছুর বিস্তারিত আপনাদের মাঝে  আলোচনা করবো ,,  তাই আপনাদের বলতে চাই আপনারা যদি বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে করুন।

ই ক্যাপ খেলে কি হয় | ই ক্যাপ 400 মুখে দিলে কি হয়। তাহলে আসুন জেনে নেই,, এটা হচ্ছে মুলত একটা ভিটামিন ই ক্যাসপুস, এই ভিটামিন ই

আমাদের শরীরের সকল ধরনের অভাব পুরন করে। আবার এই ক্যাপসুল চুলে,মুখে এবং হাতে,পায়ে সবজায়গাতেই মাখা যায়।কারণ এগুলা হচ্ছে নিভেজাল।সাইড 

সাধারণত এই ভিটামিন ই হলো একটি এন্টি- অক্সিডেন্ট যা খাবারে পাওয়া যায়, সবুজ শাক সবজি, এবং বাদাম , এবং বিভিন্ন ধরণের বীজ ইত্যাদি।

e cap 400 খাওয়ার নিয়ম

ই ক্যাপ টা আপনারা দিনে ১ টা থেকে ২ টা খেতে পারেন কিন্তু E- Cap 400mg  এটা খাওয়ার ভালো একটা নিয়ম হচ্ছে সন্ধ্যাবেলায় হালকা নাস্তা খাওয়ার পর E-Cap টা খাবেন। এবং এটার উপকার পাওয়ার জন্য আপনাদের প্রায় ১ মাস খেতে হবে তাহলে দেখা গেছে এটা থেকে একটা ভালো ফলাফল পাবেন।

কি ভাবে খাবেন সেটার নিয়ম,,

  • হার্টের সমস্যায়: 400-800/ প্রতিদিন 
  • দেখা গেছে বয়স্ক লোকদের ভিটামিন -ই এর অভাবে 200-400/ প্রতিদিন 
  • বাচ্চাদের ভিটামিন -ই এর অভাবে: 200 আই ইউ/ হচ্ছে প্রতিদিন 
  • থ্যালাসেমিয়া : হচ্ছে 800 আই ইউ/ প্রতিদিন
  • সিকল সেল এনিমিয়া হচ্ছে: 400 আই ইউ/ প্রতিদিন 
  • চুল ও ত্বকের জন্য হচ্ছে:200-400/ প্রতিদিন 
  •  বয়স্ক লোকদের ঠান্ডাজনিত সমস্যা হচ্ছে: 200 ই ইউ/ প্রতিদিন 

e cap আমরা যদি সঠিক ভাবে খাই তাহলে  আমাদের শরীরের পক্ষে অনেক ভালো হবে।

e cap খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায় ‌।

আমরা যদি বেশি বেশি শাক সবজি এবং অন্যান্য কিছু খাবার আছে সেগুলো খেলে অনেক ভিটামিন পাওয়া যাবে।

নিয়ম অনুযায়ী আমরা সব কিছু খেতে পারলে আমাদের শরীরের পক্ষে অনেক ভালো হবে।

তাই আমরা সঠিকটা মেনে চলব এবং সঠিক খাবারটা খাব তাহলে আমাদের শরীর-গত ভালো থাকবে।

ই ক্যাপ 400 এর অপকারিতা:

ই ক্যাপ ৪০০ এর উপকারিতা ছাড়া কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অপকারিতা দেখা যায় না।

কিন্তু ই ক্যাপ খেলে আমাশয় হয় এবং শরীরে এলার্জি দেখা যায়। বমি বমি ভাব এবং মাথা ব্যথা, এবং শরীরগত রে ক্লান্তির লাগা সহ বিভিন্ন ধরনের রিঅ্যাকশন দেখা দেয় শরীরে। 

ই ক্যাপ আপনারা যে কোন সমস্যায় পড়লে এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে একটা জিনিস ভালো হয় ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে খাওয়া।

কারণ ডাক্তার  রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ওষুধের ডোজ দিয়ে থাকে। 

আবার দেখা গেছে ই ক্যাপ ৪০০ বা ভিটামিন অতিরিক্ত খেলে থাইরয়েডের সমস্যা এবং দুর্বল হতে পারে।

এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিপূর্ণ আরো বেড়ে যায়।

দেখা গেছে আমরা অনেকেই আছি ওষুধ না বুঝে না শুনে খেয়ে ফেলি এতে করে আমরা নানান সমস্যায় পড়ি এবং নানান ধরনের রোগে আক্রান্ত হই।

ই ক্যাপ ৪০০ খেলে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে পারেন।

এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেলে আপনাদের জন্য অনেক ভালো হবে।

কিন্তু আমরা যদি এটা নিজে নিজে খাই দেখে এখান থেকে আমরা সমস্যায় পড়তে পারি এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারি।

এজন্য অবশ্যই আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধগুলো খাওয়া।

এবং ডাক্তারের কাছে গেলে ভালো সু পরামর্শ নিয়ে খেলে দেখা গেছে আর কোন সমস্যায় পড়তে হবে না।

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা: ই ক্যাপ ৪০০ এর যত গুলো উপকারিতা রয়েছে সব আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। 

আমি ১০০% সিউড়ীটি দিয়ে বলতে পারি। ই ক্যাপ ৪০০ এর উপকারিতা নিয়ে এত সুন্দর বিস্তারিত আর্টিকেল কোথাও পাবেন না আপনারা। 

ই ক্যাপ ৪০০ আমাদের সবার শরীরে বিভিন্ন রকমের উপকারী করে থাকে। সব গুলোর তথ্য নিচে সাজিয়ে দেওয়া হল।

  • ই ক্যাপ ক্যাপসুল শরীরে ভিটামিন -ই এর অভাবজনিত সকল প্রকার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে থাকে।
  • নিয়মিত যদি ই ক্যাপ সেবনে খাবারের পাশাপাশি ভিটামিনের অভাব পূরণ করতে সাহায্য করে। এবং এতে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
  • শরীরের ত্বক উজ্জ্বল রাখে
  • শরীরের ত্বক সতেজ রাখে
  • চুল পড়া বন্ধ করে 
  •  নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে ই ক্যাপসুল
  • ই ক্যাপসুল ত্বকতে ব্যাবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল হয়।
  • রূপচর্চার জন্য অনেক কার্যকর ক্যাপসুল 
  • যে কোনো ক্ষত সারাতে ভিটামিন -ই ক্যাপসুল বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • হার্টের রোগের জন্য খুব কার্যকারী
  • অল্প বয়সে পাকা চুল বোধ সাহায্য করে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 
  • ভিটামিন -ই ক্যাপসুল অক্সিজেনের থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

ই ক্যাপ ৪০০ এর উপকারিতা. হচ্ছে ত্বকের জ্জ্বতাল অনেক সুন্দর করে তুলে, এবং ই ক্যাপ রয়েছে এক ধরনের উপাদান, 

আমরা যদি ই ক্যাপ সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারি তাহলে দেখা গেছে আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে।

বয়স্ক তার কারণে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের দাগ দেখা দেয়। এই বয়স্ক সাপ দূর করতে ই ক্যাপ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ইত্যাদি ই ক্যাপ অনেক কার্যকরী হয়ে থাকে।

e cap 400 খাওয়ার নিয়ম, e cap 400 খাওয়ার নিয়ম
e cap 400 খাওয়ার নিয়ম, e cap 400 খাওয়ার নিয়ম

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা কি 

  • ত্বকের জ্জ্বলতা বৃদ্ধি: 

ই ক্যাপ হচ্ছে এক ধরনের এন্টি অক্সিডেন্ট এটা এটা অনেক ধরনের উপাদান রয়েছে এবং আমাদের শরীরে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং অনেক সময় দেখা গেছে আমাদের রোদে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। 

এইজন্য আমাদের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য ই ক্যাপ খেতে পারলে এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে। 

 ই ক্যাপ সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে চুল পড়ার টেনশন কমে যাবে।

ই ক্যাপ চুলে ব্যবহার করার নিয়ম হলো। এটা যদি প্রতিদিন খাওয়ার পাশাপাশি এবং তেলের সাথে মিশিয়ে যদি চুলে আমরা ব্যবহার করতে পারি। 

এবং আমরা চুলে ভালোভাবে দুই থেকে তিন ঘন্টা শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে পারি।

 তাহলে দেখা গেছে এভাবেই সাপ্তাহে দুই তিন দিন ব্যবহার করলে এবং এক মাসে ব্যবহারের বেশি আশ্চর্যজনক ফলাফল দেখতে পারবেন।

  • যৌন সমস্যা সমাধান: ই ক্যাপ যে কোনো যৌন সমস্যা সমাধান অনেক সুন্দর কাজ করে।

এবং শারীরিক অক্ষমতা এবং দুর্বলতা দূর করে থাকে। এবং সহবাসের সময় বৃদ্ধি পায় এটা।

  • বয়স্ক সাপ দূর করতে: বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে যায়।

এবং তত্ত্বে বিভিন্ন ধরনের দাগ দেখা যায়। এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা দেয়। এই বয়সের চাপ দূর করতে ই ক্যাপ ক্যাপসুল এনটিজিং কিরিম হিসাবে অনেক ভালো কাজ করে থাকে।

বয়স্কতার কারণে তত্ত্বে চামড়া ঝুলে যাওয়া এবং কুঁচকে যাওয়া তোকে ভিটামিন সমৃদ্ধ ই ক্যাপ ক্যাপসুল তেলের সাথে মিশিয়ে মালিশ করলে। উজ্জ্বলতা বাড়ার পাশাপাশি সব ধরনের বলিরেখা বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে।

ত্বকের হোয়াইটেনিং ক্রিম হিসেবে: আমরা অনেকেই আছি তত্ত্বের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের হোয়াইটেনিং ক্রিম বা আরো কিছু  ক্রিম আছে তা অনেকেই ব্যবহার করে থাকে তাদের জন্য ভিটামিন- ই মশচারাইজিং হিসাবে তত্ত্বের জন্য খুবই জনপ্রিয়। এবং নিয়মিত লোশনের সাথে কয়েক ফোঁটা যদি ই ক্যাপ ক্যাপসুলের সাথে পানি মিশিয়ে তবতে ব্যবহার করলে তত্ত্ব অনেক উজ্জ্বলতা হয়।

নখের ভঙ্গুরতা রুখতে: আমরা সারাদিন অনেক কাজ করে থাকি বিভিন্ন ধরনের দেখা গেছে বাসা বাড়িতে কিংবা বাইরে যার ফলে দেখা গেছে অনেকের নকে ভঙ্গরতা দেখা দেয়।সেইসব মানুষদের ক্ষেত্রে একমাত্র কার্যকরী ওষুধ হল ভিটামিন -ই ক্যাপ   ক্যাপসুল।

যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা যদি  নিয়মিত ই ক্যাপ ক্যাপসুল তেলের সাথে ভেঙ্গে যাওয়া নকে মালিশ করে নিতে পারে তাহলে এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

ক্ষত সারাতে: শরীরের যেকোনো ক্ষত আমরা নিরাময় করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালো করে। এবং আমাদের কোথাও কেটে গেলে বা ক্ষত হলে নিয়মিত ই ক্যাপ ক্যাপসুল সেবন করতে পারলে।  আমাদের যে কোন ক্ষতস্থান খুব দ্রুত সুখ হবে এবং খুবই তাড়াতাড়ি সেরে উঠবে।

ভিটামিন -ই এর অভাবে পূরণে: আমাদের শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ই এর ঘাটতি দেখা যায়। ফলে আমাদের বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ দেখা দেয়। কারণ ভিটামিন -ই এর অভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ আমাদের ক্ষমতা কমে যায় ফলে এর জন্য নানান রোগে আমাদের শরীরে দেখা যায়।

ই ক্যাপ ক্যাপসুল আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভানজিত সবধরণের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং এটা নিয়তি খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন -ই ক্যাপ ক্যাপসুল ভালোভাবে সেবন করতে পারলে এতে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

  • ই ক্যাপ খেতে পারলে এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে বন্ধ হবে।

আমরা যদি শারীরিক দুর্বলতা ও অক্ষমতা দূর করতে পারি তাহলে আমাদের যৌন সমস্যার সমাধান করতে পারব।

আমাদের যে বয়স্ক চাঁদ দেখা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের দাগ পড়ে যায়। আমরা এইসব দূর করার জন্য ই ক্যাপ ক্যাপসুল তেলের সাথে মিশিয়ে ভালোভাবে মালিশ করে নিলে আমাদের বয়স্কতা সাপ উজ্জ্বলতায় রূপ নেবে।

আমরা যদি তত্ত্বের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য লোশন এর সাথে এক ফোটা ক্যাপসুল মিশাতে পারলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

দেখা গেছে আমরা অনেক সময় বাইরে কাজ করতে যাই বা বিভিন্ন কাজ করতে গেলে অনেকে কেটে যায় বা ক্ষত হয়ে যায়। এটার আমরা যদি ই ক্যাপ ক্যাপসুল ভালোভাবে সেবন করতে পারলে।আমাদের ক্ষতস্থানটা দূরত্ব সেরে যাবে এবং তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে।

ই ক্যাপ 400 এর দাম কত 

ক্যাপ 400  ক্যাপসুল টা সাধারণত আপনারা যে কোন দোকানে এই ওষুধটা কিনতে পারবেন। কিন্তু ক্যাপসুল টি কিনার আগে আপনারা সঠিক দামটা সম্পর্কে জেনে নিবেন। কেননা প্রতইনইয়ত ওষুধের দাম পরিবর্তন হয়ে থাকে।

কিন্তু বর্তমানে যদি এখন আপনি কোন ফার্মেসিতে এই ই ক্যাপ ক্যাপসুল টা কিনতে যান। সে ক্ষেত্রে ই  ক্যাপসুল প্রতিটা পিছের দাম ৬.৫০ টাকা আপনাদের নিতে হবে।

কিন্তু আপনি যদি অন্য কোন সময়ে এই ওষুধটি কিনতে গিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই ওষুধটির দাম সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। কেননা ক্যাপসুল কি কিনতে গিয়ে যাতে কোন রকম দাম নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়তে না হয়।

এজন্য অবশ্যই আপনাদের সঠিক দাম সম্পর্কে জেনে নিয়ে ক্যাপসুলটি কেনার সিদ্ধান্ত নিবেন। তো আপনারা এতক্ষণ পর্যন্ত ই ক্যাপ ৪০০ ক্যাপসুলটির উপকারিতা এবং দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তাই আপনাদের পরবর্তী নিজেদের প্রয়োজনে ক্যাপশনটি ব্যবহারে কিংবা দাম নিয়ে কোন প্রকার অসুবিধায় করবেন না।

এই ওষুধটা বিভিন্ন ধরনের মেডিসিনের দোকানে এভেলেবেল পাওয়া যায় এবং এই ওষুধ টার দাম বেশি না হলেও অনেক কার্যকারী।

ই ক্যাপ ৪০০ প্রতি পিসির দাম ৬.৫০ টাকা করে 

ই ক্যাপ ৪০০ এমজি ওষুধ ওষুধটি এটা মূলত একটি ভিটামিন ক্যাপসুল। এই ভিটামিন ক্যাপসুলটি অনেক উপকারী এবং কার্যকারী।

ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা:

ত্বকের জ্জ্বলতা বৃদ্ধি: ই ক্যাপ হচ্ছে এক ধরনের এন্টি অক্সিডেন্ট এটা এটা অনেক ধরনের উপাদান রয়েছে এবং আমাদের শরীরে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং অনেক সময় দেখা গেছে আমাদের রোদে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। 

এইজন্য আমাদের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য ই ক্যাপ খেতে পারলে এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে।  ই ক্যাপ সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে চুল পড়ার টেনশন কমে যাবে।

ই ক্যাপ চুলে ব্যবহার করার নিয়ম হলো। এটা যদি প্রতিদিন খাওয়ার পাশাপাশি এবং তেলের সাথে মিশিয়ে যদি চুলে আমরা ব্যবহার করতে পারি। এবং আমরা চুলে ভালোভাবে দুই থেকে তিন ঘন্টা শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে পারি।

 তাহলে দেখা গেছে এভাবেই সাপ্তাহে দুই তিন দিন ব্যবহার করলে এবং এক মাসে ব্যবহারের বেশি আশ্চর্যজনক ফলাফল দেখতে পারবেন।

যৌন সমস্যা সমাধান: ই ক্যাপ যে কোনো যৌন সমস্যা সমাধান অনেক সুন্দর কাজ করে। এবং শারীরিক অক্ষমতা এবং দুর্বলতা দূর করে থাকে। এবং সহবাসের সময় বৃদ্ধি পায় এটা।

বয়স্ক সাপ দূর করতে: বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে যায়। এবং তত্ত্বে বিভিন্ন ধরনের দাগ দেখা যায়। এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা দেয়।

এই বয়সের চাপ দূর করতে ই ক্যাপ ক্যাপসুল এনটিজিং কিরিম হিসাবে অনেক ভালো কাজ করে থাকে। বয়স্কতার কারণে তত্ত্বে চামড়া ঝুলে যাওয়া এবং কুঁচকে যাওয়া তোকে ভিটামিন সমৃদ্ধ ই ক্যাপ ক্যাপসুল তেলের সাথে মিশিয়ে মালিশ করলে। উজ্জ্বলতা বাড়ার পাশাপাশি সব ধরনের বলিরেখা বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে।

ত্বকের হোয়াইটেনিং ক্রিম হিসেবে: আমরা অনেকেই আছি তত্ত্বের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের হোয়াইটেনিং ক্রিম বা আরো কিছু  ক্রিম আছে তা অনেকেই ব্যবহার করে থাকে তাদের জন্য ভিটামিন- ই মশচারাইজিং হিসাবে তত্ত্বের জন্য খুবই জনপ্রিয়।

এবং নিয়মিত লোশনের সাথে কয়েক ফোঁটা যদি ই ক্যাপ ক্যাপসুলের সাথে পানি মিশিয়ে তবতে ব্যবহার করলে তত্ত্ব অনেক উজ্জ্বলতা হয়।

নখের ভঙ্গুরতা রুখতে: আমরা সারাদিন অনেক কাজ করে থাকি বিভিন্ন ধরনের দেখা গেছে বাসা বাড়িতে কিংবা বাইরে যার ফলে দেখা গেছে অনেকের নকে ভঙ্গরতা দেখা দেয়।সেইসব মানুষদের ক্ষেত্রে একমাত্র কার্যকরী ওষুধ হল ভিটামিন -ই ক্যাপ   ক্যাপসুল। 

যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা যদি  নিয়মিত ই ক্যাপ ক্যাপসুল তেলের সাথে ভেঙ্গে যাওয়া নকে মালিশ করে নিতে পারে তাহলে এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

ক্ষত সারাতে: শরীরের যেকোনো ক্ষত আমরা নিরাময় করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালো করে।এবং আমাদের কোথাও কেটে গেলে বা ক্ষত হলে নিয়মিত ই ক্যাপ ক্যাপসুল সেবন করতে পারলে।

 আমাদের যে কোন ক্ষতস্থান খুব দ্রুত সুখ হবে এবং খুবই তাড়াতাড়ি সেরে উঠবে।

ভিটামিন -ই এর অভাবে পূরণে: আমাদের শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ই এর ঘাটতি দেখা যায়। ফলে আমাদের বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ দেখা দেয়।কারণ ভিটামিন -ই এর অভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ আমাদের ক্ষমতা কমে যায় ফলে এর জন্য নানান রোগে আমাদের শরীরে দেখা যায়।

ই  ক্যাপ ক্যাপসুল আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভানজিত সবধরণের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং এটা নিয়তি খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন -ই ক্যাপ ক্যাপসুল ভালোভাবে সেবন করতে পারলে এতে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

অপকারিতার: ই ক্যাপ ৪০০ এর উপকারিতা ছাড়া কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অপকারিতা দেখা যায় না।

কিন্তু ই ক্যাপ খেলে আমাশয় হয় এবং শরীরে এলার্জি দেখা যায়। বমি বমি ভাব এবং মাথা ব্যথা, এবং শরীরগত রে ক্লান্তির লাগা সহ বিভিন্ন ধরনের রিঅ্যাকশন দেখা দেয় শরীরে। 

ই ক্যাপ আপনারা যে কোন সমস্যায় পড়লে এটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে একটা জিনিস ভালো হয় ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে খাওয়া। কারণ ডাক্তার রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ওষুধের ডোজ দিয়ে থাকে। 

আবার দেখা গেছে ই ক্যাপ ৪০০ বা ভিটামিন অতিরিক্ত খেলে থাইরয়েডের সমস্যা এবং দুর্বল হতে পারে।এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিপূর্ণ আরো বেড়ে যায়।

ই ক্যাপ কখন খেতে হয়: ভিটামিন ই ক্যাপসুল টা খাওয়ার ভালো একটা সময় হচ্ছে সন্ধ্যার পরে। কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে সকালবেলা ও ভিটামিন -ই ক্যাপসুলটি খেতে পারবেন।

কিন্তু আপনি যদি কোন ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নিয়ে নেন তাহলে আপনি ভিটামিন -ই ক্যাপসুলটি রাতে খেতে পারবেন।এবং এই ওষুধটি দুই বেলা খেতে হবে। কয় বেলা খেতে হবে এটা আপনি ওষুধের ভেতরের খাটে যে একটা কাগজ থাকে ওটার ভিতরে লেখা আছে যে দিনে বা রাতে কতবার খেতে হয়।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল টি খাবারের নিয়ম হচ্ছে সকাল বা রাতে, ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা পরে খেতে হবে। আপনি এই ক্যাপসুলটি রাতে বা সকলে খেতে পারবেন এবং কয় বেলা খেতে পারবেন সেটা দেওয়া আছে খাটের ভিতরে একটা কাগজ আছে ওটার ভিতর।অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ তা নিয়ে খেলে অনেক ভালো হবে।

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খেলে দেখা গেছে অনেক সমস্যার ভিতর পড়তে পারেন এবং রোগে আক্রান্ত হতে পারে না।প্রিয় পাঠক ই e cap 400 খেলে কি হয় | ই ক্যাপ 400 মুখে দিলে কি হয়

আরো পড়ুন: মোটা হবো কি ভাবে

ই ক্যাপ হচ্ছে মূলত ভিটামিন ই ক্যাপসুল। আপনাদের ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত মনে হয় জানাতে পেরেছি। আশা করি আপনারা সব ভালো করে বুঝতে পেরেছেন।

E Cap 200 এর কাজ কি?

  • উত্তর: ই ক্যাপ ২০০ আই ইউ বা ভিটামিন ই  ক্যাপসুল হিসেবে শরীরে এন্টিঅক্সিডেন্ট কাজ করে থাকে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়ে যায়?

  • উত্তর: আপনারা অনেকেই ভাবেন যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হয় যারা বলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে মোটা হয় এটা একদম বানোয়াট কথা। ভিটামিন ই যে সব রয়েছে তা হলো চুলের গোড়াকে মজবুত করে এবং শরীরের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

E cap 400 কেন ব্যবহার করা হয়?

  • উত্তর: ভিটামিন ই ( ই ক্যাপ _ E cap 400)  ক্যাপসুল ভিটামিন ই   অভাবের কারণে চিকিত্সা এবং প্রতিরোধের জন্যই নির্দেশিত হয়। বিভিন্ন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রচারে, প্রতিরোধ এবং চিকিত্সার জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে ব্যবহার করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকে।

ভিটামিন ই ক্যাপ খেলে কি ক্ষতি হয়?

  • উত্তর:  আপনারা যদি ডাক্তারে কথা না শুনে আপনাদের মনগড়া ভিটামিন ই ক্যাপসুল যদি গ্রহণ করে থাকেন।তাহলে দেখা গেছে মাথাব্যথা এবং মাথা ঘুরানোর প্রচন্ড পেট ব্যথা হতে পারে। এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার দেখা গেছে মাঝে মাঝে বমি হতে পারে এবং ক্লান্তি দুর্বলতা দেখা দিতেও পারে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কেন খাওয়া হয়?

  • উত্তর: আমাদের শরীরে ভিটামিন ই নানান উপকার করে থাকে। আমাদের বার্ধক্যের প্রভাত কুমায়, এবং হাড়ের যত্ন নেয়,  এর পাশাপাশি তত্ত্বের উপকারও করে থাকে। এবং খাবার থেকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন শরীরে গেলে সেগুলোর ও উপকার হয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button