টানেল কাকে বলে? কর্ণফুলী টানেল কোথায় অবস্থিত
টানেল কাকে বলে: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল অথবা বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুড়ঙ্গ আবার কর্ণফুলী টানেল হল এই বাংলাদেশের চট্টগ্রামের আবার কর্ণফুলী নদীর নিচে এইটা অবস্থিত একটি এমন সড়ক সুড়ঙ্গ। ২০২৩ সালের এই ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন ভাবে সুড়ঙ্গ পথটির উদ্বোধন করেন।
এই সুড়ঙ্গটি এই চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ সময় নেভাল একাডেমির পাশ দিয়ে থেকে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণ দিকে পাড়ের আনোয়ারা এমন প্রান্তের চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার ।
টানেল কাকে বলে
নদী সুড়ঙ্গটির নির্মাণ করে কাজ করছে চায়না এমন কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন এই কোম্পানি লিমিটেড। সুড়ঙ্গের অনেক কিছু বিভিন্ন অংশ চীনের ঝেনজিয়াংয়ে নানা ভাবে উত্পাদন করে বাংলাদেশে ও আনা হয়।
ভিপিএন টানেল এর ব্যবহার
২০২২ সালের মধ্যে এই সুড়ঙ্গটির নির্মাণ কাজ শেষ নানা ভাবে হওয়ার কথা থাকলেও আগস্ট এই ২০২৩ পর্যন্ত নির্মাণ কাজ এমন ভাবে অব্যাহত ছিল।
টানেলের প্রতি প্রায় টিউবের প্রস্থ ৩৫ ফুট এবং আবার উচ্চতা ১৬ ফুট। এছাড়া, দুটি এমন কিছু টিউবের মধ্যবর্তী স্থানে ব্যবধান ১১ মিটার।
কর্ণফুলী টানেলের অপর নাম কী?
২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের এই প্রধানমন্ত্রী ও চীনের রাষ্ট্রপতি এই শি জিন পিং প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর এমন ভাবে স্থাপন করেন।[৫]
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবার ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছেন টানেল নির্মাণের কাজ এমন ভাবে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
আরো পড়ুন: কর্ণফুলী টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
টানেল কি উত্তর
অক্টোবর ২০২৩ সালে আবার বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন।
২০২৩ সালের সংশোধিত বাজেটে, এবং অন্যান্য প্রকল্পের মেয়াদ ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত প্রায় বাড়ানো হয়। এছাড়া, প্রায় নির্মাণ ব্যয়ও ১৬৪ কোটি টাকা বৃদ্ধি ও করা হয়।
ইউরো টানেল কি পানির নিচে
সুড়ঙ্গ নির্মাণে ব্যয় প্রায় ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ।আবার ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে এই চীনের রাষ্ট্রপতি হলো শি জিন পিং এর ঢাকা সফরে কর্ণফুলী এমন ভাবে টানেল নির্মাণে ঋণ চুক্তিও স্বাক্ষর হয়।
চুক্তি অনুযায়ী চীনের আবার এক্সিম ব্যাংক ২০ বছর অনেক মেয়াদি ঋণ হিসাবে দুই শতাংশ প্রায় সুদে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা দিচ্ছে।
কর্ণফুলী টানেল কোথায় অবস্থিত
কর্ণফুলী টানেল হল এই বাংলাদেশের চট্টগ্রামের এমন ভাবে কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত স্থানে একটি সড়ক সুড়ঙ্গ।
এই ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন এই সুড়ঙ্গ পথটির উদ্বোধনও করেন।[১] এই সুড়ঙ্গটি আবার চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ এই নেভাল একাডেমির পাশে ।
কর্ণফুলী টানেল নিয়ে প্রশ্ন
চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না এমন কমিউনিকেশন অ্যান্ড কিছু কিছু কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড আবার এই সুড়ঙ্গের নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে।
তাই এই কর্ণফুলী নদীর মধ্যভাগে সুড়ঙ্গটি প্রায় ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত।
টানেল কি
বঙ্গবন্ধু টানেল অথবা বঙ্গবন্ধু সুড়ঙ্গ বা কর্ণফুলী টানেল টা হল বাংলাদেশের চট্টগ্রামের এই কর্ণফুলী নদীর নিচে স্থানে অবস্থিত একটি সড়ক সুড়ঙ্গ।
তাই ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী এই শেখ হাসিনা এই সুড়ঙ্গ পথটিরও উদ্বোধন করেন।
বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন
২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী এই শেখ হাসিনা এই সুড়ঙ্গ পথটির উদ্বোধনও করেন ।
এমন ভাবে এই সুড়ঙ্গটি চট্টগ্রাম শহরের বাংলাদেশ এই নেভাল একাডেমির পাশ থেকে দিয়ে শুরু হয়ে নদীর দক্ষিণ পাড়ের আবার এই আনোয়ারা প্রান্তের চিটাগাং এবং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড ।
বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন কবে
চট্টগ্রামের এই কর্ণফুলী নদীর নিচে অবস্থিত এক একটি সড়ক সুড়ঙ্গ। ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর আবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন ভাবে সুড়ঙ্গ পথটির উদ্বোধন করেন।
আরো পড়ুন: কর্ণফুলী টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩.৩২ কিলোমিটার।
এই সুড়ঙ্গটি বাংলাদেশের প্রথম এই সুড়ঙ্গ পথ এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নদী এবং তলদেশের প্রথম আবার দীর্ঘতম সড়ক সুড়ঙ্গপথ।
সুড়ঙ্গ নির্মাণে ব্যয় প্রায়১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ।আবার ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে এই চীনের রাষ্ট্রপতি হলো শি জিন পিং এর ঢাকা সফরে কর্ণফুলী টানেল এমন ভাবে নির্মাণে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
ভিপিএন টানেল এর ব্যবহার
এই ভার্চুয়াল কাল্পনিক এমন কোনো সুড়ঙ্গটির মাধ্যমে একটি ভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত প্রাইভেট আবার নেটওয়ার্ক এর সাথে এমন কিছু ডিভাইসকে সংযুক্ত করা সম্ভব৷
কর্ণফুলী টানেলের অপর নাম কী?
বাংলাদেশ সরকার হলো এটির নামকরণ করেছে এই বঙ্গবন্ধু টানেল ।
টানেল কি উত্তর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন ভাবে টানেল বা বঙ্গবন্ধু এই টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুড়ঙ্গ অথবা কর্ণফুলী টানেল হল এই বাংলাদেশের চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ও নিচে অবস্থিত ।
ইউরো টানেল কি পানির নিচে
এটি আসলে প্রায় এমন তিনটি টানেলের সমন্বয়ে গঠিত, এবং প্রতিটি 50 কিমি লম্বা, আবার সমুদ্রের তলদেশ থেকে গড়ে প্রায় 40 মিটার নিচে উদাস ।