শিক্ষাসাধারণ জ্ঞান

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: 25 মার্চের মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে উঠে দাঁড়ায় এবং তার ডাকে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে বাংলাদেশের জনগণ সেই বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে আলোচনা করব অবশ্যই আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে জানতে পারবেন।

25 মার্চের মধ্যরাতে কি হয়েছিল কিভাবে নারীদের নির্যাতন করেছে ২৫শে মার্চে মধ্যরাতে সেই বিষয় নিয়েই আপনাদের মাঝে আলোচনা করব।

আমাদের এই পোস্টটি সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যদেরও দেখার সুযোগ করে দিবেন তাহলে আমরা আরো ভালো কিছু দেওয়ার উৎসাহ পাবো। এবং কে ২৬ শে মার্চ প্রথম পহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন সে বিষয় নিয়েও আলোচনা করব।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস পঁচিশে মার্চে মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া ধ্বংস রূপে মধ্য থেকে উঠে দ্বারে বাঙালি এই দিন থেকে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশ স্বাধীন করার শপথ গ্রহণ করেন সবাই মিলে।

এবং বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। লাল সবুজের পতাকা ঢাকা ছাড়া সারাদেশে উড়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা। সবুজের জমি নিয়ে রক্তিম সূর্য খচিত মানচিত্রে বাংলাদেশের আজ মহান স্বাধীনতা দিবস। 

বঙ্গবন্ধুর ডাকে সবাই  মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এবং দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পর 30 লক্ষ শহীদদের রক্তের বিনিময়ে এই স্বাধীন বাংলা পায় বাংলার মানুষ। বঙ্গবন্ধু ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র কোনটি? 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস

যে জুড়ে উৎকণ্ঠা আতঙ্ক আর অজানা শঙ্কায় দিনা তিপাত করেছে মানুষ। পাকিস্তানি  হানাদারদের নিষ্ঠুর অত্যাচারে দিশেহারা হয়ে গিয়েছিল পুরো বাংলার মানুষ। এমন সময় পরিক্রমা এলো সাথেই মার্চ 1971 সাল তৎকালীন রেসকোর্ট ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) লাখো মানুষের অপেক্ষায়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এলেন এবং বর্জ্যকন্ঠে ঘোষণা দিলেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।সেই অনুষ্ঠানিক ঘোষণায় আনুষ্ঠানিকতায় পায় একাত্তরে ২৬ এই মার্চ।

বাঙালির সেই গৌরব দীপ্ত দিন আজ। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খলতা ভেঙ্গে 1971 সালে এই দিনের জন্য বিশ্বের বুকে স্বাধীন জাতি রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

২৬ শে মার্চ দিনটি বাঙালির কাছে একই সঙ্গে গর্ব শোকের মাস। ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী শুরু করে গণহত্যা। ওই রাতেই বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন এই ঘোষণার উপর নব দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধের সিঁড়িবে ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের বুকে হয় স্বাধীন সর্বভৌম বাংলাদেশ।

প্রতিবছরাম শ্রদ্ধা ও গভীর কৃতজ্ঞতা এই দিনটি পালন করে পুরো জাতি। স্মরণ করে স্বাধীনতার জন্য আত্মা দানকারী দেশের বীর সন্তানদের। চাঁদের বিনিময়ে এই মহান স্বাধীনতা ও রূপকথার বাঙ্গালীর অতি সংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জাতীয় নেতা ইন সংঘ গণহত্যার শিকার লাখো সাধারণ মানুষ এবং সমস্ত হারানো মা বোনের প্রতি।

এই দিনটি উপার্জনের এবারও রাষ্ট্রীয়ভাবে কর্মসূচি পালনের পাশাপাশি দেশের রাজনৈতিক দল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক গঠনগুলো কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বানিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।স্বাধীনতার প্রশ্ন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙ্গালী জাতিকে ঐক্য করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের অভাবিত পরেই ভাষার প্রশ্নে একান্ত হয় বাঙ্গালী।

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের কেঁপে উঠে তৎকালীন সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুবের মসনদ। বীর বাঙালি অশ্রু ধরো বাংলাদেশ স্বাধীন কর জাগো জাগো বাঙালি জাগো, তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এই স্লোগান দিয়ে উঠছে শহর থেকে গ্রাম গ্রাম থেকে শহর।

বাঙ্গালীদের ন্যায্য দাবিকে উপেক্ষা করতে না পেরে ১৯৭০ সালে নির্বাচন দেয় সরকার। জাতীয় পদে নির্বাচন সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব দিন আওয়ামী লীগ। কিন্তু বাঙালির হাতে শাসনভার দেওয়া বদলে শুরু হয় এক ষড়যন্ত্র।

বঙ্গবন্ধুর সাথে এই মাসে ভার্সনের পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার নামে করতে থাকেন এক সরাযন্ত্র। পর্দার আড়ালে প্রস্তুত হয় সিংহ কায়দায় বাঙালি কে হত্যার নীল নকশা।

১৯৭১ সালের ২৫ এই মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদাররা ঘুমন্ত নিরীহ বাঙালির উপর আধুনিক অস্ত্র দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাজাপুরের বাচ্চারা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, ইকবাল হল, রোকেয়া হল, শিক্ষকদের বাসা পিলখানার ইপিআর সদর দপ্তর, এবং রাজা বাঘ পুলিশ লাইনে এক যুগে হামলা চালিয়ে হত্যা করে অগণিত নিরীহ দেশ প্রেমিক ও জাতির সন্তানদের।

বঙ্গবন্ধু তার দুর্ধর্ষি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ঘোষণা করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আকারে ইংরেজি ও বাংলায় ছাপিয়ে চট্টগ্রামে পিলি করা হয়েছিল।

চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান রুপোর দুইটা দশ মিনিটে এবং বেলা ২:৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম বেতার থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করে থাকেন।বঙ্গবন্ধুকে এদিকে গ্রেফতার করে ঢাকা সেনানিবাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ এই মার্চে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। আর ওই রাতে তৎকালীন পূর্ব বাংলার পুলিশ ইপি আর ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা শুরু করেন প্রতিরোধ এবং যুদ্ধ তাদের সঙ্গে যোগ দেয়ও সাধারণ মানুষ।

দীর্ঘ নয়মাস যুদ্ধ করার পরে 30 লক্ষ শহীদদের রক্তের বিনিময়ে ১৬ ই ডিসেম্বরে অর্জিত হয় কাঙ্খিত স্বাধীনতা। বিশ্বের মানচিত্র স্থান করে নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।

কর্মসূচি: স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন দলটি আজ সূর্যোদয় খনি বঙ্গবন্ধু ভবন। কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারাদেশের সংগঠনের সব কার্যালয়ে জাতীয় দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।

আরো রয়েছে সকাল ছয়টার দিকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা নিবেদন অব্যাহত পর,, সকাল সাতটায় ধানমন্ডি ও ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শ্রদ্ধা গ্রহণ।

তারপর করা হয় দোয়া মাহফিল ও বিশেষ প্রার্থনা সভা: মহান স্বাধীনতা দিবসে আজ মসজিদ মন্দির গির্জা সহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশ ব্যাপ্তি বিশেষ প্রার্থনা কর্মসূচির আয়োজন রয়েছে।বাদ আছর বায়তুল মুকারাম জাতীয় মসজিদসহ দেশের সব কয়েকটি মসজিদের দোয়া ও মিলাদের অনুষ্ঠান করা হয়।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কবে?

হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খলতা ভেঙ্গে 1971 সালে এই দিনে বিশ্বের বুকে বাঙালির স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বসি সেই মার্চ মধ্যরাতে আগে আগে পাকিস্তানিরা শুরু করে দেন গণহত্যা এবং মা-বোনেদের করেন নির্যাতন। সেদিন মধ্যরাতের পর পরে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন যে আজ থেকে বাংলা দেশ স্বাধীন। এই ঘোষণার পর নয় দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পর সিঁড়ি বেয়ে আসে ১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালের চূড়ান্ত বিজয় লাভ করে বাংলাদেশ।

প্রতিবছর গ্রাম চর দেহ গভীর কৃতজ্ঞতায় দিনটি পালন করা হয়। এবং স্মরণ করা হয় স্বাধীনতার জন্য আত্মার দানকারী ও দেশের বীর সন্তানদের প্রতি। জাতি শ্রদ্ধা ও জানাই মহান স্বাধীনতা রূপকথার বাঙালির

আদি সাংবাদিক নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জাতীয় চার নেতা, নিঃসঙ্গ গণহত্যার শিকার লাখো সাধারন মানুষ এবং সমস্ত হারানো মা বোনেদের প্রতিও জাতির শ্রদ্ধা ম স্বাধীনতার বাঙালি অধিবাসীদের প্রতি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙ্গালী জাতিকেও ঐক্য করেন। ১৯৪৭ সালের ব্রিটি ঔপনিবেশিক শাসনের অবসানের পর বাঙালিরা অনুভব করে তারা পাকিস্তান নামক নতুন ঔপনিবেশিক পরাধীনতার নাগপাশে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। পাকিস্তান শাসনের শুরুতেই ভাষার একান্ত হয় বাঙালি।

বায়ান্ন পেরিয়ে চয়ান্ন ৬২ ৬৩ পথ পেরিয়ে ১৯ ৬৯ সালে প্রবল গন উত্থান কেঁপে উঠে তৎকালীন সামরিক শাসক জেনারেল আইয়ুব এর। বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো বাংলাদেশ স্বাধীন কর জাগো বাঙালি জাগো তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এই স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে উঠো গ্রাম শহর জনপথ।

বাঙালির ন্যায্য দাবিতে উপেক্ষা না করে পেরে ১৯৭০ সালে নির্বাচন দেয় সরকার। এবং সেখানে ষড়যন্ত্র ও সামরিক জানতো তার রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে। সত্তরের জাতীয় প্রাদেশিক নির্বাচনের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব দিন আওয়ামী লীগ। কিন্তু বাঙালির হতে শাসন ভার দেওয়ার বদলে শুরু হয়  এক ষড়যন্ত্র।

বঙ্গবন্ধুর সাত এই মার্চে ভাষণের পর প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ও পাকিস্তানের পিপলস পাখি জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার নামে করতে থাকেন ষড়যন্ত্র। পর্দার আড়ালে প্রস্তুত হয় সিংহ কাদায় বাঙ্গালীকে হত্যার এক নীল নকশা।

১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদাররা ঘুমন্ত নিরীহ বাঙালির উপরে আধুনিক অস্ত্র দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে হাজার হাজার মানুষের হত্যা করে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল ইকবাল হল রোকেয়া হল, শিক্ষা ভাষা পিলখানা ইত্যাদি। রাজা বাঘ পুলিশ লাইনে এক যুগে তারা হত্যা চালিয়ে যায় এবং অগণিত নিরীহ দেশপ্রেমিক ও দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের পাক হানাদার বাহিনীরাও হত্যা করে।

বঙ্গবন্ধু তার সিদ্ধান্তে মাধ্যমে ঘোষণা করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হ্যান্ডবিল আকারে ইংরেজি এবং বাংলায় ছাপিয়ে চট্টগ্রাম বিলি করা হয়। আওয়ামী লীগের চরম সম্পাদক জহুরুল আহমেদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম ইপিআর সদর দপ্তর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে ওয়্যারলেস মারুফত পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান ২৬ শে মার্চ বেলা 2:10 মিনিটে এবং ২ঃ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম বেতার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। এদিকে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে ঢাকা সেনা নিভাসে যাওয়া হয়।

বঙ্গবন্ধুর আহবানে সারা দিয়ে 1971 সালে 26 শে মার্চ থেকে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ওই রাতে তৎকালীন পূর্ব বাংলার পুলিশ এবং সেনা বাহিনীর সদস্যরা শুরু করে প্রতিরোধ যুদ্ধ সঙ্গে যোগ দেয় সাধারণ মানুষ। দীর্ঘ নয়মার যুদ্ধ করার পর 30 লক্ষ শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা ১৬ ই ডিসেম্বর দেশ পাই। এবং শত্রুমুক্ত দেশ পায়।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল কোনটি

বাংলাদেশ কিভাবে স্বাধীনতা লাভ করে

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি দেশ দীর্ঘ কঠিন সংগ্রামের পর 1971 সাল থেকে স্বাধীনতা লাভ করে রাজনৈতিক আন্দোলন বৃক্ষ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতার শপথ প্রস্তাব হয়েছিল। তো ঐতিহাসিক এক ঘটনা বলে এক মূল কারণ গুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত হয়েছে।

বাংলাদেশ বোর্ড ভূমি বাংলাদেশের পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত ছিল এবং ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বিশিষ্ট শাসনের অধীনে ভারতীয় উপমহাদেশের একটি অংশশীলতা ভারতের পূর্ব পাকিস্তান নবগঠিত পাকিস্তানের একটি অঞ্চলে পরিণত হয়

যাইহোক পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ভৌগলিকভাবে বিষন্ন হওয়া সত্বেও পূর্ব পাকিস্তান শাসন ও ভাষা  পার্থক্যের ক্ষেত্রে অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হয়েছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধরা কিভাবে পাকিস্তান সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল বা স্বাধীনতার প্রাথমিক আন্দোলন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় চেতনা গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল উদর অতি ভক্তকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাকে স্বাধীনের অন্যতম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার এই আন্দোলন পরিচয়ে গেছে এবং ভবিষ্যতে রাজনৈতিক আন্দোলনের পথ প্রস্তুত করেছে।

১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগ গঠিত হয়, যা পরে আওয়ামী লীগে পরিণত হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দলটি পূর্ব পাকিস্তানের বৃহত্তম শাসনের পর কেউ বাংলা ভাষায় জনগোষ্ঠী অধিকারের জন্য লড়াই করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যাত্রা ছিল বছরের পর বছর রাজনৈতিক আন্দোলন, প্রতিরোধ এবং মুক্তিযুদ্ধের ফল। ভাষা আন্দোলন আঞ্চলিক ও সাংস্কৃতির দাবি ও বাঙালির সহযোগিতা ও জাতির স্বাধীনতা রঙ্গ ভূমিকা পালন করে।

ভারত ও আন্তর্জাতিক সম্পদের সমর্থন অস্থির সংগ্রাম ও আরো জোরদার করেছে আজ। বাংলাদেশ একটি সর্বভৌম জাতি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে তার স্বাধীনতা উদযাপন করেন অবগতি উন্নয়নের জন্য প্রচেষ্টা চলছে।

১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ পাকিস্তান থেকে স্বাধীন দেশ হিসেবে ঘোষণা করে বাংলাদেশ। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার পর ১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। ২৫ শে মার্চ রাতে তদন্তকালে পূর্ব পাকিস্তান পুলিশ ও সামরিক বাহিনী সাধারণ জনগণের উপর হামলা করে এবং পশ্চিম পাকিস্তান সেনাবাহিনী। ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে বাংলাদেশ।

ezgif.com gif maker (1)
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে বাংলাদেশ কিভাবে স্বাধীনতা লাভ করে

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে বাংলাদেশ কিভাবে স্বাধীনতা লাভ করে

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি দেশ দীর্ঘ কঠিন সংগ্রামের পর 1971 সাল থেকে স্বাধীনতা লাভ করে রাজনৈতিক আন্দোলন বৃক্ষ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতার শপথ প্রস্তাব হয়েছিল। তো ঐতিহাসিক এক ঘটনা বলে এক মূল কারণ গুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত হয়েছে।

বাংলাদেশ বোর্ড ভূমি বাংলাদেশের পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত ছিল এবং ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বিশিষ্ট শাসনের অধীনে ভারতীয় উপমহাদেশের একটি অংশশীলতা ভারতের পূর্ব পাকিস্তান নবগঠিত পাকিস্তানের একটি অঞ্চলে পরিণত হয়

যাইহোক পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ভৌগলিকভাবে বিষন্ন হওয়া সত্বেও পূর্ব পাকিস্তান শাসন ও ভাষা  পার্থক্যের ক্ষেত্রে অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হয়েছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধরা কিভাবে পাকিস্তান সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল বা স্বাধীনতার প্রাথমিক আন্দোলন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় চেতনা গঠনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল উদর অতি ভক্তকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাকে স্বাধীনের অন্যতম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার এই আন্দোলন পরিচয়ে গেছে এবং ভবিষ্যতে রাজনৈতিক আন্দোলনের পথ প্রস্তুত করেছে।

১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগ গঠিত হয়, যা পরে আওয়ামী লীগে পরিণত হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দলটি পূর্ব পাকিস্তানের বৃহত্তম শাসনের পর কেউ বাংলা ভাষায় জনগোষ্ঠী অধিকারের জন্য লড়াই করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যাত্রা ছিল বছরের পর বছর রাজনৈতিক আন্দোলন, প্রতিরোধ এবং মুক্তিযুদ্ধের ফল। ভাষা আন্দোলন আঞ্চলিক ও সাংস্কৃতির দাবি ও বাঙালির সহযোগিতা ও জাতির স্বাধীনতা রঙ্গ ভূমিকা পালন করে।

ভারত ও আন্তর্জাতিক সম্পদের সমর্থন অস্থির সংগ্রাম ও আরো জোরদার করেছে আজ। বাংলাদেশ একটি সর্বভৌম জাতি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে তার স্বাধীনতা উদযাপন করেন অবগতি উন্নয়নের জন্য প্রচেষ্টা চলছে।

১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ পাকিস্তান থেকে স্বাধীন দেশ হিসেবে ঘোষণা করে বাংলাদেশ। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার পর ১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। ২৫ শে মার্চ রাতে তদন্তকালে পূর্ব পাকিস্তান পুলিশ ও সামরিক বাহিনী সাধারণ জনগণের উপর হামলা করে এবং পশ্চিম পাকিস্তান সেনাবাহিনী। ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে বাংলাদেশ।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button