জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা – নিয়ম এর কাজ
Zinc শরীরে দস্তা বা জিঙ্কের ঘাটতি, শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ, শিশুদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া, এবং শরীরে ক্ষত নিরাময় ধীর হওয়ার মতো রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ওষুধটি ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলতে এবং শ্বাসযন্ত্রের নিচের এলাকায় সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করার জন্যও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনার চিকিৎসক যদি আপনাকে নির্দেশ করে তাহলে,
Zinc মনোযোগ ঘাটতি-হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার, হাইপোগিউসিয়া, টিনাইটাস, ক্রোহন রোগ, আল্জ্হেইমার রোগ, ডাউন সিন্ড্রোম, হানসেন রোগ, পেপটিক আলসার, পুরুষত্বহীনতা, অঙ্গ দোষ, অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েড, আর্থ্রাইটিস, এবং পেশী খিঁচুনির চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
জিংক 20 ট্যাবলেট এর কাজ কি
Zinc ব্যবহার করবেন না যদি আপনি Zinc এ মধ্যে উপস্থিত উপাদানগুলি থেকে অ্যালার্জিক হন বা এই ওষুধের থেকে যদি আপনার অ্যালার্জি হয়, আপনি যদি গর্ভবতী এবং / বা শিশুকে স্তন্যপান করান।
Zinc ব্যবহার এর আগে আপনি যদি কোন প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করেন, প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করেন, আপনি অন্য কোন ভেষজ কোন খাদ্যতালিকাগত ওষুধ বা সম্পূরক গ্রহণ করেন, আপনার যদি আসন্ন কোন সার্জারি থাকে তাহলে বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন ও যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
এছাড়াও আপনি আপনার ডাক্তার আপনার চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যা, প্রাক বিদ্যমান রোগ ও বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থার সম্পর্কে জানান।
এই Zinc মুখ দিয়ে গ্রহণ করার জন্য একটি ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। এ ওষুধের ডোজ বা মাত্রা রোগীর শারীরিক অবস্থা, খাদ্য, বয়স, এবং অন্যান্য ওষুধ সাথে এই ওষুধের প্রতিক্রিয়া এইসব অবস্থাগুলি উপর নির্ভর করে।
আবার Zinc সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি মধ্যে বমি বমি ভাব, বমি, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, মুখ এর মধ্যে বিশ্রী স্বাদ বা ধাতুর মতো স্বাদ, এবং মাথা ব্যাথা।
এই Zinc মুখ দিয়ে গ্রহণ করার জন্য একটি ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। এই ওষুধের ডোজ বা মাত্রা রোগীর শারীরিক অবস্থা, খাদ্য, বয়স, ও অন্যান্য ওষুধের সাথে এ ওষুধের প্রতিক্রিয়া এসব অবস্থাগুলি উপর নির্ভর করে।
তাও Zinc সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে বমি বমি, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, মুখের মধ্যে বিশ্রী ও স্বাদ বা ধাতুর মতো স্বাদ, এবং মাথা ব্যাথা।
জিংক ট্যাবলেট এর অপকারিতা
জিংক শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান। শারীরবৃত্তীয় অনেক কার্যক্রম পরিচালনায় জিংকের বিশাল রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা জোরদার করে থাকে ।এই জিংকের ঘাটতি তৈরি হলে নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়ে।
এটি ক্ষত নিরাময় সাহায্য করে। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতে রয়েছে জিংকের বিশেষ ভূমিকা। এছাড়া এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেব শরীরের জন্য ক্ষতিকর মুক্ত মৌলে বিরুদ্ধে লড়াই করে
ফলে ক্যানসার ঝুঁকি কমে। জিংক শরীর প্রায় ৩০০ ধরনের উৎসেচকের কাজ জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান। এসব উৎসেচক শরীরের বিপাক, হজম, স্নায়বিক কার্যক্রম অসংখ্য কার্য সম্পাদন করে। আমাদের স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতির জন্য জিংক দরকারি একটি উপাদান।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শিশুর ডায়রিয়ায় জিংক গ্রহণ পরামর্শ দিয়েছে। এটি সাধারণ সর্দি–জ্বরের সময়কাল কমায়। জিংক অভাবে হাড়ক্ষয় আর স্নায়ুবৈকল্য হতে পারে। এই সমস্যাকে বলে পেরিফেরালও নিউরোপ্যাথি।
জিংক পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য জন্যও প্রয়োজনীয় এক উপাদান। কিন্তু এইটা শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় এ উপাদান শরীরে তৈরি হয় না। আবার তা শরীরে সঞ্চিত থাকে না। কাজে প্রতিদিনের খাবার জিংকের সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি ।
এই ওষুধ এর ডোজ বা মাত্রা রোগীর শারীরিক অবস্থা, খাদ্য, বয়স, ও অন্যান্য ওষুধের সাথে এ ওষুধের প্রতিক্রিয়া এইসব অবস্থাগুলির উপর নির্ভর করে।
এই Zinc সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি মধ্যে বমি বমি ভাব, বমি, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, মুখের মধ্যে বিশ্রী স্বাদ ও ধাতুর মতো স্বাদ, এবং মাথা ব্যাথা।
আরো পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট এর নাম
জিংক ট্যাবলেট এর উপকারিতা
জিংকের অভাবে শরীরে নানা সমস্যা ও দেখা দেয়। তাই শরীরকে সুস্থ এবং স্বাভাবিক রাখতে জিংকের প্রয়োজন রয়েছে। তাই মানব দেহের প্রতিটি কোষে জিংকের ও উপস্থিতি রয়েছে। দেহে জিংক এর পরিমাণের দিক থেকে বিবেচনা করলে আয়রন এর পরেই এর অবস্থান। এই জিংক আমাদের শরীর এর প্রায় ৩০০ টির বেশি এনজাইম এর ক্রিয়া-কলাপ ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
এই জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর এর অ্যান্টিবডি বিকাশে সাহায্য করে থাকে ।
তাই আসুন জিংক এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি জিংক এর উপারিতা
এই জিংক দেহের রোগ প্রতিরোধ ও ক্ষমতা বাড়ায়। এই জিংকের অভাবে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
এই দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে খুব সহজেই সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, যক্ষা, ও স্কিন ইনফেকশন সহ অনেক ধরনের সংক্রামক রোগের ঝুঁকি অনেকাংশ বেড়ে যায়।
সক্রামক রোগ প্রতিরোধ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বাড়াতে হবে। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে অবশ্য জিংক যুক্ত খাবার গুলো পর্যাপ্ত পরিমান খেতে হবে। এর প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জিংক এই ট্যাবলেট খেতে হবে।
- জিংক ২০ ট্যাবলেটের আছে ২০ মিলিগ্রাম জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট।
- এই জিংক বি ট্যাবলেটে হয়েছে জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট এর সাথে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
- এইটা জিংক বি ট্যাবলেট শরীরের জিংকের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
- তাই আর জিংক বি ট্যাবলেট শরীরে জিংকের পাশাপাশি ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ করে।
- তাই জিংক যুক্ত খাবার পরিমাণমতো না খাওয়া, ও জিংক শোষণের ঘাটতি জনিত সমস্যা, আঘাত, ও ক্ষত পুড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে জিংকের ঘাটতি হতে পারে।
- তাই যেকোনো কারনে জিংক এর ঘাটতি হোক না কেন জিংক ট্যাবলেট জিংকের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে থাকে।
জিংক ট্যাবলেট এর কাজ
জিংক আমাদের দেহের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় একটি খনিজ উপাদান ও মিনারেল।
এ মিনারেলটি আমাদের শরীরকে ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।তাই দৈনিক আমাদের দেহের জন্য ১৫ মিলিগ্রাম জিংক দরকার।
অন্য দিকে আমরা জিংক যুক্ত খাবার খেয়ে দৈনিক জিংক চাহিদা পূরণ করতে পারি। এমন ভাবে শরীরে জিংক জমা থাকে না তাই প্রতিদিন জিংক যুক্ত খাবার খেতে হবে।
আবার আমরা যদি জিংক যুক্ত খাবার প্রয়োজন এর চেয়ে কম খাই তাহলে শরীরে জিংক এর অভাব দেখা দেয়। তাই জিংক এর অভাব এ শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
শরীরের জিংকের ঘাটতি পূরণ এর জন্য অনেক সময় চিকিৎসকরা জিংক সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ এর পরামর্শ দেয়। তাই জিংক সাপ্লিমেন্ট অর্থাৎ জিংক ট্যাবলেট বা সিরাপ এটি ওটিসি বা ওভার দ্য কাউন্টার ওষুধ।যাইহোক যেকোন ওষুধ সেবন এর পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
জিক এর অভাবজনিত লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানা আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিষয়। তাই অনেকর পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক যুক্ত খাবার খাওয়া সত্ত্বে শরীরে জিংকের ঘাটতি দেখা দেয়।
এর পেছনে কয়টি কারণ আছে। যেমনঃ জিংক শোষণে ত্রুটি, দেহে জিংকের চাহিদা বেড়ে যাওয়া ও দেহ হতে অতিমাত্রায় জিংক বেরিয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ জিংক গ্রহণ সত্বে যদি জিংক এ অভাবজনিত লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে অবশ্য একজন ডাক্তার এর পরামর্শ নেয়া উচিত।
তাছাড়া গর্ভাবস্থায় এবং শিশুকে বুকের দুধ পান করাচ্ছে এমন ভাবে মায়েদের জিংক এ চাহিদা স্বাভাবিকের চেয়েও বেশি থাকে। জিংক এর অভাবজনিত লক্ষণ ও রয়েছে।
জিংকের অভাবে ক্ষুধা কমে যায় আবার কোন কিছু খেতে মন চায় না।
তাই স্বাভাবিক দৈহিক এবং মানসিক বৃদ্ধি ও বিকাশ না ঘটা। অথবা বয়সের তুলনায় দৈহিক এবং মানসিক বিকাশ সম্পূর্ণভাবে না হওয়া জিংকের ঘাটতি এর একটি লক্ষণ।
জিংক এর অভাবে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
ঘন ঘন ডায়রিয়া ও ত্বকের ক্ষত সারতে বিলম্ব,বয়ঃসন্ধিল বিলম্ব, চুল পড়া, চোখের আলসার, ওজন কম থাকা ইত্যাদি জিংক এর অভাবজনিত লক্ষণ এ অন্তর্ভুক্ত।
জিংক ট্যাবলেট এর দাম কত
জিং ট্যাবলেট সকল ঔষধ কোম্পানি তৈরিও করে থাকে। বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধের রেট আলাদা আলাদা হয়ে ও থাকে।
তাই সকল কোম্পানির ঔষধের উপাদান অবশ্য এক থাকে কিন্তু ঔষধ এর দাম বিভিন্ন কারণে ভিন্নতা দেখা দেয়।
এই জিংক সালফেট মনে হয় ট্রেড প্রক্রিয়া যাতে এমন খনিজ উপাদান যা অতি অল্প মাত্রা শরীর এর জন্য প্রয়োজনীয় এবং শরীর এর অসংখ্য এনজাইম সিস্টেম এ সাথে সম্পৃক্ত হয়ে থাকে।
আর তাই স্বাস্থ্য ও স্বাভাবিক ব্যক্তির জন্য অবশ্য শরীরের জিংক এর প্রয়োজন রয়েছে বলে শরীর ও স্বাস্থ্যবিদগণ মনে করে থাকেন।
তাই আবার সেক্সুয়াল ম্যাচুরেশন ও প্রজনন, ডার্ক ভিশন এডাপটেশন, অলফেক্টরি এবং স্বাদগ্রাহী ক্ষমতা, ইনসুলিন সংরক্ষণ এবং নিঃসরণ এবং বিভিন্ন ধরন এর হোস্ট ইমিউন ডিফেন্সের জন্য অবশ্য লিংক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বলে মনে করা হয়।
জিংক বি ট্যাবলেট ভিটামিন বি কমপ্লেক্স প্লাস এই জিংক।
তাই এস কে এফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড প্রতি ট্যাবলেট এর দাম ৩ টাকা ৫০ পয়সা হয়ে থাকে ।
তাই আপনারা আমাদের এ পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারেন আজ এর জিপি ট্যাবলেট এর দাম এবং বি ট্যাবলেট কি কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে এ সকল সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যও গুলি।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার অপকারিতা
জিং অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন যেমন রোড প্রতিরোধও ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষার সরানো প্ররিপাক, প্রজনন, আবার সোহেল বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশের জন্য নানা ভাবে অপরিহার্য। তাই জিং গর্ভ অবস্থায় শৈশব ও কৈশোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি গঠনে সহায়তা করে।
তাই জিংক এর কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্ষমতা ও রয়েছে।
আবার শিশুদের এডিএইচডি ( এটেনশন ডেফিসিট হাইপাট – অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) চিকিৎসা জিংকও ব্যবহার হয়।
তাই প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে জিংক এর অভাবে খুদা মধ্য ও স্বাদ এবং ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা কমে ও যায়।
আবার বিষন্নতা প্রবন, নখে সাদা দাগ, ঘনঘন ইনফেকশন,এবং দুর্বল প্রজনন ক্ষমতা, প্রোস্টেটের সমস্যা, মানসিক সমস্যা, দেরিতে ঘা ও শুকানো, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ডায়রিয়া, মানসিক দুর্বলতা, এবং মিশ্র ত্বক ও ওজন হ্রাসও হতে পারে।
বি ভিটামিন খাদ্য থেকে শক্তি তৈরিতে অনেক প্রয়োজনীয়।
তাই শিশু ও বয়স্কদের সুস্থ মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুর সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে এমন সুগঠিত লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে ভিটামিন-বি গুলো অন্তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করে।
তাই বিশেষ করে আমাদের ছোট শিশুদের সঠিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের একটি বিশেষ ভাবে প্রয়োজন।
এই বি ভিটামিনের অভাবে প্রাপ্তবয়স্ক এর গভীর অবসন্নতা ও বিভিন্ন ধরনের স্নায়বিক সমস্যা যেমন দুর্বলতা, ভারসাম্যহীনতা, ও দীর্ঘশ্বাস, বিরক্তিভাব, স্মৃতি হাত-পায়ের শির শির অনুভব ও সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে।
এছাড়া বি ভিটামিন এর অভাবে নিদ্রা সমস্যা আবার বমি বমি ভাব, এবং ক্ষুধা মান্যতা ঘনঘন ইনফেকশন ও চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
আরো পড়ুন: জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা
সাধারণত জিংক বি ট্যাবলেট খেলে ও আপনাদের বিভিন্ন ধরন এর উপকার আসবে।
তাই আমরা এই সকল উপকার গুলো আপনাদের সামনে করলাম যাতে এই আপনারা জিংক বি ট্যাবলেট খেয়ে আপনাদের শরীর স্বাস্থ্য এর উপকার করতে পারেন।
এছাড়া আপনারা সরাসরি ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে পারেন ও জিংক বি ট্যাবলেট খাওয়া এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারেন।
আবার আজকে আমাদের আর্টিকেলটি থাকছে জিংক বি ট্যাবলেট এ সকল বিষয় সমূহ সম্পর্কে।
এই জিংক বি ট্যাবলেট সকল ধরনের তথ্যগুলো আপনি এখান থেকে সংগ্রহ করতেও পারবেন। নিচে এই জন্য আমরা জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা উল্লেখ করলাম।
- আপনার জিংক বি ট্যাবলেট টা খেলে অরুচি দূর হয়।
- জিংক বি ট্যাবলেট খেলে খওয়ার খুব অনুভব হবে।
- এর ফলে আপনার এই পরিপাক ভালো হবে
- ইম্যুনিটি ও বৃদ্ধি পায়।
- জিংক বি ট্যাবলেট এ কারণে ডিহাইড্রেশন এ উপকার হয়।
- এবং সাধারণত করনা আক্রান্ত রোগীর উপসর্গ দেখা দিলে খেতে বলাও হয়।
- এবং ছোট বাচ্চার লিকলিকে স্বাস্থ্য হ্রস্বতা দূর ও করার জন্য ডাক্তার সাবস্ক্রাইব করেন।
- এবং প্রধান উপকারিতা হল স্ট্যান্ডিং রোধ ও উচ্চতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
অনেকেই রয়েছেন জিংক বি সিরাপ গুলো খাওয়া এর জন্য নিয়মকানুনগুলো অনুসন্ধান ও করে থাকে তাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি আমরা এখানে তুলে ধরবো । এই জিংক বি সিরাপ সেবনের নিয়ম ও বিধিগুলো কিভাবে আপনারা জিংক বি সিরাপ সেবন করবেন ও দিনে কতবার করে খাবেন।
আবার জি বি সিরাপ সেবনের বয়সের পার্থক্য এবং বয়স অনুযায়ী কিভাবেও খেতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আমরা তুলে ধরব। চলুন দেখে নেওয়া যাক জিংক বি সিরাপ সেবনের নিয়ম কানুন গুলি জেনে নেয়া যাক।
- প্রাপ্তবয়স্ক : দৈনিক ১০ – মি.লি (২ চা চামুচ করে)no ২-৩ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
- বাচ্চা: দৈনিক ১০ মি.লি (২ চা চামুচ করে) ১-৩ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
- শিশু: দৈনিক ৫ মি.লি (১ চা চামুচ করে) ১-২ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
জিংক ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়
আমি যদি জিংক বি ট্যাবলেট সেবন করেন এবং তাহলে অবশ্যই আপনাদের বিভিন্ন ধরনের উপকার আসবে।
তাই যেমন আপনাদের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে ও স্বাস্থ্যের শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
এছাড়া আপনাদের এই ক্ষুধা বৃদ্ধি পাবে শরীরকে শক্তিশালী ও গতিশীলতা বজায় রাখবে।
আবার তবে অনেকেই মনে করেন জিংক বি ট্যাবলেট খেলে আমাদের শরীর মোটা হয়৷
কিন্তু জিংক বি ট্যাবলেট খেলে মানুষ মোটা হয় না আপনাদের সম্পূর্ণ ভুল ধারণা ।
কারণ জিংক বি ট্যাবলেট আপনাদের শরীর এর ক্ষয় রোধ বৃদ্ধি করে ও অতিরিক্ত ভিটামিন গ্রহণ করতে আগ্রহ বৃদ্ধি করে থাকে ।
এই জিংক বি ট্যাবলেট মূলত ডাক্তার মানুষ কে দেয় কারণ যাতে শরীর এর ভিটামিন বি জাতীয় ভিটামিনের অভাব হয়।
এবং আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে জিংক ট্যাবলেট প্রয়োজন এর বেশি অতিরিক্ত খাওয়া কখনই উচিত নয়।
জিংক ট্যাবলেট খেলে কি হয়
আপনি চাইলে জিংক বি সিরাপ গুলো ব্যবহার করতে ও পারেন। জিংক বি সিরাপ গুলো আপনি গ্রহণ কর হলে আপনাকে কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করে আপনাকে খেতে হবে।
আমরা নিচে জিংক বি এই সিরাপ এর সকল নিয়ম কানুন ও উপাদানসমূহ গুলো উল্লেখ করলাম। আপনি চাইলে জিংক বি সিরাপ এর উপাদান সমূহ গুলো আমাদের নিচে থেকে নানা ভাবে সংগ্রহ করতে পারেন ও যাচাই-বাছাই করে দেখতে পারেন সকল উপাদান সমূহ গুলো।
- প্রতি 5 মিলি সিরাপ আছে
- থায়ামিন ও হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ৫ মি. গ্রা.
- রিবোফ্লাভিন ৫ ফসফেট সোডিয়াম বিপি ২.৭৪ মি গ্রা এবং রিবোফ্লাভিন ২ মি. গ্রা. এর সমতুল্য
- পাইরিডক্রিন হাইড্রোক্লোরাইডও বিপি ২ মি. গ্রা
- নিকোটিনামাইডও বিপি ২০ মি.গ্রা.
- জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ইউএসপি ২৭.৪৫ মি. গ্রা. এবং এলিমেন্টাল জিলক ১০ মি. গ্রা. সমতুল্য।
আপনাদের মনের মাঝে বিভিন্ন এই ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে আপনি চাইলেই আমাদের এখান থেকে এই সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে পারেন।
আপনারা অনেকে অনেক ভাবে প্রশ্ন করে থাকেন ভিটামিন জিংক বি ট্যাবলেট এ উপাদান সমূহ গুলো কি কি।
তাই আমরা আপনাদের সামনে এই জিংক বি ট্যাবলেট এর উপাদান সমূহ গুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করলাম যাতে আপনারা সহজেই আমাদের আর্টিকেলটি জিংক বি ট্যাবলেট এর উপাদান গুলো জানতে পারেন এবং সংগ্রহ করে যাচাই-বাছাই ও করতে পারেন।
আরো পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট এর নাম – জেনে নিন
জিংক ট্যাবলেট স্কয়ার
ডায়রিয়া চিকিৎসায়, বিশেষ করে ২ মাস ৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে স্কয়ার জিংক (স্কয়ার জিংক ইউএসপি) যুদপৎ ওর্যাল রিহাইড্রেশন সল্টস (ORS) সাথে ব্যবহৃত হয়।
আবার তাছাড়া স্কয়ার জিংক (স্কয়ার জিংক ইউএসপি) জিংক এর ঘাটতিজনিত অন্যান্য সমস্যা যেমন-ক্ষুধামন্দা, তীব্র বৃদ্ধি হ্রাস, বিকৃত হাড় তৈরী, দুর্বল ইমিউনােলােজিক্যাল সাড়া ও পুনঃসংঘটনশীল এ্যাকরােডার্মাটাইটিস এ্যান্টেরােপ্যাথিকা, প্যারাকেরাটেটিক ত্বকের ক্ষত, অপূর্ণ বিলম্বিত ক্ষতের আরােগ্য, রক্ত স্বল্পতা, রাতকানা, মানসিক অশান্তি নির্দেশিত।
- স্কয়ার জিংক খাওয়ার নিয়ম ও ব্যবহারের নিয়ম
- ডায়রিয়া চিকিৎসায় : ডায়রিয়া শুরুর পর যত দ্রুত জিংক সেবন করা উচিত।
- ২ থেকে ৬ মাসে শিশু == দৈনিক ১০ মি.গ্রা. জিংক ১০-১৪ দিন।
- ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশু == দৈনিক ২০ মি.গ্রা. জিংক ১০-১৪ দিন।
অন্যান্য নির্দেশনায়তে: শিশুর ক্ষেত্রে অনুমােদিত মাত্রা হচ্ছে দৈনিক ২-২.৫ মি.গ্রা./ এবং কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে।
১০ কেজির নিচের শিশুদের ক্ষেত্রে: ১০ মি.গ্রা.দৈনিক ২ বার।
১০ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত শিশুদের জন্য : ২০ মি.গ্রা. দৈনিক ১-৩ বার।
প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ৩০ – কেজি-এর উর্ধ্বে শিশুদের x জন্য : ৪০ মি.গ্রা. দৈনিক ১-৩ বার।
জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা
সাধারণত জিংক বি ট্যাবলেট খেলে এই আপনাদের বিভিন্ন ধরন এর উপকার আসবে।
আমরা সকল উপকার গুলো আপনাদের সামন এরউল্লেখ করলাম যাতে আপনারা জিংক বি ট্যাবলেট এই খেয়ে আপনাদের শরীর স্বাস্থ্য এর উপকার করতে পারেন।
এই ছাড়াও আপনারা সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ও পারেন এবং জিংক বি ট্যাবলেট খাওয়ার এমন উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারেন।
আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে নানা ভাবে থাকছে জিংক বি ট্যাবলেট এ সকল বিষয় সমূহ সম্পর্কে।
- জিংক বি ট্যাবলেট সকল ধরন এর তথ্যগুলো আপনি এখান থেকে সংগ্রহ পারবেন।
- নিচে আমরা জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা উল্লেখ করলাম।
- আপনার জিংক বি ট্যাবলেট অরুচি দূর হয়।
- জিংক বি ট্যাবলেট খেলে খুব অনুভব হবে।
- এর ফলে পরিপাক ভালো হবে
- ইম্যুনিটি বৃদ্ধি ও পায়
- জিংক বি ট্যাবলেট এ কারণে ডিহাইড্রেশনে এ উপকার হয়।
- এবং সাধারণত করনা আক্রান্ত রোগীর উপসর্গ দেখা দিলে খেতে বলা হয়।
- এবং ছোট বাচ্চার লিকলিকে স্বাস্থ্য হ্রস্বতা দূর করার ডাক্তার সাবস্ক্রাইব করেন।
- আবার প্রধান উপকারিতা হলো স্ট্যান্ডিং রোধ ও উচ্চতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
জিংক বি ট্যাবলেট এর কাজ কি
জিং অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন যেমন রোড প্রতিরোধ ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষার সরানো প্ররিপাক, প্রজনন, সোহেল বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশের জন্য ও অপরিহার্য। জিং গর্ভ অবস্থায় শৈশব ও কৈশোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গঠনে সহায়তা করে থাকে । জিংক এর কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্ষমতা রয়েছে
তাই শিশুদের এডিএইচডি ( এটেনশন ডেফিসিট হাইপাট – অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) চিকিৎসা জিংক ব্যবহার হয়। প্রাপ্তবয়স্ক ক্ষেত্রে জিংকের অভাবে খুদা মধ্য ও স্বাদ ও ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা কমে যায়।
বিষন্নতা প্রবন, নখে সাদা দাগ, আবার ঘনঘন ইনফেকশন, দুর্বল প্রজনন ক্ষমতা, প্রোস্টেট সমস্যা, মানসিক সমস্যা, দেরিতে ঘা শুকানো, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, আবার ডায়রিয়া, মানসিক দুর্বলতা, ও মিশ্র ত্বক এবং ওজন হ্রাস হতে পারে।
বি ভিটামিন খাদ্য থেকে শক্তি তৈরি প্রয়োজনীয়। শিশু এবং বয়স্কদের সুস্থ মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে ও সুগঠিত লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করতে ভিটামিন-বি গুলো অন্তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তাই বিশেষ করে আমাদের ছোট শিশুদের সঠিক বৃদ্ধি ও বিকাশের একটি বিশেষ নানা ভাবে প্রয়োজন। তাই বি ভিটামিনের অভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের গভীর অবসন্নতা ও বিভিন্ন ধরনের স্নায়বিক সমস্যা যেমন দুর্বলতা তাই,
ভারসাম্যহীনতা, দীর্ঘশ্বাস, বিরক্তিভাব, স্মৃতি হাত-পায়ের শির শির অনুভব ও সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে।বি ভিটামিন এর অভাবে নিদ্রা সমস্যা, বমি বমি ভাব, ও ক্ষুধা মান্যতা ঘনঘন ইনফেকশন ও চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
জিংক বি ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা
সাধারণত জিংক বি ট্যাবলেট খেলে ও আপনাদের বিভিন্ন ধরন এর উপকার আসবে।
তাই আমরা এই সকল উপকার গুলো আপনাদের সামনে করলাম যাতে এই আপনারা জিংক বি ট্যাবলেট খেয়ে আপনাদের শরীর স্বাস্থ্য এর উপকার করতে পারেন।
এছাড়া আপনারা সরাসরি ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে পারেন ও জিংক বি ট্যাবলেট খাওয়া এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারেন।
আবার আজকে আমাদের আর্টিকেলটি থাকছে জিংক বি ট্যাবলেট এ সকল বিষয় সমূহ সম্পর্কে।
এই জিংক বি ট্যাবলেট সকল ধরনের তথ্যগুলো আপনি এখান থেকে সংগ্রহ করতেও পারবেন। নিচে এই জন্য আমরা জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা উল্লেখ করলাম।
- আপনার জিংক বি ট্যাবলেট টা খেলে অরুচি দূর হয়।
- জিংক বি ট্যাবলেট এ ভাবে খেলে খওয়ার খুব অনুভব হবে।
- এর ফলে আপনার এই পরিপাক ভালো হবে
- ইম্যুনিটি বৃদ্ধি পায়।
- জিংক বি ট্যাবলেট এ কারণে ডিহাইড্রেশন এ উপকার হয়।
- এবং সাধারণত করনা আক্রান্ত রোগীর উপসর্গ দেখা দিলে খেতে বলাও হয়।
- এবং ছোট বাচ্চার লিকলিকে স্বাস্থ্য হ্রস্বতা দূর করার জন্য এই ডাক্তার পরামর্শ করেন।
- এবং প্রধান উপকারিতা হল স্ট্যান্ডিং রোধ ও উচ্চতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ুন: কাশির ট্যাবলেট এর নাম
জিংক বি ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
অনেকে রয়েছেন জিংক বি সিরাপ গুলো খাওয়া এর জন্য নিয়মকানুনগুলো অনুসন্ধান ও করে থাকে তাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি আমরা এখানে তুলে ধরবো । এ জিংক বি সিরাপ সেবনের নিয়ম ও বিধিগুলো কিভাবে আপনারা জিংক বি সিরাপ সেবন করবেন ও দিনে কতবার করে খাবেন।
আবার জি বি সিরাপ সেবনের বয়সের পার্থক্য এবং বয়স অনুযায়ী কিভাবেও খেতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আমরা তুলে ধরব। চলুন দেখে নেওয়া যাক জিংক বি সিরাপ সেবনের নিয়ম কানুন গুলি জেনে নেয়া যাক।
প্রাপ্তবয়স্ক : দৈনিক ১০ মি.লি (২ চা x চামুচ করে)xon ২-৩ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
বাচ্চা: দৈনিক ১০ মি.লি (২ চা চামুচ করে) ১-৩ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
শিশু: দৈনিক ৫ মি.লি (১ চা চামুচ করে) ১-২ বার চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী।
জিং অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন এই যেমন রোড প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষার সরানো প্ররিপাক, প্রজনন, সোহেল বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। জিং গর্ভ অবস্থায় শৈশব ও কৈশোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গঠনে ও সহায়তা করে।এই জিংক এর কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্ষমতাও রয়েছে।
তাইশিশুদের এডিএইচডি ( এটেনশন ডেফিসিট হাইপাট – অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) এসব চিকিৎসা জিংক ব্যবহার হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এই জিংকের অভাবে খুদা মধ্য ও স্বাদ এবং ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা ও কমে যায় ।
জিংক বি ট্যাবলেট খেলে কি ক্ষতি হয়
Zinc ব্যবহার করার আগে আপনি যদি প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করেন, বা প্রেসক্রিপশন ওষুধ গ্রহণ করেন, আপনি অন্য কোন ভেষজ ও কোন খাদ্যতালিকাগত ওষুধ বা সম্পূরক গ্রহণ করেন, আপনার যদি আসন্ন সার্জারি থাকে তাহলে সেসব বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
এছাড়াও আপনি আপনার ডাক্তার আপনার চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যা, প্রাক বিদ্যমান রোগ ও বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থার সম্পর্কে জানান। Zinc মুখ দিয়ে গ্রহণ করার জন্য একটি ট্যাবলেট এর আকারে পাওয়া যায়।
এই ওষুধের ডোজ বা মাত্রা রোগী এর শারীরিক অবস্থা, খাদ্য, বয়স, এবং অন্যান্য ওষুধের সাথে এই ওষুধ এর প্রতিক্রিয়া এইসব অবস্থাগুলির উপর নির্ভর করে। Zinc সম্ভাব্য এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে বমি বমি ভাব, বমি, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, এইটা মুখের মধ্যে বিশ্রী স্বাদ বা ধাতুর মতো স্বাদ, ও মাথা ব্যাথা।
অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন যেমন রোড প্রতিরোধও ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষার সরানো প্ররিপাক, প্রজনন, আবার সোহেল বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশের জন্য নানা ভাবে অপরিহার্য। তাই জিং গর্ভ অবস্থায় শৈশব ও কৈশোর স্বাভাবিক বৃদ্ধি গঠনে সহায়তা করে।
তাই জিংক এর কিছু অ্যান্টিসেপটিক ক্ষমতা ও রয়েছে।
আবার শিশুদের এডিএইচডি ( এটেনশন ডেফিসিট হাইপাট – অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) চিকিৎসা জিংকও ব্যবহার হয়।
তাই প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে জিংক এর অভাবে খুদা মধ্য ও স্বাদ এবং ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা কমে ও যায়।
আবার বিষন্নতা প্রবন, নখে সাদা দাগ, ঘনঘন ইনফেকশন,এবং দুর্বল প্রজনন ক্ষমতা, প্রোস্টেটের সমস্যা, মানসিক সমস্যা, দেরিতে ঘা ও শুকানো, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ডায়রিয়া, মানসিক দুর্বলতা, এবং মিশ্র ত্বক ও ওজন হ্রাসও হতে পারে।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর উপকারিতা
আমাদের শরীরে কার্যক্ষমতা ঠিক রাখার জন্য এই জিংক অতি প্রয়োজনীয় একটি মিনারেল। শরীরের জিংকের অভাব হলে অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন একজিমা, ও রেশ ইত্যাদি।
জিংকের অভাবে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত হওয়া কনজাংকটিভার প্রদাহ, পায়ে বা জিহ্বায় ক্ষত, একজিমা, ব্রণ সোরিয়াসিস জাতীয় ত্বকের প্রদাহ, ছত্রাকসহ বিভিন্ন ধরন এর সংক্রমণ জনিত অসুস্থতা এবং শরীরের ক্ষত শুকাতে দীর্ঘসূত্রতাও দেখা দেয়।
রোগ প্রতিরোধ এমন তন্ত্রকে উজ্জীবিত করে তুলে এই জিংক। এ ধরনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে জটিল জৈবও রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত থেকে এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে শরীরের কোষ কলা কে ফ্রী রেডিকেল এর আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে ও ক্ষতের সুস্বাস্থ্যতা করতে সাহায্য করে।
তাহলে আপনারা বুঝতেও পেরেছেন জিংক ২০ ট্যাবলেট এ উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের এ পোস্টটি পড়তেই থাকুন। তাহলে জিংক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়ঃ এই জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে একটি বড় ভূমিকাও পালন করে।এইটা এমন জিংক এর অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
স্মৃতিশক্তির অভাবঃ এই জিংক আমাদের স্মৃতি ধরে রাখার জন্য বড় ভূমিকা ও পালন করে। জিংক এর অভাব হলে এই কার্যক্রম ব্যাহত হয় ও নিউরোলজিক্যাল পদ্ধতি ব্যাহত হয় এটি শেখার অক্ষমতা এবং তৈরি করতে পারে।
জিংক ২০ ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
বহু বছর এই জিংক একটি অতি প্রয়োজনীয় এটি পুষ্টি উপাদান। খাদ্য গ্রহণের রুচী বজায় রাখা ও প্রজনন স্বাস্থ্য, ত্বক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি কাজ ছাড়া দু’শরও বেশি এনজাইমের কাজেও কো-ফ্যাকটর হিসেবে ভূমিকা পালন করে থাকে । তাই এবারে আসুন দেখি জিংক কিভাবে শোষিত হয়ঃ শোষিত হয় ক্ষুদ্রান্তে ।
বিপাকীয় কাজঃ ২০০ এরও বেশি এই এনজাইমের কাজ করতে জিংকও অংশ গ্রহণ করে। এছাড়া দেহের আরো অনেক বিপাকীয় কাজে জিংক অংশ ও নেয়। শর্করা ভাঙনে ভূমিকা রয়েছে, তাই এছাড়া দেহ কোষের বৃদ্ধি, জনন এসবে সহযোগীতা করে।
রোগ-প্রতিরোধেঃ জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো এন্টিঅক্সিডেন্ট-প্রতিরক্ষা কার্যক্রম অংশ নেয়া রোগ-জীবাণু প্রতিরোধ জিংক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বলে ও জিংক এর অভাব রয়েছে এমন প্রাণ সহজে জীবাণু দ্বারা ও আক্রান্ত হয়।
রুচি বাড়াতেঃ লালা গ্রন্থির জিংক ও নির্ভর পলিপেটাইড, গাসটিন মাধ্যমেই স্বাদের অনুভূতি পাওয়া যায়। তাই কাজে যদি জিংক এর অভাব থাকে তবে স্বাদ বোঝার ক্ষমতা কমে যায় রুচি কমে যায়।
চর্ম ও হাঁড়ের বৃদ্ধিঃ জিংক এমন একটি পুষ্টি উপাদান এমন পোল্ট্রীর দৈহিক বৃদ্ধি, হাঁড়ের বৃদ্ধি, এবং পালক বিন্যাস, এনজাইমের গঠন তার কাজ এবং রুচি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও পালন করে।
ভ্রুণের বৃদ্ধিকালিন সময়ে কঙ্কাল বৃদ্ধির জন্য কেরাটিন তৈরি এবং তার পরিপক্কতা, ক্ষত সারানো, আবরনি কোষ এর রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদি কাজের দ্বারা জিংক ত্বক এর স্বাস্থ্য রক্ষা করে থাকে ।
বেবি জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
ডায়রিয়া চিকিৎসায় : এই ডায়রিয়া শুরুর পর যত দ্রুত সম্ভব জিংক সেবন করা ও উচিত।
২ থেকে ৬ মাসে শিশু : প্রায় দৈনিক ১০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন।
৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশু : আবার দৈনিক ২০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন।
শিশুদের ক্ষেত্রে অনুমােদিত এমন ভাবে মাত্রা হচ্ছে দৈনিক ২-২.৫ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজনও হিসাবে।
১০ কেজির নিচ এর শিশুদের ক্ষেত্রে: ১০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক প্রায় ২ বার।
১০ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত শিশু এর জন্য : ২০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার। আবার প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ৩০ কেজি-এর উর্ধ্বে শিশুর জন্য : ৪০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার।
কীভাবে খাওয়াতে হবে:– ছোট শিশু (যারা চিবিয়ে খেতে পারবে না) তাদের বড়ি বুক এর দুধ, ওরাল স্যালাইন বা পরিষ্কার নিরাপদ পানি এর সঙ্গে মিশিয়ে ছোট কাপ বা চামচ দিয়ে খাওয়ান।
– বড় শিশুরা পানি দিয়ে গিলে বা পানির সঙ্গে মিশিয়ে কাপ বা চামচ দিয়ে খেতে ও পারবে।
– ডায়রিয়া ভালো হয়ে গেলেও পূর্ণ প্রায় ১০ দিন জিংক বড়ি খাওয়াতে হবে।
৩. স্বাভাবিক খাবার: এমন ভাবে ডায়রিয়ার সময় শিশুকে অন্য সব স্বাভাবিক খাবার, মাছ-ভাত ইত্যাদি দিতে হবে।
৪. সঠিক উপায়ে ওস্যালাইন তৈরি সংরক্ষণ
ওরাল স্যালাইন তৈরি করার পদক্ষেপগুলো ও হচ্ছে:
– সাবান এবং পানি দিয়ে (pp) হাত পরিষ্কার করুন।
একটা প্যাকেট থেকে সবটুকু পাউডার এটি পরিষ্কার পাত্রে ঢালুন। এই জন্য হাতের কাছে যা পাওয়া যায় তাই ব্যবহার করুন। যেমন: কলসি ও বাটি।
-আধা লিটার পরিষ্কার পানি ভালো ভাবে মেপে নিন। সবচেয়ে ভালো হয়, এই পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নেওয়া।
পাত্রে পানিটা ঢেলে দিন, পাউডারটা সম্পূর্ণ গলে না যাওয়া অবদি ভালো করে মেশান।
পাত্রটা ঢেকে দিন এবং গতকাল এর স্যালাইন পড়ে থাকলে তা ফেলে দিন।
স্যালাইন জ্বাল দেওয়া ও গরম করা যাবে না।
আপনার চিকিৎসক যদি আপনাকে নির্দেশ করে তাহলে যে, Zinc মনোযোগ ঘাটতি-হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার, ও হাইপোগিউসিয়া, টিনাইটাস, ক্রোহন রোগ, আল্জ্হেইমার রোগ, এই ডাউন সিন্ড্রোম, হানসেন রোগ, পেপটিক আলসার, পুরুষত্বহীনতা, এবং অঙ্গ দোষ, অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েড, আর্থ্রাইটিস, ও পেশী খিঁচুনির চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
Zinc সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে অনেক বমি বমি ভাব, বমি, পেট খারাপ, ডায়রিয়া, মুখের মধ্যে বিশ্রী স্বাদ ও ধাতুর মতো স্বাদ, এবং মাথা ব্যাথা।
জিংক বি ট্যাবলেট এর কাজ কি
আপনার চিকিৎসক যদি আপনাকে নির্দেশ করে , Zinc মনোযোগ ঘাটতি-হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার, এবং হাইপোগিউসিয়া, টিনাইটাস, ক্রোহন রোগ, আল্জ্হেইমার রোগ, ও ডাউন সিন্ড্রোম, হানসেন রোগ, পেপটিক আলসার, অঙ্গ দোষ, অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েড, আর্থ্রাইটিস ও পেশী খিঁচুনির চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা কি?
Zinc শরীরে দস্তা বা জিঙ্কের ঘাটতি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং বিকাশ, শিশুদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া ও শরীরে ক্ষত নিরাময় ধীর হওয়ার মতো রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয় ।
জিংক এর সবচেয়ে ভালো রূপ কোনটি
এটি পর্যায় সারণীর চতুর্থ পর্যায়ে ও দ্বাদশ গ্রুপে অবস্থিত। এটি একটি ডি-ব্লক মৌল হলে এর d-অরবিটাল পূর্ণ থাকায় এটি সাধারণত অবস্থান্তর ধাতু হিসেব বিবেচিত হয়না। এই গ্যালভানাইজিং করতে প্রচুর পরিমাণ জিঙ্ক ব্যবহৃত হয়।
জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা
Zinc শরীরে দস্তা বা জিঙ্কের ঘাটতি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং বিকাশ, শিশুদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া ও শরীরে ক্ষত নিরাময় ধীর হওয়ার মতো রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয় ।
জিংক ট্যাবলেট কি
Zinc মনোযোগ ঘাটতি-হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার, এবং হাইপোগিউসিয়া, টিনাইটাস, ক্রোহন রোগ, আল্জ্হেইমার রোগ, ও অঙ্গ দোষ, অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েড, আর্থ্রাইটিস ও পেশী খিঁচুনির চিকিৎসায় ব্যবহার করা ও যেতে পারে।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার উপকারিতা
Zinc শরীরে দস্তা বা জিঙ্কের ঘাটতি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং বিকাশ, শিশুদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া ও শরীরে ক্ষত নিরাময় ধীর হওয়ার মতো রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয় ।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর উপকারিতা
জিংক আমাদের দেহ এর জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি খনিজ উপাদান বা মিনারেল। এই মিনারেলটি আমাদের শরীর নানা ভাবে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
জিংক ট্যাবলেট খেলে কি হয়
এই ট্যাবলেট টা ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলতে এবং শ্বাসযন্ত্র এর নিচের এলাকায় সংক্রমণ প্রতিরোধ সহায়তা করার জন্য এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
জিংক বি ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়
জিংক বি ট্যাবলেট টা খেলে শরীর মোটা হয়। জিংক বি শরীরের বিভিন্ন ধরনের বায়োলজিক্যাল ফাংশন এর সাহায্য করে থাকে। এ ঔষধ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ক্ষত সারানোর, ও পরিপাক, মানসিক এবং শারীরিক বিকাশ এবং শিশু-কিশোরদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে সাহায্য করে।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর কাজ
শরীর এর এনজাইম সিস্টেমে জড়িত। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যের জন্য জিংক প্রয়োজন। তাই যৌন পরিপক্কতা এবং প্রজনন, অন্ধকার দৃষ্টি অভিযোজন এবং ঘ্রাণ এবং হজম, ইনসুলিন স্টোরেজ এবং বিভিন্ন হোস্ট ইমিউন প্রতিরক্ষা এর জন্য জিংক জরুরী ।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
১০ কেজি কম বয়সী শিশু: ৫ মিলি (১ চা চামচ) খাওয়ারও পরে প্রতিদিন ২ বার।
১০-৩০ কেজি মধ্যে শিশু: ১০ মিলি (২ চা চামচ) খাবার এর পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের ৩০ কেজি থেকে বেশি: ২০ মিলি (৪ চা চামচ) খাবার এর পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
যদি কমপক্ষে খাবারের ১ ঘন্টা আগে অথবা খাবারের ২ ঘন্টা পরে নেওয়া হয় তবে এই ড্রাগটি তাহলে সবচেয়ে কার্যকর। তবেও যদি পেট খারাপ হয়, তখন খাবার এর সাথে নেওয়া যেতে পারে ।