প্রাকৃতিক সম্পদ: প্রাকৃতিক সম্পদ মানবকে খাদ্য, জল, বাসন, শীতলতা, পরিবেশ সুরক্ষা, শক্তি উত্পাদন, চিকিৎসা ও বিনোদনের উপভোগ প্রদান করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে
প্রাকৃতিক সম্পদ প্রাকৃতিক সম্পদ হল মানবকে বিভিন্ন উপাদান, প্রকৃতির সম্পদ, প্রকৃতির অস্পৃশ্য এবং অস্পষ্ট সম্পদ যা মানবকে উপভোগ করতে সক্ষম করে।
এটি প্রাকৃতিক উপাদানগুলির সমন্বয়ে প্রস্তুত হয়, যেমন বায়ু, জল, মাটি, বনস্পতি, প্রাণী ইত্যাদি।
প্রাকৃতিক সম্পদ মানবকে খাদ্য, জল, বাসন, শীতলতা, পরিবেশ সুরক্ষা, শক্তি উত্পাদন, চিকিৎসা ও বিনোদনের উপভোগ প্রদান করে।
এটি প্রাকৃতিক পরিবেশের অবস্থান, সম্পদের উপস্থাপন, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং ধারণ সম্পর্কে গবেষণা এবং পর্যালোচনা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়।
কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ উদাহরণ হিসেবে নিচে দেওয়া হলো:
1.বৃষ্টিপাত: বৃষ্টিপাত একটি প্রাকৃতিক সম্পদ যেটি পরিবেশের জলবায়ুর মাধ্যমে হয় এবং প্রকৃতি দ্বারা প্রদান করা হয়।
বৃষ্টিপাত খাদ্য ও জল সরবরাহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি পরিবেশের সংস্কার ও জীববৈচিত্র্যের জন্যও মানবকে সুবিধা দেয়।
2.বন: বন একটি গাছপালা সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক সম্পদ যা বৃহত্তম অ্যাকশন ওয়ার্ল্ডে বিদ্যমান। বনগুলি বিভিন্ন প্রাণী, পাখি, পুষ্প, ফল, বীজগুলির আবাসস্থল হিসেবে বিশ্বব্যাপী মানবকে সুবিধা দেয় এবং জীবনকে সমর্থন করে।
এছাড়াও বনগুলি অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি উদাহরণ এবং অকৃত্রিম বনগুলির পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে উদাহরণ দাও
3.নদী: নদী প্রাকৃতিক সম্পদের একটি উদাহরণ, যা পরিবেশের জলবায়ুর বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। নদীর প্রবাহ পানি সরবরাহ করে, জীবজন্তুদের জীবনযাপনে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়াও নদীগুলি সাপেক্ষে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রদান করে এবং বিভিন্ন পরিবেশ প্রদূষণ সমস্যার সমাধানে ভূমিকা পালন করে।
4.জলাভূমি: জলাভূমি প্রাকৃতিক সম্পদের একটি প্রকার, যা বিভিন্ন জলযন্ত্রের মাধ্যমে উপভোগ করা হয়।
জলাভূমির মধ্যে সমৃদ্ধ প্রাণী জীবজন্তু এবং প্রকৃতিক জীবনপ্রকৃতি পায়।
এটি সমৃদ্ধ বীজ ও মাছসহ বিভিন্ন জৈব উপাদানের উপস্থিতি বজায় রাখে।
5.বন্য জীববৈচিত্র্য: বন্য জীববৈচিত্র্য প্রাকৃতিক সম্পদের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ, যা সাধারণত বন, নদী, নদীবন্দর, হাইল্যান্ড, বনবিহারী প্রাণী ও উদ্ভিদ ইত্যাদির সমন্বয়ে প্রদান করা হয়।
বন্য জীববৈচিত্র্য আমাদের জীবনের অস্থায়ী পরিবর্তন এবং সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ প্রদান করে।
6.বিভিন্ন খনিজ সম্পদ: পৃথিবীতে আমাদের পাওয়া যায় বিভিন্ন খনিজ সম্পদ যেমন ধাতু, অকার্বন, জীবাতুদ্যুত খনিজ, গ্যাস ইত্যাদি।
এগুলি অদৃশ্য থাকলেও এগুলি ব্যবহার করা হয় ধাতু, জ্যোতির্বিদ্যা, পরিসংখ্যান, প্রযুক্তি ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
প্রাকৃতিক সম্পদ কি
প্রাকৃতিক সম্পদ কিপ্রাকৃতিক সম্পদ অর্থাৎ “নেচারাল রিসোর্স” হলো পৃথিবীর নিখোঁজকৃত সম্পদগুলির সমষ্টি। এটি প্রাকৃতিক পরিবেশে রয়েছে এবং মানব সভ্যতার জীবনে অপূর্ব মানুষ ভাবনা, উৎসর্গ এবং উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত হলেও এর ব্যবহার একটি সম্পদ পরিবর্ধনের মধ্যে উচ্চ জনসংখ্যা, খরচ, পরিবেশ সংরক্ষণের মধ্যে সংঘর্ষ তৈরি করতে পারে।
প্রাকৃতিক সম্পদ অনেক ধরনের হতে পারে, যেমন জল, বাতাস, জমি, মাটি, বন, বন্যা, খনিজ, বিভিন্ন জীবজন্তু, উদ্ভিদ, সমুদ্র, সাগর, আবহাওয়া ইত্যাদি।
এগুলি মানব জীবনে সংজ্ঞায়িত সংসাধারণত ব্যবহার করা হয় এবং পরিবেশ উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা হয়।
প্রাকৃতিক সম্পদ অনুসন্ধান, খনন, উৎসর্গ ও ব্যবহারের মাধ্যমে মানব সমাজ উন্নয়নের প্রাথমিক পর্যায়।
প্রাকৃতিক সম্পদ বিশেষতঃ মানব জীবনের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ অধিকাংশই অস্থায়ী এবং মানব কর্তৃক উপভোগ করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া ও প্রয়োগের মাধ্যমে অন্য উৎসপত্তি হয়।
নিচে কিছু প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার আলোচনা করা হলো:
1.বাণিজ্যিক কাঠ ও লামিনেট: বন সম্পদ হিসাবে কাঠ এবং লামিনেট উৎসর্গ করে যা প্রায় সব ধরনের কাঠের উপভোগে ব্যবহৃত হয়।
2.মিনারেল ও খনিজ: ধাতু, পাথর, সমুদ্র খনিজ ইত্যাদি অন্যতম প্রাকৃতিক সম্পদ।
এগুলি ব্যবহার করে আধুনিক শিল্প এবং নির্মাণকাজের মাধ্যমে উদ্ভিদ হয় এবং বাণিজ্যিক সম্পদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
3.জৈব সম্পদ: বনস্পতি, প্রাণী, প্রাণবীজ এবং মাইক্রোবিওম বিভিন্ন জৈব সম্পদ হিসাবে গণ্য হয়।
এগুলি মানব উপভোগে ব্যবহৃত হয় এবং প্রাকৃতিক বিপণি, চাষবাস, প্রজনন সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
4.বায়ু সম্পদ: বায়ু সম্পদ শক্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয়, যেমন বায়ুয় জল উদ্ধৃত করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয়।
5.প্রাকৃতিক গ্যাস: জ্বালানিমিত গ্যাস সম্পদ যেমন পেট্রলিয়াম, ন্যাটুরাল গ্যাস, কোয়াল, লিংক্যানে উপভোগ ও ব্যবহার করা হয়। এগুলি শক্তি উৎপাদন, পরিবহন, শিল্প, গৃহস্থালী উপভোগ সম্পদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
6.সৌর শক্তি: সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার মাধ্যমে আমরা সৌর শক্তি পাই।
প্রাকৃতিক সম্পদ গুলো কি কি
প্রাকৃতিক সম্পদ বা নেচারাল রিসোর্স এমন উৎপাদ বা সম্পদ যা প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে আমাদের উপভোগ্য সামগ্রী, প্রাকৃতিক খনিজ, বা শক্তি আদি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
প্রাকৃতিক সম্পদ গুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এমন কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ নিচে আলোচনা করা হলো :
1.জলসমৃদ্ধি: জল পৃথিবীর একটি প্রাকৃতিক সম্পদ। নদী, সমুদ্র, হিমালয় গড়ে যাওয়া হিমপাত আদি জলসমৃদ্ধির উদাহরণ।
জল আমাদের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎপাদ।
2.বনসমৃদ্ধি: বন বা জঙ্গল প্রাকৃতিক সম্পদের একটি উদাহরণ।
এটি বিভিন্ন ধরণের প্রাণী, উদ্ভিদ এবং পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বনের মাধ্যমে আমরা বৃষ্টি পানি সংরক্ষণ করতে পারি, বায়ু শুদ্ধ রাখতে পারি এবং অতিরিক্ত কার্বন ডাইঅক্সাইড অবশিষ্ট অপসারণ করে।
3.মাটি সমৃদ্ধি: মাটি প্রাকৃতিক সম্পদের একটি মূল উৎপাদ। এটি মানুষের খাদ্য উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উপস্থিত মিনারাল, প্রজাতি পরিবর্তন করার ক্ষমতা, পানি ধারণ ও পরিবাহ সহ মাটির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বাস্তবিকতা যুক্ত করে।
4.বায়ুমণ্ডল: বায়ুমণ্ডল প্রাকৃতিক সম্পদের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।
এটি জীবনসঙ্গীতের অস্তিত্ব সমর্থন করে, জীবজন্তুদের উপযুক্ত বায়ু পরিবেশ সরবরাহ করে এবং প্রাণীদের প্রতিরক্ষা করে।
এছাড়াও, বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্রীষ্মপট, বৃষ্টিপাত, বাতাসের প্রবাহ এবং পরিষ্কারতা সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
5.জীববৈচিত্র্য: পৃথিবীতে বিভিন্ন জীবন প্রকৃতির অবিচ্ছিন্ন অংশ।
বিভিন্ন জীবন প্রকৃতিতে রয়েছে এবং এদের সম্পর্কে আমাদেরকে অপরিহার্যভাবে ভালোবাসা, বিপণিত করা এবং সংরক্ষণ করা উচিত।
এদের মধ্যে রয়েছে জীবজগতের বিভিন্ন প্রাণী, উদ্ভিদ এবং জৈব সংস্কৃতির অন্যান্য অংশ।
6.জনসংখ্যা এবং মানব সম্পদ: মানব সম্পদ প্রাকৃতিক সম্পদের একটি অংশ।
মানব জনসংখ্যা প্রকৃতিতে একটি অভিযান্ত্রিক প্রভাব বিস্তার করে এবং প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য মানব দায়িত্ব সৃষ্টি করে।
7.খনিজ সম্পদ: পৃথিবীতে রয়েছে বিভিন্ন খনিজ সম্পদ যেমন ধাতু, খনিজ, কয়লা, পেট্রোলিয়াম, গ্যাস ইত্যাদি। এগুলো বিভিন্ন উদ্যোগের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং শিল্প ও কলকারখানায়।
প্রাকৃতিক সম্পদ রচনা
প্রাকৃতিক সম্পদ বা প্রাকৃতিক সম্পদ রচনা হলো পৃথিবীর সম্পদের উৎপত্তি ও উন্নতি যা নিয়মিতভাবে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া দ্বারা সৃষ্টি হয়।
এটি মাটি, জল, বায়ু, উষ্ণতা, আলো, বনস্পতি ও জীবজন্তুদের সহিত সকল প্রাকৃতিক উপাদান ও প্রক্রিয়াকে অভিধান করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ রচনা সম্পর্কে কিছু উদাহরণ হলো:
১. মাটি: মাটি সাধারণত শিলায় ও পাথরের অংশ থেকে গঠিত।
এটি সমৃদ্ধ খাদ্য ও খাদ্যশস্যের উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংগঠনতন্ত্রিক দৃষ্টিতে, মাটির গুণমান ও সম্পদ সংরক্ষণ মানব সম্প্রদায়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
২. জল: জল পৃথিবীর একটি প্রধান উপাদান এবং জীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরী। এটি নদী, সমুদ্র, হিমান্ত এবং বৃষ্টির মাধ্যমে সংরক্ষন।
৩. বায়ু: বায়ু জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড রিসাইক্ল করে।
প্রাকৃতিক বায়ু সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণ ও গুণমান মানিয়ে রাখা মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪. বন সম্পদ: বন প্রাকৃতিক সম্পদের একটি মূল উৎস এবং প্রকৃতির গভীরতা ও বৈচিত্র্যকে প্রতিষ্ঠিত করে।
এটি বিভিন্ন ধরণের বনবাসী প্রাণীদের আবাস ও খাদ্যের উৎপাদন করে।
বন সম্পদ রক্ষার মাধ্যমে বায়ু শুদ্ধিকরণ, বন্য জীবনধারণ, পরিবেশ সংরক্ষণ ও জৈববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সম্পদ রচনা
৫. জীবজন্তু সম্পদ: প্রাকৃতিক সম্পদের একটি মূলাধার হলো জীবজন্তুদের বিশেষত্ব করে।
৬. উষ্ণতা সম্পদ: সূর্যের আলো থেকে আসা উষ্ণতা প্রাকৃতিক সম্পদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
এটি জীবনের উদ্ভাসন, উষ্ণতা উৎপাদন এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে প্রভাবিত হয়। উষ্ণতা সম্পদটি সংরক্ষণ ও উপযোগী ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয়।
৭. জলমার্গ সম্পদ: নদী, ক্ষীরসাগর, সমুদ্র এবং মৌসুমী বৃষ্টির মাধ্যমে গঠিত জলমার্গ প্রাকৃতিক সম্পদের একটি অংশ।
জলমার্গ প্রচুর পরিমাণে পরিবেশের জন্য জীবন সমর্থন করে এবং পরিবেশে পরিস্থিতির সংগঠন করে।
এছাড়াও, জলমার্গগুলি পরিবেশ পরিমাণ ও জৈববৈচিত্র্যের সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৮. জৈবমৌলিক সম্পদ: প্রাকৃতিক মৌলিক সম্পদ এমনগুলি যা বিভিন্ন জীবনপ্রাণী থেকে উৎপন্ন হয়।
এরমধ্যে উদাহরণ হতে পারে জৈব উপাদানগুলি, যেমন মসৃণ পশুর সামগ্রী, মিছিল ও পাত্রের উপাদানগুলি, নদীতে উৎপন্ন গাছ-গাছালি ইত্যাদি। জৈবমৌলিক সম্পদগুলি জৈব বৈচিত্র্য এবং প্রাকৃতিক সংক্রমণ সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৯. খনিজ সম্পদ: খনিজ সম্পদগুলি পৃথিবীর মধ্যে বিভিন্ন ধরণের খনিজ এবং রসায়নিক পদার্থগুলি যা মানব সম্পদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
খনিজ সম্পদগুলির মধ্যে অন্তর্দ্রব্যগুলি যেমন বাক্সাইট, জোয়ারম, কোয়াল, লাইমস্টোন, ক্যালসাইট, তালময় স্থল।
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের উপায়।
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমাদের সম্পূর্ণ মানব সম্প্রদায়ের জন্য প্রয়োজনীয়। কিছু উপায় নিম্নরূপ:
1.বন্যপ্রাণী এবং সস্ত্রবাহিনী সংরক্ষণ: বন্যপ্রাণী এবং উপবন অঞ্চলের জন্য প্রকৃতি সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ বিবেচনা করা হয়।
সস্ত্রবাহিনীগুলির দ্বারা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, বন্যার সংরক্ষণ এবং তাদের অবরোধন করে নেওয়া হয়।
2.বন সংরক্ষণ: বন সংরক্ষণ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায়।বনের অপরিসীমিত অন্তর্ভুক্তি, বন্য জীববিচ্ছিন্নতা এবং অক্সিজেন প্রদান বিবেচনা করে সংরক্ষণ করা হয়। বনের কাটা অবস্থার পরিবর্তে বনের সুস্থ অবস্থা বজায় রাখতে হবে।
3.জল সংরক্ষণ: জল একটি মৌলিক উপাদান। জল হলো প্রাকৃতিক সম্পদ এটা সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
4.বাণিজ্যিক গুণমানের বেড়ে চলা: প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য বাণিজ্যিক গুণমানের বেড়ে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পরিবেশগত মানসম্পন্ন পণ্য ও পরিবেশগত মানসম্পন্ন পরিষেবা বিক্রয় ও ব্যবস্থাপনা বেশি উপস্থাপন করতে হবে।
উদাহরণস্বরূপ, বিশেষ ক্ষেত্রে বায়ু, পানি এবং খাদ্য পণ্য সংগ্রহ ও বিতরণ সামর্থ্য উন্নত করা উচিত।
5.জৈববৈপ্লবিক উপায়: জৈববৈপ্লবিক পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা যায়।
এটি জলস্রোত, মাটির সুস্থতা ও উর্বরতা, বায়ু গুণমান সংরক্ষণ এবং জৈব বৈপ্লবিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে সম্পদ সংরক্ষণ এবং জৈববৈপ্লবিক পণ্যের ব্যবস্থাপনা করার মাধ্যমে।
6.বায়ু দূষণ নির্বাহী উপায়: বায়ু দূষণের প্রতিরোধে নির্বাহী উপায় গ্রহণ করা উচিত।এটি বিশেষত উদ্ভিদের প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হতে পারে, যেমন বৃক্ষারোপণ, বায়ু শোধন উপকরণের ব্যবহার, বায়ু কোষ সংস্কার প্রদান ইত্যাদি।
7.জল সংরক্ষণ ও ব্যবহার: প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য জলের সঠিক ব্যবহার ও সংরক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।জল প্রদানে সঠিক পরিমাণে সুস্থ জল স্রোতের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। জল সংরক্ষণের উপায় হতে পারে জলস্রোত উন্নতকরণ, রাসায়নিক জল পরিষ্কার, বৃষ্টিপাত সংগ্রহ, জলাশয় উন্নতকরণ ইত্যাদি।
8.জৈবমৌলিক খাদ্য উৎপাদন: জৈবমৌলিক খাদ্য উৎপাদন এর মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করা যাই।
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের পাঁচটি উপায়
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমাদের সম্পূর্ণ মানব সম্প্রদায়ের জন্য প্রয়োজনীয়। কিছু উপায় নিম্নরূপ:
1.বন্যপ্রাণী এবং সস্ত্রবাহিনী সংরক্ষণ: বন্যপ্রাণী এবং উপবন অঞ্চলের জন্য প্রকৃতি সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ বিবেচনা করা হয়। সস্ত্রবাহিনীগুলির দ্বারা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ, বন্যার সংরক্ষণ এবং তাদের অবরোধন করে নেওয়া হয়।
2.বন সংরক্ষণ: বন সংরক্ষণ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায়। বনের অপরিসীমিত অন্তর্ভুক্তি, বন্য জীববিচ্ছিন্নতা এবং অক্সিজেন প্রদান বিবেচনা করে সংরক্ষণ করা হয়। বনের কাটা অবস্থার পরিবর্তে বনের সুস্থ অবস্থা বজায় রাখতে হবে।
3.জল সংরক্ষণ: জল একটি মৌলিক উপাদান। জল হলো প্রাকৃতিক সম্পদ এটা সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
4.বাণিজ্যিক গুণমানের বেড়ে চলা: প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের জন্য বাণিজ্যিক গুণমানের বেড়ে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পরিবেশগত মানসম্পন্ন পণ্য ও পরিবেশগত মানসম্পন্ন পরিষেবা বিক্রয় ও ব্যবস্থাপনা বেশি উপস্থাপন করতে হবে উদাহরণস্বরূপ, বিশেষ ক্ষেত্রে বায়ু, পানি এবং খাদ্য পণ্য সংগ্রহ ও বিতরণ সামর্থ্য উন্নত করা উচিত।
5.জৈববৈপ্লবিক উপায়: জৈববৈপ্লবিক পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা যায়। এটি জলস্রোত, মাটির সুস্থতা ও উর্বরতা, বায়ু গুণমান সংরক্ষণ এবং জৈব বৈপ্লবিক খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে সম্পদ সংরক্ষণ এবং জৈববৈপ্লবিক পণ্যের ব্যবস্থাপনা করার মাধ্যমে।
প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার
প্রাকৃতিক সম্পদ মানে পৃথিবীর প্রাকৃতিক উপাদান বা সংস্থান যা মানুষ ব্যবহার করে তার প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করতে বা বিভিন্ন উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের জন্য পরিবার্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে।
প্রাকৃতিক সম্পদগুলো পৃথিবীর মাটি, জল, বাতাস, জন্তু, পাখি, মাছ এবং অন্যান্য প্রাণিজাতি, বন এবং উদ্ভিদসমূহ, মাটিতে রয়েছে খাদ্য পণ্যগুলি ইত্যাদি শামিল করে।
প্রাকৃতিক সম্পদগুলো নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়:
1.খাদ্য ও পানীয় পণ্য: প্রাকৃতিক সম্পদগুলো মানুষের জীবনের প্রথম প্রয়োজনীয় উপাদান।মাটি থেকে শস্য ও ফল, জল থেকে পানীয় পণ্য উৎপাদন করা হয়।
2.বাণিজ্যিক উদ্যোগ: প্রাকৃতিক সম্পদগুলো অনেক ধরনের বাণিজ্যিক উদ্যোগে ব্যবহার করা হয়।
3.বিদ্যুৎ উৎপাদন: জল বা বায়ু সম্পদ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।জলের চক্রধারায় জলবিদ্যুৎ উদ্ভিদ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।এছাড়াও বায়ু সম্পদ থেকে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পর্যবেক্ষণ করা হয়।
4.বন এবং কাঠমোট: বন প্রাকৃতিক সম্পদের একটি প্রধান উদাহরণ। বন থেকে কাঠমোট, কাঠ ও বনকে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন উদ্যোগে, নির্মাণ কাজে, বাণিজ্যিক কাজে, গৃহ নির্মাণে ইত্যাদি কাঠমোট ও কাঠ অধিকাংশই বিটিমিনাস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
5.ঔষধিগুলি: বিভিন্ন উদ্ভিদের পরিমাণিত বা প্রকৃত পদার্থ থেকে ঔষধ উৎপাদন করা হয়। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করে বিভিন্ন বৃক্ষ।
আরো পড়ুন: খনিজ সম্পদ কাকে বলে
6.খনিজ সম্পদ: মাটিতে পাওয়া খনিজ সম্পদ সম্পর্কিত উদাহরণ হলো পাথর, সিমেন্ট, স্টীল, তামাক, কোয়ারি, বাল্টা, গ্র্যানাইট, রাংধনুপাথর ইত্যাদি। এগুলো নির্মাণ কাজ, শিল্প, মানবজনিত সংস্থান ইত্যাদির উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।
7.জৈবমেটারিয়ালগুলি: বিভিন্ন প্রাণীর মজার থেকে তৈরি পণ্য উত্পাদনের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার হয়।উদাহরণস্বরূপ, গোমূত্র, স্বল্প একাংশিক হায়ারন, জৈব পণ্য ইত্যাদি।
8.পরিবেশ সংরক্ষণ: প্রাকৃতিক সম্পদগুলো পরিবেশের সংরক্ষণ এবং সুরক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয়।উদাহরণস্বরূপ, বন সংরক্ষণ, বৃক্ষারোপণ, জল সংরক্ষণ, পরিস্কারতা ব্যবস্থাপনা।