মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা | মিল্ক শেক এর দাম কত
মিল্ক শেক এর উপকারিতা: আপনি স্বাস্থ্যের জন্য ব্যানানা শেক পান করেন তবে আপনার জেনে রাখা উচিত এর সেবন আপনার ক্ষতি করতে পারে।জিমের প্রশিক্ষকরা প্রায় পাতলা-রোগা তাদের খাদ্যতালিকায় কলা ও দুধের শেক অন্তর্ভুক্ত পরামর্শ দেন ।
বেশিরভাগ লোকেরা এটি অন্যান্য শেকের চেয়ে বেশি পছন্দ করে। খুব কম লোকই জানেন যে কলা এবং দুধ একসঙ্গে খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এই ক্ষতি হতে পারে।
ওয়েট গেইন মিল্ক শেক এর উপকারিতা
ওয়েট গেইন মিল্কশেক এর উপকারিতা ও কার্যকারিতাঃ এটি আপনার শরীরের ভিটামিন ,ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করবে। প্রচুর পরিমাণে এনার্জির জোগান দিবে সবাই যেখানে ওয়েট কমানো জন্য উঠে পরে লেগে থাকে।
সেখানে এমন মানুষ আছেন যারা ওজন বাড়াতে চান। জানলে অবাক হবে, ওয়েট কমানো যেমন কঠিন, ওয়েট বাড়াতে গেলে ভোগান্তি পোহাতে হয়। প্রতিদিন নানা রুটিন করে নানা খাবার বানিয়ে খাওয়ার ইচ্ছা থাকলে অনেক সময় হয়ে উঠে না।
ওয়েট গেইন করার সহজ উপায় কি হতে পারে । ওয়েট গেইন করার জন্য বাজারে এক ধরনের মিল্ক শেক পাওয়া যাবে । এই মিল্ক শেক শুধু আপনার ওয়েট বাড়াবে এমন নয় । এর রয়েছে নানা স্বাস্থ্য ও উপকারিতা। জেনে নেই, ওয়েট গেইন মিল্ক শেক কি ও ওয়েট গেইন মিল্ক শেক উপকারিতা।
ওয়েট গেইন মিল্ক শেক একটি পানীয় যা আপনার ক্যালোরি চাহিদা পূরণ করে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মিল্ক শেক মূলত তাদের জন্য যারা সাধারন ভাবে ওয়েট করতে অসুবিধা হয়।
ওয়েট গেইন মিল্ক শেক গুলি সাধারন ক্যালোরি এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ হওয়া প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, ভিটামিন খনিজ লবন পরিমিত পরিমান থাকে। তাই শরীরে কিছুর অভাব বোধ হয় নাই । এই মিল্ক শেক কাজ ক্যালোরি চাহিদা পূরণ করে ওজন বৃদ্ধি করা।
পেশীর বৃদ্ধিতে সাহায্য করেঃ প্রোটিনের চাহিদা সবার শরীরে কম বেশি থাকে। আমাদের রেগুলা খাবারে খুব কম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার থাকে।ওয়েট কমানো বাড়ানো
এগুলা ছাড়াও আমাদের শরীরে যেন প্রোটিনে চাহিদা পূরণ হয় সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। ওয়েট গেইন মিল্কশেক উচ্চ মানে প্রোটিন দিয়ে ভরপুর পেশির বৃদ্ধি জন্য অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে। ওজন কমানোর কথা চিন্তা করলে ওয়েট গেন মিল্কশেকটি অবশ্যই আপনার লিস্টে রাখুন।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা
বিভিন্ন ধরনের উপকরণ দিয়ে মিল্ক শেক করা যায়।
একেক রকম ফলে রকম উপকারিতা। আম দিয়ে মিল্ক শেকে ক্যারোটিন , ভিটামিন ‘এ’ রয়েছে । চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
রাতকানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে ও চোখ ভালো রাখে। মিল্ক শেকে ভিটামিন ‘বি’থাকার কারণে শরীরের স্নায়ুগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়ও শরীরকে রাখে সতেজ। ঘুম আসতে সাহায্য করে থাকে ।
মিল্ক শেকে বিটাক্যারোটিন, ভিটামিন ‘ই’ ও সেলেনিয়াম থাকায় হার্টে সমস্যা প্রতিরোধ সাহায্য করে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকার কারণে ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। খনিজ লবণের উপস্থিতি থাকার দাঁত, নখ, চুল, মজবুত করার জন্য আমের খনিজ লবণ ভূমিকা পালন করে।
এতে প্রচুর এনজাইম,শরীরের প্রোটিনের অণুগুলো ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে থাকে । যার ফলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়ও মিল্ক শেক নিয়মিত খেলে শরীরের ক্ষয়রোধ হয় । স্থূলতা কমিয়ে শারীরিক গঠনে ইতিবাচক নানা ভূমিকা পালন করে।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা বর্তমান সময়ের একটি পুষ্টিকর ড্রিংকস মিল্কশেক।অনেকে এই নামটির সাথে পরিচিত। বিশেষ করে যাদের ওজন অতিরিক্ত কমে গিয়েছে তাদের কাছে।
তবে হ্যাঁ অনেকেই মুখে মিল্ক শেক কার্যকারিতার কথা জানার পর নানা রকম প্রশ্ন করে থাকেন।
মিল্ক শেক কি, মিল্ক শেক কেমন জিনিস, মিল্ক শেক কিভাবে খায়, মিল্কশেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা কি কিএবং মিল্কশেক এর দাম কত বাংলাদেশে ইত্যাদি।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা
মিল্কশেক এর উপকারিতা: ১। মিল্কশেক শরীরে সকল ধরনের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে ।
২। মিল্ক শেক চিকনা শরীরকে মোটা করতে সাহায্য করে থাকে।
৩। দাঁত ও হাড় মজবুত করে থাকে।
৪। পেশির গঠন ও স্বাস্থ্যের গঠন আকৃতিকে পারফেক্ট রাখে থাকে ।
৫। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
৬। শরীরে প্রচুর পরিমাণে এনার্জির যোগান দিয়ে থাকে ।
৭। স্থায়ীভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় থাকে ।
৮। এটি শরীরে ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে পারে ।
৯। বাংলাদেশ সাইন্সল্যাব অনুযায়ী এটি ১০০% সাইড ইফেক্ট মুক্ত এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই ।
১০। মুখের রুচি বৃদ্ধি করতে পারে আবার
১১। মানসিক প্রশান্তি স্থায়ী করে ও ভালো ঘুমের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখে থাকে ।
আর এত উপকারিতার জন্য মূলত মিল্কশেক অত্যন্ত জনপ্রিয় বা পছন্দের একটি পানীয় প্রায় সকলের কাছে। তবুও প্রত্যেকটি জিনিসে যেহেতু কিছু না কিছু সাইড ইফেক্ট থাকে অর্থাৎ ভালো এবং মন্দ উভয় থাকে ।তাই অনেকেই জানতে চান মিল্ক শেক lএর অপকারিতা সম্পর্কে।আমরা মিল্ক শেক এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানব ।
অপকারিতা:
আপনি লক্ষ্য করেন তাহলে আপনার নজরে আসবে ইতোমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি বাংলাদেশ সাইন্সল্যাব অনুযায়ী এমন একটা প্রোডাক্ট যেটা সম্পূর্ণভাবে সাইড ইফেক্ট মুক্ত ১০০% সুনিশ্চিত যে মিল্ক শেক খাওয়ার ফলে শরীরে নেগেটিভ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবেনা। তাই মিল্ক শেক কোনই অপকারিতা নেই ।
মিল্ক শেক এর ক্ষতিকর দিক নেই বললে চলেব। আপনি নিঃসন্দেহ আপনার শরীরে শক্তি জোগাতে, দাঁত ও হাড় মজবুত রাখতে শরীর ঠিক রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি নিঃসন্দেহে নিয়মিত মিল্ক শেক গুলো খেতে পারেন।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা কি
মিল্ক শেক এর অনেক উপকারিতা রয়েছে অনেক এগুলি ওজন বাড়ানো, প্রোটিন গ্রহণ বাড়ানো, পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করার জন্য একটি কার্যকর উপায় পারে।
মিল্ক শেক কিছু উপকারিতা নিম্নরূপ:
ওজন বাড়ানো: মিল্ক শেক ক্যালোরি-ঘন এগুলি ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।সাধারণ মিল্ক শেক প্রায় 500-700 ক্যালোরি থাকে।
প্রোটিন গ্রহণ বাড়ানো: মিল্কশেক প্রোটিন সমৃদ্ধ এগুলি প্রোটিন গ্রহণ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। প্রোটিন পেশী বৃদ্ধি ,মেরামত করতে সাহায্য করে।
পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করা: মিল্ক শেক পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে, তাই এগুলি পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে ।
মিল্ক শেক এর অন্যান্য সম্ভাব্য উপকারিতা মধ্যে রয়েছে:
এনার্জি বাড়ানো: মিল্ক শেক শক্তির একটি ভাল হতে পারে।
ক্ষুধা কমানো: মিল্ক শেক আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিপূর্ণ বোধ করতে সাহায্য করে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো: মিল্ক শেক ভিটামিন , খনিজ গুলির একটি ভাল উত্স হতে পারে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে ।
মিল্ক শেক কিছু সম্ভাব্য অসুবিধা রয়েছে। এগুলিতে অতিরিক্ত ক্যালোরি চিনি থাকতে পারে। এগুলিতে অ্যালার্জেন থাকতে পারে, তাই সেগুলি গ্রহনের আগে উপাদানগুলির তালিকা পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি যদি মিল্ক শেক পান করার ভাবছেন তবে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তাই তারা আপনাকে আপনার জন্য সেরা মিল্ক শেক তৈরি করতে সাহায্য করবে ।
ক্যালোরি-ঘন: একটি মিল্ক শেক আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি সরবরাহ করে।
সুবিধাজনক: মিল্ক শেক দ্রুত এবং সহজে তৈরি হয় ।
পুষ্টিকর: মিল্ক শেক প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি সহ বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে ।
তবে, মিল্ক শেক দিয়ে ওজন বাড়ানো টে কিছু বিষয় মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ ।
আপনার সামগ্রিক ক্যালোরি পর্যবেক্ষণ করুন: শুধুমাত্র মিল্ক শেক থেকে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করলে ওজন বাড়বে না।
আপনাকে আপনার সামগ্রিক ক্যালোরি গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
মিল্ক শেক এর ক্ষতিকর দিক
দেখুন আপনি লক্ষ্য করেন তাহলে আপনার নজরে আসবে ইতোমধ্যে আমরা উল্লেখ করে বাংলাদেশ সাইন্সল্যাব অনুযায়ী এমন একটা প্রোডাক্ট যেটা সম্পূর্ণভাবে সাইড ইফেক্ট মুক্ত ।
অর্থাৎ ১০০% সুনিশ্চিত মিল্ক শেক খাওয়ার ফলে শরীরে কোন নেগেটিভ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি সম্ভব না।
তাই মিল্ক শেক কোন অপকারিতা নেই বা মিল্ক শেক এর ক্ষতিকর দিক নেই বললে চলেব।
আপনি নিঃসন্দেহ আপনার শরীর শক্তি জোগাতে, দাঁত ও হাড়কে মজবুত রাখতে শরীরের গঠন ঠিক রাখতে এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নিঃসন্দেহে নিয়মিত মিল্ক শেক গুলো খেয়ে থাকতে পারেন।
- ওজন হ্রাস যেমন কঠিন তেমনই ওজন বাড়ানোও শক্ত।
- ওজন বাড়ানো নিয়েও অনেকে সমস্যায় ভুগে থাকেন।
- যত চেষ্টাই করা হোক না, ওজন কিছুতেই বাড়তে চায় না।
- আমাদের শরীরের ওজন সঠিক না তা পরীক্ষা করা উপায় বডি মাস ইনডেক্স।
- বিএমআই চার্ট অনুযায়ী ওজন অল্প হলে তা বাড়ানো জরুরি।
- ওজনহ্রাস আপনার নানারকম ভোগান্তির কারণ হতে উঠতে পারে।
আপনি যদি নিয়মিত শেক খান, তাহলে ট্রাই-গ্লিসারাইড বা কোলেস্টেরল বৃদ্ধির সমস্যা করে।
কলা ও দুধ মিশিয়ে শেক তৈরি করলে শরীরে বায়ু দমনের কাজ করে।
পেটে গ্যাস বাতাস শরীর থেকে বের হওয়ার পরিবর্তে রক্তে সাথে শরীর প্রবাহিত হতে থাকে। এতে ব্যথার সমস্যা হতে থাকে ।
মিল্ক শেক এর দাম | মিল্ক শেক এর দাম কত বাংলাদেশে | মিল্ক শেক এর দাম কত ২০২৩
দোকান গুলো সাধারণত মিল্কশেক প্রতি এক কেজি ও এক লিটার হিসেবে বিক্রি করা হয়। আপনি 100 মিলিগ্রাম থেকে শুরু করে কয়েক হাজার মিলিগ্রাম, মিল্ক শেক কিনতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের মিল্কশেক কিনতে পাওয়া গেলেও মাত্র হাতে গোনা কয়েক ধরনের মিল্ক শেক বেশি পরিমাণ বিক্রয় হয়ে থাকে।এটি আমাদের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা মিটায় , তাই এর দাম তুলনামূলক কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
আপনারা যারা মিল্ক শেক কত টাকা খুঁজে বেড়াচ্ছেন তাদের জন্য এই অংশে বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি বিভিন্ন পরিমাণ মিল্ক শেক এর দাম কেমন তার একটি ধারণা করব । বর্তমান বাজারে পাওয়া যায় এরকম বেশ কয়েক কোম্পানি মিল-শেকের দাম সম্পর্কে ধারণা নিতে পারবে। আপনার নিকটস্থ সুপার অথবা মুদি দোকানগুলোতে মিল্ক শেক কিনতে পারবেন।
- পানামা ফুডস মিল্ক শেক ৮২০/ কেজি
- ইনস্ট্যান্ট আনারস মিল্ক শেক, ২৫ গ্রাম ৬৫/ বক্স
- স্বাদ চকোলেট ড্রাই ফ্রুট মিল্কশেক পাউডার, ১০০GMS, ৪০০/ কেজি
- প্রাকৃতিক ভ্যানিলা ফ্লেভার লস্সি/ মিল্কশেক, ১কেজি, ৬৫০/ কেজি
- চকলেট ফ্লেভার সহ টেন্ডো কোকোনাট মিল্ক, ৩০/ পিস
- চকোলেট মিল্ক শেক- ২২০ মিলি৩১.৫০
- স্যাভরি মিল্কশেক প্রিমিক্স ভ্যানিলা ১০০G – ১৮০ টাকা
- মাল্টেসার । চকোলেট মিল্ক শেক ড্রিংক ৩০০ml – ৭০০ টাকা
- মিল্কি ওয়ে চকলেট মিল্ক শেক ড্রিংক ৩৫০ ml – ৮০০টাকা
আপনি জেনে অবাক হবেন মিল্ক শেক খেলে আপনার শরীরে ওজন অনেকাংশ বৃদ্ধি পায়।
আমাদের মাঝে রোগা পাতলা রয়েছে নিয়মিত ওয়েট গেইন মিল-শেক পান করার মাধ্যমে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পারবেন।
- অবশ্যই আপনাকে নিয়ম মেনে এই মিল্ক শেক গ্রহণ করতে হবে।
- জানেন ওয়েট গেইন মিল্ক শেক এর দাম কত কত টাকা ।
- আমরা সাধারণ মিল্ক শেক এর দাম কত টাকা ধারণা অর্জন করেছিলাম।
- বর্তমান বাজারে এক হাজার টাকা থেকে ১৫০০ টাকার ওয়েট গেইন মিল্ক শেক কিনতে পারবেন।
মিল্ক শেক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- পরিমিত পরিমাণে মিল্কশেক খাওয়া সাধারণ বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ।
- যদি আপনার ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা ও দুগ্ধজাত এলার্জি থাকে ।
- মিল্কশেক খাওয়া হজমের অস্বস্তি ও অন্যান্য উপসর্গে কারণ হতে পারে।
- কিছু লোক মিল্কশেকে চিনির উপাদানে প্রতিও সংবেদনশীল হতে পারে ।
- রক্তে শর্করার স্পাইক বা ক্র্যাশ অনুভব করতে পারে থাকে ।
- নিয়মিত মিল্কশেক খাওয়া কারনে ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে ।
- বিশেষ যদি মিল্কশেক ক্যালোরি এবং চিনি বেশি থাকে।
- মিল্কশেকগুলি সাধারণ আইসক্রিম ও দুধ দিয়ে তৈরি করা হয় ।
- উভয়ই ক্যালোরি ও চর্বিযুক্ত। উপরন্তু মিল্কশেকে যোগ করা শর্করা এবং সিরাপ থাকে ওজন বৃদ্ধিতেও অবদান রাখতে পারে।
- তাই বলা যায় নীল শিকার কোন ক্ষতি করে দিক নেই এটি ওজন বাড়তে সাহায্য করে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই ।
- এটি আপনি নিঃসন্দেহে খেয়ে দেখতে পারেন ।
একেই রোগা পাতলা ব্যক্তির ওজন বাড়তে সাহায্য করে। পরিমিত পরিমাণে মিল্কশেক খাওয়া সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের নিরাপদ ।
যাইহোক, যদি আপনার ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা ও দুগ্ধজাত এলার্জি থাকে মিল্কশেক খাওয়া হজমের অস্বস্তি ও অন্যান্য উপসর্গের কারণ হতে পারে।
কিছু লোক মিল্কশেকের চিনি উপাদানের প্রতিও সংবেদনশীল হতে পারে ।রক্তে শর্করার স্পাইক বা ক্র্যাশ অনুভব করতে পারে।
সামগ্রিক, অবাঞ্ছিত ওজন বৃদ্ধি এবং সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যা এড়াতে পরিমিতভাবে এবংসুষম খাদ্যের অংশ হিসাবে মিল্কশেক খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
মিল্ক শেক এর মূল্য কত
বর্তমানে বাজার বিভিন্ন ধরনের মিল্ক শেক পাওয়া যায়। এ মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, বানানা-ভ্যানিলা মিল্ক শেক ও স্ট্রবেরী মিল্ক শেক, চকলেট মিল্ক শেক আরও, পিনাট মিল্ক শেক।
এর মিল্ক শেক গুলো বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে থাকে। কোম্পানির মিল্কশেক এর দাম এক এক রকমের হয়ে থাকে। আমরা আপনাদের সাথে বিভিন্ন কোম্পানির দাম সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
- Savory Milkshake Premix Vanilla ১০০G – ১৮০ টাকা
- Maltesers Chocolate Milk Shake Drink ৩০০ml – ৭০০ টাকা
- Milky Way Chocolate Milk Shake Drink ৩৫০ml – ৮০০ টাকা
- আর সেই পরিমানের উপর উক্ত পানীয়দাম নির্ভর করবে।
- সেক্ষেত্রে আপনি বেশি পরিমাপে কিনতে চাইবেন, আপনাকে ঠিক ততো বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হয়।
- এই ভিন্ন পরিমাপ ভিন্ন উপাদানে তৈরি করা মিল্ক শেকর দাম কত টাকা। দামের তালিকা নিচে প্রদান করা হলো যেমন :
- মিল্কি ওয়ে চকলেট মিল্ক শেকর ড্রিংক (৩৫০ মিলি) – ৮০০ টাকা।
- মাল্টেসার চকলেট মিল্ক শেকর ড্রিংক (৩৫০ মিলি) – ৭০০ টাকা।
- স্যাভরি মিল্কশেক প্রিমিক্স ভ্যানিলার (১০০ গ্রাম) – ১৮০ টাকা।
- চকলেট ফ্লেভার সহ টেন্ডো কোকোনাট মিল্কর (প্রতি পিস) – ৩০ টাকা।
- প্রাকৃতিক ভ্যানিলা ফ্লেভার লস্সি/ মিল্কশেকর (প্রতি কেজি) – ৬৫০ টাকা।
- স্বাদ চকোলেট ড্রাই ফ্রুট মিল্কশেকর পাউডার (প্রতি কেজি) – ৪০০ টাকা।
- ইনস্ট্যান্ট আনারস মিল্ক শেকর (25 গ্রাম) – ৬৫ টাকা।
- পানামা ফুডস মিল্ক শেকর (প্রতি কেজি) – ৮২০ টাকা।
বর্তমানে আপনি যদি মিল্ক শেক কিনতে যান। তাহলে আপনাকে পরিমাপ এর জন্য কেমন টাকা প্রদান করতে হবে। দামের তালিকা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে বর্তমান সময়ে দ্রব্যমুল্যে দাম কম বেশি হওয়ার কারনে মিল্ক শেক এর দামে ক্ষেত্রেও কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে ।
মিল্ক শেক এর সাইড ইফেক্ট
মিল্ক শেক খাওয়ার পরিণাম হিসাবে ওয়েট বাড়ানো সম্ভব নয়।
মিল্ক শেক হল একটি খাবার সাধারণত দুধ, ফলমূল এবং চিনি বা মিষ্টি সহ তৈরি হয়।
মিল্ক শেক একটি উচ্চ ক্যালোরি খাবার যা দৈনন্দিন খাদ্য সম্পদে একটি সংশ্লেষিত অংশ হিসাবে ব্যবহার হয়। একটি স্ট্যান্ডার্ড ১ কাপ মিল্ক প্রায় ৩৫০-৫০০ ক্যালোরি হয় ।
- একজন ব্যক্তির দৈনন্দিন খাদ্য সম্পদে প্রায় এক তিনশত থেকে এক চতুশত শতাংশ পরিমাণ সমান।
- মিল্ক শেক খাওয়ার কোন ধরণের সাইড ইফেক্ট নেই ।
- তবে মিল্ক শেক সেবন করার কিছু কিছু ঝুঁকি রয়েছে ।
- যেমন ল্যাকটোজ অনবদ্যতা,ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স নাম পরিচিত।
- মানসিক উদ্বিগ্নতা, জ্বর, ক্ষতিগ্রস্ত পেট ও পাচনতন্ত্র সম্পর্কিত সমস্যার কারণ হতে পারে।
- সব সময় ওজন হ্রাস যেমন কঠিন তেমনই ওজন বাড়ানো শক্ত। ওজন বাড়ানো নিয়ে অনেকে সমস্যায় ভুগে থাকেন।
- যত চেষ্টা করা হোক না কেন ওজন কিছুতে বাড়তে চায় না।
- আমাদের শরীরের ওজন সঠিক তা না তা পরীক্ষা করার উপায় বডি মাস ।
- বিএমআই চার্ট অনুযায়ী ওজন কম হলে সেটা বাড়ানো জরুরি। নইলে ওজন হ্রাস আপনার নানা রকম ভোগান্তির কারণ হতে পারে।
মিল্ক শেক খাওয়ার কোন সাইড ইফেক্ট নেই । তবে মিল্ক শেক সেবন করার কিছু ঝুঁকি আছে ।
যেমন ল্যাকটোজ অনবদ্যতা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স নামে পরিচিত।
এটি মানসিক উদ্বিগ্নতা,ক্ষতিগ্রস্ত পেট বা পাচনতন্ত্র সম্পর্কিত সমস্যার কারণ হতে পারে।
মিল্ক শেক খাওয়ার নিয়ম
- যে ধরণের খাবার দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করলে আপনার ওজন বাড়বে এবং ওজন বাড়াতে স্মুথিজ রেসেপি
- ধরণের খাবার মিল্কশেক তৈরি করলে আপনার ওজন বাড়বে এবং ওজন বাড়াতে টি স্মুথিজ রেসেপি
- ওজন কমা যতটা না সহজ তার চেয়ে বেশি হচ্ছে ওজন বাড়ানো।
- ওজন কম থাকলে জামা কাপড় শান্তি নেই। অভিযোগ থেকে কোনো কাপড়ে ভালো দেখায় না।
- ওজন বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে ভালো হেলথি , খুব দ্রুত উপায় হচ্ছে “Homemade Protein Smoothies বাইরের Smoothies গুলোতে অনেক চিনি থাকে এবং নিউট্রিশন্সর ল্যাকিংস থাকে।
- Homemade Protein Smoothies গুলো নিজে পছন্দ মতোন ফ্লেভার নিউট্রিশন দুটোই পাওয়া যায়।
- চলুন খাবারের নাম জেনে নেই, যা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করলে আপনার ওজন বেশি হয়।
১। কলা: কলাতে প্রচুর ক্যালোরি ও ফাইবার থাকে।একটা মাঝারী আকৃতির কলাতে 105 gm calorie ও 27gm carbs থাকে।Vitamin-B6, Vitamin-C, Antioxidants ও Phytonutrients থাকে।
২। নাট বাটার ও সিড বাটার : এটা প্রচুর ফ্যাটস ক্যালোরি আছে,বাইরে থেকে কিনলে আমাদের বয়াম লেবেল দেখে নিতে হবে। এটাতে Hydrogenated oils বা sugars added থাকেনা। বাদাম মাখন ও কুমড়া বীজ এগুলো হচ্ছে ন্যাচরাল।
৩। ক্রিমচিজ এবং ভেগানক্রিম চিজ: যেকোনো Smoothie কেকের মতন টেস্ট পেতে হলে “ক্রিম পনিরের টার্টনেস ফলে” টেস্ট হচ্ছে বেস্ট! এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে।
মূলকথা :
যেকোনো Smoothie তে চিনির আমরা খেজুর মিক্সড করতে পারি।প্রচুর পরিমাণ calorie-rich পেতে “কেল বেরি” Smoothieখেজুর ব্যবহার করা কেলের টেস্ট মাস্ক করতে।
একটি Smoothie ঘন করত ক্যালোরি ও হেলথি ফ্যাটস পেতে Smoothie সাথে অ্যাড করতে পারি ।
plant-based ইনগ্রিডি এন্টসগুলো প্রচুর পরিমন নিউট্রিশন থাকে।
কোন ওজন বাড়ানোর Smoothie এটা অ্যাড করতে পারি।
মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে
এমন কোনো খাবার নেই যা খেলে আপনার ওজন খুব সহজেই বাড়বে অথবা কমবে।
কিন্তু নিয়ম ডায়েট চার্ট মেনে চললে অবশ্যই কাঙ্ক্ষিত পাওয়া সম্ভব। কমাতে বা বাড়াতে, দুই ক্ষেত্রেই প্রয়োজন সঠিক ডায়েট চার্ট নিয়ম মত শারীরিক ব্যায়াম কর।
কলার-মিল্ক শেকের কথা যখন বলে, বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত নয় যে ওজন বাড়বেই। তবে নিয়ম কোনো খাবার খেলেই ওজন কমানো বা বাড়ানো যেতে পারে। যেহেতু কলাতে অনেক পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে তাই ওজন বাড়ানোর জন্য রাখে। তবে অবশ্যই মাপকাঠি ঠিক রেখে খেতে হবে।
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমরা পৌঁছে দিয়ে হোম ডেলিভারি সুবিধার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলো থেকে হোম ডেলিভারি সুবিধার মাধ্যমে অর্ডার সংগ্রহ করুন ।
মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে আশা করা যায় ইতিমধ্যে আপনি এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছেন ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার যাবত প্রশ্ন মূল্যবান পরামর্শ লিখে জানিয়ে ফেলেন
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডেলিভারি সুবিধার মাধ্যমে আমরা পৌঁছে দিয়ে থাকি বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলো থেকে হোম ডেলিভারি সুবিধের মাধ্যমে অর্ডার করে সংগ্রহ করে নিতে পারেন ।
এছাড়া আমাদের আর্টিকেল আপনার যাবতীয় প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসার মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে আপনি সহযোগিতা করতে পারেন নিরাপদvদেশের কোন প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন ।
হ্যাঁ, নিয়মিত মিল্কশেক খাওয়া ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে ।
বিশেষ করে যদি মিল্কশেক ক্যালোরি এবং চিনি বেশি থাকে তাই
মিল্কশেক গুলি আইসক্রিম বা দুধ দিয়ে তৈরি করা হয় ।
উভয়ই ক্যালোরি এবং চর্বিযুক্ত। উপরন্তু অনেক মিল্কশেকে যোগ করা শর্করা ও সিরাপ থাকে ওজন বৃদ্ধি অবদান রাখতে পারে।
মিল্ক শেক খেলে কি হয়
মিল্কশেক একটি খাবার পণ্য ,পানীয়, যা দুধ বা দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্য থেকে তৈরি করা হয়,এটি সাধারণ দুধ, চিনি এবং বিভিন্ন ফলের স্বাদ, ফলের রস মিশিয়ে তৈরি করা হয়। মিল্কশেক একটি মজার ,স্বাদযুক্ত পানীয় পণ্য, মুখে পান করা খুবই সহজ ও আরামদায়ক। মিল্কশে প্রকাশ্যে কিছু স্বাদের যোগ হয়, যাতে প্রকৃত ফলের রস বা ফলের স্বাদ পাবেন আপনি। যেমন, আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি, কাঁঠাল, আম,লেবু ইত্যাদি ফলের স্বাদ।
মিল্ক শেকের উপকারিতা ও অপকারিতা: বর্তমান সময়ে একটি পুষ্টিকর ড্রিংকস হলো মিল্কশেক। আজকাল অনেকে এই নামটির সাথে পরিচিত। বিশেষ যাদের ওজন অতিরিক্ত কমে গিয়েছে ঠিক তাদের কাছে।
তবে হ্যাঁ অনেকেই মুখে মুখে মিল্ক শেকর কার্যকারিতা কথা জানার পর নানা রকম প্রশ্ন থাকেন। মিল্ক শেক কি, মিল্ক শেক কেমন জিনিস, কিভাবে খায়, মিল্কশেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি, মিল্কশেক কোথায় পাওয়া যাবে এবং মিল্কশেক এর দাম কত বাংলাদেশে টাকায় ।
আজকের আলোচনার মাধ্যমে আমরা আপনাদের সকল প্রশ্ন একসাথে দেবার চেষ্টা করব। পাশাপাশি মিল্ক শেক উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে আসুন জেনে নেই মিল্ক শেকের উপকারিতা ও অপকারিতা সমূহ।
আর এত উপকারিতা জন্য মূলত মিল্কশেক অত্যন্ত জনপ্রিয় পছন্দের পানীয় প্রায় সকলে কাছে। তবুও প্রত্যেক জিনিসে যেহেতু কিছু না কিছু সাইড ইফেক্ট থাকে অর্থাৎ ভালো এবং মন্দ উভয় দিক থাকে ।
মিল্কশেক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো খাবার পানীয়। এর সম্পর্কে থেকে বেশি কিছু না জানলেও এটুকু বেশিরভাগ মানুষ জেনে থাকেন। আর তাই অবশ্যই জানার আগ্রহ জানতে পারে মিল্ক শেকে সাধারণত পুষ্টি উপাদান বিরাজমান রয়েছে। এর কোন ক্ষতিকর দিক নেই ।
মিল্ক শেক পাউডার এর উপকারিতা
অনেকেই দুধ পছন্দ করে সারাদিনের গরম ও ক্লান্তি দূর করতে এক গ্লাস ঠান্ডা মিল্ক শেক যথেষ্ট। এছাড়া যাদের স্বাস্থ্যগত সমস্যা আছে এবং পাতলা দেখতে তারা যদি নিয়মিত তারা খাবারের শেক পান করেন ওজন ও শরীরের আকার অনেক পরিবর্তন হয়। আপনি বাড়িতে মিক্সার নিজেই তৈরি করতে পারেন এবং বিভিন্ন কোম্পানির তৈরি উপাদান কিনতে পারে।
আমি প্রতিদিন খাদ্য-দ্রব্যের, প্রয়োজনীয় জিনিসের, জ্বালানি পণ্যের, আরো অন্যান্য পোস্ট করে থাকি তাই এইসব পোস্ট পড়তে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
অনেকেই ইন্টারনেটে মিল্ক শেকের দাম নিয়ে খোঁজেন। কোম্পানি ভেদে এই মিল্ক শেকের দামের তারতম্য হয়ে থাকে ।আজকের পোস্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব উপকারিতা সম্পর্কে। আপনি এটি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তবে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পরতে থাকুন ।
অনেকেই গরমের দিনে ঠান্ডা মিল্ক শেক পছন্দ করেন আবার অনেকেই ওজন বাড়াতে জিনিসটি খান। আপনি বাড়িতে তৈরি করতে পারেন বা দোকান থেকে রেডিমেড কিনতে ও পারেন ।
তবে এই জিনিসটি প্রথমবার খেতে যাচ্ছেন এবং এর দাম জানেন না তাদের জন্য নিবন্ধে মিল্ক শেক এর দাম সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এটি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তবে মিল্ক সেকের উপকারিতা বুঝতে পারবেন ।
এই মিল্ক শেকের পাউডার খাওয়ার মাধ্যমে নিজের শরীরের পরিবর্তন ঘটে এবং যারা রোগা পাতলার তারা ওজন বাড়াতে পারে ।এইটার কোনো ক্ষতিকর দিক নেই।তাই আপনি নিশ্চিন্তে খাইতে পারেন ।
বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের মিল্ক শেক পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে কলা- ভ্যানিলা মিল্ক শেক, চকোলেট মিল্ক শেক, পিনাট মিল্ক শেক।
এ ধরনের মিল্ক শেক বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি করে । কোম্পানি ভেদে মিল্কশেকের দাম ভিন্ন হয়ে থাকে ।
আপনার যেই ফ্লেভারটা ভালো লাগবে আপনি সেই মিল খাইতে পারেন এবং আপনি যদি রোগা পাতলা হয়ে থাকেন ।
তাহলে এটা আপনার জন্য খুবই কার্যকর এটি রক্ত চলাচল করতে সহায়তা করে এছাড়া নানা ভাবে নিজের শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে ।
শেষ কথা: আজকের মিল্ক শেক নিয়ে লিখিত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে মিল্ক শেক এর দাম কত তা জানানো চেষ্টা করেছি।আশা করি ইতিমধ্যে এটl জিনিসের দাম জানার পাশাপাশি আপনি অন্যান্ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন।
মিল্ক শেকের উপকারিতা ও এর মাধ্যমে কিভাবে শরীরের ওজন বাড়ানো যায় সম্পর্কে জানিয়েছি। আর কোন বিষয়ে প্রশ্ন থেকে থাকলে কমেন্টে জানান ।
মিল্কশেক খেলে কি কি উপকার হয়?
বর্তমান জীবন আমাদের হার্টের ওপর প্রভাব ফেলে। এক্ষেত্রে হার্টকে ভাল রাখতে আপনি নিয়মিত কলার মিল্কশেক পান ও করতে পারেন। এমধ্যে পটাশিয়াম রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে।
মিল্ক শেক কখন খেলে ওজন বাড়ে?
মিল্কশেক বা বাদাম শেইক খেলে অবশ্যই ওজন বাড়ে।আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান সঙ্গে শরীরকে মজবুত রাখতে চান, তাহলে এইসব খান । প্রতিদিন সকালে বাদাম, ছোলা এবং কিসমিস খান। খাওয়ার আগের দিন রাতে বাদাম, ছোলা এবং কিসমিস পরিমাণ মতো নিয়ে গ্লাসে ভিজিয়ে রাখুন।
মিল্ক শেক খাওয়ার উপকারিতা
মিল্কশেকে ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স থাকা কারণে শরীরে স্নায়ু গুলোতে অক্সিজেনে সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়, শরীরকে রাখে সতেজ। ঘুম আসতে সাহায্য করে থাকে । মিল্ক শেকে বিটাক্যারোটিন, ভিটামিন ‘ই’ ও সেলেনিয়াম থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ সাহায্য করে ।
আরো পড়ুন: টক দই এর উপকারিতা
মিল্ক শেক খাওয়া কি ভালো?
নিয়মিত মিল্কশেক খাওয়া ওজন বৃদ্ধি অবদান রাখতে পারে, বিশেষ করে যদি মিল্কশেক ক্যালোরি ও চিনি বেশি থাকে। মিল্কশেক গুলি আইসক্রিম বা দুধ দিয়ে তৈরি হয়, উভয়ই ক্যালোরি এবং চর্বিযুক্ত। উপরন্তু, অনেক মিল্কশেক যোগ শর্করা এবং সিরাপ থাকে, যা ওজন বৃদ্ধি অবদান রাখতে পারে।
মিল্ক শেক কি দিয়ে বানানো হয়?
উপকরণ: ১ কাপ আমন্ড মিল্ক (আপনি যে কোনও দুধ ব্যবহার করতে পারেন), ১ টা পাকা কলা, ১/৪ কাপ ওটমিল, ২ চামচ পিনাট বাটার। ব্লেন্ডারে ১ কাপ আমন্ড মিল্ক দিন। তাতে কলাটা টুকরো টুকরো করে ফেলে দিন।
মিল্ক শেক কখন খেলে ওজন বাড়ে?
মিল্কশেক বা বাদাম শেইক খেলে অবশ্যই ওজন বাড়ে।আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান সঙ্গে শরীরকে মজবুত রাখতে চান, তাহলে এইসব খান । প্রতিদিন এই খাবার গুলো সকালে বাদাম, ছোলা এবং কিসমিস খান। খাওয়ার আগের দিন রাতে বাদাম, ছোলা এবং কিসমিস পরিমাণ মতো নিয়ে গ্লাসে ভিজিয়ে রাখুন।
মিল্ক শেখের দাম কত?
- পানামা ফুডস মিল্ক শেকটা 820/ কেজি
- ইনস্ট্যান্ট আনারস মিল্ক শেক টা 25 গ্রাম 65/ বক্স
- স্বাদ চকোলেট ড্রাই ফ্রুট মিল্কশেক পাউডার টা , 100GMS, 400/ কেজি
- প্রাকৃতিক ভ্যানিলা ফ্লেভার লস্সি/ মিল্কশেক টা 1 কেজি, 650/ কেজি
- চকলেট ফ্লেভার সহ টেন্ডো কোকোনাট মিল্ক টা 30/ পিস
- চকোলেট মিল্ক শেক টা 220 মিলি31.50
- স্যাভরি মিল্কশেক প্রিমিক্স ভ্যানিলা টা 100G – 180 টাকা
- মাল্টেসার । চকোলেট মিল্ক শেক ড্রিংক টা 350 ml – 700 টাকা
- মিল্কি ওয়ে চকলেট মিল্ক শেক ড্রিংক টা 350 ml – 800 টাকা
- মিল্কশেকের উৎপত্তি কোথায়?
- অফলাইনে ঢাকার মধ্যে পাওয়া যাবে । সঠিকভাবে বলা যায় না এর উৎপত্তি ঠিক কোথায় কখন কিভাবে হয়েছে ।