শিক্ষা

ইতিহাস কাকে বলে? ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি কথা থেকে 

ইতিহাস কাকে বলে? ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি কোথা থেকে, ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে আমাদের পোস্টে। 

ইতিহাস এর মাধ্যমে একটা জাতি একটা দেশ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাই।ইতিহাস থেকে সবকিছুর আদি অন্ত জানা যাই। 

ইতিহাস বলতে বুঝায় কারও সম্পর্কে বা কোনও জাতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাই।

ইতিহাস এর জনক কে

“ইতিহাসের জনক” হিসেবে বেশি পরিচিত এবং গুরুত্বপূর্ণ নাম হলো হেরোদোটাস (Herodotus)। হেরোদোটাস গ্রিক দার্শনিক, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, এবং লেখক ছিলেন যার মূল কাজ “ইতিহাস” নামক একটি বই ছিল। এই বইটি সাধারণভাবে “হিস্টরি” বা “ইতিহাস” নামে পরিচিত হয় এবং এটি প্রথম পর্যায়ে বিশ্বইতিহাসের একটি অনুসন্ধান ও বর্ণনা করা বই হিসেবে মন্না হয়।

হেরোদোটাস তার বইয়ে বিভিন্ন সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা, ভূগোল, এবং বিভিন্ন জাতির প্রথম ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেন। তার বইটি ইতিহাসের উন্নত এবং গুরুত্বপূর্ণ স্তরে গিয়েছে এবং তিনি মধ্যপ্রাচীন গ্রীক ঐতিহ্যবাদের একটি প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত হন।

ইতিহাস একটি গ্রীক বা প্রাচীন ইউরোপীয় মহাপুরাণিক বা দার্শনিকের একক যাত্রা নয়, এর পরে বিশেষ সময়ে বিভিন্ন ভূগোল, সাংস্কৃতিক প্রথা, এবং পৌরাণিক ও ইতিহাসিক লেখকের যত্নের ফলে ইতিহাস একটি বৃহত্তর এবং সম্প্রেষিত ক্ষেত্র হয়েছে।

ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান

ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি তাকে বলে ইতিহাসবেত্তা।ইতিহাস লিখতে ঐতিহাসিক বিষয়ে জানতে হয় তবেই ইতিহাস লেখা যাই।

ইতিহাস সম্পর্কে অভিজ্ঞ হয়তে অনেক অনেক বই পড়তে হয় তবেই জানার পরিধি বাড়তে থাকে,আর কোনো বিষয়ে অনেক বেশি জানলে সে বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করা যাই।

ইতিহাসবেত্তা” শব্দটি ইতিহাস পড়ে যাওয়া ব্যক্তিকে সূচনা দেয় এবং “ঐতিহাসিক” শব্দটি ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত ব্যক্তিকে সূচনা দেয়। তাদের প্রাথমিক আবেগ একে অপরের সাথে সাম্য প্রদর্শন করে, তবে তাদের ব্যক্তিগত প্রকাশনা এবং প্রযুক্তি তাদের ভূতকালের অধ্যয়ন বা ইতিহাসের বিষয়ে সূচনা দেয় না।

ইতিহাস কাকে বলে ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি কথা থেকে 
ইতিহাস কাকে বলে ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি কথা থেকে

ইতিহাস কাকে বলে | ইতিহাস বলতে কি বুঝায়

“ইতিহাস” শব্দটি বাংলা ভাষায় “ইতিহাস” হয় এবং ইংরেজি ভাষায় “history” বলা হয়।

 ইতিহাস মানে সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার পুনরাবৃত্তির প্রতিবিম্বণ, বা কোনও ঘটনার পুনরাবৃত্তির রেকর্ড বা বর্ণনা বা একধরণের ইতিহাসের অধ্যয়ন বলা যায়। 

ইতিহাসে মানব সমাজের যাত্রা, বৈকল্পিক ঘটনা, সংগঠন, এবং ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং পরিবর্তনের অধ্যয়ন করা হয়। ইতিহাস আমাদের পূর্বজীবনের ঘটনাগুলির জ্ঞান প্রদান করে এবং আমাদের সমাজ এবং সাংস্কৃতিক প্রাপ্তির কারণ এবং প্রতিবিম্বণ সরবরাহ করে।

সুতরাং, “ইতিহাস” শব্দটি সাধারণভাবে সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত শব্দ হয় এবং ইতিহাসের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বলার জন্য ব্যবহৃত শব্দ হয়।

ইতিহাসের গঠন বা ইতিহাসের অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন পদ্ধতি ও মেথড আছে, যেমন প্রাচীন ইতিহাস, সামাজিক ইতিহাস, রাজনৈতিক ইতিহাস, আর্থিক ইতিহাস, সাংস্কৃতিক ইতিহাস, বৈশ্বিক ইতিহাস, গণমাধ্যম ইতিহাস ইত্যাদি।

ইতিহাস বা ইতিহাসের অধ্যয়ন করে আমরা আমাদের পূর্বজীবনের ঘটনা, সাংস্কৃতিক উৎথান, গতি, এবং পরিবর্তনের ধারা সম্পর্কে জানতে পারি, যা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান সরবরাহ করে।

ইতিহাস কি।ইতিহাস পরিচিতি

ইতিহাস মানে সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার পুনরাবৃত্তির প্রতিবিম্বণ বা রেকর্ড বা বর্ণনা, অথবা একধরণের ঘটনাগুলির যত্নশীল প্রতিবিম্বণ বা একটি সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলির সংগ্রহ বা অধ্যয়ন এবং শেখানো হয়।

 ইতিহাস মানব সমাজের যাত্রা, বৈকল্পিক ঘটনা, সংগঠন, এবং ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং পরিবর্তনের অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। ইতিহাস মানব সমাজের গতি এবং প্রত্যাবর্তনের ধারা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে এবং আমাদের সমাজ এবং সাংস্কৃতিক প্রাপ্তির কারণ এবং প্রতিবিম্বণ সরবরাহ করে।

ইতিহাসের পরিচিতি তার নামের সাথে মিলে যে সময়ের ঘটনা বা যে বিষয়ে আলোচনা হবে তা বের করে। ইতিহাসের অধ্যয়ন এবং লেখা গুলি প্রাচীন সময়ে থেকেই বিভিন্ন সমাজের পরিচিতি ও প্রত্যাবর্তনের সাথে জড়িত ছিল।

ইতিহাসের অধ্যয়নে প্রযুক্ত প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করে তারিখ, ঘটনার ক্রম, সাক্ষরিক দলিল, এবং সাক্ষরিক রেকর্ডগুলি অধ্যয়ন করা হয়। ইতিহাসের পরিচিতি আমাদের বিশেষভাবে ভূগোল, সমাজ, সাংস্কৃতিক প্রথা, এবং ব্যক্তিত্বের বিকাশের সাথে সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করে।

সম্প্রতি, ইতিহাসের অধ্যয়ন ও লেখা গুলি অনুসন্ধান এবং তথ্য প্রযুক্তির সাথে উন্নত হয়েছে, যা ইতিহাসের পরিচিত হিসেবে চলছে। 

ইতিহাস রচনা করেন যিনি

ইতিহাস রচনা করা হয়েছে অনেক বড় এবং প্রখ্যাত ইতিহাসকারের দ্বারা। কিছু প্রমুখ ইতিহাসকারের নামের মধ্যে নিম্নলিখিত কিছু জনপ্রিয় ইতিহাসকারের উল্লেখ করা যায়:

১.হেরোদোটাস (Herodotus): সুতরাং প্রাচীন গ্রিক ইতিহাসকার হেরোদোটাস, সম্ভবত 5ই শতাব্দীতে জন্মগ্রহণ করেন, এবং তার “ইতিহাস” নামক গ্রন্থ একটি স্মরণীয় কাজ হিসেবে পরিচিত।

২.থুকিদিদিস (Thucydides): অন্যত্রীণ সৃজনশীলতা, বৈশিষ্ট্য, এবং ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণের সাথে গ্রিক সংক্ষেপকার ইতিহাস লেখতেন। তার “পেলোপনেশিয়ান যুদ্ধ” নামক গ্রন্থ তার অগ্রদর্শন এবং তথ্য সংগ্রহের দৃষ্টিকোণ দেখায়।

৩.সিমাখুস (Simākhūs): আব্বাসী ইসলামী সাধারণে ইতিহাসের একজন মহান লেখক ছিলেন, যার লেখা “আখবার আল-হাকাম আলকাদিমি” হয়েছিল আরবের ইসলামিক ইতিহাসের প্রমুখ গ্রন্থ।

৪.ইবন খালদুন (Ibn Khaldun): ইবন খালদুন, মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ ইবন খালদুন নামে পরিচিত, মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাস লেখার জন্য প্রায় 14ই শতাব্দীতে মিস্তুরফ হন। তার লেখা “মুকাদ্দিমা” নামক গ্রন্থ ইতিহাস এবং সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য একটি মহৎ উপন্যাস হিসেবে পরিচিত।

৫.হয়রান আল-রশীদ (Hiran al-Rashid): ইসলামী বিশ্বে আরবের উপর লেখা অসংখ্য ইতিহাসিক গ্রন্থের লেখক ছিলেন। তার লেখা “তারিখ আল-তাবারি” ইসলামী ইতিহাসের প্রমুখ উৎস হিসেবে পরিচিত।

এই ইতিহাসকারের মধ্যে কিছু উল্লিখিত হলেও, ইতিহাস লেখা এবং প্রচার করা হয়েছে অনেকের দ্বারা, এবং এটি বিশেষভাবে সমগ্র মানব জীবনের বৃদ্ধি এবং বিকাশের কী প্রভাব ফেলেছে তা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ইতিহাস যে বা যারা রচনা করেন তাদেরকে ইতিহাসবিদ বলে।উপরে বেশ কিছু ইতিহাসবিদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে ইতিহাস সম্পর্কে বিশদ ধারণা পাওয়া যাই। 

আরো পড়ুন:পারমাণবিক সংখ্যা কাকে বলে | 

ইতিহাস শব্দের অর্থ কি
ইতিহাস শব্দের অর্থ কি

ইতিহাস শব্দের অর্থ কি

ইতিহাস” শব্দের অর্থ হলো সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার পুনরাবৃত্তির প্রতিবিম্বণ বা রেকর্ড বা বর্ণনা, অথবা একধরণের ঘটনাগুলির যত্নশীল প্রতিবিম্বণ। এটি মানব সমাজের যাত্রা, বৈকল্পিক ঘটনা, সংগঠন, এবং ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং পরিবর্তনের অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়।

ইতিহাস মানব সমাজের গতি এবং প্রত্যাবর্তনের ধারা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে এবং আমাদের সমাজ এবং সাংস্কৃতিক প্রাপ্তির কারণ এবং প্রতিবিম্বণ সরবরাহ করে।

ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি

“ইতিহাস” শব্দের উৎপত্তি গ্রিক ভাষার “ἱστορία” (historia) শব্দ থেকে হয়েছে, যা মূলত একটি সাক্ষরিক রূপে ঘটনাগুলির অধ্যয়ন এবং অধ্যাপনের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল। 

গ্রিক কোনও ঘটনা বা ঘটনা সিরিজের অধ্যয়নের জন্য “ἱστορία” শব্দটি ব্যবহৃত করতেন। এরপর, এই শব্দটি বিভিন্ন ভাষাতে প্রচলিত হয়ে গিয়েছে, এবং এটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সময়ের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার অধ্যয়ন এবং দক্ষিণ এশিয়া এবং ভারতীয় উপমহাদেশে বিশেষভাবে উন্নত হয়েছে।

ইতিহাসে মানব সমাজের যাত্রা, বৈকল্পিক ঘটনা, সংগঠন, এবং ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং পরিবর্তনের অধ্যয়ন করা হয়। ইতিহাস আমাদের পূর্বজীবনের ঘটনাগুলির জ্ঞান প্রদান করে এবং আমাদের সমাজ এবং সাংস্কৃতিক প্রাপ্তির কারণ এবং প্রতিবিম্বণ সরবরাহ করে।

ইসলামের ইতিহাস কাকে বলে

ইসলামের ইতিহাস বলতে আগেকার সময়ে  আল্লাহর প্রতি নামাজ, আকীকা, সকাত, রমজান ও হজ্জ সম্পর্কে  ইসলামী নীতি এবং প্রয়োজন হওয়ার সাথে সংগঠিত হয়েছে। 

সময়ের সাথে সাথে  ইসলাম বিকাশ এবং প্রচলিত হয়ে আসে, এবং বিশেষভাবে মুসলিম সামাজের প্রতি একটি গবেষণা এবং অধ্যায়নের বিষয় হয়। ইসলামের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক ও ঘটনা প্রধানতঃ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং ইসলামের প্রাচীন সময় এর উপর নির্ভর করে।

ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে বিশেষভাবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব হতে পারে:

নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং ইসলামের প্রাচীন ইতিহাস: এই পর্বে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং ইসলামের প্রাচীন দিনগুলির ইতিহাস অধ্যায়ন করা হয়, যেখানে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবন ও কার্যকাল, কোরআনের অবতারণ, ইসলামিক সাম্রাজ্যের গঠন, এবং ইসলামের প্রথম দশকের ইতিহাস বিবেচনা করা হয়।

ইসলামের পরবর্তী ইতিহাস এবং সাম্প্রতিক ইতিহাস: এই পর্বে ইসলামের প্রাচীন ইতিহাসের পরের ঘটনাবলী এবং ইসলামিক সাম্প্রাদায়িক বা সামাজিক পরিবর্তনের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করা হয়, যেখানে এমন ঘটনা বিবেচনা করা হয় যেমন ইসলামের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়।

ইসলামের ইতিহাস হলো ইসলাম সম্পর্কে সামগ্রিক আলোচনা করা।সামগ্রিক আলোচনার মাধ্যমে ইসলাম সম্পর্কে সবকিছু জানা যাই।

আরো পড়ুন: উপজেলা শিক্ষা অফিসার কি | বিসিএস ক্যাডার হওয়ার য়োগ্যতা

বিষয়বস্তুগত ইতিহাস কাকে বলে

“বিষয়বস্তুগত ইতিহাস” বা “বিষয়গত ইতিহাস” হলো এমন একটি ইতিহাস লেখা পদ্ধতি যেখানে ইতিহাসকার নির্দিষ্ট একটি বিশেষ বিষয় বা বিষয়বস্তুর উপর কেন্দ্রিত হয়।

 এই পদ্ধতিতে, একটি ইতিহাস লেখা সম্পূর্ণভাবে নির্বিশেষে একটি নির্দিষ্ট ঘটনা, কার্য, ব্যক্তি, সময়কাল, বা প্রসঙ্গ উপর কেন্দ্রিত হয়।

যেমন, যদি আপনি একটি বিশেষ যুদ্ধের ইতিহাস লেখতে চান, তা হতে পারে “প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস” বা “বিরতি সময়ের ইতিহাস”।

 এই ধরণের ইতিহাসে লেখার ক্ষেত্রে, আপনি কেন্দ্রিত ঘটনা, কার্য, এবং সময়কালে মৌলিক গবেষণা করতেন, এবং অন্যান্য সংবাদ, ইতিহাসের সন্দর্ভে প্রশ্নোত্তর, এবং বিশেষভাবে উল্লিখিত ব্যক্তিদের জীবনী সহ বিষয়বস্তুগত সব উপাদান উপস্থাপন করতে পারেন।

বিষয়বস্তুগত ইতিহাস অক্সফোর্ড, কেমব্রিজ, এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপকদের এবং ইতিহাস লেখকের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকার হতে পারে, যেখানে একটি বিশেষ বিষয়ে গবেষণা করে এবং তাকে বিস্তারিতভাবে ব্যক্তিগত ও নৈতিক দ্বারা চিন্তিত করে।

সাম্প্রতিক ইতিহাস কাকে বলে

“সাম্প্রতিক ইতিহাস” বা “আধুনিক ইতিহাস” হলো সমকালীন বা সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনাগুলি, ব্যক্তিত্বগুলি, এবং সমাজের পরিবর্তনের ইতিহাস। 

এই ইতিহাসে সাধারণভাবে আধুনিক বা সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনা, যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, সম্প্রতির রাজনীতি, আর্থিক উন্নতি, সামাজিক পরিবর্তন, পরিবার ও সমাজের পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রকৃতি সম্পর্কে গবেষণা করা হয়।

সাম্প্রতিক ইতিহাস একটি বৃদ্ধি করছে এবং সমাজের পরিবর্তনের জন্য বৈজ্ঞানিক এবং তত্ত্বাবধানপূর্ণ গবেষণা ও গবেষণা প্রক্রিয়ার অংশ হয়ে আসছে।

 এই ইতিহাস অধ্যয়নে সাধারণভাবে সমাজের বৈশিষ্ট্য, সময়কাল, এবং তার প্রভাবের সাথে সম্পর্ক করা হয়। সাম্প্রতিক ইতিহাসের গবেষণা যেসব সূচনা, ডেটা, এবং প্রাসঙ্গিক তথ্যের ব্যবহার করে সাধারণভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় বা আয়োজনের সাথে জড়িত থাকে।

সাম্প্রতিক ইতিহাস এবং অনুসন্ধানের জন্য প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল সাধনা সম্প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে, এবং এই ক্ষেত্রে কম্পিউটার সাধনা, ডেটা বিশ্লেষণ, এবং ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন ইতিহাসের গবেষণা এবং শেখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

আরো পড়ুন: কারিগরি শিক্ষা কি এবং কাকে বলে | কারিগরি শিক্ষার লক্ষ্য,

ইতিহাস শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ কি?

ইতিহাস” শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ হলো সময়ের প্রবৃত্তি ও ঘটনার দর্শন বা তারিখের অধ্যয়ন, প্রাচীন ও সাধারণভাবে আমরা গতিতে ঘটনা গুলির স্থান প্রাপ্তি বা গতি সম্পর্কে সর্বসামান্য ধারণা রাখি।

ইতিহাসের পরিধি বলতে কি বোঝায়?

“ইতিহাসের পরিধি” বলতে মৌলিকভাবে সময়ের ধারণার সীমা বোঝায়, অর্থাৎ এটি যে সময়ের সম্পূর্ণ তালিকা বা পরিপূর্ণ ঘটনা গুলির প্রতিচ্ছবি অথবা সময়ের বিশেষ পর্যায় যে প্রকারের ঘটনা গুলি শামিল হবে সে সাথে সম্পর্কিত।

ইতিহাস কাকে বলে বিস্তারিত

“ইতিহাস” বলতে সাধারণভাবে মানব সমাজের পূর্ববর্তী ঘটনাগুলি, সময়ের প্রবৃত্তি, সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, বৈচারিক উন্নতি, বৈচিত্রিক প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সব জিনিস বোঝায় যা মানব সমাজের গতি-প্রগতি সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে।

ইতিহাসের উৎপত্তি কি?

“ইতিহাসের উৎপত্তি” সম্পর্কে প্রশ্নটি সাধারণভাবে সাবধান উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়, কারণ ইতিহাসের উৎপত্তি নির্দিষ্ট একটি সময়ে ঘটেনি। ইতিহাস মানব সমাজের দিনন্দিন ঘটনা গুলির একটি প্রতিচ্ছবি হলো, এটি স্থায়ী নয় এবং সময় থেকে সময় পরিবর্তন হয়।

ভারতে জন্ম কত সালে?

ভারতের জন্ম যখন হয়েছিল তা বিবেচনা একটি বড় এবং সংশোধিত ইতিহাসের প্রশ্ন, এবং এর উত্তর বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্তম্ভের অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণভাবে, ভারতের ঐতিহাসিক বিকাশ কয়েক সাহসী সাম্প্রদায়ের একটি অধিকারমূল বিষয় হয়েছে এবং এটি প্রাচীন সময়ের বিভিন্ন রাজা-সাম্রাজ্যের নির্দিষ্ট চরণগুলির সাথে সম্পর্কিত।

ইতিহাস কত প্রকার?

“ইতিহাস” সাধারণভাবে দুটি প্রকারে দেখা যায় – প্রাচীন ইতিহাস এবং আধুনিক ইতিহাস।

ইতিহাস কে শুরু করেন

ইতিহাস বা মানব সমাজের প্রাচীন ঘটনা ও বিকাশের দরজা খোলার চেষ্টা মানব সভ্যতার মৌলিক অংশ ছিল। ইতিহাসের শুরু হয়েছিল একেক সভ্যতা ও সমাজের অস্তিত্বের সাথে। প্রাচীন মানবসভ্যতা ও সমাজের ঘটনাগুলি প্রাথমিকভাবে মৌলিকভাবে মূল্যাঙ্কন করা হতো, এবং সেই সময়ে লেখা ও চরিত্রিক সংরক্ষণের সাধনা করা হতো।

আরো পড়ুন: ক্যারিয়ার শিক্ষা কি এবং কাকে বলে

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button