অভিস্রবণ কাকে বলে? অভিস্রবণ এর গুরুত্ব বৈশিষ্ট্য, প্রক্রিয়া, উদাহরণ, পরীক্ষা
অভিস্রবণ কাকে বলে: অভিস্রবণ কাকে বলে? অভিস্রবণ এর গুরুত্ব বৈশিষ্ট্য, প্রক্রিয়া, উদাহরণ, পরীক্ষা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন আমাদের এই পোস্টে। অভিস্রবণ কাকে বলে? অভিস্রবণ এর গুরুত্ব বৈশিষ্ট্য, প্রক্রিয়া, উদাহরণ, পরীক্ষা
অভিস্রবণ কি কিভাবে সংগঠিত পরিক্ষা কেমন করে করা হয় তা সম্পর্কে কিছু পদ্ধতির আলোকে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
অভিস্রবণ কাকে বলে? অভিস্রবণ এর গুরুত্ব বৈশিষ্ট্য, প্রক্রিয়া, উদাহরণ, পরীক্ষা গুলো নিয়ে ধারণা দেওয়া।অভিস্রবণ যে অল্প ঘনত্ব থেকে বেশি ঘনত্বে নিয়ে যাওয়ার একটি প্রক্রিয়া সেটাও বলা হয়েছে আমাদের পোস্টে। তাই তথ্য গুলো জানতে পোস্টটা সম্পূর্ণ পড়ুন।
অভিস্রবণ কাকে বলে | অভিস্রবণ কাকে বলে উত্তর
অভিস্রবণ হলো একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া যেখানে দুটি সমপ্রকৃতির দ্রবণের মধ্যে অর্ধভেদ্য পর্দা থাকে এবং এই পর্দা দ্বারা ভিন্ন ঘনত্বযুক্ত দ্রবণের ঘনত্বের অবস্থা পরিবর্তন হয়।
এই প্রক্রিয়াকে অভিস্রবণ বলা হয় যেন এখানে দ্রবণের ঘনত্ব এবং পর্দার প্রভাবের সম্পর্কের কারণে একটি দ্রবণ থেকে অপরটির দিকে স্পন্দিত হয়।
উদাহরণস্বরূপ, গ্যাস আর ঘন তরলের মধ্যে অভিস্রবণের একটি সাধারণ উদাহরণ হলো কোলা এবং সোডা সামান্য তাপ এবং চাপে প্রাপ্য দুটি দ্রবণের মধ্যে অর্ধভেদ্য পর্দা দ্বারা নির্দিষ্ট অবস্থায় থাকে। যখন কোলার সুত্রের তাপ এবং চাপ বৃদ্ধি পায়, তখন কোলার দ্রবণ ঘনত্ব বাড়তে থাকে এবং সোডার দ্রবণের ঘনত্ব কমে যায়, এবং এই পরিবর্তন অভিস্রবণ হিসেবে বোঝা যায়।
অভিস্রবণ কি অভিস্রবণ সম্পর্কে বা অভিস্রবণ দ্রবণ সম্পর্কে ধারনা করা।কম ঘনত্ব এলাকা থেকে বেশি ঘনত্ব এলাকায় যাওযার নামই হলো অভিস্রবণ।
অভিস্রবণ চাপ কাকে বলে
অভিস্রবণ চাপ হলো একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া যেখানে একটি দ্রবণ দ্বারা একটি অন্য দ্রবণের ঘনত্বের পরিবর্তন হয় এবং এই পরিবর্তনের সময় দ্বিতীয় দ্রবণ চাপ অনুভব করে। এটি সাধারণভাবে গ্যাসের বৈদ্যুতিক বা মেকানিকাল সম্প্রক্রিয়ায় দেখা যায়।
এই প্রক্রিয়ায়, যখন দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্ব বাড়ে অথবা চাপ বৃদ্ধি পায়, তখন প্রথম দ্রবণের ঘনত্ব কমে যায় এবং দ্বিতীয় দ্রবণ চাপ অনুভব করে। এটি মূলত বয়েল সূক্ষ্ম যন্ত্রণাগুলির কাছে একটি সাধারণ ঘটনা হতে পারে, যেখানে একটি গ্যাসের বোতলের চাপ বাড়ে এবং তাতে বন্ধ বোতলের মধ্যে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় দ্রবণ বা অন্য কিছু স্থাপন থাকে।
অভিস্রবণ চাপ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়, যেমন শিতলক ওয়াটার পাম্প, বয়েল সূক্ষ্ম ফুর্নেস, গ্যাস সিলিন্ডারের পূর্ণানুমোচন, রেফ্রিজারেশন, এবং অন্যান্য উপযুক্তিগুলি।
বহি অভিস্রবণ কাকে বলে
বহি অভিস্রবণ হলো একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া যেখানে একটি দ্রবণ থেকে অন্য দ্রবণে সর্দ হয় এবং এই প্রক্রিয়ার সময় দ্বিতীয় দ্রবণ ঘনত্বের বৃদ্ধি পায়।
এই প্রক্রিয়াটি সাধারণভাবে ব্যবহার হয় শিতলক ওয়াটার পাম্প, শিতলক স্প্রেয়ার, বিপুষ্পক মিশ্রণ কার্ট্রিজ, এবং অন্যান্য ঠান্ডা ব্যবস্থানের উপকরণে শুনা যায়।
এই প্রক্রিয়ায়, যখন বহি দ্রবণের চাপ কমে এবং দ্রবণটি স্থানান্তরিত হয়, তখন দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং এই পরিবর্তন বহি অভিস্রবণ হিসেবে পর্যাপ্ত হয়। এই প্রক্রিয়াটি উপকরণের ঠান্ডা ব্যবহারে সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ যেহেতু তার সাহায্যে তাপ বিপুষ্পকদের শোষণ করা হয়।
বহি অভিস্রবণ ভৌতিক প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়েছে এই কি ওয়ার্ড এ।উপরের বিষয় গুলো পড়ার মাধ্যমে বহি অভিস্রবণ সম্পর্কে জানা যাবে।
আরো পড়ুন: অভিস্রবণ এর গুরুত্ব নিয়ে উদাহরণ
বিপরীত অভিস্রবণ কাকে বলে
বিপরীত অভিস্রবণ হলো একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া যেখানে একটি দ্রবণ থেকে অন্য দ্রবণে সর্দ হয় এবং এই প্রক্রিয়ার সময় দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্ব কমে যায়।
বিপরীত অভিস্রবণ সাধারণভাবে হাট সুখানো যানজ, ফ্রিজের সময় দেখা যায়, যেখানে একটি মজুদ দ্রবণের ঘনত্ব অবস্থানের সময় ঘটে।
এই প্রক্রিয়ায়, যখন বিপরীত দ্রবণের চাপ কমে এবং দ্রবণটি স্থানান্তরিত হয়, তখন দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্ব কমে এবং এই পরিবর্তন বিপরীত অভিস্রবণ হিসেবে পর্যাপ্ত হয়।
এই প্রক্রিয়া উপকরণের ঠান্ডা ব্যবহারে সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ যেহেতু তার সাহায্যে তাপ বিপুষ্পকদের শোষণ করা হয়।
বিপরীত অভিস্রবণ বলতে দু দিক থেকে ঘনত্বের যে পরিবর্তন হয় তাকে বুঝায়।এই কী ওয়ার্ড এর মাধ্যমে বিপরীত অভিস্রবণ এর ধারনা সঠিক করা হয়েছে।
আরো পড়ুন: ব্যাপন প্রক্রিয়া কাকে বলে?
অভিস্রবণ এর বৈশিষ্ট্য
অভিস্রবণ (Effervescence) একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া, এটির কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ:
১.চাপ এবং ঘনত্বের পরিবর্তন: অভিস্রবণের সময়, একটি দ্রবণ থেকে অন্য দ্রবণে সর্দ হয় এবং এই প্রক্রিয়ার সময় দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্বের পরিবর্তন হয়।
২.গ্যাসের রসায়নিক প্রতিক্রিয়া: অভিস্রবণ সাধারণভাবে একটি গ্যাস এর সাথে একটি তরলের রসায়নিক প্রতিক্রিয়া ঘটায়। এই প্রতিক্রিয়া রসায়নিক বিপর্যস্ততা তৈরি করে এবং গ্যাস বুদ্ধিমত্তা সরদ হয়।
৩.তাপমাত্রা এবং চাপের পরিবর্তন: অভিস্রবণ সাধারণভাবে তাপমাত্রা এবং চাপের পরিবর্তনের সাথে ঘটে। এই প্রক্রিয়া ঠান্ডা বা উচ্চ তাপমাত্রার পরিবর্তনের সময় সমপ্রকৃতির দ্রবণের পরিবর্তন ঘটায়।
৪.উপযুক্তি: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি উচ্চ ও নিম্ন তাপমাত্রা বিন্দুতে এবং শুনাতে বা দেখাতে অদ্ভুত এবং আকর্ষণীয় হতে পারে, যেমন সোডা সামান্য তাপ ও চাপে খোলা হলে সর্দ অভিস্রবণ ঘটে।
৫.উপকরণ এবং অ্যাপ্লিকেশন: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি বিভিন্ন উপকরণে এবং অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়, যেমন শিতলক ওয়াটার পাম্প, কোলা সোডা বোতল, শার্ক মূলের পুফার, গ্যাস সিলিন্ডারের পূর্ণানুমোচন, এবং অন্যান্য উপকরণে সম্পূর্ণরূপে, অভিস্রবণ একটি আকর্ষণীয় এবং উপযুক্ত ভৌতিক প্রক্রিয়া, যা বিভিন্ন উপাদানে এবং প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়।
যখন দ্রবণের চাপ কমে এবং ঘনত্ব কমে, তখন সর্দ অভিস্রবণ ঘটে।এই প্রক্রিয়া ঠান্ডা বা উচ্চ তাপমাত্রার পরিবর্তনের সময় সমপ্রকৃতির দ্রবণের পরিবর্তন ঘটায়।
আরো পড়ুন: বাগযন্ত্র কাকে বলে?
অভিস্রবণ পরীক্ষা | অভিস্রবণ এর পরীক্ষা
অভিস্রবণ পরীক্ষা হলো এমন একটি পরীক্ষা যেখানে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় যেটি অভিস্রবণ প্রক্রিয়া, তাত্ত্বিক সম্প্রকৃতি, এবং অভিস্রবণ প্রযুক্তির সাথে সংক্ষেপে সংবাদিত সম্প্রকৃতি সম্পর্কিত হতে পারে।
অভিস্রবণ পরীক্ষার কিছু সাধারণ বিষয় নিম্নরূপ:
১.অভিস্রবণ প্রক্রিয়া ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ: পরীক্ষায় অভিস্রবণ প্রক্রিয়া এবং তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতে পারে, এমনকি এটির বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলি সম্পর্কে পূর্ণ বুঝতে পারে।
২.প্রযুক্তি এবং ব্যবহার: অভিস্রবণ প্রযুক্তি এবং তার বিভিন্ন ব্যবহারের সম্পর্কে প্রশ্ন করা হতে পারে, এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতা, ব্যবহারকারীর কাছে এর সুযোগ, এবং অন্যান্য বিষয়গুলি নিয়ে পরীক্ষণ সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকতে পারে।
৩.অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলির বৈশিষ্ট্য: পরীক্ষার মাধ্যমে অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলির বৈশিষ্ট্য এবং কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করা হতে পারে, সাথে সাথে এগুলির উপযুক্তি এবং সুযোগগুলি নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে।
অভিস্রবণ প্রযুক্তির ইতিহাস এবং উদ্ভাবনের সম্পর্কে পরীক্ষা সম্পর্কে আলোচনার বিষয় হলো এই কী ওয়ার্ড এ,উপরে বেশ কিছু পরীক্ষার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আরো পড়ুন: ত্বরণ কাকে বলে? অভিকর্ষ ত্বরণ কাকে বলে?
অভিস্রবণ এর গুরুত্ব
অভিস্রবণের গুরুত্ব প্রাথমিকভাবে কোলা সোডা বা বৈদ্যুতিক পাম্পের মতো উপাদানে দেখা যায়, তবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌতিক প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন প্রযুক্তিতে এবং প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়। নিম্নলিখিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করা হলো
১.শীতলতা ও উচ্চ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি ঠান্ডা বা উচ্চ তাপমাত্রার পরিবর্তনের সময় শীতলতা বা উচ্চ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি উচ্চ তাপমাত্রায় পানি পুফানো, থান্ডা বা উচ্চ তাপমাত্রায় প্রাপ্য দ্রবণ স্থানান্তর করার সময় ব্যবহৃত হয়।
২.চাপ এবং ঘনত্বের নিয়ন্ত্রণ: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি দ্রবণের চাপ এবং ঘনত্বের নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি গ্যাসের চাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে এবং ঘনত্ব বদলানোর সাথে প্রযুক্তিগুলির সাথে আবার মিশে যেতে পারে।
৩.উপকরণের ঠান্ডা এবং শীতলতা: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি উপকরণের ঠান্ডা এবং শীতলতা বজায় রাখার সাথে সাথে তার জীবনকাল বাড়াতে সাহায্য করে, যেটি কোলা সোডা বা অন্যান্য ঠান্ডা পানীয় তৈরি করতে সাহায্য করে।
৪.আকর্ষণীয় দৃশ্য: অভিস্রবণ প্রযুক্তিগুলি যখন কাজ করে, তখন এটি সাধারণভাবে দেখা যায় যেখানে গ্যাসের বুদ্ধিমত্ততা সর্দ হয় এবং গ্যাস বুদ্ধিমত্তা বা অন্য উপাদান তরলে স্থানান্তরিত হয়। এই দৃশ্যটি কিছু প্রযুক্তিতে সাংস্কৃতিক বা নির্মাণিক আকর্ষণ সৃষ্টি করে।
সংক্ষেপে বলা যায় যে, অভিস্রবণ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা তাপ এবং চাপের নিয়ন্ত্রন করেন।
যখন দ্রবণের চাপ কমে এবং ঘনত্ব কমে, তখন সর্দ অভিস্রবণ ঘটে।অভিস্রবণ এর বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে এই কী ওয়ার্ডে বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
অভিস্রবণ এর ২টি উদাহরণ
অভিস্রবণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে দুটি উদাহরণ নিম্নলিখিত:
১.কোলা সোডা: আমরা সবাই জানি যে কোলা সোডা একটি পপুলার নামক পানীয় যা সর্দ অভিস্রবণ প্রক্রিয়া দ্বারা তৈরি হয়। কোলা সোডা একটি খাসি দ্রবণে থাকা কার্বনেটেড পানীয়, যেখানে কার্বন গ্যাস পানির সাথে মিলে যায়, এবং সার্দ অভিস্রবণ প্রক্রিয়া দ্বারা গ্যাস সরদ হয়। এটি কোলা সোডার চাপে সার্দ হয় এবং এর মধ্যে গ্যাস সরদ হওয়া সাবান্দর্য এবং বুদ্ধিমত্ত পানীয় সৃষ্টি করে।
২.ফ্রিজের কাজ: ফ্রিজ একটি অন্যত্রতা উপাদান থেকে অন্য উপাদানে তাপ সরদ করতে এবং ঘনত্ব নিরীক্ষণ করতে সাহায্য করে। ফ্রিজের কাজের মূল সিস্টেম একটি অভিস্রবণ প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে, যেখানে একটি তাপ নিষ্ক্রিয় অ্যান্টিফ্রীজ দ্বারা তাপ সরদ হয় এবং ফ্রিজের অভ্যন্তরীণ বাক্য মধ্যে ঘনত্ব পরিবর্তন হয়। এই প্রক্রিয়ার সাথে সাথে ফ্রিজের আলাদা খাদ্য এবং পানীয় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং তাদের শীতল রাখে।
এই উদাহরণগুলি দেখায় যে অভিস্রবণ প্রক্রিয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে এবং তাপ এবং চাপের নিরীক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া।
অভিস্রবণ এর দুইটা পরিক্ষা সম্পর্কে আলোচ্য বিষয় হলো এই কী ওয়ার্ড এর।উপরের লিখাটা পড়লে অভিস্রবণ এর পরিক্ষার সম্যক ধারণা পাওয়া যাবে।
আরো পড়ুন: রাষ্ট্রবিজ্ঞান কে বিজ্ঞান বলা হয় কেন
অভিস্রবণ প্রক্রিয়া
অভিস্রবণ প্রক্রিয়া হলো এমন একটি ভৌতিক প্রক্রিয়া যেখানে একটি দ্রবণ থেকে অন্য দ্রবণে সর্দ হয় এবং এই প্রক্রিয়ার সময় দ্বিতীয় দ্রবণের ঘনত্বের পরিবর্তন হয়। এই প্রক্রিয়া সাধারণভাবে গ্যাস এর সাথে একটি তরলের রসায়নিক প্রতিক্রিয়া ঘটায় এবং গ্যাসের বুদ্ধিমত্ততা সরদ হয়।
এই প্রক্রিয়াটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে, যেমন:
১.কোলা সোডা: কোলা সোডা একটি পরিচিত উপাদান যা পানীয় মধ্যে অভিস্রবণ প্রক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। যখন আপনি একটি কোলা বোতল খোলেন, সার্দ অভিস্রবণ ঘটে এবং কোলা সোডা ফাঁদে বুদ্ধিমত্ত গ্যাস সরদ হয়, যা মজাদার কাবল এবং স্বাদুস্বাদু কোলা সোডার সৃষ্টি করে।
২.শিতলক ওয়াটার পাম্প: শিতলক ওয়াটার পাম্প এমন প্রযুক্তি যেখানে একটি তরল দ্রবণ থেকে অন্য দ্রবণে তাপ প্রযুক্তি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। এই প্রক্রিয়ায় তাপম
৩.উচ্চ ও নিম্ন তাপমাত্রা বিজ্ঞান: অভিস্রবণ প্রক্রিয়া উচ্চ ও নিম্ন তাপমাত্রা বিজ্ঞানের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন উচ্চ এবং নিম্ন তাপমাত্রা ল্যাবরেটরি প্রযুক্তি, প্রযুক্তিগত নির্মাণ, পাকন ও অন্যান্য উদ্দেশ্যে।
৪.দেশীয় এবং প্রযুক্তিগত পাম্প: অভিস্রবণ প্রযুক্তি দেশীয় এবং প্রযুক্তিগত পাম্পে ব্যবহৃত হয় যেখানে তাপমাত্রা এবং চাপের নিয়ন্ত্রণ গুরুত্বপূর্ণ। এই পাম্পগুলি অনেক উপাদানে এবং প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হতে পারে, সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ, তাপ প্রযুক্তি, ওয়াটার পাম্প, এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত এবং ঔদ্যোগিক প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়।
৫.বৈদ্যুতিক পাম্প: অভিস্রবণ প্রক্রিয়া বৈদ্যুতিক পাম্পেও ব্যবহৃত হয় যেখানে এটি তাপ এবং চাপের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন এয়ার কন্ডিশনিং ইউনিট, ফ্রিজ, ওয়াটার পাম্প, এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি।
৬.খাদ্য ও পানীয় উদ্যোগ: খাদ্য এবং পানীয় উদ্যোগে, অভিস্রবণ প্রযুক্তি খাদ্যের তৈরি এবং পরিবর্তনের সময় ব্যবহৃত হয়, সেগুলির মধ্যে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
অভিস্রবণ প্রক্রিয়া মূলত এই উপাদানের দ্বিমুখী প্রতিক্রিয়া এবং একটি রসায়নিক প্রতিক্রিয়ার সমমিলিত ফলাফলে ঘটে, যা সরদ বা বুদ্ধিমত্তাতে পরিণত হয়।
সম্পূর্ণরূপে, অভিস্রবণ প্রক্রিয়া বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত, এবং উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া, যা তাপ এবং চাপের নিয়ন্ত্রণ সরদ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
অভিস্রবণের শর্ত গুলো কি কি?
অভিস্রবণ হলো একটি জলীয় দ্রবণের সাথে অন্য একটি জলীয় দ্রবণের মিশ্রণের প্রক্রিয়া, যেখানে একটি দ্রবণ অন্যটির মধ্যে ঘুমানো হয় বা সংক্ষেপ হয়। অভিস্রবণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্ত আছে, যা হলো:
দ্বিমুখী বিচ্ছিন্নতা (Interface Separation): দুটি জলীয় দ্রবণের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্ন থাকতে হবে, অর্থাৎ তাদের আলাদা আলাদা সীমা থাকতে হবে।
আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের বেশি মাত্রা (Necessary Temperature and Pressure): অভিস্রবণ সম্পন্ন হতে হলে প্রতিদ্বন্দ্বী দ্রবণের মধ্যে আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের সম্পর্কে নির্দিষ্ট শর্ত প্রয়োজন।
অভিস্রবণ এর গুরুত্ব কি?
অভিস্রবণের গুরুত্ব:
অভিস্রবণের গুরুত্ব প্রধানভাবে দুটি জলীয় দ্রবণের মধ্যে বদলে আসতে পারে সম্পৃক্ত দ্রবণের মৌলিক গুণগুলি নির্ভর করে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যেহেতু এটি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় রসায়নিক প্রক্রিয়ার জন্য সম্পৃক্ত সামগ্রীগুলির পরিমাণ এবং মৌলিক গুণমূলক নির্ধারণ করে।
ব্যাপন ও অভিস্রবণ এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ব্যাপন ও অভিস্রবণের মধ্যে পার্থক্য:
ব্যাপন ও অভিস্রবণ দুটি আলাদা প্রক্রিয়া। ব্যাপন হলো একটি দ্রবণের অন্য একটি দ্রবণে স্থায়ী মিশ্রণ তৈরি হয়, যেখানে দুটি দ্রবণের মধ্যে যে রূপে মিশ্রণ তৈরি হয়, তা পরিবর্তন হতে পারে না।
অভিস্রবণ, অন্য দ্বিমুখী বিচ্ছিন্নতা এবং নির্দিষ্ট তাপমাত্রা এবং চাপের শর্তের অধীনে ঘটে, যেখানে দ্বিমুখী দ্রবণের মধ্যে মিশ্রণের সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটতে পারে।
অভিস্রবণ চাপ বলতে কী বোঝায়?
অভিস্রবণের চাপ বোঝার জন্য আপনাকে অভিস্রবণের তাপমাত্রা এবং চাপের নির্দিষ্ট শর্তগুলি জানা প্রয়োজন। অভিস্রবণ চাপ বলতে মৌলিকভাবে দুটি জলীয় দ্রবণের মধ্যে একটি জলীয় দ্রবণের অন্য জলীয় দ্রবণে ঘুমানো হয় বা সংক্ষেপ হয় তখন সংক্ষেপণ চাপের বদলে যাওয়া চাপকে অভিস্রবণ চাপ বলা হয়।
অভিস্রবণ চাপে দ্বিমুখী দ্রবণের মধ্যে মিশ্রণের সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটতে পারে এবং এটি মিশ্রণের স্থিতির একটি প্রক্রিয়া হতে পারে।
অভিস্রবণের শর্ত গুলো কি কি?
অভিস্রবণের শর্ত গুলো মূলত নিম্নলিখিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ শর্তের উপর নির্ভর করে:
দ্বিমুখী বিচ্ছিন্নতা (Interface Separation): দুটি জলীয় দ্রবণের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্ন থাকতে হবে, অর্থাৎ তাদের আলাদা আলাদা সীমা থাকতে হবে।
আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের বেশি মাত্রা (Necessary Temperature and Pressure): অভিস্রবণ সম্পন্ন হতে হলে প্রতিদ্বন্দ্বী দ্রবণের মধ্যে আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের সম্পর্কে নির্দিষ্ট শর্ত প্রয়োজন।
ব্যাপন ও অভিস্রবণ কি?
ব্যাপন ও অভিস্রবণ দুটি আলাদা প্রক্রিয়া, তবে অভিস্রবণে সংক্ষেপণ চাপের বদলে যাওয়া চাপের ব্যবস্থা থাকে, যা সম্পূর্ণ ব্যাপনে ঘটে না। অভিস্রবণে দুটি দ্রবণের মধ্যে আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের নির্দিষ্ট শর্ত প্রয়োজন এবং মিশ্রণের সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটতে পারে।
অসমোসিস এর কারণ কি
অসমোসিস এর কারণ মূলত দুটি জলীয় দ্রবণের মধ্যে অবশ্যই দ্বিমুখী বিচ্ছিন্নতা এবং আবশ্যক তাপমাত্রা এবং চাপের শর্তের অভাবে উত্পন্ন হতে পারে। যখন এই শর্তগুলি পূরণ হয় না, তখন অসমোসিস ঘটে, অর্থাৎ দ্বিমুখী দ্রবণের মধ্যে মিশ্রণের সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটতে পারে না এবং মিশ্রণের স্থিতি অস্থায়ী হতে পারে।