শিক্ষা

সুশাসন কী?সুশাসন কেন প্রয়োজন ব্যাখ্যা কর

সুশাসন: সুশাসন কেন প্রয়োজন ব্যাখ্যা করা হবে আমাদের পোস্টে সুশাসন একটা দেশ একটা জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা অধ্যায়,যে দেশে সুশাসন রয়েছে সে দেশ তত উন্নত। 

সুশাসন কী?সুশাসন কেন প্রয়োজন ব্যাখ্যা করতেই আমাদের এই পোস্ট। একজন সুশাসক সুশাসন তৈরি করতে পারে,সুশাসন একটা সমাজের তথা একটা রাষ্ট্রের উন্নয়নে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

দেশ উন্নতির চরম শেখরে পৌঁছাতে সাহায্য করে সুশাসক সুশাসন এর মাধ্যমে। আমাদের আজকের পোস্টে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো নিচে চলুন,,,,

সুশাসন কী।সুশাসন বলতে কী বোঝো 

“সুশাসন” একটি বাংলা শব্দ, যা ইংরেজিতে “Good Governance” বা “Governance” হিসেবে প্রকাশ করা হয়। এটি রাজনৈতিক বা সরকারি স্তরে প্রশাসনিক পদক্ষেপ এবং নীতিগত দিকে নির্দেশনা দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। 

সুশাসন (Good Governance) একটি প্রশাসনিক ও নৈতিক দিক থেকে সুস্থ সরকার ব্যবস্থাপনার প্রযুক্তি বা পদ্ধতি, যা একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের সুষম ব্যবস্থাপনা সাধারণভাবে বিশ্বাস করে। 

সুশাসনের প্রধান লক্ষ্য দেশের উন্নতি, ন্যায্যতা, সমবেদনা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, গণতন্ত্র, এবং লোকের মতামত ও প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে সাধারণ ভাবে যিনি যা বলে তা অনুসরণ করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : সুশাসনের মূল উদ্দেশ্য হলো একটি দেশ বা একটি সংস্থা বা সম্প্রদায় প্রশাসন করার সময় ন্যায়, প্রবৃদ্ধি, ন্যায় এবং সামাজিক সংগঠনের সাথে সাথে জনগণের উন্নতি ও সন্তোষ নিশ্চিত করা।

আরো পড়ুন: পৌরনীতি ও সুশাসন কী 

সুশাসন কেন প্রয়োজন ব্যাখ্যা কর

সুশাসন সমাজের উন্নতি এবং সামাজিক সুবিধা নিশ্চিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। সুশাসন তিনটি প্রধান কাজে সাহায্য করে:

১.ন্যায্যতা ও সামাজিক সমমান: সুশাসনের মাধ্যমে সামাজিক সমমান এবং ন্যায্যতা সংরক্ষণ করা হয়। এটি নিরপেক্ষতা, বৈশিষ্ট্য অথবা জাতিসংঘ সম্প্রদায়ের ভিন্নতা উপেক্ষা করে সকল সমাজের সদয় সদাচরণ এবং অধিকার সংরক্ষণ নিশ্চিত করে।

২.সমাজের উন্নতি: সুশাসন সুস্থ, শিক্ষিত, এবং নির্ভরযোগ্য সমাজ প্রতিষ্ঠা করে। এটি সুস্থ আবাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, এবং কর্মসংস্করণের সুযোগ সৃষ্টি করে সমাজের সাথে উন্নতি করে।

৩.নিরাপত্তা ও সামরিক সুরক্ষা: সুশাসন সমাজের সামরিক সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এটি সৈন্য ও পুলিশ প্রহরণ, আইন এবং বিশেষ সুরক্ষা প্রদানের মাধ্যমে সমাজে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা সাধারণ নাগরিকের জন্য সরবরাহ করে।

এছাড়া, সুশাসন নির্দিষ্ট নীতি এবং আইনের মাধ্যমে সমাজের শান্তি, ক্রম, এবং বিকাশ স্থাপন করে। এটি সমাজে সমস্যা এবং দ্বন্দ্বের সমাধানে সাহায্য করে এবং সমাজের নাগরিকের সুরক্ষা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করে।

সুশাসন বিশেষভাবে একটি সুস্থ, সমৃদ্ধ, এবং ন্যায্য সমাজের নির্মাণে সাহায্য করে এবং সমাজের সামাজিক ও আর্থিক স্থিতির সুধারণে অবদান রেখে। এটি সমাজের সাথে বিশ্বাস এবং স্থায়িতা নিশ্চিত করে এবং একটি দুর্বল বা অস্থিতিশীল সমাজকে সুস্থ, সক্ষম, এবং প্রগতিশীল সমাজে পরিণত করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা :  সুশাসন বিভিন্ন নীতি, কানুন, এবং প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার বা সংস্থার কাজ পরিচালনা করে, যা ন্যায় ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ কি

“সুশাসন” এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো “Good Governance” বা শুধুমাত্র “Governance”।

সুশাসনের উপাদান কি কি

সুশাসনের উপাদান অনেক বিভিন্ন মৌলিক এবং প্রধান উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত হয়। এই উপাদানগুলি একটি দেশ, সংস্থা, বা সমাজে সুশাসনের পরিপ্রেক্ষিত আদর্শ ও নীতি সংজ্ঞায়ন করে। সুশাসনের মৌলিক উপাদানের মধ্যে নিম্নলিখিত কিছু প্রধান উপাদান রয়েছে:

১.ন্যায় ও ন্যায়পরায়ণতা (Justice and Rule of Law): সুশাসনের একটি মৌলিক উপাদান হলো ন্যায় ও ন্যায়পরায়ণতা। এটি সমাজে ন্যায় এবং আইনের প্রথম মূল নীতি হয়, এবং সবার সাথে সমান এবং ন্যায়পরায়ণ ব্যবহার নিশ্চিত করে।

২.সমাজিক সমানতা (Social Equity): সুশাসনের মৌলিক উপাদানের একটি অসক্ষম উপাদান হলো সমাজিক সমানতা। এটি সমাজে সকল সদস্যের সমান অধিকার ও সুযোগ নিশ্চিত করে, যাতে কেউই সমাজের একক বা বৈষম্য অবলম্বন করতে না পারে।

৩.আইনি শাসন (Rule of Law): সুশাসনের উপাদানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো “আইনি শাসন”। এটি অধিকার ও দায়িত্বের মৌলিকভাবে প্রয়োজনীয় এবং আইনের শাসনের প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে সরকার এবং সমাজের কর্মপ্রণালি নিয়ন্ত্রণ করে।

৪.শান্তি ও সুরক্ষা (Peace and Security): এই উপাদানটি শান্তি ও সুরক্ষা সংরক্ষণের প্রথম মৌল লক্ষ্য বলে তোলে। সুশাসনের অধিকার এবং ন্যায়পরায়ণতা সাধারণভাবে এই দুটি উপাদানের মাধ্যমে শান্তি ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়।

৫.দীর্ঘস্থায়ি উন্নতি (Sustainable Development): সুশাসন সামাজিক এবং আর্থিক দীর্ঘস্থায়ি উন্নতির দিকে মোড় করে, এবং সংস্থা বা দেশের সাম্প্রদায় সবার ভালোবাসা ও উন্নতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।

৬.প্রশাসনিক যত্নশীলতা (Administrative Transparency): এই উপাদান বলে তোলে যে সরকার ও সংস্থাগুলির কর্মপ্রণালি ও নির্দেশনা প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলি প্রশাসনিক যত্নশীলতা এবং স্পষ্টতা সম্পন্ন হতে হবে।

৭.ভোটায়িত প্রক্রিয়া (Democratic Process): সুশাসনের এই উপাদান দরকার বলে তোলে যে নির্বাচন প্রক্রিয়া ও বৈষম্যবিমুক্ত হতে হবে এবং মানুষের প্রতি জনগণের আদর্শ ও নির্দেশনা প্রতিষ্ঠাপন করতে হবে।

৮.প্রকৃতি সংরক্ষণ (Environmental Conservation): এই উপাদান দরকার বলে তোলে যে সুশাসন প্রকৃতির সংরক্ষণ এবং পরিপ্রেক্ষিত সামাজিক বাস্তবতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে, যাতে পৃথিবীর প্রাকৃতিক সংস্থান ও সম্পদ সংরক্ষণ হতে পারে।

এই উপাদানগুলি সুশাসনের মৌলিক নীতি এবং কর্মপ্রণালি গঠন করে এবং একটি সমাজ বা সংস্থা পরিচালনা করতে সাহায্য করে, যা ন্যায়, ন্যায়পরায়ণতা, সমাজিক সমানতা, আর্থিক উন্নতি, এবং দীর্ঘস্থায়ি উন্নতি সম্পন্ন সামাজিক ও আর্থিক সুখ নিশ্চিত করে।

সুশাসনের মৌলিক উপাদানের মধ্যে এটি উল্লিখিত হয় যে সরকার অথবা সংস্থা জনগণের সাথে সকল মাধ্যমে যোগাযোগ করতে এবং তাদের সামাজিক সাহায্য ও সমর্থন প্রদান করতে হবে।

আরো পড়ুন: প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা

সুশাসনের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি

সুশাসনের বৈশিষ্ট্য সংস্থা, সমাজ, বা সরকারের প্রশাসনিক পদক্ষেপে এবং নীতি গঠনের মাধ্যমে নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ব্যক্ত করে:

১.ন্যায়পরায়ণতা (Justice): সুশাসনের একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য হলো ন্যায়পরায়ণতা, যা সমাজের সব সদস্যের সমান অধিকার এবং ন্যায় নিশ্চিত করে।

২.আইন এবং ক্রিয়াকলাপের নিয়মাবলী (Rule of Law): সুশাসনে আইন এবং নিয়মাবলীর মাধ্যমে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সরকার ক্রিয়াকলাপ আইনের অধীনে থাকে।

৩.প্রশাসনিক প্রশ্নোত্তরে স্পষ্টতা (Administrative Transparency): সুশাসন প্রশাসনিক প্রক্রিয়া এবং নির্দেশনাগুলির স্পষ্টতা সংরক্ষণ করে এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে জনগণের সাথে যোগাযোগ সাধায়।

৪.জনগণের ভোটের অধিকার (Citizen’s Rights): সুশাসন জনগণের ভোটের অধিকার এবং মতাধিকার সংরক্ষণ ও নিশ্চিত করে।

৫.জনগণের অংশগ্রহণ (Citizen’s Participation): সুশাসনে জনগণের অংশগ্রহণ বড়দিন দিতে পারে এবং সরকার নীতি গঠনে তাদের যোগ্যতা এবং মতাধিকার শ্রেষ্ঠ ব্যবহার করে।

৬.দীর্ঘস্থায়ি উন্নতি (Sustainable Development): সুশাসন দীর্ঘস্থায়ি উন্নতি ও সামাজিক সুখ নিশ্চিত করে, সম্প্রদায় ও দেশের প্রগতির লক্ষ্য সাধনে সাহায্য করে।

৭.প্রকৃতি সংরক্ষণ (Environmental Conservation): সুশাসন প্রকৃতির সংরক্ষণে গুরুত্ব দেয়, যাতে পৃথিবীর প্রাকৃতিক সংস্থান ও সম্পদ সংরক্ষণ হতে পারে।

৮.দুর্বল ও অত্যধিক শক্তি বিশেষগ্রহণের প্রতি সংরক্ষণ (Protection against Abuse of Power): সুশাসন সমাজের দুর্বল ও অত্যধিক শক্তি বিশেষগ্রহণের বিরুদ্ধ সংরক্ষণ প্রদান করে এবং সরকারের ক্রিয়াকলাপে নির্দেশনা। 

৯.বৈশ্বিক সম্পর্ক (Global Engagement): সুশাসন দেশের বৈশ্বিক সম্পর্ক এবং সামরিক সুরক্ষা সংরক্ষণে যোগাযোগ এবং সহযোগিতা নিশ্চিত করে, যা সাম্প্রদায় এবং দেশের প্রগতির দিকে একটি গ্যাটওয়ে তৈরি করে।

১০.মৌলিক মূল অধিকার (Fundamental Human Rights): সুশাসন মৌলিক মানব অধিকারের সংরক্ষণ এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করে, যেগুলি ন্যায় ও ন্যায়পরায়ণতা নিশ্চিত করে।

১১.প্রশাসনিক দক্ষতা (Administrative Efficiency): সুশাসন প্রশাসনিক দক্ষতা ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলির কার্যকরতা এবং প্রশাসনিক দক্ষতা নিশ্চিত করে।

১২.প্রশাসনিক প্রক্রিয়া( Administrative process): সুশাসন প্রশাসনিক প্রক্রিয়া ও পদক্ষেপগুলি সামাজিক যত্নশীলতা এবং সমাজের এককের সাথে অব্যাহত সম্বাদ প্রদান করে।

সুশাসনের এই বৈশিষ্ট্যগুলি একটি নির্দিষ্ট সংস্থা, সরকার, বা সমাজে উচ্চ মানসিকতা, নীতিগত পরিপ্রেক্ষিত আদর্শ, এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে সংরক্ষিত হতে হবে, যা সামাজিক সুখ, ন্যায়, এবং উন্নতির প্রাপ্তি নিশ্চিত করে।

আরো পড়ুন:  প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা

সুশাসন কীসুশাসন কেন প্রয়োজন ব্যাখ্যা কর

সুশাসনের মূল ভিত্তি কি

সুশাসনের মূল ভিত্তি মানব অধিকার, ন্যায়, ন্যায়পরায়ণতা, এবং আইনের শাসনে নির্দিষ্ট হয়। সুশাসন নিম্নলিখিত মূল ভিত্তিতে গঠিত হতে হবে:

১.ন্যায় ও ন্যায়পরায়ণতা (Justice and Rule of Law): সুশাসনের মূল ভিত্তি হলো ন্যায় এবং ন্যায়পরায়ণতা, যা সমাজে ন্যায় এবং আইনের প্রথম মূল নীতি হয়। এটি সমাজে ন্যায় এবং ন্যায়পরায়ণ ব্যবহার নিশ্চিত করে

২.আইন এবং ক্রিয়াকলাপের নিয়মাবলী (Rule of Law): সুশাসনে আইন এবং নিয়মাবলীর মাধ্যমে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সরকার ক্রিয়াকলাপ আইনের অধীনে থাকে।

৩.মানব অধিকার (Human Rights): সুশাসনের মূল ভিত্তি মানব অধিকারের সংরক্ষণ এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করে, এমন অধিকারের মধ্যে যেমন মৌলিক স্বাধীনতা, মৌলিক বিচারবিচার এবং সমান অধিকার সম্পর্কিত অধিকার।

৪.ন্যায় প্রণালি (Legal System): সুশাসন একটি শক্তিশালী এবং ন্যায় প্রণালি পরিচালনা করে, যা ন্যায়পরায়ণ সমাজে ন্যায় প্রদান করে এবং অন্যান্য আইনি পদক্ষেপের বাহ্যিক প্রয়োগ করে।

৫.আইনশৃঙ্খলা (Legal Compliance): সুশাসনের ভিত্তি একটি সার্বজনীন আইনশৃঙ্খলা এবং আইনের সম্প্রদায় সংরক্ষণে মানব অধিকার এবং ন্যায়ের শ্রেষ্ঠ অভিপ্রেতি নিশ্চিত করে।

৬.প্রশাসনিক প্রক্রিয়া (Administrative Processes): সুশাসন প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলি ন্যায়ের প্রক্রিয়ার অধীনে হতে হবে এবং এগুলি সমাজের এককের সাথে অব্যাহত সম্বাদ প্রদান করে।

৭.ন্যায় প্রণালির সংরক্ষণ (Maintenance of Legal System): সুশাসন সার্বজনীন ন্যায় প্রণালির সংরক্ষণ এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করে এবং সরকারের কার্যকলাপে ন্যায় ও ন্যায়পরায়ণতা নিশ্চিত করে।

৮.ন্যায় ও ন্যায়পরায়ন্ত অধিকার (Rights and Liberties): সুশাসন ন্যায় ও ন্যায়পরায়ন্ত অধিকার এবং মতাধিকার সংরক্ষণে এবং এগুলির প্রয়োগ নিশ্চিত করে, যেগুলি সমাজের সদস্যের স্বাধীনতা এবং বিচারবিচার সংবর্দ্ধন করে।

৯.মৌলিক মানব অধিকার (Fundamental Human Rights): সুশাসন মৌলিক মানব অধিকারের সংরক্ষণ এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করে, এমন অধিকারের মধ্যে যেমন মৌলিক স্বাধীনতা, মৌলিক বিচারবিচার, এবং সমান অধিকার সম্পর্কিত অধিকার।

১০.প্রশাসনিক দক্ষতা (Administrative Competence): সুশাসন প্রশাসনিক দক্ষতা এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলির কার্যকরতা এবং প্রশাসনিক দক্ষতা নিশ্চিত করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : সুশাসনের মূল ভিত্তি সাধারণভাবে মানব অধিকার ও ন্যায়ের মৌলিক গুণের উপর নির্ভর করে এবং এই ভিত্তিতে কিছু আদর্শ এবং প্রক্রিয়ার সাথে যোগ্যতা সম্পন্ন প্রশাসন বা সরকার গঠন করে।

পৌরনীতি ও সুশাসন কি

পৌরনীতি (Municipal Governance) এবং সুশাসন (Governance) দুটি আলাদা কনসেপ্ট, তবে এই দুটি বিষয় সরকারি ব্যবস্থা এবং নির্বাচনী প্রতিষ্ঠানগুলির পরিচালনা সম্পর্কে সম্পর্কিত।

পৌরনীতি (Municipal Governance)পৌরনীতি মূলত শহর বা পৌরসভাদি এলাকার প্রশাসন, নীতি গঠন এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়া সম্পর্কে কথা বলে।

এই প্রতিষ্ঠানগুলি শহরের অধিকাংশ প্রশাসনিক কাজ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শহরের সার্বজনীন সেবা প্রদান করে। পৌরনীতি এবং শহরের উন্নতি, প্রশাসনিক দক্ষতা, নির্বাচনী প্রক্রিয়া,

আইন এবং নীতি গঠন, কর নির্ধারণ, শহরের পরিকল্পনা এবং বিকাশের মাধ্যমে সম্পর্কিত থাকে।

সুশাসন (Governance) সুশাসন আরও ব্যাপক এবং সামরিক সাহায্যের সাথে সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়া সম্পর্কে কথা বলে।

এটি একটি সরকারের প্রশাসন, নীতি নির্ধারণ, ব্যবস্থাপনা, নীতি গঠন, আইন প্রয়োগ, সার্বজনীন সেবা প্রদান, সমর্থন সেবা, এবং দুর্বল ও অত্যধিক শক্তি বিশেষগ্রহণের প্রতি নির্বাচনী এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কে সবকিছু শাসন নিয়ন্ত্রণ করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : পৌরনীতি ও সুশাসন  দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সম্পর্ক সহযোগিতা সম্ভব এবং পৌরনীতি মূলত শহরের প্রশাসনিক প্রক্রিয়া এবং সেবা প্রদান সম্পর্কে একটি সংক্রান্ত বিভাগ তবে সুশাসন আরও ব্যাপক এবং সামরিক সাহায্যের সাথে সম্পর্কিত হয়ে থাকে।

সুশাসন কিভাবে আইনের শাসন নিশ্চিত করে 

সুশাসন আইনের শাসন নিশ্চিত করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করে:

১.আইনের সম্প্রদায় সংরক্ষণ (Preserving the Rule of Law): সুশাসনের শুরু করতে নিশ্চিত হতে হলো আইনের সম্প্রদায় সংরক্ষণ এবং সম্প্রদায় বা অব্যাপক দায়িত্বে আইনি সংজ্ঞান প্রদান করা।

আইনের প্রয়োগ এবং নিয়ামাবলী সব সময় পালন করা উচিত এবং এটি সমস্যা সমাধানের পথে রাখা উচিত।

২.প্রশাসনিক প্রক্রিয়া ও নীতি গঠনের সমর্থন (Support for Administrative Processes and Policy Formulation): সুশাসনের শাসনে আইনের প্রয়োগে এবং নীতি গঠনে সরকারের সমর্থন প্রদান করা উচিত।

আইনের প্রয়োগ এবং নীতি গঠনের সমস্যা সমাধানে সহায়ক হতে পারে এবং এটি সরকারের কর্মকর্তাদের কাজকর্ম এবং নীতি নির্ধারণে সহায়ক হতে পারে।

৩.জনগণের সচেতনতা এবং সহানুভূতি (Public Awareness and Empathy): জনগণের সচেতনতা এবং সমস্যা সমাধানে জনগণের সমর্থন গুণগতম গুণ সম্পর্কিত সুশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে।

সম্প্রদায়ে আইন এবং ন্যায়ের জন্য সচেতনতা বাড়ানো এবং সমর্থন প্রদান করা জরুরি।

৪.জনগণের মধ্যে দৃঢ় দৃষ্টি (Strong Public Engagement): সুশাসন নিয়ে জনগণের মধ্যে দৃঢ় দৃষ্টি এবং সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের যোগদান আইন প্রয়োগের পথে এবং নীতি গঠনে সরকারের নির্দেশনা এবং কার্যক্রমের গুণগত প্রস্তাবনা নিশ্চিত করে।

৫.অধিকার ও কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণ (Protection of Rights and Employee Rights): সুশাসনে কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

এটি সরকার পদক্ষেপের ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানো, শ্রমিক সংগঠনের কাছে অধিকারের জন্য সরকারের সাথে সম্প্রদায়ের সমর্থন নিশ্চিত করা, এবং কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণের জন্য একটি প্রভাবশালী নিপুণ প্রকৃয়া সাধন করা।

৬.সমর্থনকারী এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠানের প্রচার এবং প্রচার (Advocacy and Social Outreach): আইনের প্রয়োগ এবং সুশাসনের শাসনে ব্যক্তিগত, সামাজিক, এবং সামরিক প্রতিষ্ঠানের সমর্থন সম্প্রদায়ে প্রচার এবং প্রচার সহায়ক হতে পারে।

৭.শাসনের নৈতিকতা ও দায়িত্বের প্রতি যত্নশীলতা (Ethical Standards and Accountability in Governance): সরকারের দায়িত্বের প্রতি নৈতিকতা এবং দায়িত্বের প্রতি যত্নশীলতা সুশাসনে আইনের শাসন নিশ্চিত করে।

সরকারের কর্মকর্তা এবং নেতাদের প্রতি জনগণের বিশেষ নজর রাখতে হবে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : সুশাসন বজায় থাকলে দেশের জনগন আইনের শাসন মেনে নেয়,সমাজে শান্তি বিরাজ করে।সুশাসন থাকলে সকলে কথা ঠিক মত পালন করে থাকে,সেই বিষয়ে আলোচনার মূখ্য বিষয়। 

সুশাসনের সমস্যা ও সমাধান 

সুশাসনের সমস্যা ও সমাধান সামাজিক এবং রাজনৈতিক সংকট, আইন এবং ন্যায়ের প্রতি অবমাননা, প্রশাসনিক দক্ষতা ও স্বার্থপরতা, আর্থিক ও রাজনৈতিক দুর্বলতা,

এবং অন্যান্য কারণে উত্পন্ন হতে পারে। এই সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য নিম্নলিখিত কয়েকটি উপায় আছে:

১.সুশাসনিক সংস্থার নির্মাণ ও প্রশাসনের সংক্ষেপ ও পর্যালোচনা (Institution Building and Governance Reforms):

সুশাসনের সমস্যাগুলির একটি প্রধান সমাধান হলো সুশাসনিক সংস্থাগুলি প্রাথমিকভাবে উন্নত করা এবং প্রশাসনে পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে সাহায্য করা। 

২.দুর্বল ও অত্যধিক শক্তি বিশেষগ্রহণের প্রতি সংরক্ষণ (Protection against Abuse of Power): সুশাসনে দুর্বল ও অত্যধিক শক্তি বিশেষগ্রহণের বিরুদ্ধ সংরক্ষণ প্রদান করা উচিত।

সরকারের দক্ষতা এবং প্রক্রিয়াগুলি সুশাসনের সাথে সামরিক সাহায্য করতে পারে, এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও প্রক্রিয়াগুলি মাননীয় এবং সামরিক সালসালে নির্দেশিত হতে হবে।

৩.জনগণের শিক্ষা এবং সচেতনতা (Education and Awareness among the Masses): জনগণের শিক্ষা এবং সচেতনতা সুশাসনের উন্নতি ও সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ।

জনগণের প্রশাসনিক পদক্ষেপগুলির সম্পর্কে জানা, নীতি এবং নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতন এবং সমর্থ হওয়া সুশাসনের নিশ্চিততা বাড়াতে সাহায্য করে।

৪.দুর্বল ও সুশাসনের অক্ষমতা সংস্থা সংজ্ঞান করা এবং তার উন্নতি করা (Identify and Reform Weak or Ineffective Institutions):

সুশাসনের সমস্যা সমাধানের একটি অপরিহার্য পদক্ষেপ হলো দুর্বল বা অক্ষমতা সংস্থা সংজ্ঞান করা এবং তার উন্নতি করা। কোনও প্রশাসনিক সংস্থা যদি দুর্বল অথবা নির্দোষ প্রতিষ্ঠান হয়, তবে তা নিষ্ক্রিয় বা পুনর্নির্মাণ করার প্রয়োজন হতে পারে।

৫.অধিকার এবং কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণ (Protection of Rights and Employee Rights): সুশাসনে কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

এটি করতে পারে সরকার পদক্ষেপের ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানো, শ্রমিক সংগঠনের কাছে অধিকারের জন্য সরকারের সাথে সম্প্রদায়ের সমর্থন নিশ্চিত করা, এবং কর্মচারীদের অধিকার সংরক্ষণের জন্য একটি প্রভাবশালী নিপুণ প্রকৃয়া সাধন করা।

৬.জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সম্মান (Respect and Accountability towards the Masses): সরকারের প্রতি জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সম্মান প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশাসনের সরকারের কর্মকর্তাদের এবং নেতাদের প্রতি জনগণের বিশেষ প্রত্যাশা ও সমর্থন দেওয়া উচিত।

৭.মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা এবং প্রশাসনিক দক্ষতা (Higher Education and Administrative Competence): প্রশাসনিক পদক্ষেপ এবং সরকারের দক্ষতা উন্নত করতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা এবং প্রশাসনিক দক্ষতা স্কিল উন্নত করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : সরকারের দক্ষতা এবং প্রক্রিয়াগুলি সুশাসনের সাথে সামরিক সাহায্য করতে পারে, এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও প্রক্রিয়াগুলি মাননীয় এবং সামরিক সালসালে নির্দেশিত হতে হবে।

এটি করতে পারে সুশাসনের প্রক্রিয়াগুলি সমৃদ্ধ করা, প্রশাসনিক দক্ষতা এবং সামরিক প্রশাসনের দিকে যেতে সাহায্য করা, এবং প্রশাসনিক প্রক্রিয়া ও নীতি গঠনে সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ বাড়ানো যেতে সাহায্য করা।

সুশাসনের গুরুত্ব 

সুশাসন গুরুত্বপূর্ণ যেসব কারণে সমাজে এবং একটি দেশে মৌলিক ভূমিকা পালন করে তা নিম্নলিখিত:

১.ন্যায় এবং ন্যায়পরায়ণতা (Justice and Rule of Law): সুশাসন ন্যায় এবং ন্যায়পরায়ণ সমাজের সাথে ন্যায়ের সংরক্ষণ এবং আইনের প্রথম মূল নীতি নিশ্চিত করে।

এটি মানব অধিকারের সংরক্ষণে এবং ন্যায় সম্পর্কিত অধিকারের মধ্যে ন্যায় এবং ন্যায়পরায়ন্ত অধিকার সংরক্ষণ করে।

২.আইন এবং ক্রিয়াকলাপের নিয়মাবলী (Rule of Law): সুশাসনে আইন এবং নিয়মাবলীর মাধ্যমে প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিয়ন্ত্রিত হয় এবং সরকার ক্রিয়াকলাপ আইনের অধীনে থাকে, যা ন্যায়পরায়ণ সমাজে ন্যায় প্রদান করে এবং আইন এবং নিয়মাবলীর সম্প্রদায় সংরক্ষণে সাহায্য করে।

৩.ন্যায় ও ন্যায়পরায়ন্ত অধিকার (Rights and Liberties): সুশাসন ন্যায় ও ন্যায়পরায়ন্ত অধিকার এবং মতাধিকার সংরক্ষণে এবং এগুলির প্রয়োগ নিশ্চিত করে, যেগুলি সমাজের সদস্যের স্বাধীনতা এবং বিচারবিচার সংবর্ধন করে।

৪.মৌলিক মানব অধিকার (Fundamental Human Rights): সুশাসন মৌলিক মানব অধিকারের সংরক্ষণ এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করে, এমন অধিকারের মধ্যে যেমন মৌলিক স্বাধীনতা, মৌলিক বিচারবিচার, এবং সমান অধিকার সম্পর্কিত অধিকার।

৫.প্রশাসনিক প্রক্রিয়া (Administrative Processes): সুশাসন প্রশাসনিক প্রক্রিয়াগুলি ন্যায়ের প্রক্রিয়ার অধীনে হতে হবে এবং এগুলি সমাজের এককের সাথে অব্যাহত সম্বাদ প্রদান করে।

৬.প্রশাসনিক যত্নশীলতা (Administrative Transparency): সুশাসন প্রশাসনিক প্রক্রিয়া এবং নির্দেশনা স্পষ্টতা সংরক্ষণ করে এবং প্রশাসনিক দক্ষতা ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে জনগণের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে।

কী ওয়ার্ড এর মূল কথা : সুশাসন এর গুরুত্ব বহন করে সমাজের দেশের প্রতিটা স্তরে স্তরে।জনগণের প্রতি সঠিক ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য সুশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।সুশাসন কতটা গুরুত্ব বহন করে তা সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। 

কর্পোরেট গভর্নেন্সের বৈশিষ্ট্য হলো একটি কোম্পানি বা কর্পোরেশনের প্রশাসন, নির্দেশনা, এবং নির্ণয় প্রক্রিয়ার সুস্থ ও ন্যায্য প্রতিষ্ঠান হওয়া। এটি শেয়ারহোল্ডারের অধিকার ও দায়িত্বের সুরক্ষা, ব্যবস্থাপনার সফলতা, গ্রাহকের সাথে ন্যায্য ব্যবসায়িক সম্পর্ক, এবং সামাজিক দায়িত্বের গভর্নেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক সম্পর্কে বলে।

শাসনের মূলনীতি কি কি?

শাসনের মূলনীতি নির্ধারণ করে একটি দেশ বা সংগঠনের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, এবং দিকনির্দেশনা সম্পর্কে কী ধরনের নীতি অনুসরণ করা হবে। এটি রাষ্ট্রের সমাজ, অর্থনীতি, সামরিক ব্যাবস্থা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাণিজ্যিক কাঠামো, বিদেশনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, ও বাস্তবায়নের জন্য নির্ধারণ করা যেতে পারে।

নীতি ও উচিত অনুচিত বোধ কিসের উৎস ব্যাখ্যা কর?

নীতি ও উচিত অনুচিত বোধের উৎস বিভিন্ন ফুঁটকালি থেকে আসতে পারে, যেমন সমাজের মর্ম, সামাজিক মান ও নীতিপ্রণালী, সাংঘাতিক প্রস্তাবনা, পুরনো নীতি ও অনুভব, বৈচিত্র, এবং আপেক্ষিক সামাজিক, আর্থিক, এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি।

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের প্রধান কর্তব্য কোনটি?

সুশাসনে নাগরিকের প্রধান কর্তব্য হলো নির্বিক্ষণ করতে, নিয়ম ও বিধি মেনে চলতে, নির্দেশনা অনুসরণ করতে, নির্মাণ এবং সংরক্ষণে সহায়তা করা।

সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি?

সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিম্নলিখিত হতে পারে:

ন্যায্য ও সমাজসেবা: সুশাসনের একটি প্রধান লক্ষ্য হলো ন্যায্যতা ও সমাজসেবা সম্পর্কে যাতে সরকার এবং সমাজ সেবা দিতে সক্ষম হয়।

শান্তি এবং সুরক্ষা:

সুশাসনের একটি উদ্দেশ্য হলো সামাজিক শান্তি ও সুরক্ষার সৃজন ও সংরক্ষণ করা।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নতি: সুশাসনের উদ্দেশ্য হলো অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নতি সাধারণ নাগরিকের জন্য সাক্ষরতা, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, এবং অবকেন্দ্রীকরণ সহ প্রশাসনিক সেবাগুলি প্রদান করে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button