মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির পাওয়ার ১০টি অভ্যাস
শক্তির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি
নরম সহজ উপায়: ঘুম, খাবার ও খাবার অভ্যাস
মানুষের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এটি শুধুমাত্র আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ বা স্মৃতিধারণ করতে সাহায্য না করে; ভাতা বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ব্যবহারকারীর জীবন কিছু ভুল অভ্যাসের স্বাভাবিক কার্যকারিতাকে নষ্ট করতে পারে। পাক নীরনি নিই রাখতে হবে আমাদের কী কী করা।
১. পর্যাপ্ত ঘুমের তীব্রতা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রিমিয়ার নিউরোলজি অ্যান্ড ওয়েলনেস কেন্দ্রের তথ্য, আমাদের হৃদয়ের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি। ঘুমানোর সময় বিশ্রামকে ঘুমানোর জন্য এবং নতুন বন্ধু তৈরি করা। কিন্তু ৭ ঘণ্টার কম ঘুমালে এই প্রক্রিয়ায় বাধাগ্রস্ত হয়।
যার ফলে বিষাক্ত জমেতে শুরু করে এবং স্মরণ ও গোপন কথা বলা যায়। অতিরিক্ত, ডিজিজেনশিয়া ও অ্যালঝেইমার্সের বিপদ সংকেত যায়। তাই নরমকে রাতের রাত থাকতে হবে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো।
কিছু টিপস:
ঘুমানোর মতো এক ঘণ্টা আগে বিছানায় যান।
কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করবেন না।
ঘুমানোর পরিবেশ পরিষ্কার ও আলো কমিয়ে দিন।
আরামদায়ক পোশাক পরুন ও উপযুক্ত পছন্দ।
মনে রাখবেন: কখনও মাথা ঢেকে ঘুমাবেন না। শান্তি-প্রশ্বাসে বাধা হতে পারে এবং অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
সাধারণের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি ১০টি অভ্যাস
২. সকালের নাস্তা এ তুলে নেওয়া
রাত উপবাসের পর সকালের নাস্তা আমাদের শরীর ও শান্তির জন্য শক্তি সরবরাহ করে। কিন্তু নাগরিক তাড়াহুড়োর কারণে নাস্তা এ যান। এর ফলে রক্তে শরারবা আলোচনা যায় এবং প্রভাবে এর নেতিচক পড়ে।
সকালের সকালের না অনেক কষ্টের কার্যকারিতা ভালো হয়। সাধারণভাবে কাজ করতে সমস্যা হয়। তাই প্রতিদিন সকালের সকাল নাস্তা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩. পর্যাপ্ত পানি পান করা
সমুদ্রের ৭৫% অংশই পানি দিয়ে গঠিত। তাই মিষ্টির কার্যকারিতা রাখতে পর্যাপ্ত পানি করা প্রয়োজন। পানি না নিয়ন্ত্রণের টিস্যু সঙ্কিত হয়ে যায় এবং জোরালো সক্রিয় সক্ষমতা চিন্তা করা যায়।
প্রাপ্তবয়স্কদের জয়গান দুই লিটার পানি পান করা উচিত। তবে আমাদের অবস্থান, স্বাস্থ্য, জীবনযাত্রা এবং আবহাওয়ার ওপর ভিত্তি করে পানি চাপতে পারে।
৪. আরও জোর চাপ এবং শুয়ে পড়া
দীর্ঘ সময় মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে মস্তিষ্কের কোষ মারা যায় এবং স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গবেষকরা মনে করেন, যারা কাজের ব্যাপারে খুঁতখুঁতে, অন্যের সাহায্য নিতে ভরসা পান না, কিংবা ‘না’ বলতে পারেন না, তারা সবচেয়ে বেশি মানসিক চাপে ভোগেন।
অতিরিক্ত চাপ নেওয়া মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। তাই নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে শারীরিক বিশ্রাম ও ছুটি নেওয়া উচিত।
অন্যদিকে, দীর্ঘ সময় শুয়ে-বসে থাকাও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। এতে স্থূলতা, হৃদরোগ, ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায় যা ডিমেনশিয়ার কারণ হতে পারে।
সমাধান:
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করুন।
প্রতি আধাঘণ্টা পর পর উঠে কিছুক্ষণ হাঁটুন বা নড়াচড়া করুন।
সপ্তাহে অন্তত তিন দিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
5 অন্ধকারে বেশি সময় কাটানো বা পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের অভাবে শরীর এবং মস্তিষ্কে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। গবেষণা থেকে জানা যায়, প্রাকৃতিক আলো মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর অভাবে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে এবং ডিপ্রেশনের মতো সমস্যা হতে পারে। মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন প্রাকৃতিক আলোয় সময় কাটানো অত্যন্ত জরুরি। এজন্য, প্রতিদিন বাইরে হাঁটা বা ঘরের জানালা-দরজা খুলে রাখার চেষ্টা করা উচিত।
6 খাদ্যাভ্যাস ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য
খাওয়া-দাওয়ায় অতিরিক্ততা শুধু শারীরিক নয়, মস্তিষ্কের উপরও প্রভাব ফেলে। বিশেষ করে অত্যধিক ক্যালোরি গ্রহণের ফলে মস্তিষ্কের রক্তপ্রবাহ কমে যায় এবং কোলেস্টেরল জমে ধমনী সংকুচিত হতে পারে। এর ফলে স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার্সের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অস্বাস্থ্যকর খাবার যেমন জাঙ্ক ফুড, ভাজাপোড়া, মিষ্টি খাবার, ও কোমল পানীয় অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। এজন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা জরুরি। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর উপাদান নিশ্চিত করা উচিত।
ডায়েটের ক্ষেত্রে চর্বি পুরোপুরি বাদ দেওয়া উচিত নয় কারণ মস্তিষ্কের ৬০ শতাংশই ফ্যাট দ্বারা গঠিত। তবে মদপান ও ধূমপান যে স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর, তা সবাই জানি। এগুলোর প্রভাবে মস্তিষ্কের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা স্মৃতিশক্তি ও মানসিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
৯. অন্ধকারে সময় কাটানো
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দীর্ঘ সময় অন্ধকার পরিবেশে বা এমন জায়গায় থাকেন যেখানে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের প্রবাহ নেই, তাদের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। কারণ, আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সূর্যের আলো জরুরি। সূর্যের আলো থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ডি মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়িয়ে মন-মেজাজ ভালো রাখতে সহায়তা করে। দীর্ঘ সময় আলোবিহীন পরিবেশে কাটালে ডিপ্রেশন, মানসিক চাপ এবং অস্থিরতা বাড়তে পারে।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে প্রতিদিন কিছুটা সময় খোলা আকাশের নিচে বা রৌদ্রজ্জ্বল জায়গায় কাটানোর অভ্যাস করা উচিত। ঘরে থাকলে জানালা খোলা রাখুন, যাতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে মানসিক সতেজতা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়বে।
১০. সঠিক খাদ্যাভ্যাস
খাবারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ করা না হলে তাের জন্য ক্ষতি হতে পারে। গবেষণায়, অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়ার ফলে রক্তের রক্তনালী কোলে জমে রক্তপ্রবাহের চিন্তা করতে পারে, যা মনে শক্তি দিতে পারে। এমনকি এর ফলে ডিমেনশিয়া বা আলঝেইমার্সের মতো রোগীর রোগ দেখা দিতে পারে।
পাওয়ার জঙ্ক ফুড ভাজাপোড়া, বেশিরজাতীয় খাবার ও কো পানীয় পান, যামলের স্বাভাবিক কার্যক্রমের ওপর নেতিবাচক প্রভাবের নাম। তাই পরিমিত সুষম খাদ্যাবাস নিরাপদ রাখা ও অত্যন্ত জরুরি। মতামতবিদের পরামর্শ অনুযায়ী নিজের ডায়েট করতে ভাল ভাল।
খাদ্যাভাস ক্ষেত্রে একটি ভ্রান্তবার্তা, ডায়েটের মধ্যেই চর্বি বাদ দেওয়া। তবে আমাদের সাধারণের প্রায় ৬০ শতাংশ ফ্যাট বা চার্বি দিয়ে তৈরি করা, যা সঠিক কার্যকারিতা রক্ষা করে। তাই প্রতিদিন সঠিকভাবে ফ্যাট গ্রহণ করা উচিত।
শুধু, ধুমপান ওদপান শুধু নয়, ধূরও ক্ষতি করে। টাঙ্গিত হৃদয়ের স্নায়ু সঙ্কুচিত হওয়া বন্ধুর কার্যকারিতা স্বাভাবিক হয়। করে, স্মৃতিশক্তি সংরক্ষণের বিশেষ জন্য হিপোক্যাম্পাসের উপর চাপ সৃষ্টি করা । এর ফলে স্মৃতিভ্রংশ, ডিমসেনশিয়া এবং আলহাইম যুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
এই বিষয়ে আরো কিছু জানতে এইলিংকে ক্লিক করুন