গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ
গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ: সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম,, আমাদের ওয়েবসাইটের স্বাস্থ্য রিলেটেড গলা ব্যথা হলে যে সকল ট্যাবলেট বা এন্টিবায়োটিক খাওয়া যায় তা নিয়ে আলোচিত উক্ত পোস্টে আপনাদেরকে স্বাগতম।
গলা ব্যথা হলে যে সকল ঔষধ, বাংলাদেশের প্রচলিত গলা ব্যাথার ঔষধ সমূহ এবং ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাচ্ছি।
ঋতু পরিবর্তনের ফলে সর্দি কাশির সাথে সাথে মানুষের গলা ব্যাথা এবং টনসিলের ব্যাথা একটি অন্যান্য কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
তবে গলা ব্যাথা দূর করার বিশেষ উপায় রয়েছে। ঘরোয়া পদ্ধতিতে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে গলা ব্যাথা দূর করা যায়।এছাড়াও বাংলাদেশের প্রচলিত বিভিন্ন ঔষধ রয়েছে এমনকি এন্টিবায়োটিক ঔষধ রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ
বাংলাদেশ বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক গলা ব্যাথায় বেশ কিছু ট্যাবলেট রয়েছে। বাংলাদেশে গলা ব্যাথার ট্যাবলেট সমূহের নাম গুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো:-
1) Zimax – 500,
2) Rolac 10 gm,
3) Acute and chronic tonsillitis,
4) Napa extend,
5) Sualex,
6) Flexabenz ER Capsule,
7)Ascoril D Plus Syrup SF,
8)Phensedyl CR Syrup,
9)Hapdco MTC-34,
10) REPL M Sharp,
গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ এর নাম
গলা ব্যাথা দূর করার জন্য বিভিন্ন এন্টিবায়োটিক ঔষধ রয়েছে। এমন কিছু এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম হলো :-
→Flexabenz ER Capsule,,
→Ascoril D Plus Syrup SF,,
→Phensedyl CR Syrup,,
→Hapdco MTC-34,,
→REPL M Sharp,,
→Multani Kuka Cough Syrup 100ml,,
→ Wellmans Alfa Ging Alfalfa Tonic with Ginseng 200ml
→LDD Bioscience Kali Muriaticum Biochemic Tablet 3
→LDD Bioscience Bio-Combination 17 Piles Tablet25 gm,,
→এজিথ্রোমাইসিন,
→স্ট্রেপসিল,
→Tantum Verde,
→কফসিল,
→বেটাডাইন গার্গল,
→ক্লোরাসেপটিক স্প্রে,
→ Ambroxol সিরাপ,
সহ ইত্যাদি ঔষধ রয়েছে।
দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ওষুধ
দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর জন্য কিছু ঔষধ রয়েছে। সে গুলো হলো:-
→র্যাক্সিম O ১০০ এম জি ট্যাবলেট
(Raxim O 100 MG Tablet),,
→সেফিনার ১০০ এম জি ট্যাবলেট
(Cefinar 100 MG Tablet),,
→ক্লাফোরেন ও ১০০ এম জি ট্যাবলেট
(Claforan O 100 MG Tablet),,
→পেডিক্সিম ১০০ এম জি ট্যাবলেট
Pedixim 100 MG Tablet,,
ইত্যাদি।
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম
ঢোক গিলতে গলা ব্যথা হয়ে থাকে। এ গলা ব্যাথা দূর করার উত্তম উপায় রয়েছে গরুয়া টোটকা। এছাড়া কিছু কিছু সময় বিভিন্ন ঔষধ সেবন এর প্রয়োজন হয়।
তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক, ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধের নাম সমূহ —
→ নাপা (Napa) ; মূল্য :- ১০ টাকা,,
→ নাপা এক্সটেন্ড ( Napa Extend); মূল্য:- ২৪ টাকা;
মিলিগ্রাম:- ৬৬৫ মিলিগ্রাম,,
→ রোলাক (Rolac); মূল্য:- ১৬৮ টাকা;
মিলিগ্রাম:- ১০ মিলিগ্রাম,,
→শোয়ালেক্স (Sualex); মূল্য:- ১৭ টাকা
মিলিগ্রাম:- ১০ টি ট্যাবলেট,,
→ ৫ডক্সিক্যাপ (Doxicap); মূল্য :- ২.২০ টাকা,,
মিলিগ্রাম:- ১০০ মিলিগ্রাম,,
→ই ফিক্স (E- Fix); মূল্য:- ৫ টাকা,,
মিলিগ্রাম:- ১০০ মিলিগ্রাম,,
→জিরোডল -পি (zerodol); মূল্য:- ১০ টাকা;
মিলিগ্রাম:- ১০০ মিলিগ্রাম,,
→টিডোসিল (Tidosil); মূল্য:- ১২৫ টাকা;
মিলিগ্রাম:- ৫০০ মিলিগ্রাম,,
→মকশাশিল (Moxasasil); মূল্য:- ১২৫ টাকা;
মিলিগ্রাম:- ৫০০ মিলিগ্রাম,,
→জিম্যাক্স (Zimax); মূল্য:- ৩৫ টাকা ;
মিলিগ্রাম:-৫০০ মিলিগ্রাম,,
দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর উপায়
দ্রুত গলা ব্যাতা দূর করার উপায় গুলো নিম্ন তুলে ধরা হলো :-
১) বেকিং সোডা দিয়ে গার্গেল করলে দ্রুত ব্যাথা কমানো যায়।
২) ক্যামোমাইল চা, এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। দ্রুত গলা ব্যাথা দূর করার জন্য ডাক্তার রা ক্যামোমাইল চা খাওয়ার জন্য পরামর্শ দেয়।
৩) নুন জল দিয়ে গার্গেল করলে দ্রুত গলা ব্যাথা দূর হয়।
৪) চায়ের সঙ্গে বেশি মিশিয়ে বা অন্যান্যভাবে মধু খেলে ওষুধে গুণাবলীর জন্য দ্রুত গলা ব্যথা কমানো যায়।
৫) রসুনের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যালিসিনও রয়েছে ৷ এটি ভাইরাল সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে দ্রুত গলা ব্যাথা দূর করতে সহযোগিতা করে।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বাংলাদেশের গলা ব্যথার যে সকল ওষুধ রয়েছে এবং এন্টিবায়োটিক রয়েছে সে সম্পর্কে জানিয়েছি।
আশা করি আমাদের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর ঔষধ ও বাংলাদেশের যে সকল ঔষধ গুলো রয়েছে সেগুলো জানার মাধ্যমে উপকৃত হতে পেরেছেন।
আমাদের পেস্টের সাথে সম্পর্ক রয়েছে এমন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর :-
১টনসিলের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি?
= টেরক্স ১৫০ এম জি ট্যাবলেট (Terox 150 MG Tablet,,
২. গলা ব্যথার হোমিওপ্যাথি ঔষধ কি?
= কস্টিকাম,, আর্জেন্টাম মেটালিকাম,, চামোমিলা।
৩. গলা ব্যথা হলে কি খাওয়া উচিত না?
= আইসক্রিম, মচমচে খাবার, সিট্রাস ফল, আসিডিক খাবার,
মসলাদার খাবার, কাঁচা শক্ত সবজি,, ইত্যাদি।