প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি ঔষধ খেতে হবে
প্রসাব ইনফেকশনে করনীয় কি: সহজে নষ্ট হতে পারা বস্তুগুলি এবং জিনিসপত্র স্বল্প দূরবর্তী থাকতে সাহায্য করতে কম শখনীয় জোনে যাওয়া। যদি কোন লক্ষণ দেখা যায়, তাদের তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
প্রসাব ইনফেকশনে কিছু করনীয়:
- নির্ধারণ হলে প্রেসক্রিপ্ট করা ঔষধ নিয়ে নির্ধারিত সময়ে খান।
- প্রসাব এবং ইনফেকশন ছোট হলেও প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
- প্রয়োজনে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে প্রসাব সাফ করুন এবং সহ্য যোগান করুন।
- নিজেকে স্বস্ত্য বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
অন্যান্য পরামর্শ:
- উচ্চমাত্রায় পোষাক পরাধীন হোন এবং সাবান ব্যবহার করে দুপুর এবং রাতে প্রসাবের পর শরীর পরিষ্কার করুন।
- গরম জলে আধুনিক বাথরুম ব্যবহার করা সাবধানে সুপারিশ হয়, কারণ এটি ব্যক্তিগত সাফল্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
- অধিক পর্ন বা ক্যাফেইন সহ উচ্চ তাপমাত্রার পদার্থ এবং কফি এবং চকোলেটের মধ্যে থাকা পর্নে সীমাবদ্ধ থাকুন।
- ধূমপান এবং অল্কোহল সেবন করতে হলে মাত্র যদি ডাক্তার অনুমোদন দেয় তারপর করতে হবে।
- শারীরিক কার্যক্রম করতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং যেখানে প্রয়োজন, সাহায্য নিন।
এই অধিক সাবধানতা মেনে চলতে সাহায্যকারী উপায়:
- তাপমাত্রায় আপনার শরীর ঠান্ডা রাখুন এবং উচ্চ তাপমাত্রার পরিস্থিতি থাকলে প্রসাব ত্বকে সহায়ক হতে পারে।
- পর্যাপ্ত শয্যা নিন এবং দিনের মধ্যে উচ্চ মাত্রায় পানি প্রভৃতি স্ত্রীরা প্রসাব ইনফেকশনের ঝুঁকি কমাতে পারে।
- সুস্থ আহারে অধিক পোষকদৃষ্টিকোণ নেওয়া এবং প্রোবায়টিক যোগাযোগের মাধ্যমে স্ত্রীর যত্ন নিন।
- ধূমপান এবং অল্কোহল সেবন সীমাবদ্ধ রাখুন, এটি ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
- কাপড়ের সঠিক স্থানান্তরণের জন্য পর্সোনাল হাইজিন মেনে চলুন এবং হাইজিন প্রোডাক্টস ব্যবহার করুন।
যে কোন ঔষধ বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য কোন শঙ্কা থাকলে তা সমাধান করতে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আরও সাবধানতা নেওয়ার জন্য এই পরামর্শগুলি মনে রাখতে পারেন:
- সহজে নষ্ট হতে পারা বস্তুগুলি এবং জিনিসপত্র স্বল্প দূরবর্তী থাকতে সাহায্য করতে কম শখনীয় জোনে যাওয়া।
- যদি কোন লক্ষণ দেখা যায়, তাদের তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
- প্রসাব ইনফেকশনের জন্য উপযুক্ত জনগণ পোষক খাদ্য সেবন করতে সতর্ক হোন।
- নিজের এবং অন্যকে হ্যান্ডওয়াশ করার উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে বলুন, এটি ইনফেকশন প্রসারিত করতে সাহায্য করতে পারে।
- ব্যক্তিগত পরিষ্কার এবং সতর্কতা বজায় রাখতে শোক করুন, এটি ইনফেকশন প্রসারিত করতে সাহায্য করতে পার
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে করণীয়
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে দ্রুত চিকিৎসা করাই গুরুত্বপূর্ণ। নিকটস্থ চিকিৎসাস্থলে যাওয়া, বাচ্চার শারীরিক পরীক্ষা করানো এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত।
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশনের সম্ভাবনার কারণ হতে পারে ক্ষুদ্রক্ষুদ্র অসুস্থতা, সাধারিত সাফাই না রক্ষণ, পুরানো পোষ্টপার্টাম ইনফেকশন ইত্যাদি। এক্ষেত্রে শিশুর প্রস্রাব নির্দেশনা মোতাবেক সাবধানে নেয়া, বাচ্চার সানিটেশন সম্পর্কে যত্ন নেয়া, পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান করা এবং সকল চিকিৎসার নিরীক্ষণে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকে দেখানো উচিত। প্রস্রাবের নমুনা পরীক্ষা, মোমবার্ডিতের স্বতন্ত্রভাবে বাহির আসা, প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ঔষধ নির্ধারণ করা হতে পারে। পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসা পেলেও, প্রস্রাবের ইনফেকশন সম্ভাবনাও থাকতে পারে, তাই পর্যন্ত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে কি
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশনের ক্ষেত্রে, অভিভাবকদের কাছে কিছু মন্তব্য আছে:
- **তাপমাপ করুন:** শিশুর শরীরের তাপমাপ নিয়ে মনিটরিং করুন। উচ্চ তাপমাপ হলে তাতে কারণ হতে পারে ইনফেকশনের।
- **পর্যাপ্ত পানি:** শিশুকে পর্যাপ্ত পানি দিন, যাতে তার শরীর সঠিকভাবে হাইড্রেটেড থাকে।
- **পুষ্টিকর খাবার:** পুষ্টিকর খাবার প্রদান করুন যাতে শিশুর দেহের শক্তি বাড়ায়।
- **শয্যা এবং পৌঁছানোর সাবধানতা:** শিশুটি পৌঁছানোর জন্য শয্যা এবং পোশাকের সঠিক তাপমাপ বজায় রাখুন।
- **চিকিৎসকের পরামর্শ:** যদি চিকিৎসা শুরু হয় বা কোনও উন্নতি হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।
ইনফেকশনের সাথে সহায়ক হতে পারে:
- **পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম:** শিশুকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
- **গুনগুন সাবজি ও ফল দিন:** পোষ্টিক খাদ্য দিয়ে শিশুর শরীরে স্বাস্থ্যকর প্রভাব ফেলানো সহায়ক।
- **উপযুক্ত উপায়ে শরীর পরিষ্কার করুন:** শিশুর সাথে সহানুভূতি এবং কয়েকটি বার সাবধানে পরিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ।
- **দক্ষতার সাথে ইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল দেওয়া:** চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে, শিশুকে দুধ বা খাদ্যে দিন।
কিন্তু এই পরামর্শগুলি সম্পূর্ণ নয়, তাই শিশুর চিকিৎসা এবং দেখাদেখির জন্য অবিলম্বে একজন চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ।
ইনফেকশনের সাথে সহায়ক হতে পারে:
**শিশুকে স্থিতি মনিটর করুন:** তার তাপমাপ, নিঃস্বার্থকতা, শ্বাসকষ্ট, এবং অন্যান্য লক্ষণগুলি মনিটর করুন এবং যদি কোনও উন্নতি হয় তবে চিকিৎসকে যোগাযোগ করুন।
**অভিভাবকদের সাথে সম্পৃক্ত থাকুন:** চিকিৎসা প্রক্রিয়া এবং প্রস্তুতির জন্য অভিভাবকদের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ।
**সঠিক খাদ্য প্রদান করুন:** অসুস্থ শিশুদের জন্য উচ্চ পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।
**চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলুন:** চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করুন এবং দেওয়া ঔষধ এবং নির্দেশনাগুলি সঠিকভাবে অনুসরণ করুন।
**আপনার শিশুর ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পৃষ্ঠতা তৈরি করুন:** চিকিৎসকের তালিকা, প্রয়োজনে অ্যালার্জি বা ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য তৈরি করুন।