ম্যালওয়্যার কি? প্রকার, উদাহরণ
ম্যালওয়্যার কি :- সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আমাদের ওয়েবসাইটের শিক্ষা রিলেটেড প্রযুক্তি ভিত্তিক কম্পিউটারের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম বিষয়ক উক্ত পোস্টে আপনাদেরকে স্বাগতম।
আজকে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারে অন্যতম একটি ক্ষতিকর ভাইরাস সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাচ্ছি। উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে,, ম্যালওয়্যার কি,,, ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ,,, ইত্যাদি সম্পর্কে জানাচ্ছি।
কম্পিউটারের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম রয়েছে। তবে কম্পিউটারের মধ্যে এমন কিছু প্রোগ্রাম রয়েছে যেগুলো ক্ষতিগ্রস সফটওয়্যার নামে পরিচিত।
যার মধ্যে রয়েছে ম্যালওয়্যার,, এটি একটি ক্ষতিকর সফটওয়্যার। এছাড়াও এর অনেক প্রকারভেদ রয়েছে যেগুলো বিভিন্নভাবে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যকে ক্ষতি করে থাকে।
এজন্য একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে ম্যালওয়্যার এবং ম্যালওয়্যার এর বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্পর্কে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহার করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
ম্যালওয়্যার কি?
- (Malware) ম্যালওয়্যার হলো ‘Malicious Software’ শব্দটির এর সংক্ষিপ্ত রূপ৷
- ‘Malicious’ ইংরেজি শব্দটির অর্থ দূষিত বা ক্ষতিকর।
- ‘Malicious Software’ হলো,, ক্ষতিকর সফটওয়্যার বা দূষিত সফটওয়্যার, যেগুলো বিভিন্ন ডিভাইসের ক্ষতি করে থাকে।
ম্যালওয়ার হলো সাধারণত এমন একটি প্রোগ্রাম যে প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে মোবাইল বা অন্য কোন ডিভাইস অথবা কম্পিউটার থেকে কারো অনুমতি ছাড়াই তার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পারা।
সে কার্যক্রম করার ক্ষেত্রে, গোপন তথ্য চুরি করা, ওই ব্যক্তির উপর নজরদারি রাখা এবং ডিভাইসের ক্ষতি সাধন করতে পারে। অর্থাৎ ম্যালওয়ার হলো একটি ক্ষতিকর সফটওয়্যার।
ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ
ম্যালওয়ার বিভিন্ন ধরনের হতে পারি। তবে সাধারণভাবে কয়েকটি মেলোয়ার এর সম্মুখীন হওয়া যায়। সেগুলো হলো : –
ভাইরাস,,, ট্রোজন,,, র্যানসমওয়্যার,,, স্পাইওয়্যার,,, ওয়র্মস ইত্যাদি। নিম্নে ম্যালওয়ার নিয়ে আলোচনা করা হলো :-
১. ভাইরাস :-ভাইরা সাধারণত একটি ডিভাইসে প্যারালাইজড অবস্থায় থাকতে পারি। তবে ভাইরাস যখন আক্রান্ত করে তখন কোন প্রোগ্রাম রান করে না।
এক্ষেত্রে কম্পিউটার অ্যাক্টিভ হওয়ার তুলনায় বায়রাসের একটি তাদের অন্যান্য ভাইরাসের সংস্পর্শে দ্রুত হারে বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে পায়রার সময় নিজে নিজে কাজ শুরু করে এমনকি তার প্রতিরো উত্তর ডিভাইসে তৈরি করে রাখে। ফলে কম্পিউটারে থাকা বিভিন্ন তথ্য সমূহকে অকেজো করে দিতে পারে।
২. ট্রোজন:- প্রয়োজন মূলত এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি ছদ্মবেশে কম্পিউটারের মধ্যে প্রবেশ করে। পরবর্তীতে এটি মেলওয়ার অর্থাৎ অত্যন্ত কার্যকরী ও আকর্ষণীয় সুসংবদ্ধ হিসেবে নিজের রূপে উপস্থাপন করবে। কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রোগ্রাম সমূহ ইন্সটল করে ফেলবে।
এক্ষেত্রে প্রজন ম্যালওয়ার গুলো আপনার ডিভাইসে থাকার ফলে বিভিন্ন মডিফাই, এডিট, ডাটা সময় ডিলিট ইত্যাদি করতে সক্ষম হবে। একজন লোকের ব্রা ধরে থাকা যাবতীয় পাসওয়ার্ড পর্যন্ত চুরি করার ক্ষমতা রাখে উক্ত ভাইরাসটি।
৩. র্যানসমওয়্যার:- এটি সাধারণত একটি ক্ষতিকর মেলওয়ার ভাইরাস। যা একটি কম্পিউটার ডিভাইসকে আক্রমণ করার ফলে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে থাকা সবগুলো ফাইলকে এন্ড ক্রিম করে এবং লক করে রাখে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ ধরনের ম্যালও আইটি কম্পিউটারের সকল ফাইল কে ব্লক করে ফেলবে এবং সে ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগতভাবে আনলক করা অসম্ভব হয়ে যায়। বলি একজন ব্যক্তি শেফার গুলোতে প্রবেশ করতে পারবে না এবং ফাইলগুলোতে যখন প্রবেশ করতে চাইবে তখন উক্ত হ্যাকারকে মুক্তি হিসেবে কী প্রদান করতে হবে।
৪. ওয়মর্স: উক্ত মেল আইডি যদি কারো ডিভাইসে প্রবেশ করে সে ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির ডিভাইস নিজেকে বউগুন আকারের বৃদ্ধি করতে থাকে। অর্থাৎ ডাটা চুমুকে কপি করে হাজার হাজার ফাইল তৈরি করবে ফলে স্লো হয়ে যাবে ক্রমান্বয়ে।
৫. স্পাইওয়্যার :- যেভাবে একজন ব্যক্তি ডিভাইসের ম্যালওয়ে ঢুকতে পারে ঠিক সেভাবে বিভিন্ন উপায়ে ডিভাইসে প্রবেশ করতে পারি।
এজন্য পিছনের মূল ভূমিকায় থাকা মেলওয়ার গুলো ডিভাইসে সাধারণ মানুষের অসতর্কতার কারণে মেলওয়ার গুলো অতি সহজে ঢুকতে পারে। এজন্য উক্ত মেলো আয় গুলো ঢোকার মাধ্যমগুলো জেনে সে গুলো বন্ধ করা প্রয়োজন।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ম্যালওয়্যার এবং ম্যালওয়্যারের প্রকারভেদ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানিয়েছি।
আশা করি,,, আমাদের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা ম্যালওয়্যার সম্পর্কিত যে সকল প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তা জানতে পারবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।