এক কথায় প্রকাশ -পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ সরল বাক্য
এক কথায় প্রকাশ:- ব্যাকরণের বিভিন্ন আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি অংশ হল এক কথায় প্রকাশ। বিভিন্ন বাক্যকে ভাগ করে একটি অন্যতম বাক্য হলো সরল বাক্য।
আমাদের ওয়েবসাইটের উক্ত পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা এক কথায় প্রকাশ এর অসংখ্য উদাহরণ এবং পরীক্ষায় আসা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরল বাক্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বাংলাকে পরিশুদ্ধভাবে জানার ক্ষেত্রে বাংলা ব্যাকরণ ও রচনা ইত্যাদি সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বাংলাকে পরিশুদ্ধভাবে জানার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বাক্য রয়েছে তার মধ্যে সরল বাক্য অন্যতম পাশাপাশি
এক কথায় প্রকাশ ইত্যাদি সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখযোগ্য। কেননা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরীক্ষায় এ ধরনের বিভিন্ন প্রশ্ন এসে থাকে তাই এগুলো সম্পর্কে অবগত হওয়া জরুরী।
এক কথায় প্রকাশ
একটি সার্থক বাক্য যেমন পূর্ণরূপে মনের ভাব প্রকাশ করে, তেমনি একাধিক সার্থক বাক্য একটি ভাষাকে পূর্ণতা প্রদান করে।
আর এ বাক্যকে শ্রুতি মধুর ও কারুকার্যময় করে তোলার জন্য মাঝে মাঝে একটি শব্দে পরিণত করা হয় তাকে বলা হয় বাক্য সংক্ষেপণ বা বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশ।
বিভিন্ন ধরনের বাক্য সংকোচন রয়েছে। নিম্নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাক্য সংক্ষেপন তুলে ধরা হলো :-
১. যে অন্যের গৃহ হতে ভিক্ষা করে = মাধুকরী,,,
২. যে অন্যের লেখা চুরি করে = কুম্ভীলক,,,
৩. যে অন্য দিকে মন দেয় = অন্যমনা,,,
৪. বিমনা যে অন্য দিকে মন দেয় না = অনন্যমনা,,,
৫. ভোজন করার ইচ্ছা = বুভুক্ষা,,,
৬. প্রবেশ করার ইচ্ছা = বিবক্ষা,,,
৭. ক্ষমা করার ইচ্ছা = চিক্ষমিষা,,,
৮. মুক্তি পেতে ইচ্ছা = মুমুক্ষা,,,
৯. জানার ইচ্ছা = জিজ্ঞাসা,,,
১০. যুদ্ধ করার ইচ্ছা = যুযুৎসা,,,
১১. লাভ করার ইচ্ছা = লিপ্সা,,,
১১. সেবা করার ইচ্ছা = সিষেবিষা,,,
১২. হরণ করার ইচ্ছা = জিহীর্ষা,,,
১৩. দেখার ইচ্ছা = দিদৃক্ষা,,,
১৪. কোন কাজে মন নেই যার = অনন্যমনা,,,
১৫ অতি উচ্চ ধ্বনি = মহানাদ,,,
১৬. অলঙ্কারের ধ্বনি = শিঞ্জন,,
২৭. কর্কশ ধ্বনি = ক্রেঙ্কার,,,
২৮. কুকুরের ধ্বনি = বুক্কন,,,
২৯. ঘোড়ার ধ্বনি = হ্রেষা,,,
৩০. পাখির ধ্বনি = কাকলি,,,,
৩১. হাতির ধ্বনি = বৃংহতি,,,
৩২. গম্ভীর ধ্বনি = মন্দ্র,,,
৩৩. গমন করার ইচ্ছা = জিগমিযা,,,
৩৪. গোপন করার ইচ্ছা = জুমুক্ষা,,,
৩৫. জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা,,,
৩৬. নিন্দা করার ইচ্ছা = জুগুপ্সা,,,
৩৭. বাঁচার ইচ্ছা = জিজীবিষা,,,
৩৮. সেবা করার ইচ্ছা = শুশ্রূষা,,,
৩৯. নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ,,,
৪০. মেঘের ধ্বনি = জীমূতমন্দ্ৰ,,,
৪১. ভ্রমরের ধ্বনি = গুঞ্জন,,,
৪২.গুরু গম্ভীর ধ্বনি = মন্দ্ৰ,,,
৪৩. পুরুষের উদ্দাম নৃত্য = তাণ্ডব,,,
৪৪. পাখি ধরার ফাঁদ = বীতংস,,,
৪৬.প্রভাতের নতুন সূর্য = বালার্ক,,,,
৪৮. বিষয় সম্পর্কে জানেন যিনি = বৈষয়িক,,,
৪৯. বছরের শেষ হিসাব নিকাশ = সালতামামি,,,
৫০. বৃষ্টির জলকণা = শীকর,,,
৫১. ভবিষ্যতে যা ঘটবে = ভবিতব্য,,,
৫২. ভিতরে থেকে গোপনে ক্ষতি সাধন = অন্তর্ঘাত,,,
৫৪. ভোরের শিশির = শবনম,,,
৫৫. যা চিন্তা করা যায় না = অচিন্ত্য, অচিন্তনীয়,,,
৫৭. যে বস্তু হতে উৎখাত হয়েছে = উদ্বাস্তু,,,
৫৮.যে বিষয়ে কোন বিতর্ক নেই = অবিসংবাদী,,,
৬০. যিনি বক্তৃতা দানে পটু = বাগ্মী,,,
৬২. যে রব শুনে এসেছে = রবাহূত,,,
৬৩. যে নারী আজীবন সধবা = চিরায়ুষ্মতী,,,
৬৪. যে জন্মে নি = অজ,,,
৬৫. যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই = অবীরা,,,
৬৭. যেখানে মৃত গরু ফেলা হয় = ভাগাড়,,,
৬৮. যা গতিশীল = জঙ্গম,,,
৬৯.যা সহজে হজম করা যায় না = দুষ্পাচ্য,,,
৭০. যুবতী জায়া যার = যুবজানি,,,
৭১. সম্পর্ক হোক সহযোগিতার….,,,
৭২. মাথার খুলি = করোটি,,,
৭৩. মাটি দিয়ে তৈরি = মৃন্ময়,,,,
৭৪. মাসের শেষ দিন = সংক্রান্তি,,,
৭৫. মুগ্ধ করে যে = মোহিনী,,,
৭৬. মীনের (মাদ) ন্যায় যার অক্ষি = মীনাক্ষী,,,
৭৭. মাদি প্রবেশ করতে পারে না যেখানে = নির্মক্ষিক,,,
৭৮. মর্মে পীড়া দেয় যে = মর্মন্তুদ,,,
৭৯. মরার মত অবস্থা = মুমূর্ষু,,,
৮০. মনুষ্য লোকে যা সামান্য নয় = আলোক,,,
৮২. যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে = হৃতসর্বস্ব, সর্বহারা,,,
৮৪. যা সাধারণের মধ্য দেখা যায় না = অনন্যসাধারণ,,,
৮৫. যা অধ্যয়ন করা হয়েছে = অধীত,,,
৮৬. যে স্ত্রীর বশীভূত = স্ত্রৈণ,,,
৮৭. ছয় মাস অন্তর = ষান্মাসিক,,,
৮৮. জয়সূচক যে উৎসব = জয়ন্তী,,,
৮৯. জনবিরল বিশাল প্রান্তর = তেপান্তর,,,
৯০. যিনি স্মৃতি শাস্ত্রে পণ্ডিত = স্মার্ত,,,
৯১. যিনি বিদ্যা লাভ করেছেন =কৃতবিদ্য,,,
৯২. অক্ষির সমক্ষে/ অভিমুখে বর্তমান = প্রত্যক্ষ,,,
৯৩. অক্ষির সমীপে = সমক্ষ,,,
৯৪. ইতিহাস রচনা করেন যিনি = ঐতিহাসিক,,,
৯৫. ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা,,,
৯৬. উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে = কৃতজ্ঞ,,,
৯৭. উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে = অকৃতজ্ঞ,,,, ৯৮.উপকারীর অপকার করে যে = কৃতঘ্ন,,,
৯৯. যা কোন ভাবেই নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য,,,
১০০. যা নিবারণ করা কষ্টকর = দুর্নিবার,,,
১০১. যা কোন ভাবেই দমন করা যায় না = অদম্য,,,
১০২. যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয়,,,
১০৩. আঘাত পায় নি = অনাহত,,,
১০৪. যা ডাকা হয় নি = অনাহূত,,,
১০৫. যার অন্য উপায় নেই = অনন্যোপায়,,,
১০৬. যার কোন উপায় নেই = নিরুপায়,,,
১০৭. যে পুরুষ বিয়ে করেছে = কৃতদার,,,
১০৮. যে পুরুষ বিয়ে করেনি = অকৃতদার,,,
১০৯. যে মেয়ের বিয়ে হয় নি = কুমারী,,,
১১০. যে মেয়ের নতুন বিয়ে হয়েছে = নবোঢ়া,,,
১১১. যে নারীর সন্তান হয় না = বন্ধ্যা,,,
১১২. যে নারীর একটিমাত্র সন্তান হয় = কাকবন্ধ্যা,,,
১১৩. যে নারীর বিয়ে হয় না = অনূঢ়া,,,
১১৪. যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে = প্রোষিতভর্তৃকা,,,
১১৬. দিনের পূর্বভাগ = পূর্বাহ্ণ,,,,
১১৭. দিনের মধ্যভাগ = মধ্যাহ্ন,,,
১১৮. দিনের শেষ ভাগ = সায়াহ্ন,,,
১১৯. দিনের অপর ভাগ = অপরাহ্ণ,,,
১২০. দিন ও সন্ধ্যার মিলন = গোধূলী,,,
১২১. রাত ও দিনের সংযোগ সময় = সুবেহসাদিক,,,,
১২২. রাত্রির প্রথম ভাগ = পূর্বরাত্র,,,
১২৩. রাত্রির মধ্যভাগ = মহানিশা,,,
১২৪. বাংলা ২য় পত্রঃ বাক্য সংকোচন,,,
১২৫. ত্যাগ করা হয়েছে যাকে = ত্যাজ্যমান,,,
১২৬. তিল তিল করে গড়ে তোলা সৌন্দর্য = তিলোত্তমা,,,
১২৭. চারিদিকে অপ (পানি) যার = দ্বীপ,,,
১২৮. দ্বীপে জন্ম হয়েছে যার = দ্বৈপায়ন,,,,
১২৯. দুইবার জন্মে যে = দ্বিজ,,,
১৩০. দামি জিনিসপত্র রাখার স্থান = তোশাখানা,,,
১৩১. দুগ্ধবতী গাভী = পয়স্বিনী,,,
১৩২. ধনের দেবতা = কুবের,,,
১৩৩. নীল বর্নের বানর = উল্লুক,,,
১৩৪. পাঁচ মিশালি মশলা = পাঁচফোড়ন,,,
১৩৫. পথিকদের আহারের গৃহ = পান্থশালা,,,
১৩৬. পূর্ণিমার চাঁদ = রাকা,,,
১৩৭. ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি,,,
১৩৮. যে গাছ হতে ঔষধ তৈরি করা হয় = ঔষধি,,,
১৩৯. যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না = বনস্পতি,,,
১৪০. যে গাছ কোনো কাজে লাগে না = আগাছা,,,
১৪১. যে গাছ অন্য গাছের উপর বাঁচে = পরগাছা,,,
১৪২. যা পূর্বে ছিল এখন নেই = ভূতপূর্ব,,,
১৪৩. যা পূর্বে ঘটেনি = অভূত পূর্ব,,,
১৪৪. যা পূর্বে শোনা যায় নি = অশ্রুতপূর্ব,,,
১৪৫. যা পূর্বে দেখা যায় নি = অদৃষ্টপূর্ব,,,
১৪৬. যার কোন কিছু থেকেই ভয় নেই = অকুতোভয়,,,
১৪৭. যার ভয় নেই = নিৰ্ভীক,,,,
১৪৮. যা কষ্টে জয় করা যায় = দুর্জয়,,,
১৪৯. যা জয় করা যায় না = অজয়,,,,
১৫০. যা বলা হয় নি = অনুক্ত,,,
১৫১. স্বর্ন নির্মিত প্রাসাদ = হেমহম,,,,
১৫২. হস্তীর শাবক = করভ,,,
১৫৩. হস্তী রাখার স্থান = পিলখানা,,,
১৫৪. হত্যা করে যে = হন্তারক,,,
১৫৫. অদূর ভবিষ্যতে যা পাবার সম্ভাবনা নেই = সুদূরপরাহত,,,
১৫৬. অভ্র লেহন করে যে = অভ্রংলেহ,,,
১৫৭. অরণ্যে জাত অগ্নি = দাবানল,,,
১৫৮. অশ্ব রাখার স্থান = মন্দুরা,,,
১৬১. আকারের সাথে বিদ্যমান = সাকার,,,
১৬২. আজন্ম শত্রু = জাতশত্রু,,,
১৬৩. আঙ্গুর ফল = দ্রাক্ষা,,,,
১৫৪. আহারের দ্বারা ক্ষুধার নিবৃত্তি = ক্ষুন্নিবৃত্তি,,,
১৫৫. ক্ষমার যোগ্য = ক্ষমার্হ,,,
১৫৬. ইন্দ্রকে জয় করে যে = ইন্দ্রজিৎ,,,
১৫৭. ইন্দ্রিয়কে জয় করে যে = জিতেন্দ্রিয়,,,
১৫৮. ইহার তুল্য = ঈদৃশ,,,
১৫৯. আমার তুল্য = সাদৃশ,,,
১৬০. সেই/তার তুল্য = তাদৃশ,,,
১৬১. ঋণ দেয় যে = উত্তমর্ণ,,,
১৬২. ঋণ নেয় যে = অধমর্ণ,,,,
১৬৩. ত্বরায় গমন করে যে = তুরগ,,,
১৬৪. বুকে হেঁটে গমন করে যে = উরগ,,,
১৬৫. আকাশে গমন করে যে = খেচর,,,
১৬৬. পায়ে হেঁটে গমন করে না যে = পন্নগ,,,
১৬৭. কচি ঘাস আবৃত জমি = শাদ্বল,,,
১৬৮. গুরুর পত্নী = গুর্বী,,,
১৬৯. গাছের পাতায় তৈরি পাত্র = পত্রপুট,,,
১৭০. গৃহের প্রধান প্রবেশ পথ = দেউড়ি,,,
১৭১. গমন করতে পারে যে = জঙ্গম,,,
১৭২. গদ্যপদ্যময় কাব্য = চম্পূ,,,
১৭৩. গবাদি পশু রাখার স্থান = বাথান,,,
১৭৪. গৃহহীন এমন = অনিকেত,,,
১৭৫. গ্রন্থ রচনার জন্য টীকা = দীপিকা,,,
১৭৬. চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত = চাক্ষুষ,,,
১৭৭. চৈত্র মাসের ফসল = চৈতালি,,,
১৭৮. চোখের কোন = অপাঙ্গ,,,
১৭৯. চামড়ার কাজ দ্বারা বৃত্তি অর্জন =চর্মকার,,,,
১৮০. অন্য কোন গতি নেই যার = অনন্যগতি,,,,
১৮১. অন্য কারো উপর আসক্ত হয় না যে নারী = অনন্যা,,
১৮২. অতি বৃদ্ধ নারী = বড়াই,,,
১৮৩. অতিশয় রমনীয় = সুরম্য,,,,
১৮৪. অত্যন্ত শৌখিন লোক = ফুলবাবু,,,,,
১৮৫. অন্যায় গোঁড়ামিপূর্ণ প্রতিষ্ঠান = অচলায়তন,,,
১৮৬. অতিশয় কর্ম নিপুণ ব্যক্তি = ধুরন্ধর,,,
১৮৭. অগ্নি উৎপাদনের কাঠ = অরণি,,,,
১৮৮. অগ্র পশ্চাৎ ক্রম অনুযায়ী = আনুপূর্বিক,,,
১৮৯. আহ্বান করা হয়েছে যাকে = আহূত,,,
১৯০. ইন্দ্রিয়ের সংযম = দ্রম,,,
১৯১. ইন্দ্রজিতের স্ত্রী = প্ৰমীলা,,,,,
১৯২. ইন্দ্রের বাগান = নন্দন,,,
১৯৩. ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার = আঁষটে,,,
১৯৪. আনন্দের যোগ্য = নন্দ্য,,,
১৯৫. চিবিয়ে খাবার যোগ্য = চর্ব্য,,,
১৯৬. চেটে খাওয়ার যোগ্য = লেহ্য,,,,
১৯৭. রান্নার যোগ্য = পাচ্য,,,
১৯৮. বহনের যোগ্য = নীয়মান,,,,
১৯৯. যা বার বার দুলছে = দোদুল্যমান,,,,
২০০. যা বার বার দীপ্তি পাচ্ছে = দেদীপ্যমান,,,,,
পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ সকল বাক্য
বিভিন্ন সময় পরীক্ষা এসেছে এরকম কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরল বাক্য হলো:-
সরল বাক্য:-
১. ফরিয়াদি প্রসন্ন গোয়ালিনী,,,
২. পড়াশোনা করলে চিন্তা কী?
৩. আমি সাক্ষী চাই না।
৪. আমার নিবাস নেই ।
৫. আমার একটা বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয়েছে।
৬. কষ্টের আর শেষ নেই ৷
৭. পুলিশ আসল ছিনতাইকারীকেই ধরেছে।
৮. শিক্ষিত লোককে সবাই শ্রদ্ধা করেন ।
৯. তিনি আসলে আর চিন্তা কী?
১০.ঈদ আসলে আমরা বাড়ি যাব।
১১. অশিক্ষিত ব্যক্তিরা কুসংস্কারে আচ্ছন্ন থাকে ।
১২. তোমার কথা আজীবন মনে থাকবে।
১৩. সৎলোক কখনো মিথ্যার সাথে আপোস করে না।
১৪. অন্ধকে আলো দাও ।
১৫. দানের মন্ত্রে স্ত্রীকে সংসার চলার মতো পাওয়া যায়।
১৬. আমি যৌবনের গান গাই ।
১৭. আমার হৃদয়পটের তাম্রশাসনে তার নাম খোদাই করা আছে।
১৮. ফের আসলে সিঁধকাঠি সঙ্গে করে আসব ।
১৯. তাদের দৃষ্টিতে সামান্য বিস্ময়ের ভাব।
২০. মা ছিল না বলে কেউ তার খোঁপা বেঁধে দেয়নি।
২১. তিনি বেড়াতে গিয়ে কেনাকাটা করলেন।
২২. ছেলেটি গরিব হলেও মেধাবী।
২৩. বাগদাদের খলিফা হারুন-অর-রশীদ স্বচক্ষে প্রজাদের ২৪. ২৪. সুখ-দুঃখ দেখতেন।
২৫. এখনই না গেলে তার দেখা পাবে না ।
২৭.বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হবে।
২৮. জীবনে বহু কষ্ট করে আজ তিনি উন্নতি করেছেন।
২৯. সে যেমন কৃপণ তেমন চালাক ।
৩০. শৈশবে তার বাবা মারা যায়।
৩১. দেশপ্রেমিকরা দেশকে ভালোবাসে।
৩২. যানজট থাকায় গাড়ি চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে।
৩৩. লোকটি গরিব হলেও অতিথিপরায়ণ।
৩৪. পরিশ্রম করলে ফল পাবে।
৩৫. সমাজে পেশিশক্তির চেয়ে সৌজন্যের মর্যাদা বেশি।
৩৬. তবু না বলা কথাটা সবাই মেনে নেয়।
৩৭. সকলে মিলে সেসব গাছে জলসেচন করতে লাগলেন।
৩৮. দয়া করে সব খুলে বলেন।
৩৯. বাবা আমাকে একশ টাকা দিয়ে বাজারে যেতে বললেন
৪০. ঠিক সময় স্টেশনে না গেলে ট্রেন পাওয়া যাবে না।
৪১. মিথ্যা কথা বলে বিপদে পড়েছ।
৪২. জনগণ সচেতন নয় বলে নেতারা আরামে আছেন।
৪৩. পরিশ্রম করলে ফল পাবে।
৪৪. এখন থেকে সঞ্চয় না করলে ভবিষ্যতে বিপদে পড়বে।
আমাদের উক্ত পুষ্টি আমরা আপনাদেরকে সরল বাক্য এবং অসংখ্য এক কথায় প্রকাশের উদাহরণ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি।
আশা করি আমাদের বুঝতে পারা মাধ্যমে আপনারা অসংখ্য সরল বাক্য এবং অসংখ্য এক কথায় প্রকাশ এর উদাহরণ সম্পর্কে যথাযথভাবে জানার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন।