সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে: কোণগুলোকে বিশেষ ভাবে এমন নামে অভিহিত করা হয়।০° মাপ বিশিষ্ট কোণকে এই ভাবে শুন্য কোণ বলা হয়।এক সমকোণ বা ৯০° অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে।
একটি বৃত্তের অংশকে অথবা আবার ৯০° কোণকে সমকোণ বলে। দুইটি রশ্মি সমকোণ উৎপন্ন করে করলে এদেরকে পরস্পরের লম্ব বলে।
এক সমকোণ অপেক্ষা অনেক বড় কিন্তু এক সরলকোণ অপেক্ষা অনেক ছোট (৯০° অপেক্ষা বড় এবং ১৮০°আবার অপেক্ষা ছোট) কোণকে স্থূলকোণ বলে।একটি বৃত্তের অংশকে আবার(১৮০° বা π রেডিয়ান) এক সরলকোণ বলে।
এক সরলকোণ অপেক্ষা অনেক বড় কিন্তু দুই সরলকোণ অপেক্ষা অনেক ছোট (১৮০° অপেক্ষা বড় আবার ৩৬০° অপেক্ষা ছোট) কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।
সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে
এক সমকোণ অথবা আবার ৯০° অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে।যেসকল কোণের মান সমান ভাবে তাদেরকে সর্বসম কোণ বলে। কোণের মান বাহুসমুহের দৈর্ঘ্যের নানা ভাবে উপর নির্ভর করে না। যেমন: সকল সমকোণ এর এমন মান সমান।
একটি কোণ হতে ৯০°(অথবা π) এবং বিয়োগ বা যোগ করতে হবে যতক্ষণ না তাই এমন ভাবে এই পর্যন্ত এর মান সূক্ষ্মকোণ হয়।
আবার কোনটির মান সূক্ষ্মকোণ হলে ও সেই সূক্ষ্মকোণকে প্রসঙ্গ কোণ বলে। যেমন: ১৫০° কোণের এমন ভাবে প্রসঙ্গ কোন ৩০°।
আরো পড়ুন: রেখাংশ কাকে বলে? রেখাংশের প্রকারভেদ
সূক্ষ্মকোণ এর বৈশিষ্ট্য
সূক্ষ্মকোণের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণের আবার অনেক আগে সূক্ষ্মকোণ কি তা জানা দরকার। সূক্ষ্মকোণ হলো এক একটি সমকোণ অপেক্ষা ছোট কোণ। অতএব আবার সূক্ষ্মকোণের পরিমাপ ০০ অপেক্ষা অনেক বড় এবং ৯০০ অপেক্ষা অনেক ছোট কোণ।
সূক্ষ্মকোণকে বিশ্লেষণ করলে আবার কতকগুলো সূক্ষ্মকোণ এর ভাবে বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়। যেমন হলো সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজের সূক্ষ্মকোণ থাকে তিনটি আবার স্থুলকোণী ত্রিভুজের সূক্ষ্মকোণ করে থাকে দুইটি।
সূক্ষ্মকোণ কত ডিগ্রি
সূক্ষ্মকোণের পরিমাপ ০০ অপেক্ষা অনেক বড় এবং ৯০০ অপেক্ষা অনেক ছোট কোণ।সূক্ষ্মকোণের পরিমাপ প্রায় ৯০০ অপেক্ষা কম। একটি ত্রিভুজের সর্বোচ্চ তিনটি প্রায় সূক্ষ্মকোণ থাকতে পারে।
সূক্ষ্মকোণের পরিমাপ সংক্রান্ত ০০ অপেক্ষা বড় হয়। সূক্ষ্মকোণের পূরক কোণ উৎপন্ন একটি সূক্ষ্মকোণ হয়।
সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে
এক সমকোণ অপেক্ষা বড় আবার কিন্তু এক সরলকোণ অপেক্ষা ছোট (৯০° অপেক্ষা বড় ও ১৮০° অপেক্ষা ছোট) কোণকে এই স্থূলকোণ বলে।
সূক্ষ্মকোণের অনুরূপ কোণ উৎপন্ন একটি সূক্ষ্মকোণ হয়।সূক্ষ্মকোণের একান্তর কোণ থেকে একটি সূক্ষ্মকোণ হয়।
সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে চিত্র সহ
সুতরাং, চুড়ান্তভাবে স্থূলকোণকে এমন ভাবে সংজ্ঞায়িত করলে দাড়ায়, এক সমকোণ বা ৯০° অপেক্ষা অনেক বড় এবং দুই সমকোণ বা ১৮০° অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।
তিনটি ভিন্ন পরিমাপের এমন কোনো স্থুলকোণ চিত্রতিনটি ভিন্ন পরিমাপের জন্য স্থুলকোণসূক্ষ্মকোণের বিপ্রতীপ কোণ এক একটি সূক্ষ্মকোণ হয়।
আরো পড়ুন: সমবাহু ত্রিভুজ কাকে বলে?
সূক্ষ্মকোণ কি
৯০° অপেক্ষা বড় এবং ১৮০° অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে এই স্থুলকোণ বলে। অন্যভাবে বললে,আবার এক সমকোণ অপেক্ষা অনেক বড় এবং দুই সমকোণ অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে এই স্থুলকোণ বলে।
আবার স্থূলকোণকে আবার আরেকভাবে সংজ্ঞায়িত করলে দাড়ায়, সমকোণ অপেক্ষা অনেক বড় এবং সরলকোণ অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে এই স্থূলকোণ বলে।
সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ কাকে বলে
স্থূলকোণী ত্রিভুজের এক একটি স্থূলকোণ থাকে। স্থুলকোণী আবার ত্রিভুজ ব্যতীত আরও যেসব ত্রিভুজ রয়েছে তাই সেসব ত্রিভুজের কোনো স্থূলকোণ থাকতেও পারে না।
চিত্রে, OB রশ্মির O বিন্দুতে এমন OC রশ্মি মিলিত হয়ে আবার∠BOC উৎপন্ন করেছে। আবার অন্যদিকে, OB রশ্মির O বিন্দুতে OD রশ্মি মিলিত হয়ে ∠BOD ও উৎপন্ন করেছে।
০ কি সূক্ষ্মকোণ
০° মাপ বিশিষ্ট কোণকে এই জন্যে শুন্য কোণ বলা হয়।এক সমকোণ বা ৯০° অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে এই সূক্ষ্মকোণ বলে। একটি বৃত্তের 14 অংশকে আবার ৯০° কোণকে সমকোণ বলে ।
এক সমকোণ অপেক্ষা বড় কিন্তু আবার অন্য দিকে এক সরলকোণ অপেক্ষা ছোট (৯০° অপেক্ষা অনেক বড় এবং ১৮০° অপেক্ষা অনেক ছোট) কোণকে স্থূলকোণ বলে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, এক একটি স্থূলকোণ বলতে এমন কিছু নিদির্ষ্ট কোনো কোণকে বুঝায় না। বরং, এমন কোনো স্থূলকোণ বলতে ৯০০ অপেক্ষা বড় এবং ১৮০০ হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: প্রবৃদ্ধ কোণ কাকে বলে
সূক্ষ্ম কোণ কত ডিগ্রি?
এক সমকোণ অপেক্ষা অনেক বড় কিন্তু এক সরলকোণ অপেক্ষা অনেক ছোট (৯০° অপেক্ষা বড় ও ১৮০° অপেক্ষা ছোট) কোণকে স্থূলকোণ বলে।
সমকোণ বলতে কি বুঝায় ?
এক সমকোণ বা ৯০° অপেক্ষা অনেক ছোট কোণকে এই সূক্ষ্মকোণ বলে। একটি বৃত্তের 14 অংশকে বা ৯০° কোণকে সমকোণ বলে।
সূক্ষ্মকোণ বৈশিষ্ট্য কি কি?
স্থুলকোণের বাস্তবভিত্তিক এমন একটি উদাহরণ হলো:এই একটি এনালগ ঘড়িতে যখন আবার ঠিক ৪টা বাজে, তখন ঘড়ির আবার ঘণ্টার কাটা ও মিনিটের কাটার মধ্যে এক একটি স্থূলকোণ তৈরি হয়।
গণিত সমকোণ কাকে বলে
দুইটি সরলরেখা একে অপরকে নানা ভাবে ছেদ করলে সন্নিহিত কোণ দুইটি পরস্পর সমান হলে,এবং তারা উভয়েই সমকোণ। যে সরলরেখাগুলো সমকোণ ভাবে গঠন করে সেই দুটি রেখাকে এই ভাবে পরস্পরের লম্ব বলে। ১১ এবং ১২নং সংজ্ঞায় এমন ভাবে সূক্ষ্মকোণ।