শিক্ষা

সমাজ বিজ্ঞানের জনক কে | অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন

সমাজ বিজ্ঞানের জনক: মানুষ সামাজিক জীব এবং মানুষ সামাজিকভাবে দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। তাছাড়া মানুষের সামাজিক পরিচয় একটি অন্যতম পরিচয় হিসেবে সমাজতান্ত্রিকভাবে বহন করে। 

মানুষকে সমাজবিজ্ঞানের জনক এবং সমাজের এই ধার অব্যাহত রাখার জনক সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। 

  • সমাজবিজ্ঞানের জনক কে, কাকে সমাজ বিজ্ঞানের জনক বলা হয়, 
  • অগাস্ট কোঁৎ কে,,
  •  সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন,,
  • এ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানা প্রয়োজন। 

তাই উক্ত পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে সমাজবিজ্ঞানের জনক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার মাধ্যমে জানাচ্ছি। 

মানুষ সমাজতান্ত্রিক জীব  তাই মানুষ সামাজিকভাবে বেড়ে উঠে পরিবার থেকে এবং সমাজ থেকে বিশেষ কিছু শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে। 

এছাড়াও মানুষ তাদের প্রয়োজনে যে যে আশেপাশের মানুষ অথবা সামাজিক জীবগুলোকে পাশে পাচ্ছে তাদের সম্পর্কে মানুষের ধারণা এবং সমাজতান্ত্রিকভাবে সম্মান শ্রদ্ধা আর কিছু ভালো সম্পর্কের মাধ্যমে চলে যাওয়া বা চলমান এই সম্পর্কের গুরুত্বের দিক দিয়ে ভাবতে গেলে গোড়া থেকে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। 

আরো পড়ুন: ব্যাকটেরিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রথমেই জানতে হবে সমাজ কি সমাজ কাকে বলে সমাজবিজ্ঞান কি সমাজবিজ্ঞান কে রচনা করেছেন কেন রচনা করেছেন ইত্যাদি সম্পর্কে সকল তথ্য।

একজন মানুষ হিসেবে এবং সামাজিক জীব হিসেবে এছাড়া ও পরীক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশ্নবোলক ভাবে আসতে পারি এসব দিক লক্ষ্য করে এ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। 

 সমাজ বিজ্ঞানের জনক কে?

সমাজ বিজ্ঞানের জনক হলেন অগাস্ট কোঁৎ,হলেন একজন ফরাসি দর্শনার। 

এছাড়াও তিনি সমাজতাত্ত্বিক প্রশ্ন সমুহের উপর বিস্তারিত বিশ্লেষণ করেন এবং মানব সমাজ  সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পর্কে আলোচনা করেন। 

তার মতে, সমাজকে পরীক্ষা করতে হলে- সমাজের ব্যবহারকারীদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সমাজের কার্যকৃত কথা ও নির্দেশক নির্ণয় করতে হবে। 

তার এই ধারণাটির মাধ্যমে তিনি বিশেষভাবে প্রভাবশালী সমাজ বিজ্ঞান নামক বিষয়বস্তু ভিত্তি করে সকলের সামনে সমাজ বিজ্ঞানকে উন্মোচিত করেন। 

ফলে, অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। 

আরো পড়ুন: আল আকসা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?

অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন?

অগাস্ট কোঁৎ কে,,

সমাজ বিজ্ঞানের জনক বলা হয় কারণ –

ক্ষেত্রে তিনটি কারণ রয়েছে যেগুলো হলো:-

১. অগাস্ট কোঁৎ হলেন,, 

এমন একজন বিখ্যাত ব্যক্তি যিনি সর্বপ্রথম সমাজ চিন্তাকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে রূপদান করান এবং রূপদান করার পরিকল্পনা অংকন করেন। 

২.  ‘Sociology’ প্রত্যয় ব্যবহারের মাধ্যমে,,

অগাস্ট কোঁৎ-

সমাজ বিজ্ঞানের যে সকল ভিত্তি ভূমির রচনারকৃত রয়েছে সেগুলো রচনা করেছেন একটি স্বতন্ত্র বিজ্ঞান হিসেবে। 

৩.  অগাস্ট কোঁৎ,,, সমাজ বিজ্ঞান এবং একটি চিন্তা ধারণা সৃষ্টি করেছেন এবং ইহার মাধ্যমে সমাজবিজ্ঞানকে সকলের সামনে উন্মোচিত করেন যার ফলে বিজ্ঞানের আজ একটি সুপ্রতিষ্ঠিত শাখা তৈরি হয়েছে। 

সমাজ বিজ্ঞানের জনক কে | অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন
সমাজ বিজ্ঞানের জনক কে | অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন

সমাজ বিজ্ঞানের প্রশ্ন উত্তর

১. কাকে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়? 

= অগাস্ট কোঁৎ কে।

২. সমাজ বিজ্ঞান কাকে বলে? 

= সমাজ সম্পর্কে এবং মানব আচরণ সম্পর্কে বিজ্ঞানী যে শাখায় পাঠদান গবেষণা ও আলোচনা করা হয় তাকে সমাজবিজ্ঞান বলে। 

৩. সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কে ম্যাকাইবার কোন সংজ্ঞা দিয়েছেন? 

=””” সমাজবিজ্ঞান একমাত্র বিজ্ঞান,,, 

– যা সমাজ এবং 

সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে অধ্যায়ন করে””””

৪. সর্বপ্রথম কি সমাজবিজ্ঞান পদ্ধতিটি ব্যবহার করেছিলেন? 

= ফরাসি দার্শনিক অগাস্ট কোঁৎ।

৫. socius- উক্ত শব্দটির  অর্থ কী?

=  সঙ্গী।

৬. ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইমের সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কে কি বলেছেন? 

= তার মধ্যে সমাজবিজ্ঞান হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান। 

৭. Economy and Society,,,- গ্রন্থটি কে রচনা করেছেন? 

= সমাজবিজ্ঞানী ম্যাকাইবার। 

৮. সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কে গ্রীক দার্শনিক প্লেটো কে রচনা করেন? 

= The Republic,,,- গ্রন্থটি।

৯. The new science- গ্রন্থটি কে রচনা করেছেন.?

= ভিকো- ইতালিয়ান দার্শনিক। 

১০. সমাজবিজ্ঞানের আদি জনক কাকে বলা হয়? 

= মুসলিম দার্শনিক ইবনে খালদুন কে।

১১. সমাজ সম্পর্কে প্রাচীন মতবাদ কোনটি? 

= ঈশ্বরিক  মতবাদ। 

১২. সংস্কৃতি কি? 

= সংস্কৃতি হল সভ্যতার মূল চালিকাশক্তি। 

১৩. সম্প্রদায়ের ভিত্তি দুইটি কার মতে? 

= ম্যাকাইবারের মতে।

১৪. সমাজ নিয়ন্ত্রণের প্রধান বাহক বলা হয় কোনটিকে? 

= পরিবারকে। 

১৫.  সমাজ কাঠামোর ধারণা সর্বপ্রথম কে আর করেছিলো? 

= ইংরেজ সমাজবিজ্ঞানী হাবার্ট স্পেন্সার,,,

আরো পড়ুন: ইতিহাস কাকে বলে?

সমাজ বিজ্ঞানের বৈশিষ্ট্য

সমাজবিজ্ঞানের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 

এরকম কিছু বলছিস কেন এমনি তুলে ধরা হলো:-

১. অভিজ্ঞতা মূলক তত্ত্বের যথাযথ ব্যবহার,, 

২. গবেষণা করা,,

৩. পদ্ধতি,, 

৪. তথ্যপ্রয়োগ,, 

৫. যথাযথ পরিভাষা ব্যবহার করা,, 

৬. এছাড়াও সমকক্ষভাবে পর্যালোচনা করা, 

৭. বৃত্তি  সম্পর্কে বিস্তারিত জানা, 

৮. বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করা,, 

৯. ন্যায়পরায়ণতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা, ইত্যাদি। 

অর্থাৎ সমাজ বিজ্ঞানের বৈশিষ্ট্য সমাজের সার্বিক প্রয়াসের লক্ষ্যে বিভিন্ন ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে সমাজকে সার্বিকভাবে সেবা প্রদান করা। 

তাছাড়া সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল সমাজের প্রত্যেক মানুষের মঙ্গল কামনায় ন্যায়পরনায়তার মাধ্যমে একটি সমাজকে একটি আদর্শ সমাজ হিসেবে গড়ে তোলা, 

এখানে প্রতিটি শিশুর ন্যায়পরায়তারআর মাধ্যমে আদর্শ শিশু শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে গড়ে তুলবে নিজেদের আগামী সুন্দর ভবিষ্যৎ এবং নতুন সমাজ। 

সমাজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা
সমাজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা

সমাজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা

সমাজবিজ্ঞান হলো বিজ্ঞানের একে অন্যতম শাখা। 

যার মাধ্যমে সমাজবদ্ধ মানুষের মানুষের জীবনের সামাজিক দিক ও পারস্পারিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে নতুন এক আগামী ও সুন্দর পথচারা উদ্যোগী নেওয়ার পদ্ধতিকে সমাজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বলা হয়েছে।

এছাড়াও সমাজ বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণা অতীতকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রচলিত হয়ে আসছে। 

মধ্যে বিখ্যাত ব্যক্তি অগাস্ট কোঁৎ,,যাকে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। 

অগাস্ট কোঁৎ, সর্বপ্রথম ১৮৩৮ সালে সমাজবিজ্ঞানের রীতি নিয়ে নীতি নিয়ে আলোচনা ও গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞানের একটি শাখা 

সমাজবিজ্ঞানকে অধিষ্ঠিত করেন। 

আরো পড়ুন: ফরজ অর্থ কি

সমাজবিজ্ঞান কি একটি বিজ্ঞান

হ্যা, সমাজ বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের একটি শাখা বলা হয়। যার ফলে সমাজবিজ্ঞান হলো বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা। 

১৭৩৮ সালে সর্বপ্রথম বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা হিসেবে সমাজবিজ্ঞানের যুক্ত করানো হয়। 

সমাজবিজ্ঞান হলো মানুষের সার্বিক মঙ্গলে প্রয়াস হিসেবে একটি আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এবং সমাজের সকল রীতিনীতির মাধ্যমে সহজলভ্যভাবে ও সুস্থভাবে বেড়ে উঠার প্রক্রিয়া। 

মানুষের স্বাভাবিক জীবন প্রক্রিয়া বা জন্মগ্রহণ ইত্যাদি বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে হয়ে থাকে। এর মধ্যে বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা করা যায় যা মুখ্য। 

মানুষের জীবন জীবনের জন্মগ্রহণ করাই শেষ নয় তার জীবনে সুস্থ এবং আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পাশাপাশি একটি সমাজ এবং পরিবার মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। 

বিজ্ঞানের এই শাখাটি উন্মোচিত হওয়ার ফলে যত সম্ভব বিজ্ঞান প্রায়োগিক দিক দিয়ে ব্যবহারের মাধ্যমে জীবনের নীতিশীলতা,  আদর্শতা এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য দিকগুলোকে তুলে ধরা সম্ভব হচ্ছে। 

অর্থাৎ ফলশ্রুতিতে বলা যায় বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা হলো সমাজবিজ্ঞান।

শেষ কথা: উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে সমাজবিজ্ঞানের জনক কে সমাজবিজ্ঞানের বৈশিষ্ট্য সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ছিল, 

এবং অগাস্ট কোঁৎ কে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। 

সমাজ বিজ্ঞান সম্পর্কে যদি আপনার কোন তথ্য জানা থাকে এবং তা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে যথাযথভাবে জানতে পারেন এবং উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে সেটা কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

এছাড়াও আপনার যদি সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে বিস্তারিত আরও কোন কিছু তথ্য জানা থাকে অথবা কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে তা আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।

 আমাদের পোস্ট রিলেটেড আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :

১. সমাজতত্ত্ব মানে কি?

= বিজ্ঞানের জিনিস আছে মানুষের সমাজ বদলের বা সমাজ পরিবর্তনের আলোচনা করা হয় সেই শাখা কে সমাজতত্ত্ব বলা হয়।

২. সামাজিক সম্পর্কের বিজ্ঞান কাকে এবং কেন বলা হয়?

= সামাজিক সম্পর্কের বিজ্ঞান হচ্ছে সমাজবিজ্ঞান। 

যেখানে প্রতিটি মানুষ একে অপরের প্রতি সামাজিক একটি বন্ধনে মিতোস ক্রিয়ার মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। 

জন্য এ বন্ধনকে সামাজিক বিজ্ঞান অথবা সামাজিক সম্পর্কের বিজ্ঞান বলা হয়। 

৩. সমাজ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দাও

= শাস্ত্রে সমাজের মানুষের বোৎপত্তিগত বিশ্লেষণ, 

ধ্যান ধারণা,

 রীতিনীতি,, 

আচার-আচরণ,, 

ক্রমবিকাস ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় সেই শাখা কে সমাজবিজ্ঞান বলে। 

৪. সামাজিক চিন্তা কি?

= সমাজের প্রতিটি মানুষ উপকৃত হবে এরকম চিন্তা ধারণার মাধ্যমে সমাজের প্রতিটি মানুষের উপকার করার মাধ্যমে যে ধারণা বা কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয় সেই সকল চিন্তা ধারাকে সামাজিক চিন্তা বলে। 

৫.সমাজ বিজ্ঞানের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি কি

= সমাজ বিজ্ঞানের প্রধান বৈশিষ্ট্য সমূহ হলো:-

* অভিজ্ঞতা মূলক তত্ত্বের যথাযথ ব্যবহার,, 

*  গবেষণা করা,,

* পদ্ধতি,, 

* তথ্যপ্রয়োগ,, 

* যথাযথ পরিভাষা ব্যবহার করা,, 

* এছাড়াও সমকক্ষভাবে পর্যালোচনা করা, 

* বৃত্তি  সম্পর্কে বিস্তারিত জানা, 

* বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করা,, 

 * ন্যায়পরায়ণতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা, ইত্যাদি। 

৬.অগাস্ট কোঁৎ সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয় কেন?

=অগাস্ট কোঁৎ,

সর্বপ্রথম সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে চিন্তা দ্বারা ও বিশ্লেষণার মাধ্যমে সমাজবিজ্ঞানকে সকলে সামনে তুলে ধরেছেন তাই তাকে সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়।

৭. সমাজবিজ্ঞান হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান কে বলেছেন?

= সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইমের,,

৮. সমাজ কি কি?

= সঙ্গবদ্ধতার মাধ্যমে কোন সাধারণ উৎস অথবা উদ্দেশ্যকে পূরণ করার লক্ষ্যে সামাজিকভাবে মানুষের মানুষের সম্প্রীতির মাধ্যমে যে মিলন ঘটায় তাই সমাজ।

আরো পড়ুন: প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button