যৌন শক্তির বৃদ্ধি খাবার কি কি বিস্তারিত জানুন
দাম্পত্য জীবনে অশান্তি এবং অস্থিরতা বাড়ে: তবে এমন ভাবে বেশ কিছু পুষ্টিকর খাবার রয়েছে তাই এমন যা আমাদের শরীরে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য এমন রক্ষা করে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম কার্যকরও রাখে।
তাই এন্ড্রোক্রাইনের কাজ শরীরে ইস্ট্রোজেন এবং এই টেস্টোস্টেরন উৎপাদন করা আর এই ইস্ট্রোজেন ও আবার এই টেস্টোস্টেরন আপনার যৌন ইচ্ছা জাগানোর ক্ষেত্রেও অত্যন্ত জরুরি।
কাম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
অনেক পুরুষই যৌন শক্তি অথবা যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর উপায় খোঁজেন। শারীরিক মিলনের ক্ষেত্রে এই সঙ্গীকে সুখ দেওয়া ও সঙ্গমের মেয়াদ বাড়ানোটাই এমন ভাবে সাধারণত মূল লক্ষ্য হয়।
আবার কিন্তু যৌন সংক্রান্ত এমন কিছু সমস্যার জেরে অনেক সময়ই এই সব মানসিক ভাবে ভেঙে ও পড়েন পুরুষরা। যৌন স্বাস্থ্য অনেক ভালো রাখতে তাই কিছু সহজ কিছু নিয়ম মেনে চলা ও অত্যন্ত জরুরি।
মনে রাখতে হবে,তাই যে বিষয়গুলি এমন কিছু হৃদযন্ত্রের জন্য ভাল, আবার সেই সব বিষয়গুলি যৌন স্বাস্থ্যের পক্ষেও অনেক খুবই ভাল। তাই জেনে ও নেওয়া যাক, যৌন স্বাস্থ্য অনেক ভাল রাখার সহজ কিছু উপায়।
সক্রিয় থাকতে হবে: যৌন স্বাস্থ্য ঠিক ভাবে রাখতে সক্রিয় থাকতে হবে এবং নিয়মিত এক্সারসাইজ নানা ভাবে করতে হবে।
আর এই শরীর সুস্থ রাখতে কার্ডিওভাসক্যুলার এবং এক্সারসাইজের জুড়ি মেলা ভার। শারীরিক মিলনের ফলে এই হৃদস্পন্দন বাড়ে ও নিয়মিত এক্সারসাইজ করলে হৃদযন্ত্রের এই সব আকার ঠিকঠাক থাকে।
নিয়ম করে আবার রোজ আধ ঘণ্টা শারীরিক বৃদ্ধি কসরত করে ঘাম ঝরালে তা যেনো যৌন ইচ্ছা এবং যৌন ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়।
আরো পড়ুন: মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়
কাম শক্তি বৃদ্ধির গাছ
ডায়েটে যোগ করতে হবে এই অনেক বেশি সব শাক-সবজি এবং ফল: শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য পাতে থাকুক পেঁয়াজ-রসুন, কলা, লঙ্কার মতো এসব খাদ্যোপাদান। পেঁয়াজ ও রসুন শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য আবার দারুণ এবং রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য ও করে।
আবার পটাশিয়াম-সমৃদ্ধ নানা ভাবে ফল কলা রক্তচাপও কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই ফল প্রধান এই যৌনাঙ্গগুলির জন্য উপযোগী করে তৈরি যৌনশক্তিও বাড়াতে অনেক সহায়ক।
লঙ্কা এবং মরিচ এমন জাতীয় খাবারও দেহে রক্ত চলাচল সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে আবার এবং হাইপারটেনশন প্রদাহ কমায়।
পাতে থাকুক মাংস-সহ এই অন্যান্য খাবার: শরীরে রক্ত চলাচল সঞ্চালন বাড়াতে বেশ কিছু কিছু খাবার ডায়েটে যোগ ও করা উচিত।
তার মধ্যে অন্যতম এই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার আমাদের দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। তার জন্য খেতে ও হবে স্যামন, এই টুনা-র মতো মাছ, অ্যাভোকাডো ও অলিভ অয়েল।
এছাড়া বেশি কিছু পরিমাণে খাওয়া উচিত ভিটামিন এই বি-১ সমৃদ্ধ খাবারও। এই তালিকায় রয়েছে এমন একটি রাজমা, বাদাম, মাংস। আর খেতে হবে আবার এই ভিটামিন-বি সমৃদ্ধ ডিমও। কারণ এমন কিছু খাবার মানসিক চাপ কমায়।
ছেলেদের উত্তেজনা বৃদ্ধির উপায়
মানসিক চাপ নয়: মানসিক চাপ স্বাস্থ্য ও যৌনশক্তির উপরেও নানা ভাবে প্রভাব ফেলে। মানসিক চাপ হৃদস্পন্দন আবার এই রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। যা যৌন ইচ্ছা অথবা কামনা করে যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
এক্সারসাইজ মানসিক এমন চাপ কাটিয়ে দেয় করে আবার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্যও করে। আর মানসিক চাপের কারণে এমন একটি বাড়তে পারে ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবনের মতো এমন বদভ্যাসও।
যা সেক্সুয়াল এমন কিছু পারফরমেন্সও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তার পরিবর্তে অনেক ভালো অভ্যেস রপ্ত করতে হবে। অর্থাৎ কিছু কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং এক্সারসাইজও নানা ভাবে করতে হবে নিয়মিত।
সূর্যালোকে থাকতে হবে:এই মেলাটোনিন হরমোন ঘুমের জন্য অনেক ভাল, কিন্তু যৌন শক্তি চাহিদাও কমিয়ে দেয়।
অর্থাৎ এই মেলাটোনিন কম হলে যৌন চাহিদাও নানা ভাবে বেড়ে যায়। আর মেলাটোনিন এই উৎপাদন বন্ধ করে এমন সূর্যালোক। তাই বলা হয়, এই শীতকালে রোদ পোহালে বাড়ে এবং যৌন চাহিদা।
আরো পড়ুন: নোরিক্স ১ খাওয়ার কতদিন পর মাসিক হয়
ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ
হস্তমৈথুনের উপকারিতা: এই বিছানায় পারফরমেন্স যদি বেশিক্ষণ না-থাকলে কিছু তাই অভ্যেস করতে হবে। বিছানায় সঙ্গমের সময় মেয়াদ আরও বাড়াতে হস্তমৈথুন করলে অত্যন্ত জরুরি।
তবে এর কিছু কিছু নির্দিষ্ট পন্থাও রয়েছে। আসলে হস্তমৈথুনের উপায়ের এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব থাকে।
সঙ্গীর প্রতি মনোযোগ: সঙ্গম অথবা এই শারীরিক মিলন কখনওই একমুখী ভাবে বিষয় নয়। তাই সঙ্গীর দিকেও এইটা এক বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। সঙ্গীর যৌন চাহিদা গুলো বুঝতে হবে। যাতে সঙ্গী সঙ্গমটা উপভোগ গুলো করতে পারেন, সেদিকটাও নানা ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ: ইরেকটাইল এই ভাবে ডিসফাংশনের মতো যৌন সমস্যা হলে তা উপশম হয় করতে চিকিৎসকের পরামর্শও নেওয়া উচিত। এমন সমস্যার ক্ষেত্রে আপনাকে অনেকেই ডাক্তারের কাছে যেতে ও ইতস্তত করেন, কারণ তার ফলে সমস্যা আরও সমস্যা বাড়তে পারে। তাই সমস্যা ফেলে না-রেখে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়
শরীরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজন আবার সঠিক সময়ে সঠিক খাদ্য। ওজন কমানো এমন ভাবে সম্প্রতিককালে নিউ ট্রেন্ডের কিছুই অন্তর্গত।
যা করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবারকে অনেক বেশি দূরে ঠেলে দেয় মানুষ। এতে ওজন হয়ত কমে দেখা যায় কিন্তু সুখী দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকেও আনে।
বৈবাহিক সম্পর্ক তাই ঠিক রাখতে,এই প্রথমেই যেটা প্রয়োজন আবার তা হল মানসিক শান্তি এবং মনে মিল। দ্বিতীয় শারীরিক যৌন এমন একটি চাহিদা যথাযথ পূর্ণ করা।
অনেকেই আবার বিয়ের বেশ কিছু বছর পর এমন করে দ্বিতীয় বিষয়টি নিয়ে অনেক খুব একটা মাথ ঘামাতেও চায় না।
ফলে যৌন শক্তি অক্ষমতা দিন দিন বাড়়তেও থাকে। কিন্তু এর ফলে সাংসারিক এমন সময়ে জীবনে ঢুকে পরে অশান্তির এক কালো ছায়া। তাই আপনি যদি এই ডায়েট চার্ট সঠিক
রাখতে পারেন তাই তাহলে এই ধরের সমস্যা নেই এর থেকে দূরে সরে থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন এমন ভাবে এরজন্য পুষ্টিকর খাবার দাওয়ারই যথেষ্ট।
কলা- কলা পুষ্টি বাড়ায় শুধু তাই নয়,এইটা এক যৌন ইচ্ছা তীব্র করে। এতের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ও এই পটাশিয়াম। যা যৌন মিলনে অনেক শক্তি যোগায়।
রসুন- নারী পুরুষউভয়েরই এই রসুন খাওয়া প্রয়োজনীয়। রসুন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে আবার জননাঙ্গকে পূর্ণ সক্রিয় রাখতে এই রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা ও সর্বজন স্বীকৃত।
আরো পড়ুন: মাসিকের ব্যাথা কমানোর উপায়
মেয়েদের সেক্সে বৃদ্ধির খাবার
মধু- নারী পুরুষ উভয়কেই এমন কিছু যৌন শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩য়৪ দিন প্রায় ১ গ্রাস গরম জলে আবার ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
বিট- জননাঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নতি নানা ভাবে করতে প্রতিদন বিট খাওয়া উচিত। স্যালাডের সঙ্গে এমন কিছু নিয়ম করে বিট খেলে, ও প্রচুর নাইট্রট শরীরে প্রবেশ করবে।
চেরি- ডায়েট চাটে রাখুন এই চেরি ফল। চেরিতে প্রচুর আবার অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় এই ধমনীতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি স্বাভাবিক থাকে। কাজেই প্রতিদিন চেরি ফল খেলে পুরুষদের মধ্যে যৌনাঙ্গের উন্নত হয়।
মুরগীর মাংস- এতে প্রচুর অনেক বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে।এই চর্বি ছাড়া মুরগীর ও মাংস খেতে হবে।
কলা- কলা এই পুষ্টি বাড়ায় শুধু তাই নয়, অথবা যৌন ইচ্ছা তীব্র করে। এতের প্রচুর পরিমাণেও রয়েছে পটাশিয়াম। যা কিছু যৌন মিলনে শক্তি যোগায়।
যৌন শক্তি বৃদ্ধির খাবার কি কি
পালং শাক: পালং শাকে আছে এমন একটি প্রচুর পরিমাণ এই ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে নানা ভাবে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে।
জাপানের গবেষকদের মতে এই শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও আবার বাড়ে। পালং শাক ও আবার অন্যান্য বিভিন্ন রকম
- শাক,
- ব্রকলি,
- লেটুস,
- ফুলকপি, এবং
- বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অনেক সময় অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অনেক সময় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।
\”\”পালং শাক
রসুন: রসুনে অনেক বেশি উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া অনেক ভালো করে, এবং ঋতুস্রাব চালু করে, ও প্রস্রাব স্বাভাবিক করে,আবার এই পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে,
এবং নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, আবার এই বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী আবার গন্থর ব্যাথার উপকার ও সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগে অনেক উপকার সাধন করে।
তৈলাক্ত মাছ : তৈলাক্ত মাছে এই সব রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে এই ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ও থাকে।
যৌবন শক্তি বৃদ্ধির ঔষধের নাম
সিলডেনাফিল সাইট্রেট ওষুধের একটি সল্ট ফর্ম। এটি এক যৌন সঙ্গমের সময় লিঙ্গের গঠন এমন ভাবে বজায় রাখার জন্য পুরুষের এমন যৌনাঙ্গের মধ্যে রক্ত প্রবাহকে অনেক বৃদ্ধি করতে ব্যবহৃত হয়।
ওষুধটি লিঙ্গের মধ্যে এমন রক্ত প্রবাহকে বাড়িয়ে পুরুষদের ক্ষেত্রে মধ্যে যৌন ক্রিয়াকলাপের সময় লাগবে ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এবং এই লিঙ্গের উত্থানকে বজায় ও রাখতে সহায়তা করে।
সিল্ডেনাফিল অথবা ভায়াগ্রা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ও পুরুষদের অন্যান্য যৌন সমস্যার এই চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয় এক একটি এমন একটি ওষুধ।
এটি পুরুষদের মধ্যে এমন একটি যৌন ক্রিয়াকলাপের সমস্যা থেকে মুক্তি ও দিতে ভীষণ কার্যকর।
সেক্সে বৃদ্ধির খাবার ঔষধ
এই ওষুধটি যৌন সংক্রামিত এমন কিছু রোগের রোগীদের (এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি, গনোরিয়া ও, সিফিলিস) এমন একটি বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে না। প্রতিদিন অন্তত একবারের বেশি এটি গ্রহণও করবেন না।
একটি উচ্চ-ক্যালোরি যুক্ত আবার খাদ্যাভাস এই ওষুধের প্রভাবকে বিলম্বিত করতেও পারে। ট্যাবলেটটি ফুসফুসগত এমন একটি ধমনী হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ এই চিকিৎসার সময়ও সাহায্য করে।
ব্যবহার ন্যূনতম পর্যায়ে নানা ভাবে রাখা উচিত কারণ এটি মাথা ঘোরা, মূর্ছা যাওয়া অথবা ক্লান্তির মতো পার্শ্ব সংযোগ প্রতিক্রিয়াগুয়লিকে বাড়িয়ে তোলে।
আবার যদি আপনি হৃদরোগী হন ও গত ছয় মাসে অস্ত্রোপচার অথবা বাইপাস সার্জারি করিয়ে থাকেন তাই তবে এই ওষুধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে সাথে পরামর্শ ও করতে হবে।
কিডনি ও লিভারের রোগে ভুগতে এমন ভাবে থাকা ব্যক্তিদেরও এবিষয়ে অনেক সময় যথেষ্ট যত্নবান হতে হবে।
আরো পড়ুন: সেক্সে বৃদ্ধির খাবার কি
স্থায়িত্ব বৃদ্ধির খাবার
ডিম: ডিম সিদ্ধ হোক বা ভাজি, সব ভাবে এই ধরনের ডিম যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এক একটি খাবার।
ডিমে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা আবার শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক ও রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে কমাতে সাহায্য করে। আবার প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় এক একটি করে ডিম রাখুন। এতে অনেক সময় আপনার শরীর শক্তি পাবে এবং আবার এই যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
দুধ: যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য দুধের অনেক ভূমিকা অতুলনীয়। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের এই যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভুমিকা রাখে।
দুধ রতিশক্তি সৃষ্টি করে আবার দেহের শুস্কতা দূর করে এবং এই ধরনের দ্রুত হজম হয়ে খাদ্যের স্থলাভিষিক্ত নানা ভাবে হয়ে যায়, বীর্য সৃষ্টি করে, চেহারা লাল বর্ণকরে,এবং দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় আবার মস্তিস্ক শক্তিশালী করে।
রঙিন ফলমূল: যৌন জীবন ভালো ভাবে রাখতে হলে প্রতিদিন খাবার এমন একটি তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, ও খেজুর, কলা, এবং কমলা লেবু, তরমুজ, ইত্যাদি ফল নানা ভাবে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এমন ভাবে অত্যন্ত উপকারী। প্রায় প্রতিদিন ৫\৭টি খেজুর সকালের এমন নাস্তা হিসেবে খান এই ভাবে যৌনতায় জাদু দেখুন।
হারানো শক্তি ফিরে পাওয়ার উপায়
দ্রুত বীর্যপাত, যৌন শক্তি বাড়ান আবার এই পেনিসের ছোট বড় সমস্যা প্রভৃতি প্রশ্নগুলোর আবার এই ভাবে অধিকাংশ তরুণ-যুব সমাজের কাছও থেকে আসে।
যৌনতা সম্পর্কে এই ভাবে অনলাইন দুনিয়ায় যে ভাবে মনগড়া আরো এমন উদ্ভট তথ্য দিয়ে মানুষকে নানা ভাবে প্রতারিত করা হচ্ছে; তাতে সমস্যা এমন ভাবে না থাকলেও সমস্যার কথা বলে এই যৌন জীবনকে ভয়াবহ ভাবে ক্ষতির সম্মুখীন করছে।
যার ফলে স্বাস্থ্য এবং যৌনতার জটিল জটিল সমস্যায় এমন ভাবে আক্রান্তের হার বাড়ছেই।
যৌন শক্তি বাড়ানোর স্থায়ী এবং স্বাস্থ্যসম্মত কোন উপায় আজ পর্যন্ত বের হয় নাই। এটা সবাই এই সব প্রাকৃতিকভাবেই পেয়ে থাকে। আর বাকিটা মহান আল্লাহর ইচ্ছা।
যেহেতু যৌনতা প্রকৃতি প্রদত্ত এক আল্লাহর বিশেষ নেয়ামত সেহেতু এই প্রকৃতিগতভাবে আবার এর কিছুটা সমাধান আছে ।
শেষ কথা: যৌন অক্ষমতা নানা ভাবে দূর করতে রসুন খুব ভালো ও কাজ করে। রসুন কে ‘এই গরীবের পেনিসিলিন’ ও বলা হয়। কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক নানা হিসাবে কাজও করে।
হারানো যৌন এই ইচ্ছা ফিরিয়ে আনতে এর এমন ব্যবহার খুবই কার্যকরী। কোন এমন কিছু রোগে বা কারণে যৌন ইচ্ছা কমে গেলে, এবং সেটা পুনরুজ্জীবিত করে।
এছাড়াও যৌন ইচ্ছা অনেক বেশী হয় বা সেটা কিছু মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ আবার তার নার্ভাস সিস্টেমের অনেক ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও এই সব রসুন ভারসাম্য অনে।
প্রতিদিন প্রায় তিন থেকে চারটি রসুনের কোয়া নানা ভাবে চিবিয়ে খান। যৌন ও ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা অনেক বৃদ্ধি পাবে।
এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে এই রসুন মিশিয়েও খেলে সেটা শরীরে স্পার্ম উৎপাদন আবার এই সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে খুব কার্যকর।