ইসলামিক

মুনাফিক কাকে বলে? মুনাফিকের লক্ষণ কয়টি

মুনাফিক কাকে বলে: মহান আল্লাহ তাআলার একত্ববাদী বিশ্বাস করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য কর্তব্য। তাই প্রতিটি মুসলমানকে মুনাফিক সম্পর্কে জানতে হবে পাশাপাশি মুনাফিক কাকে বলে মুনাফিকের লক্ষণ কি

এবং কয়টি এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হবে এবং সেই সম্পর্কে মুনাফিকের যে সকল বৈশিষ্ট্য রয়েছে সেই সকল কাজ সমূহ থেকে বিরত থাকতে হবে। 

এজন্য আমরা উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে মুনাফিক কাকে বলে মুনাফিকের লক্ষণ কয়টি এই সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি জানাচ্ছি। 

মোনাফিকদের মন আল্লাতালার ঘৃণা করেন এবং তাদের সম্পর্কে মহান আল্লাহতালা বলেছেন যে মুনাফিকদের স্থান হবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে। এজন্য প্রতিটি মুসলিম কে কি কি কাজ করলে মুনাফিক হয়ে যেতে পারে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা প্রয়োজন। 

পাশাপাশি সকলকে জানতে হবে মুনাফিক কি মুনাফিক কাকে বলে মুনাফিকের সময় ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্যাদি। বিভিন্ন তথাধি জানার মাধ্যমে মুনাফিক সম্পর্কে জানতে হবে এবং মুনাফিক থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে

এবং মহান আল্লাহতালার আদেশ-নিষেধ মেনে চলতে হবে এবং ইবাদত করতে হবে। যা একজন মুমিনের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ। 

মুনাফিক কাকে বলে

যে ব্যক্তি ইসলাম চর্চা করে পাশাপাশি গোপনে বা অন্তরে আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করে না বা আল্লাহ তাআলার প্রতি কুফরি এরকম মন বা প্রকাশ পায় তাকে মুনাফিক বলে। 

তাছাড়া কুফরি হলো মূলত ইসলাম এর প্রতি অই অর্থাৎ যে ব্যক্তি ইসলামকে বিশ্বাস করে না মনে প্রানে ইসলাম কে ধরে রাখতে পারে না তবে সে ব্যক্তি যদি ইসলাম চর্জা করে বাই অন্যান্য আরো যারা ইসলামকে ভালোবাসে তাদের সঙ্গে সাধারণভাবে ইসলাম কে, 

সকলের সাথে ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রচার করে অথবা মুখে স্বীকার করে যে আমি মুসলিম ইত্যাদি তবে অন্তরে মন আল্লাহ লজ্জা লাগে বিশেষ করে না তার একত্ববাদী বিশেষ করে না ওই ব্যক্তিকে মুনাফিক বলা হয়। মুনাফিকদের স্থান জগন্যতম এবং কঠুর হিসেবে মহান আল্লাহতালা বলেছেন। 

মুনাফিকের লক্ষণ কয়টি

যারা ইসলামকে বিশ্বাস করে না বা ইসলামের রীতিনীতি মেনে চলে না তবে প্রকাশের বালক সম্মুখে ইসলামের প্রশংসা করে এবং গোপনে ইসলামকে নিন্দা করে বা ইসলামের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে তারা মুনাফিক।মুনাফিকের চরিত্রে বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যে লক্ষণগুলো থেকে মোনাফিককে ধরা যায় বা চিনতে পারা যায়। 

মুনাফিকের লক্ষণ হলো ৩ টি।

১. যখন মুখে কথা বলে তখন কারো সাথে কথা বলার ক্ষেত্রে মিথ্যা কথা বলা। 

২. কাউকে ওয়াদা দিয়ে তা পালন করে না অর্থাৎ ওয়াদা খেলাফ করে। 

৩. কারো আমানত রক্ষিত রাখলে সেই আমানতের খেয়ানত করে। 

উল্লেখিত বিভিন্ন ধরনের লক্ষণগুলো মুনাফিকের প্রধান লক্ষণ। 

মুমিন মুনাফিক ও কাফিরের বৈশিষ্ট্য সমূহ

মুমিন: যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালার নিয়ম কানুন মেনে চলে অর্থাৎ মহান আল্লাহতালা যে কাজগুলো করতে আদেশ দিয়েছেন সেগুলো করা এবং যে কাজগুলো করতে নিষেধ করছেন সেগুলো থেকে বিরত থাকে তাকে মুমিন বলা হয়।। 

মমিন ব্যক্তিগণমন আল্লাহতালার আদেশ মেনে চলুন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে ইসলামী যত বিধি নিষেধ আছে সব নিয়ম কানুন মেনে চলেন। 

মুনাফিক: মুনাফিকরা সাধারণত যখন কথা বলে থাকে তখন সর্বদা তারা মিথ্যা কথা বলে। মুনাফিকরা কারো ওয়াদা যদি দেয়া হয় তাহলে সেই ওয়াদা কখনো রাখেনা। 

মুনাফিকরা আমানতের খেয়ানত করি অর্থাৎ কেউ যদি কারো কাছে কোন রক্ষিত অর্থ সম্পদ বা অন্য কোন কিছু জমা রাখে তাহলে তারা সেই আমানতের খেয়ানত করে। 

কাফির: যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করে না মহান আল্লাহতালার একত্ববাদী বিশ্বাস করে না সেই ব্যক্তিকে কাফির বলা হয়। 

যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনালয় বা ধর্মীয় দেবতা হিসেবে পূজা করে অথবা মহান আল্লাহতালা অন্য কাউকে সৃষ্টি করতে হিসেবে মানে সেই ব্যক্তিকে বলা হয়। 

কাফিরদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো ওরা মহান আল্লাহতালার একতা বাদে বিশ্বাস করেনা বরং অন্যান্যদেরকে পূজা করে বা মহান আল্লাহতালাকে অন্য কারো সাথে তুলনা করি এরুপ।যদি কোন ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালার সাথে অন্য কাউকে তুলনা করে তাহলে সে ব্যক্তিকে কাফের বলা হয়। 

মুনাফিক ও কাফিরের বৈশিষ্ট্যসমূহ

মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য: মুনাফিকরা সাধারণত যখন কথা বলে থাকে তখন সর্বদা তারা মিথ্যা কথা বলে। মুনাফিকরা কারো ওয়াদা যদি দেয়া হয় তাহলে সেই ওয়াদা কখনো রাখেনা। 

মুনাফিকরা আমানতের খেয়ানত করি অর্থাৎ কেউ যদি কারো কাছে কোন রক্ষিত অর্থ সম্পদ বা অন্য কোন কিছু জমা রাখে তাহলে তারা সেই আমানতের খেয়ানত করে। 

কাফিরের বৈশিষ্ট্য: যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করে না মহান আল্লাহতালার একত্ববাদী বিশ্বাস করে না সেই ব্যক্তিকে কাফির বলা হয়। 

যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনালয় বা ধর্মীয় দেবতা হিসেবে পূজা করে অথবা মহান আল্লাহতালা অন্য কাউকে সৃষ্টি করতে হিসেবে মানে সেই ব্যক্তিকে বলা হয়। 

কাফিরদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো ওরা মহান আল্লাহতালার একতা বাদে বিশ্বাস করেনা বরং অন্যান্যদেরকে পূজা করে বা মহান আল্লাহতালাকে অন্য কারো সাথে তুলনা করি এরুপ।যদি কোন ব্যক্তি মহান আল্লাহ তায়ালার সাথে অন্য কাউকে তুলনা করে তাহলে সে ব্যক্তিকে কাফের বলা হয়। 

মুনাফিক কাকে বলে মুনাফিকের লক্ষণ কয়টি
মুনাফিক কাকে বলে মুনাফিকের লক্ষণ কয়টি

মুনাফিক ব্যক্তি কাকে বলে?

যে ব্যক্তি মুখে ইসলাম বলে স্বীকার করে তবে অন্তরে বিশ্বাস করে না তাকে মুনাফিক বলা হয়। তাছাড়া যে ব্যক্তির চরিত্রের মধ্যে বা কথার মধ্যে অর্থাৎ কথায় ও কাজে কোন মিল থাকেনা অর্থাৎ মুখে বলে যে সে মুসলিম তবে কাজ করে অমুসলিমের মত ইসলাম ধর্ম মানে না এরকম কাজ করে তাহলে ওই ব্যক্তিকে মুনাফিক ব্যক্তি বলা হয়। 

মুনাফিক ব্যক্তিগণ সাধারণত ওয়াদা ভঙ্গ করে তারা কথা দিয়ে কথা রাখে না। মুখে স্বীকার করে ইসলাম ধর্মকে তবে অন্তরে অবিশ্বাস করে।

যে ব্যক্তি কোণের মধ্যে রয়েছে অথবা যে ব্যক্তিগণ মন আল্লাহতালা ও তার রাসূলকে বিশ্বাস করে না অথবা মুখে বলে যে বিশ্বাস করে তবে অন্তরে বিশ্বাস করে না এরূপ ধারণা পোষণ করে তাদেরকে মুনাফিক ব্যক্তি বলা হয়। 

কোনটি মানুষকে মুনাফেক করে তোলে

যাদের মুখে মধু  মনে বিষ,,,

যারা  গিরগিটির মতো ক্ষণে ক্ষণে রং বদলায়,,,,

এ ধরনের বৈশিষ্ট্য যাদের মধ্যে রয়েছে তাদেরকে সাধারণত মুনাফিক বলা হয়। তাছাড়া এরকম কিছু সরল মুসলমান রয়েছে যাদেরকে মুনাফিকরা ব্যবহার করে তাকে কখনো কারো কল্যাণে কাজ করে না বরং তারা ইসলামের বিরোধিতা হিসেবে কাজ করে।

মুমিনদের ক্ষতি করে এবং মন আল্লাহতালা এ ধরনের লোকদের কখনো পছন্দ করেন না। মন আলাদা বলেছেন মুনাফিকদের অর্থাৎ এ ধরনের লোকদের জাহান্নামে সর্বনিম্ন স্তরে রাখা হবে। 

এছাড়াও ও আরো কিছু অভ্যাস রয়েছে বা কারণ রয়েছে যেগুলো মানুষকে মোনাফেক করে তুলে। এরকম কিছু অভ্যাস বা কর্মকান্ডের কথা নিম্নে তুলে ধরা হলো :-

১.  নামাজে অলসতা : সমাজে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা ঠিকমতো নামাজ আদায় করে না বরং নামাজ নিয়ে অলসতা করে।

২. জামাতে অংশগ্রহণ না করা: মসজিদে নামাজ পড়ে না অথবা নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে জামাতের সাথে নামাজ আদায় করে না। 

৩.দ্বিমুখী আচরণ: মানুষের সঙ্গে দ্বিমুখে আচরণ করা অর্থাৎ উপর দিয়ে বামাল লুকোমুখি বলে যে সে মুসলিম আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করি এমন আল্লাহতালার ঈমান আনে তবে অন্তরে তার প্রতি অবিশ্বাস করি এরকম ধারণা পোষণ করা। 

৪.বাচাল হওয়া: প্রয়োজন অনুসারে নয় বরং বরং প্রয়োজনের তুলনায় অধিকারে বেশি হারে কথা বলা। 

৫. অশ্লীলতা পছন্দ করা: সমাজে কিছু অশ্লীল ও খারাপ কাজে রয়েছে এ ধরনের অশ্লীল ও খারাপ সময় সঙ্গে লিপ্ত থাকা। 

৬.মিথ্যা বলা: মুখে যখন কথা বলে কথা বলার সময় মিথ্যা কথা বলা। 

৭. ধোঁকা দেওয়া: বিভিন্ন ধরনের সরল মুসলিম বা মানুষকে ধোকা দেওয়া ইত্যাদি। 

৮. ওয়াদা ভঙ্গ করা: কাউকে ওয়াদা দিয়েছে ওয়াদা ঠিকমতো পালন করতে না পারা। 

৯. আমানতের খিয়ানত: কেউ যদি কোন কিছু আমানত হিসেবে রাখতে দেয় তাহলে সে আমানতের খেয়ানত করা। 

১০. গান-বাজনায় মগ্ন থাকা: বেশি সময় ধরে গান বাজনা  অধিকাংশ ক্ষেত্রে গান বাজা ইত্যাদির পছন্দ করা এবং ইত্যাদি তে মগ্ন থাকা। 

মুনাফিকের উদাহরণ কি

১. কোন ব্যক্তি যদি কারো কাছ থেকে টাকা ধার নেই তবে সেই টাকা প্রয়োজন অনুযায়ী নেওয়ার ফলেও প্রয়োজন অনুযায়ী যখন ফেরত দিবে সে কথা বলে ফেরত দিতে না পার অর্থাৎ মিথ্যা কথা বলা। মিথ্যা বলা মহাপাপ তবে মুনাফিকদের প্রধান অন্যতম চরিত্র বা বৈশিষ্ট্য হলো তারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে। 

২. কোন ব্যক্তি যদি অন্য কোন একজন ব্যক্তির কাছে কোন টাকা বা অন্যান্য যে কোন অর্থ সম্পত্তি জমা রাখে তবে ওই ব্যক্তি যদি ওই জমাকৃত অংশ নষ্ট করে ফেলে ভাবে করে ফেলে অর্থাৎ আমানতির খিয়ানত করিবে তাহলে সেই ব্যক্তির মধ্যে মুনাফিকের চরিত্র বিদ্যমান থাকা এটি একটি মুনাফিকের চরিত্রের উদাহরণ। 

৩. যখন কারো সঙ্গে কথা বলি তখন সে ক্ষেত্রে অর্থাৎ কথা বলার ক্ষেত্রে সর্বদা মিথ্যা কথা বলা মুনাফিকদের উদাহরণ। 

আরো পড়ুন: তাজবিদ কাকে বলে

নেফাক শব্দের অর্থ কি?

নেফাক, শব্দটি হলো মূলত একটি আরবি শব্দ। তবে নেফাক এই শব্দটির অর্থ হলো : ভন্ডামি, কপটতা, দ্বিমুখী,  নীতি ইত্যাদি। 

ইসলামী পরিভাষায় যদি বলা হয় তাহলে হয় অন্তরে কুফুরি গোপন রেখে মুখে যদি কোন ব্যক্তি ঈমানের কথা স্বীকার করে এবং লোক দেখানোর জন্য সে মুসলিম প্রকৃত মমিন এরকম ভাবে স্বীকার করে থাকে তাহলে ওই ব্যক্তি ব্যক্তির এ কাজকে নেপাক বলা হয়  

এবং এ ধরনের নেটওয়ার্ক জাতীয় কাজ যারা করে থাকেন তাদেরকে মুনাফিক বলা হয়। মহান আল্লাহতায়ালা পবিত্র কুরআনের একটি আয়াতের অর্থে বলেছেন যে যারা মুনাফিকের কাজে লিপ্ত তাদেরকে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে রাখা হবে।

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা মুনাফিক সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি যেমন –

মোনাকে কাকে বলে মুনাফিকের চরিত্র কেমন মুনাফিকের লক্ষণ সময় ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে আপনি মুনাফিক সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

এছাড়াও মুনাফিক সম্পর্কে আপনার যদি কোন তথ্য জানা থাকে তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন এবং যদি জানার মাধ্যমে যথাযথভাবে বিস্তারিত জানতে পারেন এবং উপকৃত হতে পেরে থাকেন, তবে অবশ্যই তা আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

আমাদের পোস্টের সাথে রিলেটেড রয়েছে এরকম কিছু প্রশ্নের উত্তর নিচে দেয়া হলো:-

১.মুনাফিক ব্যক্তি কাকে বলে

= যে ব্যক্তি মুখে ইসলামকে বিশ্বাস করে তবে অন্তরে অবিশ্বাস করি এরকম ব্যক্তিদেরকে মুনাফিক বলে। 

২. কোনটি মানুষকে মুনাফেক করে তোলে

= যদি কোন ব্যক্তি কথা বলার সময় মিথ্যা কথা বলে এবং ওয়াদা ভঙ্গ করে এবং মুখে স্বীকার করে মন আল্লাতালাকে তবে অন্তরে অবিশ্বাস করে এরকম বৈশিষ্ট্য থাকে তাহলে ওই মানুষকে মোনাফেক করে তোলে। 

৩. মুনাফিকের উদাহরণ কি

= মোনাফেকের অন্যতম উদাহরণ হল তারা মুখে ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি বলে থাকেন অথবা ইসলাম তাদের ধর্ম এরকম বলেন তবে অন্তরে তাও বিশ্বাস করেন। 

৪. নেফাক শব্দের অর্থ কি?

= কপটতা,,ভন্ডামি, দ্বিমুখী, নীতি,  ইত্যাদি। 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button