মুদ্রাস্ফীতি কি? মুদ্রাস্ফীতি অর্থনৈতিক প্রভাব
হঠাৎ করে যদি কোন পণ্যের দাম অর্থনৈতিক অবস্থা তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেড়ে যায় অথবা প্রয়োজন ও প্রয়োজনের তুলনায় ওদের পরিমাণ টাকার ব্যবস্থা রয়েছে বা অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নতি থাকা সত্ত্বেও যদি কোন পণ্যের চাহিদা তুলনায় তা পাওয়া দুর্লভ হয়ে যায় তাহলে সেই ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতির ঘটে।
এছাড়াও মুদ্রাস্ফীতির ব্যপার আরো বেশ কিছু কারণ রয়েছে, সকল কারণ বিবেচনার ক্ষেত্রে প্রথমে মূল্যে কাকে বলে এবং এ সম্পর্কে প্রভাব কারণ বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।
পরবর্তীতে নির্দিষ্ট পদক্ষেপের মাধ্যমে এর সমস্যা উদঘাটন করতে হবে।
তাই প্রথমেই মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন এবং পরবর্তীতে তার সমাধান করার সর্বধিক চেষ্টা প্রয়োজন।
মুদ্রাস্ফীতি কি?
মুদ্রাস্ফীতি হলো অর্থনীতিতে একটি ব্যাপক অভিঘাত।
মুদ্রাস্ফীতি বলতে পণ্য এবং সে আবার দাম সমূহ বেড়ে যাওয়া কি বুঝায়।
অতিরিক্ত মুদ্রা সরকার হওয়ার কারণে এ ধরনের সমস্যা ঘটে থাকে।
কোন একটি স্থানে অথবা একটি দেশের যদি পন্য তুলনায় মুদ্রা সরবরাহের হার বেড়ে যায় অর্থাৎ দেশীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত মাত্রায় টাকা ছাপার তখন মুদ্রাস্ফীতি করে থাকে।
অর্থাৎ সহজ ভাষায় বলতে গেলে বাজারে পণ্যের দাম তুলনামূলকভাবে হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে তাকে মুদ্রাস্ফীতি বলা হয়।
মনে করুন, বাজারের কোন একটি পণ্যের মূল্য প্রতি কেজি ৫০ টাকা, তবে হঠাৎ করে যদি এই পণ্যের দাম তুলনামূলকভাবে 5% অথবা ১০% বেড়ে যায় তাহলে এই দাম বৃদ্ধিকে মুদ্রা স্মৃতি বলা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: Napa extend 665 mg কি কাজ করে
মুদ্রাস্ফীতি কেন হয়?
প্রদান ও নির্দিষ্ট কিছু কারণ এর কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে থাকে।
১. প্রাকৃতিক দুর্যোগ :- হঠাৎ করে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে উৎপাদন এবং সরবরাহার ব্যবস্থা যদি সংকট দেখা যায় তাহলে পন্যের দাম বৃদ্ধি পায়। বিভিন্ন রাষ্ট্রগুলোতে যুদ্ধ বা বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক সমস্যা ছাপিয়ে থাকার কারণে যদি মুদ্রা সরবরাহ বাড়িয়ে দেয় তাহলে।
২.সেবা এবং সরবরাহ :- যদি কোন পণ্যের চাহিদা বাজারে অধিকার বেড়ে যায় তবে তার সীমিত পরিমান থাকে তবে ওই সামগ্রীর দাম বেড়ে যায়। এক্ষেত্রীর মূল পণ্যের দাম বেড়ে যায় এবং পাশাপাশি জনসংখ্যার পণ্য সেবা অনুপাতে পর্যাপ্ত না থাকার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়।এয়ার একটি উদাহরণ হল, ইউক্রেনে যুদ্ধের ফলে সংগঠিত তেলের দাম বৃদ্ধি হয়েছিল।
৩. মুদ্রানীতি:- এছাড়া যদি বিভিন্ন কারণবশত সরকার টাকা-পয়সা অর্থাৎ মুদ্রা ছাপাতে শুরু করে অধিক হারে তাহলে বাজারে মুদ্রার আদিত্য দেখা দিয়ে কিন্তু জিনিসপত্রের যোগান বাড়ে না।
৪. রাজস্ব নীতি:- একটি দেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে খরচ করা হয় সেই ক্ষেত্রে বৈদেশিক ঋণ নিয়ে দেশে একে পণ্য নেয়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়া সত্ত্বেও পণ্যের মান বা পরিমাণ কিন্তু বৃদ্ধি পায় না যে কারণে সে সময় মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়।
৫.উন্নয়নমূলক কাজ:- দেশের যে অর্থনৈতিক বাজেট রয়েছে তা হঠাৎ তুলনামূলক বেড়ে গেলে অথবা কোন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড শুরু করলে সে ক্ষেত্রে অর্থের ঘাটতি দেখা দেয়। অর্থাৎ কাজের পরিমাণের তুলনায় অর্থনৈতিক অর্থাৎ মুদ্রা এর পরিমাণ কমে যায়।
আরো পড়ুন: মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায়
মুদ্রাস্ফীতি অর্থনৈতিক প্রভাব
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির যদি হঠাৎ বেশি আকারে বেড়ে গেলে বা উর্দু গতিতে এর প্রভাব বৃদ্ধি পেলে তাকে মুদ্রাস্ফীতি বলা হয়।
ছাড়াও যোগান বৃদ্ধি পেলে উৎপাদন ঠিক রেখে অর্ধের যোগান এভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার মুদ্রা সিটি সৃষ্টি হয়।
একটি মধ্যা অঞ্চলীয় দেশ এবং এর মধ্যে ইতিবাচক বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি থাকার ফলেও এই দেশটিতে মুদ্রা স্মৃতির নেতিবাচক প্রভাব লক্ষণীয়।
এছাড়াও এই মুদ্রাস্ফীতির কারণে সবচেয়ে বেশি হারে সাধারণ জনগণ ভোগ করে।
গত ডিসেম্বর এর মূল স্মৃতি অনুযায়ী দেখা যায় -৮.৭১ শতাংশ দাঁড়িয়েছে যা আর আগের মাসে তুলনায় চৌদ্দ ব্যাচের পয়েন্ট কম ছিল।
এভাবেই ক্রমান্বয়ে মুদ্রাস্ফীতির ফলে কাঁচামালের মূল্য বেড়ে যাওয়া সহজ সামগ্রী উৎপাদনের খরচ এর প্রভাব পড়ছে।
মুদ্রাস্ফতির সবচেয়ে বড় লক্ষণ এবং প্রভাব ফেলছে ক্ষতিগ্রস্ত মজুরিদের উপর এছাড়াও তা কাঁচামালের উপর বিপুল আকারে প্রভাব লক্ষণীয়।
এছাড়াও মুদ্রাস্ফীতি কারণে,, অনেক কোম্পানির মুনাফার পরিমাণ বাড়ছে আবার বেসারে তা মুনাফা পাওয়ার পাশাপাশি মুদ্রা স্মৃতির কারণে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হচ্ছে।
পাশাপাশি ব্যাংকের উৎপাদন এবং কর্মসংস্থানের আশঙ্কা কথা দিচ্ছি।
এছাড়াও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে যারা,
মূল্য স্মৃতির মাধ্যমে সাধারণ জনগণের ক্ষতি করে থাকেন এবং নিজেদের উন্নয়নের স্বার্থে।
তাই দেশের উন্নয়ন সহ যেকোনো কর্মক্ষেত্রে সর্বপ্রথম এই দিকটি খেয়াল রাখতে হবে।
আরো পড়ুন: মাসিক বন্ধ হচ্ছে না, মাসিক বন্ধ হচ্ছে না কি করব
মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উপায় কি
মুদ্রা স্মৃতি নিয়ন্ত্রণের বেশ কিছু উপায় লক্ষণীয়। এরকম কিছু উপায় এমনি তুলে ধরা হলো :-
- আর্থিক নীতি,,,,
- রাজস্ব নীতি এবং,,,,
- অন্যান্য ব্যবস্থা,,,,
- আর্থিক নীতি :-
অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধির প্রধান কারণ হলো মুদ্রাস্ফীতি।বাণিজ্যিক বিভিন্ন কর্মকান্ডের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের সুদের হার বাড়িয়ে দেয় ফলে ব্যাংক হতে ঋণ গ্রহণ ব্যয় সাধ্য হয়ে পড়ে যা জন শাস্ত্রের জন্য ক্ষতিকর একটি প্রভাব হিসেবে তৈরি হয়।
অগ্রিম দিয়েও ব্যান্ড করতে খোলা বাজারে যে সকল ঋণ পণ্য বিক্রি করা হয় এবং পাশাপাশি বিশ্ব ব্যাংকের উপর যে কেটে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাওনা মিটে যাবে মুদ্রা স্মৃতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা চলমান রাখতে হবে।
রাজস্ব নীতি : যদি হঠাৎ করে কোন ধরনের কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে তাহলে রাজনৈতিক বা রাজস্বের বিভিন্ন কর্মকান্ডে যে সকল অর্থ সমূহ বাজেট ধরা হয়েছে ঐ সকল বাজেট হঠাৎ কমিয়ে দেওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
তাছাড়া মুদ্রা সিটি এর মূল কারণ হলো বেয়াই এর পরিমাণ হঠাৎ করে অধিকারে বাড়িয়ে ফেলা।
এক্ষেত্রে সরকারি স্কুল সহ অন্যান্য সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রেখে অর্থের লাঘব গঠনে সামুদ্রিক চাহিদা রাজ করলে মুদ্রা স্মৃতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রাজস্বের একটি বড় অংশ হচ্ছে কর প্রদান করা।
বিভিন্ন পণ্য সাভার ক্ষেত্রে চাহিদা কমে সাময়িক চাহিদা কমিক দাম দস্তর হ্রাস করা এবং মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ রাখার মাধ্যমে,
মুদ্রা স্মৃতি জনতা বিভিন্ন কর্মকান্ডের বিশেষ করে চলমান এরকম বিদ্যালয় কে নতুন আয়ন করা ইত্যাদি সহ বিভিন্ন কর্মকান্ডে আর্থিক বাজেট নষ্ট করা বা ব্যয় করার ফলে এ ধরনের সমস্যা হয় তাই এ ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে।
অন্যান্য ব্যবস্থা : উৎপাদন বৃদ্ধি অথবা দাম নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে, কখনো যদি হঠাৎ আকারে মুদ্রা স্মৃতি এর সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ওই সময়, অসম্ভব উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থের লাঘব কমাতে হবে, পাশাপাশি সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট এরকম নির্দিষ্ট দামে জিনিসপত্র কিনার নির্দিষ্ট তালিকা দিতে হবে।
গরিব সাধারণ খেটে খাওয়া মজুরদের ন্যায্য মিললে যেন বিক্রয় প্রান্ত থেকে অর্থাৎ বাজার থেকে তাড়াতাড়ি প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয় করতে পারি এজন্য তাদের অর্থনৈতিক যোগ্যতা অনুযায়ী তাদেরকে বাজার করার জন্য অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাঁচামালের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া।
বৈধ পথে মুদ্রা অর্জন বন্ধ করে এবং উৎপাদন বৃদ্ধি ও সর্বোচ্চ দাম নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে যথাযথভাবে মুদ্রাস্ফীতি দূর করা সম্ভব হয়।
বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির কারণ
বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির কারণসমূহ নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো:-
১. মুদ্রা স্মৃতি বলতে বোঝায় সাধারণত বিভিন্ন পণের দাম হঠাৎ বৃদ্ধি।
২. বহি: দেশের আক্রমণ হলে হঠাৎ করে মুদ্রাস্ফীতিহ ঘটে।
৩ উৎপাদন ব্যবস্থা যদি তুলনামূলকভাবে কমে যায় শুধু উৎপাদন ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং উৎপাদন সামগ্রী উৎপাদন কমে যায় তাহলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে।
৪. নতুন টাকা ছাপালে,
৫. সুদের হারের পরিমাণ কমিয়েডিনের হাড় দুটো হঠাৎ করে বাড়ানো হয় অর্থাৎ পরিবর্তন ঘটে তাহলে।
৬. এছাড়াও জাতীয় অর্থনৈতিক ধ্বংস করলে।
৭. এছাড়াও কিছু অসাধু ব্যবসায় রয়েছে যারা নিজেদের ভালো ইনকামের জন্য বাজারে বিভিন্ন ভাবে গন্ডগোল লাগানোর মাধ্যমে বাজারে জিনিসপত্রের দাম চড়া করে ফেলে।
উল্লেখিত কারণগুলোর জন্য সাধারণত বাংলাদেশি মুদ্রাস্ফীতির ঘটে।
মুদ্রাস্ফীতির বৈশিষ্ট্য
১.ক্রমাগত হারে বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়।
২. এছাড়াও অর্থের ক্রয় ক্ষমতা যদি হঠাৎ হ্রাস পেতে শুরু করে।
৩. অনেকদিন অর্থ ব্যয়ের তুলনায় দ্রব্যের পরিমাণ যদি খুবই স্বল্প হয়।
৪. সামগ্রিক ভাবে যোগান দেয়ার ক্ষেত্রে অপেক্ষা সামগ্রী চাহিদা বৃদ্ধি যদি অধিকার হয়।
৫.মুদ্রাস প্রীতির বিনিয়োগের কারণে,
৬. উৎপাদন বৃদ্ধি সহায়ক এবং কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে যদি বিনিয়োগের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পায়,
৭. হঠাৎ যদি রাতারাতি খুব অল্প সময়ের মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বিভিন্ন পণ্যের দাম অর্থনীতিতে চরমভাবে ভারসাম্যের অবস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে বৃদ্ধি পায় তাহলে।
উল্লেখিত বিভিন্ন কারণগুলো হলো মুদ্রাস্ফীতি ঘটার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সমূহ।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি।
মূল্যস্ফীতি কাকে বলে এবং মূল্যস্ফীতির ফলে কি কি প্রভাব ফেলতে পারে এবং এর কারণসমূহ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ ইত্যাদি সম্পর্কে সকল তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি।
মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কে আপনার যেকোন ততদানে জানা থাকলে এবং তা আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরে থাকলে এবং উপকৃত হতে পারলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
আমাদের পোস্ট রিলেটেড আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. মুদ্রাস্ফীতির ফলে কি হয়?
= মুদ্রা স্মৃতির ফলে হঠাৎ বিভিন্ন পণ্যের দাম বৃদ্ধি পায়।
২. বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতির হার কত?
= ৯.৪০ শতাংশ।
৩.মুদ্রাস্ফীতি কোথায় সবচেয়ে বেশি?
= আর্জেন্টিনা তে,,
৪. স্ট্যাগফ্লেশন বলতে কি বুঝায়?
নিশ্চলতা-স্ফীতি,, যাকে ইংরেজিতে স্ট্যাগফ্লেশন বলে।
৫. মুদ্রাস্ফীতি কি কেন কিভাবে?
= মুদ্রাস্ফীতি হলো অর্থনীতিতে একটি ব্যাপক অভিঘাত।
মুদ্রাস্ফীতি বলতে পণ্য এবং সে আবার দাম সমূহ বেড়ে যাওয়া কি বুঝায়।
অতিরিক্ত মুদ্রা সরকার হওয়ার কারণে এ ধরনের সমস্যা ঘটে থাকে।
কোন একটি স্থানে অথবা একটি দেশের যদি পন্য তুলনায় মুদ্রা সরবরাহের হার বেড়ে যায় অর্থাৎ দেশীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত মাত্রায় টাকা ছাপার তখন মুদ্রাস্ফীতি করে থাকে।
৬ মুদ্রাস্ফীতি নেতিবাচক প্রভাব কোনটি?
= মুদ্রাস্ফীতির ফলে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে যায় ফলে খেটে খাওয়া সাধারণ দিনমজুর মানুষদের জন্য অল্প আয়ে অধিক দামে অল্প পরিমাণ অন্যকে না খুবই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় এবং তা একটি নেতিবাচকদের।
৭.মুদ্রাস্ফীতি কোথায় সবচেয়ে বেশি?
= আর্জেন্টিনা তে,,
৮. বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির কারণ কি কি?
* বহি: দেশের আক্রমণ হলে হঠাৎ করে মুদ্রাস্ফীতি হ
ঘটে।
*উৎপাদন ব্যবস্থা যদি তুলনামূলকভাবে কমে যায় শুধু উৎপাদন ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং উৎপাদন সামগ্রী উৎপাদন কমে যায় তাহলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে।
*নতুন টাকা ছাপালে,
*সুদের হারের পরিমাণ কমিয়েডিনের হাড় দুটো হঠাৎ করে বাড়ানো হয় অর্থাৎ পরিবর্তন ঘটে তাহলে।
*এছাড়াও জাতীয় অর্থনৈতিক ধ্বংস করলে।