শিক্ষাসমাজ

মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে? মিশ্র অর্থব্যবস্থার সুবিধা ও অসুবিধা

মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে: মিশ্র অর্থনীতি এমন একটি সিস্টেম মালিকানার করে বিভিন্ন ফর্ম ও উন্নয়ন যার বাজার নিয়ন্ত্রিত ও হয়, জাতীয় ঐতিহ্য আবার রাষ্ট্র সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সংমিশ্রনের উপর ভিত্তি ও করে তৈরি।

আজ পর্যন্ত, মিশ্র অর্থনীতি বিভাগ সবচেয়ে প্রগতিশীল ও দেশ যেখানে একটি মোড সেট করাও আছে (জাপান, যুক্তরাজ্য,এবং জার্মানি, সুইডেন, ইতালি আবার অন্যান্য) উন্নত এবং প্রদান করে জনসংখ্যা জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন সর্বোচ্চ মান।

মিশ্র অর্থনীতি এমন ভাবে (এছাড়াও সংকর বলা হয়) বাজার এই অর্থনীতির নীতি, ও পরিকল্পনা এবং এমনকি ঐতিহ্যগত এমন অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত করা ও হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, এই জাপানি “অর্থনৈতিক অলৌকিক ঘটনা” করে ভিত্তিপ্রস্তর চাষ একটি বিশেষ ঐতিহ্যগত শৈলী,এবং এদেশের আদর্শ।

জন্য মিশ্র অর্থনীতির ওপর প্রধান অংশ ঘনত্ব দ্বারা চিহ্নিতও করা উৎপাদিকা শক্তির চিঠি দিয়েছে হাতে, রাষ্ট্র নির্দিষ্ট কিছু কিছু বিশেষাধিকার নানা ভাবে প্রায়ই সরকারি সম্পদ বা গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ভাবে সম্পদ একাধিকার আছে কিনা

(ইউটিলিটিগুলি, প্রাকৃতিক সম্পদ, অনুসন্ধান ইত্যাদি। ডি)। অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হস্তক্ষেপ স্তর মোটামুটি ঠিক উচ্চ (50% নিয়ন্ত্রিত অর্থনৈতিক ও সম্পদ) এবং নিম্ন (20%) ও হতে পারে।

ইসলামি অর্থব্যবস্থা কাকে বলে

কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক পরিচালিত অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থা।[১] ইসলামি কৃষ্টি ও তামাদ্দুন সমৃদ্ধ করার যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাই হলো ইসলামি অর্থনীতি। প্রখ্যাত সমাজ কল্যাণ বিজ্ঞানী ইবনে খালদুন বলেন-এই  ইসলামি অর্থনীতি হলো বাংলাদেশ জনসাধারণের সাথে এমন সম্পর্কিত বিজ্ঞান।

মহান সৃষ্টিকর্তা এই আল্লাহর নীতি-পদ্ধতি অনুসরণে এই সৃষ্টির লালন-পালনের যাবতীয় জাগতিক সম্পদের সামগ্রিক এবং কল্যাণধর্মী ব্যবস্থাপনাই ইসলামি অর্থনীতি।

ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা কাকে বলে

১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের মাধ্য এমন ভাবে ইউরোপে পুঁজিবাদী বা ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা নানা ভাবে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থাকে মৌলিক অধিকার অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের এমন হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনাও করা হয়।

যে অর্থব্যবস্থায় সম্পদের ব্যক্তি সমূহ মালিকানা এবং ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য বিদ্যমান থাকে, কিন্তু তাকে ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা ও বলা হয়।

 এ অর্থব্যবস্থায় উৎপাদনের পরিকল্পনা উপকরণগুলোর ব্যক্তিগত মালিকানা বিদ্যমান ছিল এবং সরকারি হস্তক্ষেপ ব্যতিরেকে নানা ভাবে অবাধ দাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এমন একটি বাজারব্যবস্থা পরিচালিত হয়।

বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য

একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা (অর্থনৈতিক ক্রম) এক একটি সমাজের মধ্যে প্রদত্ত পণ্য, এবং সম্পদ বরাদ্দ এবং পণ্য এমন পরিষেবাদি বিতরণ বা একটি প্রদত্ত কোন ভাবেই ভৌগোলিক এলাকা।

এতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, নানা ভাবে সংস্থাগুলি, সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে প্রক্রিয়া এবং একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের ওপর অর্থনৈতিক কাঠামো অন্তর্ভুক্ত যা আপনার খরচ নিদর্শন সমন্বয় সাধন অন্তর্ভুক্ত।

এভাবে, আরো একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা একটি ধরনের কোনো সামাজিক ব্যবস্থা। উৎপাদন পদ্ধতি অনুসরণ একটি সম্পর্কিত ধারণা।

সমস্ত অর্থনৈতিক ভাবে ব্যবস্থার তিনটি মৌলিক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে করা হয়: কী উৎপাদন করতেও হবে, কীভাবে উৎপাদন করতে হবে আবার কোন পরিমাণে এবং উৎপাদন উৎপাদন এর মাধ্যমে  জন্য কে অর্জন করবে।

মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে মিশ্র অর্থনীতি এমন
মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে মিশ্র অর্থনীতি এমন

মিশ্র অর্থব্যবস্থার সুবিধা ও অসুবিধা

মিশ্র অর্থনীতি সুবিধা:একটি মিশ্র অর্থনীতি, অবস্থায়,এবং উত্পাদক ও ক্রেতার অর্থনীতির প্রধান এই সমস্যা সমাধানে একটা মোটামুটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কি, কিভাবে, যাদের এই জন্যে উত্পাদন করতে কত এবং জন্য”mএটা সম্ভব একত্রিত করে ও তোলে অর্থনৈতিক দক্ষতা জনসংখ্যার এমন ভাবে চাহিদার সঙ্গে, দেশের মধ্যে প্রায় সামাজিক উত্তেজনা কমে যায়।

মিশ্র অর্থনীতি – অসুবিধেও তা সত্ত্বেও, মিশ্র অর্থনীতি তার অনেক সময় অপূর্ণতা আছে। প্রথমত, এটা, যেমন এই পরিকল্পিত উল্টোদিকে, সম্পূর্ণ এমন বেকারত্ব,এবং মুদ্রাস্ফীতি, ধনী ও দরিদ্র মধ্যে আবার অত্যধিক সামাজিক ফাঁক দিয়ে যেমন নেতিবাচক ফলাফল, 

অর্জন এর পরিত্রাণ পেতে পারেন না হয়। পরিকল্পিতভাবে এই অর্থনীতি পক্ষে অতিরিক্ত পক্ষপাত এমন ভাবে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের উদ্যোগ উৎপাদন ।

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা কাকে বলে

যে অর্থব্যবস্থায় সম্পদ এবং উৎপাদনের উপাদানসমূহের ওপর সরকারি মালিকানা বজায় রাখার মত থাকে বা কোনো ব্যক্তিমালিকানার এমন অস্তিত্ব থাকে না, তাকে এই সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলে।

এ সব ক্ষেত্রে দেশের সম্পদ আবার উৎপাদনের উপাদানসমূহের এই সব মালিকানা সমগ্র সমাজ বা রাষ্ট্র নির্দিষ্ট হাতে ন্যস্ত থাকে।

সমগ্র সমাজ বা রাষ্ট্রের হাতে নানা ভাবে ন্যস্ত থাকে। সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিতে দেশ এই সব কলকারখানা, খনি, খেতখামার প্রভৃতির নানা রকমের ওপর সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় মালিকানা এমন একটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এক কথায় দেশের অনেক জনগণ বা রাষ্ট্রই হলো দেশের সব কিছু সম্পদের মালিক। 

  • সমাজতান্ত্রিক এমন কোনো অর্থনীতিতে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্র কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত একটি কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ এবং সামাজকল্যাণে উৎপাদন, বণ্টন ও ভোগ নিয়ন্ত্রিত হয়। 

তাই অনেক দেশই অর্থনৈতিক অনেক কিছু সমস্যা সমাধানে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ও গ্রহণ করে থাকে। মিশ্র অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ বেসরকারি খাতের ওপর অনেক কতগুলো কাজ ছেড়ে ও দেওয়া হয়। আবার অনেক খাতের নানা ভাবে ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ গুলো বজায় রাখা হয়। বাংলাদেশে হলো মিশ্র অর্থনীতি বিরাজমান।

আরো পড়ুন: ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

মিশ্র অর্থনীতি বলতে কী বুঝ?

মিশ্র অর্থনীতি এমন এক একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যা আবার একটি অর্থনীতির বিভিন্ন সময়ে উপাদানগুলিকে একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পিত পদ্ধতির আওতায়ও একত্রীত করে।

অর্থব্যবস্থা বলতে কি বুঝায়?

একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং (অর্থনৈতিক ক্রম) একটি সমাজেরও মধ্যে প্রদত্ত পণ্য, সম্পদ বরাদ্দ কিছু কিছু পণ্য ও পরিষেবাদি বিতরণ বা একটি প্রদত্ত কোন ভৌগোলিক এলাকা।

মিশ্র অর্থনীতির জনক কে?

অ্যাডাম স্মিথকে এই মিশ্র অর্থনীতির জনকও বলা হয়।

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলতে কি বুঝ? 

কোনো ব্যক্তিমালিকানার যেকোনো অস্তিত্ব থাকে না, তাই তাকে সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থা বলে। 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button