ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কি কি
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার: ভিটামিন ডি ধারাপ্রাপ্ত খাবারের মধ্যে সালমন, মাছ, ডিম, শুঁটকি মাছ, শীতকালে সূর্যাস্তের আলো, মুরগির মাংস এবং ভিটামিন ডি সহিত দুগ্ধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অতিরিক্ত ভিটামিন ডি ধারাপ্রাপ্ত খাবার হিসেবে শাকসবজি, ধনিয়া পাতা, কোলারবি, মাশরুম, কোসলা, লুণ্ঠি এবং কিশমিশ উল্লেখযোগ্য।
এছাড়াও, ভিটামিন ডি সহিত ফলমূল যেমন কিউয়া, পোমেগ্রেনেট, অর্যাঞ্জ, লেমন এবং আম ও ভিটামিন ডি অধিক হিসেবে মনে হতে পারে।
অতিরিক্ত ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার হিসেবে অতএব, স্যার্ডিন, ক্যাভিয়ার, হিঙ্গ, সোয়ামি, টুনা, ব্রোকলি, গোলমরিচ, চিকেন লিভার, ওয়ালনাট, আলমন্ড, এবং ফোর্টিফাইড খাদ্য পণ্যগুলি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন ডি ধারাপ্রাপ্ত খাবার তালিকা যোগ করতে গিয়ে, মশুর ডাল, ব্রোকলি রাব, গাজর, পেঁয়াজ, গোলপেপার, লেটুস, ছোলা, কোকোনাট মিল্ক, রিকোটা চীজ, ওয়াটারক্রেস, কলাই, আলু, বাদাম, কিসমিস, প্যাপায়া, কমলা, তুলশি পাতা,
সোয়াবিন, ওয়াটারমেলন, ফেনুগ্রিক সীড, অ্যাভোকাডো, কিউয়ানো, স্পিনাচ, লেভেন্ডার, ওয়ালফিশ, হেজেলনাট, তিল বীজ, আর সুন্দরীতম খাবারগুলি উল্লেখ করা হতে পারে।
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কি কি
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারের মধ্যে মুখ্যভাবে মাছ, ডাল, ডুধ, ডুধ পণ্য, এবং সূর্যের আলোর কারণে তাজা প্রাকৃতিক আলোকও থাকতে পারে।
ভিটামিন ডি যুক্ত অন্যান্য খাবারে রয়েছে: যত্নের তেল, বাদাম, খাজু, মাখন, ডালিয়া, শসা বীজ, গোলমরিচ, পুদিনা, কোলার গ্রীন সবজি, ব্রোকলি, স্পিনাচ, ও ডিটারি প্রোডাক্টস।
ভিটামিন ডি ধরাতে অন্যান্য খাবারে তিনি ধরতে পারেন: কাঁচা মুরগির ডিম, মাংস, হাঁড়ির ডিম, রঙিন ফল, শসা, মূলা, সোয়ার্ডফিশ, টুনা, রহু মাছ, হিলসা মাছ, ম্যাকারেল, হিংস, বোকা শুঁটকি, সার্ডিন, পরেল, কোহিনূর, এবং চিংড়ি।
ভিটামিন ডি ধরার জন্য অতিরিক্ত খাবার হতে পারে: অস্ট্রেলিয়ান নাট, ব্রেডফ্রুট, গোলাপজাম, চীজ, কোই, শাঁকশাক, স্প্রাউটস, কিনোয়া, শীতকালীন তরল তেল, গাঁজর, পোহা, সেলারি, ও যোগুর্ত।
ভিটামিন ডি যুক্ত অন্যান্য খাবারের মধ্যে আছে: অরেঞ্জ, লেমন, কিউম্বার, ক্যাবেজ, ফুলকপি, স্ট্রবেরি, আঙ্গুর, পেঁপে, পামরাজ, কোকো, ভূট্টা, সুজি, ব্রেড, ইষ্টার এগ, এবং খোসা ও গন্ধকুলি সহ ছোট মাছের মাড়ি।
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্যের মধ্যে অনেক বিকল্প রয়েছে। ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় দুগ্ধ পণ্য (দুধ, দই), শিঁড়া মাছ, কিশমিশ,
ব্রোকলি ইত্যাদি খাবারে। ভিটামিন ডি অধিকাংশই সূর্যের আলোর মাধ্যমে তৈরি হয়, তবে মাছ, শীতল তেল, ডুগ্ধ পণ্য এবং ভিটামিন ডি সংযুক্ত খাদ্য এবং সাপ্লিমেন্টস এটি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ খাবার হিসেবে যেগুলি উল্লেখযোগ্য:
1. দুধ এবং দুধ পণ্য (দই, পানির, চিজ)
2. শিঁড়া মাছ এবং অন্যান্য মাছ
3. তাজা সবজি (ব্রোকলি, কলিফ্লাওয়ার, ক্যাবেজ)
4. কিশমিশ এবং অন্যান্য ফল
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্যের হিসেবে নিম্নলিখিত আছে:
1. মাছ (সালমন, টুনা)
2. তেল (শীতল তেল, মুস্তার্দ তেল)
3. ডুগ্ধ পণ্য
4. তাজা শাকসবজি (স্পিনাচ, কেলকাণ্ড)
5. ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্টস
এই আহারের সংযোজনে আপনি স্বাস্থ্যকর উপকারে আসা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি পাবেন।
কিছু অধিক খাদ্য জোগানের জন্য:
ক্যালসিয়াম:
1. কাঁচা শুঁটকি (কালিজি বহুল থাকে)
2. চানাচুর (এক প্রকার দুধ পণ্য)
3. সসপেন্ডেড খাদ্য (যেমন প্রিয়াপাটি এবং রাজমা)
4. মুসুর ডাল
5. ফুলকপি
ভিটামিন ডি:
1. সূর্যের আলো (রোজ সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় সূর্যের আলো অনুভূত হতে পারে)
2. মাশরুম (আগুনচুলায় কাঠিয়ে খাওয়া যায়)
3. ডুগ্ধ পণ্য (ডুগ্ধ, দই)
4. কোড লিভার অয়েল
5. সার্ডিন মাছ
এই খাবারগুলি আপনার ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি স্তর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
আবারও কিছু খাদ্য যোগানের উদাহরণ:
ক্যালসিয়াম:
1. শসা বা মুষুর ডাল
2. খেজুর
3. গোলম্বা (অজ্ঞানতায় সবাই খেতে পারেন)
4. লাউকি (বোতানিকালি বাঁচানো কদর)
5. পর্সলে (এটি লবণ এবং ফসফোরাস সহিত অনেক মিনারেল ধারণ করে)
ভিটামিন ডি:
1. সার্ডিন মাছ
2. মাশরুম (আগুনে কাঠিয়ে খাওয়া যায়)
3. গোলম্বা মাছ
4. তাজা অঙ্গুর
5. কোড লিভার অয়েল
ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ
ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ হতে পারে:
1. অস্বস্তি এবং দুবল হাড়-দাঁতের জন্য সমস্যা
2. বাড়তি অসুস্থ হৃদরোগের ঝুঁকি
3. মাংসপেশী দুর্বলতা এবং মাসিক সমস্যা
4. ডিপ্রেশন এবং থাকার চেষ্টা
5. বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হাড়-দাঁত উঁচু হয়ে আসতে পারে
6. অস্বাভাবিক ফ্যাটিগ (থাকা অবস্থা)
এই লক্ষণগুলির সাথে যদি আপনি অসন্তুষ্ট হন বা সন্দেহ করছেন, তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
অন্যান্য ভিটামিন ডি অভাবের সম্ভাবিত লক্ষণ হতে পারে:
1. *মাংসপেশী দুর্বলতা:* অসম্ভাব্য হাড়-দাঁত জন্য মাংসপেশী দুর্বল হতে পারে এবং সাধারিত কাজের জন্য ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
2. *মাংসপেশী দুক্ষতা:* ভিটামিন ডি অভাবে মাংসপেশী দুক্ষতা অনুভব হতে পারে, যা অবস্থান বা চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
3. *স্বাস্থ্যসম্মত স্নায়ুতান্ত্রিক সমস্যা:* ভিটামিন ডি অভাবে স্বাস্থ্যসম্মত স্নায়ুতান্ত্রিক সমস্যা হতে পারে, যেমন ইমিউন সিস্টেমের দুর্বলতা।
4. *মাসিক সমস্যা:* মহিলাদের মধ্যে ভিটামিন ডি অভাবে মাসিক সমস্যা হতে পারে, এটি মাসিক চক্রের অস্বাভাবিকভাবে কম হওয়ার কারণে।
এই লক্ষণগুলির সম্ভাব্য কারণ থাকতে পারে এবং এগুলির সাথে কোনও ধরণের সমস্যা অনুভব হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ভিটামিন ডি অভাবের অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণগুলি হতে পারে:
1. *হাড় ও হাড়-মাংসে ব্যথা:* ভিটামিন ডি অভাবে হাড় ও হাড়-মাংসে ব্যথা অনুভব হতে পারে, যা স্থির অথবা অবস্থানস্থ হতে পারে।
2. *অস্বাভাবিক মোড এবং অবাঞ্ছিত ওজন হারানো:* ভিটামিন ডি অভাবে অস্বাভাবিক মোড, ডিপ্রেশন এবং ওজন হারানোর সময়ে বৃদ্ধি হতে পারে।
3. *ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের ঝুঁকি:* ভিটামিন ডি অভাবের অধিক ঘটনা হতে পারে ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের ঝুঁকি।
4. *মোডলিফ্টিং সমস্যা:* কিছু গবেষণা প্রদান করে, ভিটামিন ডি অভাবের কারণে মোডলিফ্টিং সমস্যা হতে পারে।
এই সম্ভাব্য লক্ষণগুলি যদি অনুভব করা হয়, তাদের সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ভিটামিন ডি অভাবের অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণগুলি মধ্যে অন্যতম হতে পারে:
1. *চার্মিক সমস্যা:* ভিটামিন ডি অভাবে ত্বকে সমস্যা হতে পারে, যেমন চার্মিক আবষ্ট্রেকশন বা ত্বকের অবস্থানে পরিবর্তন।
2. *ক্যান্সার ঝুঁকি:* কিছু গবেষণা প্রদান করে, ভিটামিন ডি অভাবে ক্যান্সার হোনার ঝুঁকি বাড়তি হতে পারে, সাধারিত মাত্রার সাথে তুলনায়।
3. *গোটা শরীরে ব্যাথা:* ভিটামিন ডি অভাবে অস্বাভাবিক ব্যাথা হতে পারে, যা গোটা শরীরে অনুভব হয়ে আসতে পারে।
ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয়
ভিটামিন ডি এর অভাবে কিছু করনীয়:
1. সূর্যের আলোতে সময় কাটান: সূর্য আলো ভিটামিন ডি তৈরি করে, তাই রোজ সকালে সূর্যাস্তে বা সূর্যাস্তের পর কিছু সময় সূর্যের আলোতে থাকুন।
2. ভিটামিন ডি ধারণ করুন: ডীট অথবা খাবারে ভিটামিন ডি যোগ করতে চেষ্টা করুন, যেমন মাছ, ডিম, দুধ এবং ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্টস।
3. ব্যয়াম করুন: নিয়মিত ব্যয়াম করা ভিটামিন ডি অভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।
যদি সমস্যা থাকে, তাদের কাছে যাওয়ার জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
অন্যান্য করনীয়:
4. আপনার ডাইটে ভিটামিন ডির সঠিক পরিমাণ থাকতে নিশ্চিত হোন। সহায়ক খাদ্যের জন্য আপনার ডাইটে মাছ, ডিম, দুধ এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ অন্য খাবার যোগ করুন।
5. আপনি যদি ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নিচ্ছেন, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং সঠিক মাত্রা অনুসরণ করুন।
6. মেডিকেল অবস্থা বা কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা হলে অতিসত্তর জরুরি হাসপাতালে যোগাযোগ করুন। এই উপায়ে আপনি ভিটামিন ডি অভাব দূর করতে পারেন।
7. ডাইটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা অনুসরণ করুন, যেমন কিশমিশ, বীচ, ওটস, ম্যাশরুম, সোয়ামি, ওয়ালনাট, এবং কোলার্ড অইল।
8. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন এবং স্বাস্থ্যকর ঘুম পান। এটা ভিটামিন ডি নির্মাণে সাহায্য করতে পারে।
9. ডাইটে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যোগ করুন, যেমন দুধ, পনির, মুয়ারি, সয়াবিন, আদা, এবং সুজি। ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি অধিক সঠিকভাবে অসম্ভাবনীয় হতে সাহায্য করতে পারে। এই পরামর্শগুলি মানা করতে আপনি আপনার স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য পাচ্ছেন।
10. নিয়মিত চেকআপ করুন: আপনি ডাইট এবং ভিটামিন ডি স্তর সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে চেকআপ করতে ভুলবেন না।
11. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান: উচ্চ তাপমাত্রার দিনে পোষ্টিক শীতল থাকতে এবং স্বাস্থ্যকর থাকতে, প্রতিদিন প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি পান।
12. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সম্বন্ধে শিক্ষা নিন: আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে অধিক জানতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সম্বন্ধে শিক্ষা নিন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
ভিটামিন ডি ক্যাপসুল
ভিটামিন ডি ক্যাপসুল ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের সাথে পরার্মশ করা গুড়িতে বুঝি৷ আপনি কি কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা বা প্রস্তুতি অবস্থায় আছেন?
ভিটামিন ডি হলো হাইলাইট রোল প্লেতে পারে অসুস্থ অবস্থায় মানুষের জন্য। এটি হায়গ্রোক্যালসিফিরোল (D3) এবং একটি আরগ্যানিক সংযোজন হতে পারে, যা আপনার শরীরে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস স্তর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আপনি যদি কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা বা ডাক্তারের পরামর্শ নিতে চান, তাদের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন ডি হলো ফোকাস থাকতে, হাড়-মাংসের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে, এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। যেকোনো মূল্য দেখতে অথবা ব্যবহারে আগে, ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা শুরু করতে ভুলবেন না।
ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি
ভিটামিন ডি ধরাতে যোগদান করা হওয়া কিছু শাকসবজি মধ্যে রয়েছে, যেমন ছোলা, মুষ্টকোলা, পালং শাক, স্পিনাচ ইত্যাদি। তাদের নিয়মিত অংশগ্রহণ করতে ভিটামিন ডি সাধারিত অর্থে প্রাপ্ত করা সম্ভব।
অন্যান্য ভিটামিন ডি ধরাতে যুক্ত কিছু শাকসবজি হলে তাদের মধ্যে ব্রোকলি, ক্যাবেজ, ক্যারট, রমেন সালাড, কোলার্ড গ্রীনস ইত্যাদি রয়েছে। এই সব শাকসবজি একটি সুস্থ খাদ্য পরিসের অংশ হিসেবে ভিটামিন ডি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
ভিটামিন ডি ধরাতে আপনি সহজেই মাছ, মাংস, ডিয়েরি পনির, ডেয়রি প্রোডাক্টস (যেমন দুধ, ডয়াইরি), আণ্দাজে ২০ মিনিট সূর্যের আলোতে থাকতে পারেন, যা ভিটামিন ডি সৃষ্টি করে। এছাড়াও, আপনি ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্টস নিয়ে মহান প্রমাণ নিতে পারেন, তবে এটি শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শে সাপ্তাহিক বা মাসিক সূচিত হবে।
অদ্ভুত! ভিটামিন ডি ধরাতে আপনি প্রতিদিন খাবারে যোগ করতে পারেন মধ্যপ্রাচীন কলকাতার মুখোশ কচু, টুনা, সার্ডাইন মাছ, ওয়ার্টারক্রেস মাছ ইত্যাদি। এছাড়াও, দুধ ও দুধ প্রস্রাবণ পণ্য, ক্যুর্ড, এগুলি ও আপনার ভিটামিন ডি সুপ্লাই বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ভিটামিন বি যুক্ত খাবার
ভিটামিন বি পাওয়া যায় মোটামোটি সব ধরণের মাংস, মাছ, ড্যাইরি পণ্য, সবজি, ফল, ডাল, ও পুরানো গোধূলি থেকে। আপনি হাঁটুর চারপাশে চিংড়ি বা কাঁচা মাছ, সোয়া মাছ, পুলট্রি, মাংস, ডাল, সোয়ার চাল, শাকসবজি, ফল, ও দুধ খেতে পারেন যা ভিটামিন বি সর্ম্পকে উত্তেজনা দেয়।
অবশ্যই! ভিটামিন বি পাওয়া যায় এই খাবারে:
1. *মাংস:* গরুর, মুরগির, মোটনের মাংস ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
2. *মাছ:* মাছের মাংস, এবং মাছের তেলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়।
3. *ডাইরি পণ্য:* দুধ, দই, পানির, চিজের মধ্যে ভিটামিন বি থাকে।
4. *শাকসবজি:* পালং শাক, স্পিনাচ, ব্রোকলি, বেগুন, লাউ ইত্যাদি শাকসবজি এবং ফলে ভিটামিন বি পাওয়া যায়।
5. *ডাল এবং অখাদ্যপণ্য:* ডাল, ছোলা, কিশমিশ, অখাদ্যপণ্যে ভিটামিন বি থাকে।
এই খাবারগুলি আপনার শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
অবশ্যই! ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবারের চেয়ে অন্যান্য কিছু খাবার হলো:
6. *অটমেল:* অটমেল একটি ধানের প্রকার, যা ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
7. *নাটক:* নাটকে ও ছোলার মধ্যে ভিটামিন বি থাকতে পারে।
8. *কাজু ও বাদাম:* কাজু ও বাদামে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন বি আছে, এবং এগুলি একটি সুস্থ নাড়িতে সাহায্য করতে পারে।
9. *হোয়াটমেলন:* হোয়াটমেলন একটি ধানের পণ্য, যা ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
10. *ইয়াস্ট:* ইয়াস্ট মোটা বিড়ি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়, এবং এটে ভিটামিন বি থাকতে পারে।
এই খাদ্যগুলি আপনার পূর্ণাঙ্গ পোষণে ভিটামিন বি যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
অবশ্যই! ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবারের চেয়ে অন্যান্য কিছু খাবার হলো:
6. *অটমেল:* অটমেল একটি ধানের প্রকার, যা ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
7. *নাটক:* নাটকে ও ছোলার মধ্যে ভিটামিন বি থাকতে পারে।
8. *কাজু ও বাদাম:* কাজু ও বাদামে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন বি আছে, এবং এগুলি একটি সুস্থ নাড়িতে সাহায্য করতে পারে।
9. *হোয়াটমেলন:* হোয়াটমেলন একটি ধানের পণ্য, যা ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
10. *ইয়াস্ট:* ইয়াস্ট মোটা বিড়ি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়, এবং এটে ভিটামিন বি থাকতে পারে।
এই খাদ্যগুলি আপনার পূর্ণাঙ্গ পোষণে ভিটামিন বি যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
11. *ফল:* আম, অলুবখারা, কমলা, লেবু, পিপেয়াঁ, অজুর, আঙুর, ফজি, এবং পামেলো এমন ফলে ভিটামিন বি পৌঁছায়।
12. *অংশীদারী পণ্য:* ভিটামিন বি পাওয়া যায় অংশীদারী পণ্যে যেমন শিলাজিত, রয়েল জেলি, ব্রীয়াস্ট মিল্ক ইত্যাদি।
এই খাবারগুলি মিশ্রিত ভিটামিন বি প্রদান করে এবং আপনার শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
13. *অটক্সিজেনেটেড কার্ন:* এটি মূলত সস্তা থেকে পাওয়া যায় এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ।
14. *বিয়াটামিন-বি যোগ্য সাপ্লিমেন্টস:* কিছুটা হাসপাতালের পরামর্শের পর আপনি ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্টস নিতে পারেন।
এই খাবারগুলি এবং অতিরিক্ত সাপ্লিমেন্টস একত্রে নেওয়া ভিটামিন বি স্তর বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। তবে, কোনও সাপ্লিমেন্ট নিতে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ভিটামিন ডি যুক্ত ফলের নাম
ভিটামিন ডি যুক্ত ফলের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো সূর্যের আলো, যার মাধ্যমে মানব শরীর ভিটামিন ডি তৈরি করতে পারে। অত্র ফলগুলি মধ্যে সালমন, টুনা, সার্ডিন, হিলসা, ম্যাকারেল, এগুলির মধ্যে ভিটামিন ডি থাকতে পারে।
অত্রাত্মা মধ্যে কিছু শাকসবজি যেমন কলার্ড গ্রিন, ব্রোকলি, মাষরুম, চকু, আমিনো অ্যাসিড এবং অটোমিন এক্সিড সহ ভিটামিন ডি ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।
ভিটামিন ডি ধারণের অন্যান্য উপায় হতে পারে দুগ্ধ পণ্য (যেমন দুধ, দই), অর্থক্রমে রিচ ফুড (যেমন ভ্রমরিচ), শীতকালে সূর্যের আলোকে সময় কাটানো এবং সুপারিশকৃত ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারের আরও উদাহরণ হতে পারে মুরগির মাংস, মাংসের অংশ (যেমন কিডনি), ডিয়ারি প্রোডাক্টস (যেমন চিজ, মস্তুলু), অরেঞ্জ, স্যালমন রো, হাই ভিটামিন ডি ধারণশীল খাবার।
এছাড়াও, ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট বা যোগাযোগ করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত, যাতে আপনি সঠিক মাত্রা এবং প্রয়োজনীয় হতে পারেন।
ভিটামিন ডি ধারণের জন্য অন্যান্য উপায় হতে পারে:
1. *কৃষি মৌখিক খাদ্যপণ্য*: কিছু কৃষি মৌখিক খাদ্যপণ্য, যেমন ভিটামিন ডি যুক্ত শস্য ও খাদ্য তেল, পানির মধ্যে সঞ্চিত থাকতে পারে।
2. *ভিটামিন ডি যুক্ত দ্রব্য*: অনেক খাবারে এখন ভিটামিন ডি যুক্ত থাকে, সেগুলি পৌঁছে তোলা হতে পারে মজবুতভাবে পৌঁছে তোলার জন্য খুঁজতে পারেন।
3. *ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট*: যদি খাদ্যের মাধ্যমে ভিটামিন ডি পুর্নাধিক না হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শের ভিত্তিতে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়া হতে পারে।
মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ যে, যেকোনো সুপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে এবং এর মাত্রা নির্ধারণ করার জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
ভিটামিন ডি ধারণের অন্যান্য উপায় হতে পারে:
1. *মাশরুম*: কিছু প্রকারের মাশরুম ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ থাকতে পারে, এটি খাদ্যে এবং সাপ্লিমেন্ট রূপে পাওয়া যায়।
2. *সাধারণ দুধ এবং ডেয়ারি প্রোডাক্টস*: সাধারণ দুধ এবং অন্যান্য ডেয়ারি প্রোডাক্টস ভিটামিন ডি উচ্চ পরিমাণে থাকতে পারে।
3. *কোড লিভার অযুগ্ম*: কোড লিভার অযুগ্ম একটি পুরাতাত্ত্বিক উপাদান, এটি ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য পুষ্টি তত্ত্বে ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়াও, নির্ধারণ করতে হবে যে আপনি খাদ্য থেকে যে সব খাদ্যপণ্য পাচ্ছেন তার সঠিক তথ্য পেতে হবে, যাতে ভিটামিন ডি সঠিক মাত্রায় ধারণ করা যায়।
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কোনগুলো
ভিটামিন ডি পাওয়া যায় মৌলিকভাবে সূর্যের আলো দ্বারা চরম হাঁটু, পুটকি মাংশ, মাছ, ডিয়েরি পণ্য (দুধ, ডই, চীজ), মুরগির ডিম, সার্ডিন, মাছের তেল, ওষুধ, সাপোটিন, কিউরি, এগুলি হতে পারে কিছু ভাল উৎস।
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারের নাম
ভিটামিন ডি যুক্ত খাবারের মধ্যে মুখ্যভাবে মাছ, ডিম, ছানা, দুধ এবং ছাগলের দুধ অথবা তাদের উপকরণ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
আরো পড়ুন: ভিটামিন সি জাতীয় খাবার
ভিটামিন ডি যুক্ত ফল
ভিটামিন ডি যুক্ত ফলে আপনি মাছ, ডুধ, ডাহি, অরেঞ্জ, মাশরুম, এবং সূর্যাস্তের আলো দ্বারা তৈরি হওয়া যায়।
ভিটামিন ডি যুক্ত মাছ
সামান্যভাবে, রোহু, কাতলা, ইলিশ, মাগুর, ছিলা ইত্যাদি মাছে ভিটামিন ডি পৌঁছাতে সহায়ক। এছাড়াও, সারা দিনে সূর্যের আলো পেলে এটও ভিটামিন ডি উৎপাদনের একটি উপায়।
ভিটামিন ডি 3 যুক্ত খাবার
ভিটামিন ডি 3 যুক্ত খাবারের মধ্যে মুখ্যভাবে মাছ, ডুধ, ডুধ পণ্য, সূর্যাস্তের আলো, এবং কিছু ধান্যবিশেষে তিল সহ অনেক খাবার রয়েছে।