শিক্ষা

ভিটামিন ই জাতীয় খাবার – ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন ই জাতীয় খাবার: ভিটামিন ই এর অভাবে ত্বকে সমস্যা হতে পারে, এটি চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, এবং শরীরের অন্যান্য অংশের সঠিক কাজে মাধ্যমে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অভাবের ফলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সমস্যা হতে পারে।

ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন ই অভাবে দেখা যায় এমন কিছু লক্ষণ হতে পারে, যেমন ত্বকের ভিজাবর্ধনে সমস্যা, চোখে অস্বস্তি, শরীরের সামান্য রক্তওক্ষেপের জন্য কামড়ে আসা। এছাড়া, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যের জন্য এই ভিটামিনটির প্রয়োজন হতে পারে কারণ এটি শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে এবং এটি মূল্যায়িত খাদ্যের মাধ্যমে প্রাপ্ত করা উচিত।

ভিটামিন ই অভাবে সম্পূর্ণ খাদ্য প্রণালীতে অনেকগুলি সময় লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যেমন মাথার চুলে সমস্যা, অনুসন্ধানের সময় সোজা হওয়া, শ্বাসকষ্টে সমস্যা, রক্তশালিতে সমস্যা ইত্যাদি।

ভিটামিন ই বিশেষভাবে একজন শিশুর উন্নত শারীরিক উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য সাধারিত ভিটামিন ই ধারণ করার চেষ্টা করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে ত্বক, চোখ, মাথা, হাড় ইত্যাদি সঠিকভাবে উন্নত হতে পারে।

ভিটামিন ই জাতীয় খাবার

ভিটামিন ই জাতীয় খাবারের মধ্যে বাদাম, সোয়াবিন তেল, মুরগির ডিম, ওট, এবং গাজর অথবা পালং থাকতে পারে।আপনি ভিটামিন ই বোঝতে হলে কালোজিরা, শীতেপাতা, পালং পাতা, ওটবা সোয়াবিন তেল যোগ করতে পারেন।

আপনি ভিটামিন ই পাওয়ার জন্য সহজে প্রাপ্ত খাবার হতে চাইলে, মৌরি, মাছের তেল, সুন্দরী দ্রব্যের তেল এবং কাঁচা মুস্টার্ড ওইল ব্যবহার করতে পারেন।

ভিটামিন ই যুক্ত খাবার

ভিটামিন ই যুক্ত খাবারের মধ্যে সোয়াবিন অনেক প্রসারিত রয়েছে। তাই, সোয়াবিন ধারণ করা কোন কোন খাবারগুলিতে সহজলভ্য। তেলাপোকামাছ, শয়োল, আড়ু, মুরগির ডিম, আলু, শসা, কোহড়া তেল, ওয়ালনাট, এবং সোয়াবিন-সহিত তেলের গাছবিশেষভাবে ব্যাপক পরিমাণে থাকতে পারে।

ভিটামিন ই পুরোটা খাদ্যসমৃদ্ধ একটি পরিস্থিতির জন্য প্রয়োজন তবে আপনি এটি পাওয়া যাবে এই খাদ্যগুলি থেকেঃ

  1. শসা: শসা ভিটামিন ই ধারণ করে।
  2. তেলাপোকামাছ এবং মাছের তেল: এই মাছে ভিটামিন ই থাকতে পারে।
  3. মুরগির ডিম: মুরগির ডিমে ও মুরগির মাংসে ভিটামিন ই আছে।
  4. ওয়ালনাট: ওয়ালনাটে প্রাচুর্যে ভিটামিন ই থাকতে পারে।
  5. সোয়াবিন-সহিত তেল: সোয়াবিন ধারণ করা তেলে ভিটামিন ই থাকতে পারে, যেমনঃ কোহড়া তেল, অলিভ ওয়াইল তেল।

এই খাদ্যগুলি আপনার খাদ্য তালিকা যোগ করতে পারেন ভিটামিন ই অধিক প্রাপ্ত করার জন্য।

ভিটামিন ই জাতীয় খাবার ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়
ভিটামিন ই জাতীয় খাবার ভিটামিন ই এর অভাবে কি হয়

ভিটামিন ই যুক্ত খাবার কি কি

ভিটামিন ই যুক্ত খাবারের মধ্যে তেল, বীজ, বাদাম, কিশমিশ, হিঙ, মুরগির ডিম, এবং সোয়া অল থাকতে পারে।আমন্ত্রিত! ভিটামিন ই ধারাবাহিক খাবারে পাওয়া যায় মুষ্টর্দ, কোহলা মাছ, পাম্পফিশ, শ্রীম্প, সোয়া মাছ, গাঁদা মাছ, সোয়া তেল, এবং তিলের তেলে।

অবশ্যই! ভিটামিন ই ধারাবাহিক খাবার হিসেবে কোয়া, পাকচুয়া, পেপার, পুঁটি শাক, গোলমরিচ, ব্রোকলি, ক্যাবেজ, অরগানো কালিজ সহ একেবারে বিভিন্ন শাকসবজি উল্লেখযোগ্য ভিটামিন ই সংক্রান্ত সোর্স হতে পারে।

আরো পড়ুন: প্রোটিন জাতীয় খাবার

ভিটামিন সি জাতীয় খাবার

ভিটামিন সি ধারণ করার জন্য তাজা ফল, সবজি, লেবু, কমলা, আম, স্ট্রবেরি, ক্যাপসিকাম, আমলা, পাইনাপল, ব্রোকোলি ইত্যাদি খাদ্যসামগ্রী প্রধান উৎস।

অন্যান্য ভিটামিন সি ধারণযোগ্য খাবার মধ্যে মেয়না, পপিয়া, গুয়াবা, ককোনাট ওয়াটার, ক্যান্টালুপ, আঙ্গুর, টমেটো, কোলার্ড গ্রিন ইত্যাদি রয়েছে।

ভিটামিন সি থাকা খাবারে অন্যান্য উদাহরণগুলি হতে পারে: কাওলিফ্লাওয়ার, পেপার, স্পিনাচ, কালি ফুলাও, স্ট্রবেরি, পারসলি, লাইম, অরেঞ্জ, গোলপাপা, অজ, লিমন, বেল পেপার, ব্রাসেল স্প্রাউট, পাপ্রিকা, মেয়না ইত্যাদি।

ভিটামিন সি ধারণযোগ্য আরও খাবার মধ্যে ভেজিটেবল জুস, গোসবেরি, স্ট্রবেরি জাম, পাইনাপল জুস, গোলপাপা জাম, লেমনেড, প্রজাইন জুস, গুয়াবা জাম, আমের আচার, টমেটো সস, লেবুপানি ইত্যাদি রয়েছে।

ভিটামিন সি ধারণযোগ্য অন্যান্য খাবারের মধ্যে কাজু, কিউয়ানো, পোমেগ্রেনেট, ফোস্ফরাস, বেটা-কারটিন ধারণযোগ্য শাকসবজি, মোষ্টার্ড গ্রিন, রেড ক্যাবেজ, প্যাপাইয়া, কোয়ানো, কোয়ানোপল, ওয়াটারমেলন, মাঙ্গো, লাইচি, আলমন্ড, ভেজিটেবল সুপ, আমিনো এসিড ধারণযোগ্য ফল ও সবজি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button