ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে: বাজরে পণ্য এবং সেবা বিনিময়ের প্রধান দুটি নিয়ামক গুলো হলো ব্যক্তির (বা পরিবারের) পণ্য অথবা সেবার চাহিদা এবং উৎপাদক কর্তৃক সেসবের এমন ভাবে যোগান।
কোন্ নিয়ামক (মূল্য অথবা আয় ইত্যাদি) কী ভাবে ভোগ করার তথা চাহিদার পরিমাণ প্রায় নিরূপণ করে এবং উৎপাদকের ক্ষেত্রে এভাবে কোন্ কোন্ নিয়ামক কিছু (উৎপাদন ব্যয়, সরকারি কর, বাজারের এইসব শ্রেণী বা প্রকৃতি) এই ভাবে হয় পণ্য ।
অন্য দিকে, এই ভাবে সামষ্টিক অর্থনীতি অন্তর্ভুক্ত করে “আবার অর্থনৈতিক কার্যক্রমের এইসব সবগুলোর যোগফলকে, এবং প্রবৃদ্ধি, মুদ্রাষ্ফীতি এবং বেকার সমস্যা বিষয়ক তত্বাবধান
আবার এইসব বিষয়ে সম্পর্কযুক্ত জাতীয় এমন অর্থনৈতিক নীতিসমুহ” আবার এবং ইহা সরকারি কার্যক্রম গুলো হলো (যেমন, কর স্তর পরিবর্তন) কে প্রভাবিত করে।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি কি
ব্যষ্টিক অর্থনীতি আবার ( ক্ষুদ্র অর্থনীতি) অর্থনীতির একটি এমন মৌল শাখা যাতে ব্যক্তি আবার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ভোগ এবং উপযোগ, উৎপাদন, মূল্য, এবং মুনাফা ইত্যাদির নিয়ামক গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে
বিশেষ করে লুকাস এমন সমালোচনায় বলা হয় যে,আবার বেশির ভাগ আধুনিক সামষ্টিক অর্থনীতি আবার তত্ত্বসমুহ ব্যষ্টিক অবকাঠামোর উপর প্রতিষ্ঠিত এবং- ইহা ব্যষ্টিক-স্তর আচরনের অনুমিত এর শর্তসমুহের ভিত্তি।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির পার্থক্য
ব্যষ্টিক বা (Micro) শব্দের অর্থ গুলো হল ক্ষুদ্র। অর্থনীতির যে অংশে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে এই ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলে।
পক্ষান্তরে, সামষ্টিক অথবা (Macro) শব্দের অর্থ হল বৃহৎ। অর্থনীতির যে অংশে এমন বৃহৎ বা বিশাল দিক সমূহ নিয়ে নানা ভাবে আলোচনা করা হয় তাকে এই সামষ্টিক অর্থনীতি বলে।
যেহেতু ব্যষ্টিক অর্থনৈতিক এমন ভাবে আলোচনায় অর্থনৈতির বিষয়বস্তু গুলো পৃথক ও ক্ষুদ্র দৃষ্টিকোন থেকে আলোচনা করা হয় তাই আবার তাদের মধ্যে তেমন কোন যোগসূত্র অথবা আন্তঃসম্পর্ক থাকে না।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে
ব্যষ্টিক অর্থনীতির একটি লক্ষ হচ্ছে যে এই সব, বাজার প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করা যা পণ্য এবং সেবার সম্পর্কযুক্ত মূল্য নির্ধারণ গুলো করে এবং সীমিত সম্পদের বিকল্প ভাবে ব্যবহারের জন্য বণ্টন ব্যবস্থা গুলো প্রতিষ্ঠা করে।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বাজার এর এমন ব্যর্থতাকে বিশ্লেষন করে, তাই জন্যে যেখানে বাজার দক্ষ ফলাফল ভাবে তৈরীতে ব্যর্থ হয়,আবার যেমন পূর্ণ প্রতিযোগিতার জন্য এমন ভাবে প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক শর্ত বর্ণনা।
ব্যষ্টিক অর্থনীতি কি
ব্যষ্টিক অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য অংশ গুলো এমন ক্ষেত্র সমুহ হচ্ছে সাধারণ ভারসাম্য, আবার বিচ্ছিন্ন তথ্যের বাজার, নানা ভাবে অনিশ্চয়তায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ আবার ক্রীড়াতত্ত্বের অর্থনৈতিকও ব্যবহার।
ইহা ছাড়াও ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে এই ভাবে বাজার প্রক্রিয়ার সাথে পণ্যের স্থিতিস্থাপকতা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে
বর্তমানকালে এই ভাবে অর্থনীতির আওতা অনেক ভাবে প্রসারিত। অর্থনীতির বিভিন্ন তাত্ত্বিক এবং বাস্তব ধারণাকে সম্যকরূপে উপলব্ধি করার জন্য এর অনেক বেশি বৃহৎ আওতাকে ১৯৩৩ সালে ওসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের আবার
এই অধ্যাপক রাগনার ফ্রিশ (Ragner Frisch) ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো (Micro Economics) আবার সামষ্টিক অর্থনীতি (Macro Economics) এমন ভাবে নামে দুভাগে বিভক্ত করেন।
বর্তমানে জটিল ভাবে অর্থনৈতিক সমস্যার আলোচনার ক্ষেত্রে এমন শব্দ দুটি ব্যাপক ভাবে জনপ্রিয়তা লাভ ও করেছে।
সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে
সামষ্টিক শব্দের ইংরেজি শব্দ হলো Macro এবং গ্রিক শব্দ Makros যার বাংলা অর্থ অনেক বড় অথবা সামগ্রিক (Large বা whole)।
অর্থনীতির আওতাভুক্ত যেকোনো বিষয়কে যখন এই সব সামগ্রিক বা জাতীয় পর্যায়ে বিশ্লেষণ করা হয়, তাই তখন তাকে এই সামষ্টিক অর্থনীতি বলে।
আলোচনা থেকে যে কোনো ধারণা লাভ করা যায় যে,তাই হলো সামষ্টিক অর্থনীতি পুর্ণ নিয়োগ, এবং বেকার সমস্যা, সামগ্রিক ভোগ আবার এই বিনিয়োগ সংক্রান্ত তত্ত্ব/সমস্যা,আবার অর্থের চাহিদা এবং যোগান, সামষ্টিক বন্টন ধারণা,
তাই হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, এবং মুদ্রাস্ফীতি, মুদ্রা সংকোচন,আবার মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং, বাণিজ্য চক্রের, উত্থান-পতনসহ তাই হলো অর্থনৈতিক জীবনের এমন কিছু সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মকান্ড নিয়ে আলোচনা ও করে থাকে।
আরো পড়ুন: আধুনিক অর্থনীতির জনক কে
সামষ্টিক অর্থনীতি বলতে কী বোঝায়?
সামষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থনীতির দুইটি সাধারণ মুল এমন ক্ষেত্রের একটি।
Microeconomics এর অর্থ কি?
ব্যষ্টিক অর্থনীতি অথবা ক্ষুদ্র অর্থনীতি বলে।
অধ্যাপক এল রবিন্স অর্থনীতির কি সংজ্ঞা দিয়েছেন?
অধ্যাপক এল রবিন্স সংজ্ঞা” অর্থনীতি হচ্ছে এমন একটি বিজ্ঞান যা মানবীয় আচরণ গুলো নিয়ে আলোচনা করে যেখানে অনেক অসীম অভাব ও বিকল্প ব্যবহার করার যোগ্য সীমিত সম্পদ অনেক বিদ্যমান।”
ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলতে ভোক্তা, আবার উৎপাদক এবং ফার্মের একক অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে নানা ভাবে বোঝায়। যে অর্থনীতি বৃহৎ পরিবেশে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বিষয় নিয়ে আলোচনা করে, তাই তাকে সামষ্টিক অর্থনীতি বলে।