বাণিজ্য কাকে বলে? বাণিজ্য কত প্রকার ও কি কি
বাণিজ্য কাকে বলে: একটি দেশকে সুন্দর এবং সঠিকভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাণিজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
বাণিজ্যের উপর নির্ভর করে অন্যান্য দেশের সাথে আদান-প্রদান অর্থাৎ আমদানি এবং রপ্তানি মাধ্যমে পত্রিকার টিকে থাকে। এজন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বাণিজ্যের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানাচ্ছি।
একটি দেশকে সার্বিকভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বাণিজ্য ব্যবস্থা মুখ্য বিষয়। অর্থনৈতিক বাণিজ্যকীয় কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন কার্যক্রম পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং বাণিজ্য অপরিসীম।
এজন্য প্রতিক্ষেত্রে দেশের সার্বিক পরিচালনা করার জন্য প্রতিটি দেশের নাগরিকগণ ব্যবসার উপর প্রতিষ্ঠার লাভ করে থাকে। পাশাপাশি বাণিজ্যের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশের আর্থিক মঙ্গল এবং কার্যক্রম গুলো বিশেষভাবে নির্বাচিত হয় এবং নির্ভর করে।
বাণিজ্য কাকে বলে
দুই বা ততদিক দেশের মধ্যে অথবা একটি দেশের দুইটি অথবা তার অধিক অঞ্চলের মধ্যে বিভিন্ন পণ্য বিপণন করে তাহলে সে কার্যক্রমকে বাণিজ্য বলা হয়।
বাণিজ্য কার্যক্রম অভ্যন্তরীণ অথবা বৈদেশিক হতে পারে। অর্থাৎ দেশভিত্তিকভাবে বা অঞ্চল ভিত্তিকভাবে বিভিন্ন পণ্য বিপণন করার মাধ্যমে পণ্য সমূহ আমদানি রপ্তানি প্রক্রিয়া কার্যক্রমকে বাণিজ্য বলা হয়।
বাণিজ্য শর্ত কি
কোন একটি দেশের সঙ্গে অন্য একটি দেশের অথবা অন্তর ভিত্তিকভাবে বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে কিছু শর্তসাপেক্ষ রয়েছে। তবে বাণিজ্য শর্ত হচ্ছে কোন দেশের অর্থনীতির একটি নির্দিষ্ট সময়ের উপর মোট রপ্তানি বা আমদানির আর্থিক মূল্য যে পার্থক্য রয়েছে তাকে বোঝায়।
এছাড়াও এটিকে নেট রপ্তানি বলা হয়ে থাকে তবে কখনো কখনো একে NX কর্ণধারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাৎক্ষণিক কি দেশের বাণিজ্য শর্ত বলতে ওই দেশের আমদানি এবং রপ্তানি যে হার রয়েছে বা পার্থক্য রয়েছে তাকে বোঝানো হয়।
বাণিজ্য কত প্রকার ও কি কি
বাণিজ্যকে সাধারণত ছয় প্রকারে ভাগ করা যায়। যথা:-
১.পণ্য বিনিময় বা ট্রেড
*পণ্য বিনিময় বা ট্রেড আবার দুই ধরনের –
১.অভ্যন্তরীণ বাপিস্ঠ্য
২. পাইকারি ব্যবসা খুচরা ব্যবসা
*বৈদেশিক বাণিজ্য।
১.আমদানি বাণিজ্য
২.রপ্তানি বাণিজ্য
৩.পুন:রপ্তানি বাণিজ্য
- বিমা,,,
2. গুদামজাতকরণ,,,
3.পরিবহন,,,
4.ব্যাংকিং,,,
5.বিজ্ঞাপন।
অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য কাকে বলে
যখন একটি দেশের নির্দিষ্ট আলাদা আলাদা বাণিজ্য প্রকল্পের মধ্যে অন্যের বিনিময় হয় তখন তাকে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য বলা হয়।
অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নামক একটি দেশের যদি আলাদা আলাদা দুটি বাণিজ্য ক্ষেত্র বা শাখা থাকে তাহলে আলাদা আলাদা বাণিজ্য ক্ষেত্র সমূহ একে অপরের কাছ থেকে বিনিময় করবে অথবা বিক্রি করবে তার প্রকল্প বা কার্যক্রমকে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য বলা হয়।
বাংলাদেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকাভিত্তিকভাবে যদি একটি বাণিজ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয় এবং আলাদাভাবে অন্য একটি জায়গায় কিছু এলাকাভিত্তিকভাবে বাণিজ্য গড়ে তোলা হয়
তবে অঞ্চলভিত্তিকভাবে বাণিজ্যের যে প্রকারভেদ বা ভাগ রয়েছে তাদের মধ্যে একে অপরের কাছ থেকে পণ্য বিনন অথবা পণ্যের আদান-প্রদানের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রমকে অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য বলা হয়।
বাণিজ্য বায়ু কাকে বলে
ভারতে আয়ন এর গতিবেগ এবং গতিপথ উভয়ই নিয়মিত পরিমাণে হওয়ায় প্রাচীনকালে পালতোরা জাহাজের সাহায্যে বায়ুকে কাজে লাগিয়ে এই আয়ন গোলার্ধে ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে চালানো যেত।
ফলে বায়ুর বৃদ্ধিক ভাবে অথবা বায়ু কিভাবে ব্যবহার করে আয়ন ঋত্বিকভাবে কাজে লাগিয়ে উভয় গুলার দিয়ে ক্রান্তীয় যে অঞ্চলের মধ্যে দেশগুলো রয়েছে সেগুলো সমুদ্রপথে ব্যবসা-বাণিজ্যের যে কার্যক্রম বা ব্যবসা-বাণিজ্যের পদ্ধতির তা হলো বায়ু ব্যবসা।
অর্থাৎ বায়ু কে কাজে লাগিয়ে আয়নভিত্তিকভাবে বিভিন্ন অঞ্চলের ক্রান্তীয় অঞ্চল গুলোর মধ্যে বাঘ গুলোতে সমুদ্র পথ ভিত্তিকভাবে যে বাণিজ্য কার্যক্রম চালানো যেত তাকে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়।
বৈদেশিক বাণিজ্য কাকে বলে
দুই বাতো দিক দেশ যদি একে অপরের সাথে বাণিজ্যিক ভাবে বিভিন্ন পণ্য আনন এবং বিপণন অর্থাৎ আমদানি এবং রপ্তানির মাধ্যমে ব্যবস্থাকে কার্যক্রম রাখে তাহলে তাকে বইদেশিক বাণিজ্য ব্যবস্থা বলে।
বৈদেশিক বাণিজ্য ব্যবস্থার ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সঙ্গে নয় বরং একটি দেশ এবং আলাদা ভিত্তিকভাবে অন্য যে কোন একটি দেশ বা দুইটি দেশের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করা হয়ে থাকে তাহলে সে প্রকল্প বা কার্যক্রমকে বৈদেশিক রপ্তানি বলা হয়।
রপ্তানি বাণিজ্য কাকে বলে
একটি দেশের সঙ্গে অন্য একটি দেশের বিভিন্ন পণ্য জামদানি এবং রপ্তানি হয়ে থাকে। এবং এটি বৈদেশিক বাণিজ্যের একটি অন্যতম শাখা বা অংশ।
তবে বাংলাদেশ থেকে যদি অন্যান্য এসে প্রতিবছর পোশাক রপ্তানি করা হয় তবে পোশাক রপ্তানি কার্যক্রমমূলক এই বাণিজ্য কে রপ্তানি বাণিজ্য বলা হয়।
রপ্তানি বাণিজ্য প্রকল্পে শুধুমাত্র অন্য দেশে নিজেদের দেশের পণ্য পাঠানোর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হয় এতে অন্য দেশ থেকে কোন পণ্য উক্ত দেশে আনা হয় না।
এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে বাণিজ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি।
আশা করি,
আমাদের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বাণিজ্য সম্পর্কে যে সকল তথ্য জানতে চান অথবা জানতে চেয়েছেন তা যথাযথভাবে জানতে পারবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।