বাগযন্ত্র কাকে বলে? বাগযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ও উপাদানসমূহ
বাগযন্ত্র কাকে বলে: মানুষ তো আর মনের ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করি এবং মনের ভাব প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্পষ্টভাবে বোঝার ক্ষেত্রে আলজিভ গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাগযন্ত্র কাকে বলে
মানুষ কথা বলার সময় যে যন্ত্রসমূহ অর্থাৎ যে অঙ্গসমূহ ব্যবহার করে কথা বলে সেই অঙ্গসমূহকে বাকযন্ত্র বলা হয়।
মানুষের বাকযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধনী কে ভাষা বলা হয়। অর্থাৎ ভাষা সৃষ্টির মূল ত্রন্ত বা মূল যন্ত্র হিসেবে কাজ করে বাকযন্ত্র সমূহ।
যে সকল অঙ্গ ব্যবহার করে আমরা কথা বলি এবং নানা ধরনের ধ্বনি উচ্চারণ করে থাকি সেই অঙ্গসমূহকে বাকযন্ত্র বলা হয়।
বাগযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ও উপাদানসমূহ
বাকযন্ত্রের বিভিন্ন অংশ ও উপাদান সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
- দাঁত,,,
- নাক ,,,
- আলজিভ,,,,
- মুখবিবর,,,
- কন্ঠ,,,
- তালু,,,
- ফুসফুস,,
- শ্বাসনালী,,,
- স্বরযন্ত্র,,,
- জিভ,,,
- আলজিভ এবং
- গলনালি,,, ইত্যাদি।
কন্ঠ :কন্ঠ হলো মানুষের ভাষার মূল উৎস। একটি মানুষ তার ভাষাকে সম্পূর্ণ উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে কন্ঠের প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। কন্ঠ ছাড়া মানুষ উচ্চারিত ধ্বনি তৈরি করতে পারেনা এবং তার মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে না।
আলজিভ: মানুষ তো আর মনের ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করি এবং মনের ভাব প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ স্পষ্টভাবে বোঝার ক্ষেত্রে আলজিভ গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরো পড়ুন: আঞ্চলিক ভাষা কাকে বলে
জিভ:মানুষ প্রতিটি শব্দে আওয়াজ তৈরির ক্ষেত্রে জিভ ভূমিকা পালন করি। জিভ সাধারণত মুখো ভরে নিচের অংশ অবস্থান করে।
স্বরযন্ত্র :ইহা মানুষের উচ্চারিত আওয়াজে সুর দান করে থাকে। বাকযন্ত্রের প্রধান ও অন্যতম অংশ হলুদ স্বরযন্ত্র।
শ্বাসনালী : ফুসফুস নিশ্চিত বাতাস মুখ হবার এবং নাসারন্ধের মাধ্যমে বেরোয়। বলে ধ্বনির উৎপাদন ঘটানোর ক্ষেত্রে ইহার ভূমিকা মুখ্য।
ফুসফুস :মানুষের মুখ নিঃসৃত বাণীগুলো বের হওয়ার ক্ষেত্রে বাতাসের প্রয়োজন হয়। সে বাতাস টি ফুসফুস মিশ্রিত হয়ে থাকে। ফুসফুস বায়ু উৎপাদন করে মানুষকে কথা বলতে সহায়তা করে।