বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে – রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের নাম
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক: বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক হিসাবে জানা যায় জগদীশ চন্দ্র বসু (Jagadish Chandra Bose)। জগদীশ চন্দ্র বসু একজন বাংলাদেশি ফিজিকিস্ট, বায়োফিজিসিস্ট এবং বিজ্ঞানী ছিলেন।
তিনি 1858 সালে বাংলার ময়মনসিংহ জেলার বিক্রমপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। জগদীশ চন্দ্র বসুর মূল কাজ হচ্ছিল বাস্তবগত বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও অনুশীলনের সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রযুক্তি প্রযুক্তিগত উপযোগীতা নির্ধারণ করা।
তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত হচ্ছেন কারণ তিনি একটি কর্মশালা ব্যবহার করে অলোর সংশ্লেষণ এবং উল্লেখযোগ্য উপযোগীতা নিশ্চিত করতে গেলেন।
তার মাধ্যমে তিনি সম্প্রদায়ের চিত্রকলা, পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত নতুন আবিষ্কার এবং বাস্তবগত বিজ্ঞানের কাজে তার বিভিন্ন প্রয়োগ পরীক্ষা করতে পারেন।
জগদীশ চন্দ্র বসুর গবেষণার ফলে তিনি একজন উত্তর ভারতের জাতীয় প্রথম বিজ্ঞানী হিসাবে পরিচিত হন। তিনি আরও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কাজ করেন এবং বিজ্ঞানীদের জন্য একটি প্রাসঙ্গিক উদাহরণ হিসাবে থাকেন।
জগদীশ চন্দ্র বসু একটি মহান বাঙালি বিজ্ঞানী এবং তাঁর কাজের গুরুত্ব এখনও বাংলাদেশ বহুমাত্রিক সম্প্রদায়ে স্মরণীয় রয়েছে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের নাম
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের অনেক জন রয়েছেন। একটি সম্পূর্ণ তালিকা প্রদান করা অসম্ভব, কিন্তু নিম্নলিখিত কিছু প্রমুখ রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের নাম উল্লেখ করা হলোঃ
- ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ(Emazuddin Ahmed)
- ড. আল মাসুদ হাসানুজ্জামান( Al Masud Hasanuzzaman)
- ড. তারেক শামসুর রহমান( Tarek Samsur Rahman)
- ড. আব্দুল লতিফ মাসুম( Abdul Lotif Masum)
- ড. নাসিম আখতার হোসাইন( Nasim Akhter Hossain)
- ড. আতাউর রহমান (Ataur Rahman)
- ড. কবির মামুনুর রশীদ (Kabir Mamunur Rashid)
- ড. মোঃ আবদুল মন্নান খান (Mohammad Abdul Mannan Khan)
- ড. জাকির হোসেন (Zakir Hossain)
- ড. জয়ন্ত গাজপুরিয়া (Joyanta Gajapuriya)
- ড. আতিকুল হক (Atiqul Haque)
- ড. কামাল হোসেন (Kamal Hossain)
- ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল (Muhammad Jafar Iqbal)
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞান | বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানী
বাংলাদেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়টি নাগরিকদের রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক পরিবেশ সম্পর্কে অধ্যয়ন এবং বুঝতে সহায়তা করে। এটি
- সরকার,
- সরকারি নীতিমালা,
- সংসদ,
- নির্বাচন,
- সামাজিক ন্যায়বিচার,
- জাতিসংঘ,
- গোপনীয়তা ও সুরক্ষা প্রশাসন,
- আর্থিক নীতি,
- আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং আন্তঃসংঘ বিষয়গুলির সাথে সম্পর্কিত হয়।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থাগুলি প্রধানতঃ বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা কেন্দ্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। বাংলাদেশে প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান শাখা অবস্থান করে এবং ছাত্রদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও ডিগ্রি প্রদান করে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র সহায়তা করে জনগণের রাষ্ট্রবিজ্ঞান সংক্রান্ত সমস্যা ও প্রশ্নের সমাধানে। এছাড়াও এই কেন্দ্রগুলি নিয়মিতভাবে
গবেষণা করে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাংবাদিকতা, পাবলিক পলিসি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সামাজিক পরিবেশ পর্যবেক্ষণ, নির্বাচন প্রক্রিয়া,
সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবাধিকার এবং শান্তি ও সুরক্ষা বিষয়ে গবেষণা করে।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়টি জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তঃসংঘ প্রতিষ্ঠানগুলির সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুন: গনিতের জনক কে
- বাংলাদেশ সম্প্রদায়িকতা,
- সমাজসেবা,
- নির্বাচন,
- আইন ও বিচারপতি,
- সামাজিক বিবরণ ও নিয়ন্ত্রণ,
- একাডেমিক স্বাধীনতা এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সংস্থাগুলি গবেষণা ও পরামর্শ প্রদান করে।
সারাদেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের প্রয়োজনতা বেশি হয়েছে যাতে সরকারের নির্দেশনায় সঠিক নীতি তৈরি করা যায় এবং
দেশের সামাজিক, আর্থিক, রাজনৈতিক এবং সাংবাদিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে নিয়োগ পদ পূরণ করা যায়। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করার জন্য অনেকগুলি সার্বিক ও বাণিজ্যিক সংগঠন ও অধিষ্ঠান আছে।
সংক্ষেপে বলা যায় যে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়টি দেশের সরকার, সামাজিক ন্যায়বিচার, নীতিমালা, আন্তঃসংঘ সম্পর্ক, এবং অন্যান্য সম্পর্কিত বিষয়গুলির অধ্যয়ন এবং বিজ্ঞান প্রয়োগের মাধ্যমে সমাধান ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ।