প্রোটিন জাতীয় খাবার – প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা
প্রোটিন জাতীয় খাবার: প্রোটিন ধারণকারী খাবারের মধ্যে মাংস, ডাল, ড্রাই ফ্রুট, ডেয়ারি পণ্য, এগুলি অথবা সোয়া, টোফু, নাটস, শীতে, কিনাও প্রোটিনের ভালো উৎস।
প্রোটিন ধারণকারী খাবারের মধ্যে মুখ্যতঃ মাংস, মাছ, ডাল, ড্রাই ফ্রুট, ডেয়ারি পণ্য (দুধ, দই, পানির), এগুলি অথবা সোয়া, টোফু, নাটস, শীতে, কিনাও প্রোটিনের ভালো উৎস। সবচেয়ে প্রাচুর্যমত মৌলিক প্রোটিন মাংস এবং ডায়রি পণ্যে পাওয়া যায়।
অন্যান্য প্রোটিন ধারণকারী খাবারের মধ্যে বাদাম, পিস্তা, কাজু, কিসমিস, ছোলা, লেন্টিল, সোয়াবিন, চিকেন, টার্কি, কুইনোয়া, স্পিনাচ, ব্রোকলি ও কয়েন্চিয়াল সোয়াবিন অন্তর্ভুক্ত আছে।
অন্যান্য প্রোটিন ধারণকারী খাবার হিসেবে শৃঙ্গি মাছ, ইয়োগার্ট, চারা, শিকারি, কই, মুরগির মাংস, কালিজি, এগুলি সহীত হোক। এছাড়াও, প্রোটিন বোস্ট করতে প্রোটিন শেক বা সাপ্লিমেন্ট বিবেচনা করতে পারেন, তবে এটি প্রথমে আপনার ডাক্তারের সাথে আলাপ করতে ভুলবেন না।
প্রোটিন জাতীয় খাবার কি কি
প্রোটিন ধারক খাবারের মধ্যে মুখ্যতঃ মাংস, মাছ, ডাইরি পণ্য (দুধ, দই, পানির, চিজ), ডাল, ড্রাই ফ্রুট, ওয়াল এবং সোয়াবিন।
প্রোটিন ধারক খাবারের মধ্যে অনেক উপাদান থাকতে পারে, যেমন:
1. *মাংস:* মুরগি, গরুর মাংস, মাছ ইত্যাদি।
2. *ডাইরি পণ্য:* দুধ, দই, চিজ, দুধ দ্রবপ্রদান যুক্ত খাবার।
3. *ডাল এবং পুলস:* মুসুর ডাল, চোলা, মোটর ডাল ইত্যাদি।
4. *গাঁজর ও শাকসবজি:* সোয়াবিন, ব্রোকলি, স্পিনাচ, কেলা ইত্যাদি।
5. *ইউনিজ্যান সোর্স:* ওয়াল, হাঁড়ি ইত্যাদি।
6. *নাটস এবং বীজ:* বাদাম, কাজু, চারা সুজি, চিৎকি, সোয়া ইত্যাদি।
এই খাবারগুলি প্রোটিনে ধারণ করা হয়।
অতিরিক্ত প্রোটিনে ধারণ করা যাবে:
7. *গম:* গম একটি ভালো কার্যকরী পৌষ্টিক খাবার হিসেবে পরিচিত।
8. *কোয়ার্কার প্রোটিন:* গোলাপের কোয়ার্কার প্রোটিন যাতে খুব বেশি হয়, সেটি একটি পছন্দের উপাদান হতে পারে।
9. *ইংরেজি মাসুর ডাল:* এটি অন্যতম ভালো সোর্স হতে পারে।
10. *ইংরেজি খিচুড়ি:* ডাল এবং চালের মিশ্রণ এটিও প্রোটিনে ধারণ করা হয়।
এই খাবারগুলি দ্বারা প্রোটিন আপাতত পূর্ণ করতে পারেন।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা
প্রোটিন ধারণ করা যাবাৎ আপনি নিম্নলিখিত খাবার সমৃদ্ধ করতে পারেন:
1. মাংস (মুরগি, গরু, মাছ)
2. ডাল (মসুর, মুসুর, চানাদাল)
3. ডেয়ারি প্রোডাক্টস (দুধ, দই, পানির রস, পানির প্রোটিন)
4. ড্রাই ফ্রুটস (বাদাম, কাজু, পিস্তা)
5. ইগ্স
6. পুল্স (চোলা, মোটর, কিশমিশ)
7. সয়াবিন (সয়াবিন দানা, সয়াবিন দুধ)
8. টোফু
9. কোয়ার্ক
10. সিডস (চিড়া, মৌরি)
এই খাবারগুলি আপনার দৈহিক প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে সাহায্য করতে পারে।
অবশ্যই! এই খাবারগুলি প্রোটিনে সমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্যকর। আমি আরও কিছু অপশন উল্লেখ করতে পারি:
11. সীতাফল (ককোনাট মোল)
12. শুঁটকি (কিনোয়া, পোহা)
13. প্রোটিন বার (সমগ্র গ্রেইনস, নাটস)
14. কলিফ্লাওয়ার (ফুলফুলের শুকনো অংশ)
15. পুঁটি শাক (লাল পুঁটি, স্পিনাচ)
প্রোটিন জাতীয় ফল
প্রোটিন ভারতীয় ফলে অনেক সোর্স পাওয়া যায়, যেমন ডাল, ছোলা, মুগ, শীতকালীন ফলগুলি এবং দুধ পণ্য।
বিশেষভাবে, প্রোটিনে ধরা যায় কিছু বাঙালি ফল এমন কি কলা, পেঁপে, আম, আর বরফি। এগুলি আপনার ডাইটে প্রোটিন যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
আছে, অন্যান্য প্রোটিনে ধারাবাহিক ফলের মধ্যে ব্রোকোলি, পালং শাক, পোঁটল, পানির ফল, এবং সোয়াবীন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই ফলগুলি আপনার প্রোটিন প্রয়োজনে সাহায্য করতে পারে।
প্রোটিন যুক্ত সবজি
কাইল, পালং শাক, শিম, ব্রোকলি, স্পিনাচ, লাউ, কোলার্ড গ্রিন, মূলা ইত্যাদি অনেক সবজি প্রোটিন সমৃদ্ধ।
ডাল, মুগডাল, ছোলা, লেন্টিল, পীঁপে, সোয়াবীন, সোয়াবিন, মাশরুম, পীচ, অলিভ, তরকারি সবজি যেমন বেগুন, আলু ইত্যাদি ও প্রোটিনে ভরপূর।
সোয়া বীন, কুসমুদ্রি শোল, কিনোয়া, অটোম, স্পারুলিনা (গ্রীন সুপারফুড), কুইনোয়া, হেম্প সীড, সোয়া প্রোটিন, তুলসি বীজ ইত্যাদি অন্যান্য উচ্চ প্রোটিনের উৎস।
তৈরি যোগ্য প্রোটিনের জন্য সোয়া মিন্স, কোয়ার্ন, তৈরি তোয়াফু, পেনাট বটি, সোয়া নাগেট, বাদাম, পিস্তা, শীতকালীন পদার্থবিজ্ঞান শাক, সাদা লোবোক ইত্যাদি আপনার ডায়েটে যোগ করতে পারেন।
প্রোটিন জাতীয় খাবার কী কী
প্রোটিন ভারপ্রাপ্ত খাবারের মধ্যে মুখ্যভাবে মাংস, ডাইরি পণ্য, ডাল, শস্যজাতির খাবার (যেমনঃ সোয়া, লেন্টিল), ইগুলুটিই অংশ থাকতে পারে। আপনি প্রোটিন পৌঁছাতে বিভিন্ন ধরনের খাবার সম্পর্কে মনোনিত করতে পারেন যেন:
1. মাংস: মুরগি, গরুর মাংস, মাছ ইত্যাদি।
2. ডাইরি পণ্য: দুধ, দই, পানির দহি ইত্যাদি।
3. ডাল ও শস্যজাতির খাবার: মসুর ডাল, চানার ডাল, বুটের ডাল, সোয়া, লেন্টিল ইত্যাদি।
এছাড়াও, অনেক সবজি এবং পোষকতায় অমিলকের খাবারেও প্রোটিন থাকতে পারে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য সাধারিতভাবে পাওয়া যায়:
4. *নাটস এবং বীজ*: পিনাট, বাদাম, কাজু, সুন্দরী, লিনসীড, চিৎকা ইত্যাদি এই গোলাপী ভুতুড়িতে বিভিন্ন ধরনের বীজ প্রোটিনের উৎস হতে পারে।
5. *অনাজ এবং ধান*: প্রোটিনের দৃষ্টিগোচ্ছ করে অনাজ এবং ধান অপূর্ব উপাদান।
6. *সোয়া ও টোফু*: সোয়া একটি প্রজাতির দানা, এবং টোফু সোয়া দুধ থেকে তৈরি হয়ে থাকে, এই দুইটি খাবার উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সরবরাহ করতে পারে।
7. *এগ্স*: এগ্স প্রোটিন, ভিটামিন, এবং খনিজ সরবরাহ করে এবং বৃষ্টিপাতিত খাবারের একটি ভাল উৎস হতে পারে।
এই খাবার সমৃদ্ধ তাদের মধ্যে প্রোটিন পরিমাণ বৃদ্ধি করতে এবং একটি সুস্থ ও ব্যালান্সড ডাইট প্রয়োজন করতে সাহায্য করতে পারে।
8. *পানির খাবার*: অল্প প্রোটিন ধারণ করতে পানির খাবার উচ্চ প্রোটিন উৎস হতে পারে, যেমন ছানা, ছোলা, পালং শাক ইত্যাদি।
9. *গ্রীন লিফি সবজি*: পালং, স্পিনাচ, কেল ইত্যাদি গ্রীন লিফি সবজি আপনার ডাইটে প্রোটিন যোগ করতে সাহায্য করতে পারে।
10. *যোগুর্ত*: যোগুর্ত একটি পোষণশীল ডেয়ারি পণ্য যা প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর।
আরো পড়ুন: ভিটামিন সি জাতীয় খাবার
প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয়
প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে মাংসপেশী উন্নত হতে পারে এবং শরীরের সাধারিত কাজকর্মে সাহায্য করতে পারে।
প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা
প্রোটিন জাতীয় খাবার মাংস, ডাইরি পণ্য, ডাল, ইয়োগার্ট, ও ডালের মতো খাবারে থাকতে পারে। এগুলি শরীরের সার্জনীয় কাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেমন স্বাস্থ্যকর মাংসপেশীর পোষণ, হেমোগ্লোবিন তৈরি, অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ, এবং স্থিতিশীল রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।