শিক্ষাগনিত

প্রসঙ্গ বিন্দু কাকে বলে

প্রসঙ্গ বিন্দু : প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত বিন্দু, যখন প্রসঙ্গ বিন্দুগুলি একটি আকৃতি বা বস্তুর সৃষ্টির জন্য ব্যবহৃত হয়, তখন সেই আকৃতি বা বস্তুকে প্রসঙ্গ কাঠামো বলা হয়।

প্রসঙ্গ বিন্দু কাকে বলে

প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত বিন্দু। যদি কোন রেখার দুটি অংশ বা অন্তর্গত রেখা একই বিন্দুতে ছেদ করে, তবে সে বিন্দুকে প্রসঙ্গ বিন্দু বলা হয়।

এটি জ্যামিতিক কাজ, গণিত সমস্যা সমাধান, রেখার সম্পর্কিত তথ্য নির্ণয় ইত্যাদির জন্য ব্যবহার করা হয়। তাই, সংক্ষেপে বলতে গেলে, প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত বিন্দু।

প্রসঙ্গ বিন্দু ও প্রসঙ্গ কাঠামো কাকে বলে

প্রসঙ্গ বিন্দু ও প্রসঙ্গ কাঠামো দুটি আলাদা জ্যামিতিক পরিকল্পনা।

প্রসঙ্গ বিন্দু: প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত বিন্দু।

যখন একটি বিন্দু দুটি রেখা বা অংশের ছেদ করে, তখন সেটি প্রসঙ্গ বিন্দু হয়।

জ্যামিতিক বা গণিতিক কাজে প্রসঙ্গ বিন্দু একটি গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞা।

প্রসঙ্গ কাঠামো: প্রসঙ্গ কাঠামো হলো দুটি রেখা বা অংশের সমন্বয়ে সৃষ্ট আকৃতি বা বস্তু

যখন দুটি রেখা বা অংশ একই বিন্দুতে শুরু এবং শেষ হয়, তখন তাদের সমন্বয়ে উত্পন্ন আকৃতি প্রসঙ্গ কাঠামো বলে।

এটি সাধারণত জ্যামিতিক বা গণিতিক কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমনঃ সমতলে বিন্দুদ্বয়ের সংযোগে উত্পন্ন রেখার লম্ব, ক্ষেত্রফল নির্ণয়, কোণের নির্ণয় ইত্যাদি।

সুতরাং, প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত বিন্দু, যখন প্রসঙ্গ বিন্দুগুলি একটি আকৃতি বা বস্তুর সৃষ্টির জন্য ব্যবহৃত হয়, তখন সেই আকৃতি বা বস্তুকে প্রসঙ্গ কাঠামো বলা হয়।

প্রসঙ্গ বিন্দু ও প্রসঙ্গ কাঠামো কাকে বলে

প্রসঙ্গ বিন্দু 

প্রসঙ্গ বিন্দু হলো দুটি বা ততোধিক রেখা বা অংশ যাদের সমন্বয়ে রেখার ক্রমাগত মাধ্যমে আবদ্ধ বিন্দু পাওয়া যায়।

অর্থাৎ, প্রসঙ্গ বিন্দুগুলি হলো সেই বিন্দুগুলি যা দুটি রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত থাকে।

যেমনঃ দুটি রেখা AB এবং CD এর মধ্যে প্রসঙ্গ বিন্দু P অবস্থিত হলে, যেখানে রেখাগুলি ছেদ করে একটি বিন্দু P তৈরি করে।

প্রসঙ্গ বিন্দুগুলি রেখার মধ্যবর্তী বিন্দু হিসাবেও উল্লেখ করা হতে পারে।

প্রসঙ্গ বিন্দুর ব্যবহার করে রেখা সম্পর্কিত গণিত ও জ্যামিতিক সমস্যাগুলি সমাধান করা হয়,

যেমনঃ রেখার ছেদে বিন্দুর অবস্থান নির্ণয়, বিন্দুগুলির সংখ্যাগত বৈশিষ্ট্য নির্ণয়, রেখা সমান্তরাল বা সন্নিহিত বিন্দুর সন্নিকটে থাকা ইত্যাদি।

প্রসঙ্গ কাঠামো বলতে কি বুঝ

প্রসঙ্গ কাঠামো হলো দুটি রেখা বা অংশের সমন্বয়ে সৃষ্ট আকৃতি বা বস্তু।

যখন দুটি রেখা বা অংশ একই বিন্দুতে শুরু এবং শেষ হয়, তখন তাদের সমন্বয়ে উৎপন্ন আকৃতি প্রসঙ্গ কাঠামো বলা হয়।

এটি জ্যামিতিক কাজ, গণিত সমস্যা সমাধান, পদার্থবিদ্যা, সংখ্যাতত্ত্ব এবং তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

প্রসঙ্গ কাঠামো সাধারণত রেখা, বৃত্ত, বহুভুজ ইত্যাদি আকৃতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়।

এটি আকৃতির গঠন, আকার, ক্ষেত্রফল, কোণের মান নির্ণয় ইত্যাদি সম্পর্কিত তথ্য নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।

সুতরাং, প্রসঙ্গ কাঠামো বুঝতে হলে এটি দুটি রেখা বা অংশের সমন্বয়ে উৎপন্ন আকৃতি বা বস্তুকে বোঝা উচিত।

দ্বিমাত্রিক প্রসঙ্গ কাঠামো কাকে বলে

দ্বিমাত্রিক প্রসঙ্গ কাঠামো হলো এমন একটি কাঠামো যা দুই বা ততোধিক রেখা বা অংশের সমন্বয়ে সৃষ্ট হয় এবং তাদের সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে।

অর্থাৎ, যখন দুই বা ততোধিক রেখা বা অংশ সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে এবং তাদের সমন্বয়ে উত্পন্ন আকৃতি দ্বিমাত্রিক প্রসঙ্গ কাঠামো বলা হয়।

দ্বিমাত্রিক প্রসঙ্গ কাঠামোর উদাহরণ হতে পারে একটি চতুর্ভুজ ABCD যেখানে AB, BC, CD এবং DA রেখাগুলি সমান দূরত্বে এবং সমান কোণে সমন্বিত থাকে।

এছাড়াও দ্বিমাত্রিক প্রসঙ্গ কাঠামো ব্যবহার করে জ্যামিতিক কাজ, গণিত সমস্যা সমাধান, পদার্থবিদ্যা, তথ্যপ্রযুক্তি ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

প্রশমন বিন্দু কাকে বলে

প্রশমন বিন্দু বলতে অর্থ হলো যে বিন্দু যা একটি আকৃতির কেন্দ্র থেকে সব দিকে সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে।

অর্থাৎ, যখন কোন আকৃতির সকল বিন্দুগুলি তাদের কেন্দ্র থেকে সমান দূরত্বে অবস্থিত হয়, তখন সেই বিন্দুগুলিকে প্রশমন বিন্দু বলা হয়।

প্রশমন বিন্দুর উদাহরণ হতে পারে একটি বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু যা বৃত্তের সকল বিন্দুগুলি থেকে সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে।

এছাড়াও প্রশমন বিন্দু ব্যবহার করে জ্যামিতিক কাজ, গণিত সমস্যা সমাধান, তথ্যপ্রযুক্তি এবং ডিজাইন ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকারে ব্যবহার করা হয়।

তুল্যতা বিন্দু কাকে বলে

তুল্যতা বিন্দু হলো যে বিন্দু দুটি বা ততোধিক রেখা বা অংশের ছেদে অবস্থিত থাকে এবং তাদের সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে।

অর্থাৎ, যখন দুটি রেখা বা অংশ একই বিন্দুতে ছেদ করে এবং সেই বিন্দুটি অন্যান্য বিন্দুগুলি থেকে সমান দূরত্বে অবস্থিত থাকে, তখন সেই বিন্দুগুলিকে তুল্যতা বিন্দু বলা হয়।

তুল্যতা বিন্দুর উদাহরণ হতে পারে একটি সমতলের চারটি বিন্দু A, B, C এবং D, যেখানে AB, BC এবং CD রেখাগুলি একই দূরত্বে অবস্থিত থাকে এবং সমান লম্বদূরত্বে অবস্থিত থাকে।

এছাড়াও তুল্যতা বিন্দু ব্যবহার করে জ্যামিতিক কাজ, গণিত সমস্যা সমাধান, পদার্থবিদ্যা, সংখ্যাতত্ত্ব এবং তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত অনেক ধরনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

পরম স্থিতি কাকে বলে

পদার্থ বিজ্ঞানে পরম স্থিতি হলো পদার্থের অত্যন্ত শূন্য অবস্থা বা শূন্য তাপমাত্রা যা সম্ভবতঃ সম্ভবতঃ সম্পূর্ণ কর্ণ বৈকল্পিক তাপমাত্রা হওয়া থেকে নিযুক্ত হয়।

এটি একটি আবাদ সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়,

যা পদার্থের অতিক্রান্ত অবস্থার একটি সম্পূর্ণ তাপমাত্রা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্ত ধারণ করে।অন্য কথায়, এটি পদার্থের একটি আবাদ বা সম্পূর্ণ তাপমাত্রা অবস্থা যা কোনও অবস্থায় সম্ভবতঃ অদৃশ্য থাকতে পারে। পরম স্থিতি সম্পর্কিত সিদ্ধান্তগুলি সম্পূর্ণ নতুন নয়।

এগুলি হিসেবে ক্রস্টফোর্স-টিনসের সিদ্ধান্ত, স্টেফান-বোল্জম্যান-গিবস সিদ্ধান্ত, ওয়াকার-হাঈজেনবার্গের সিদ্ধান্ত ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

এই সিদ্ধান্তগুলির মূল প্রেক্ষাপট হলো পদার্থের অতিক্রান্ত অবস্থায় সম্ভবতঃ অদৃশ্য এবং অত্যন্ত নিউট্রিনো অথবা এনার্জি ব্যয় না করতে অপারগ সম্পূর্ণ তাপমাত্রা অবস্থা ধারণ করা।

সাধারণত পরম স্থিতি সম্পর্কিত সিদ্ধান্তগুলি খুবই স্বদেশে গবেষণা এবং পরীক্ষা করা হয় না,কারণ এই অবস্থা একটি আবাদ অবস্থা হিসেবে সৃষ্টির জন্য অপরিহার্য শর্ত ধারণ করে।

একাধিক সময়ের ক্ষেত্রে, পরম স্থিতি সম্পর্কিত সিদ্ধান্তগুলি কোনও অবস্থা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয় যেমন কোষবদ্ধ অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণ তাপমাত্রা প্রযুক্তি এবং এন্ট্রপি ক্ষেত্রে।

প্রমাণ দ্রবণ কাকে বলে

প্রমাণ দ্রবণ হলো একটি পদার্থ যা রাসায়নিক প্রমাণ বা প্রমাণ পদার্থ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। প্রমাণ দ্রবণগুলি সাধারণত প্রমাণকারী বা সাবলিত পদার্থ হিসাবে পরিচিত।

এগুলি রাসায়নিক প্রমাণের সাথে বিভিন্ন উপাদানের সংযোগের মাধ্যমে নির্মিত হয়।

প্রমাণ দ্রবণগুলির উদাহরণ হতে পারে ধাতু, অম্ল, পানি, গ্যাস, অ্যালকোহল ইত্যাদি।

এগুলি রাসায়নিক প্রমাণের জন্য ব্যবহৃত হয় কারণ এদের রাসায়নিক গুণমান বা পদার্থিক বৈশিষ্ট্য সাধারণত পরিবর্তনশীল এবং স্থিতিশীল থাকে।

প্রমাণ দ্রবণগুলি বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং প্রক্রিয়াগুলিতে ব্যবহৃত হয় যেমন উপাদানগত বা রাসায়নিক পরিবর্তন, নৌকা পারিবেশ তৈরি, পানিতে মিশ্রণ প্রক্রিয়া বা উপাদানের পারমাণবিক অবস্থার বিশ্লেষণ।

প্রমাণ দ্রবণগুলির গুণমান এবং প্রভাব বুঝতে পারার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষাপদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, যেমন কৌণিক পরীক্ষা, সম্ভাব্য সংক্রমণ পরীক্ষা, তাপমাত্রা মাপন ইত্যাদি।

এই পরীক্ষাপদ্ধতিগুলি ব্যবহার করে প্রমাণ দ্রবণগুলির সংজ্ঞায়িত গুণমান এবং বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করা হয়।

ধাতব পরিবাহী কী

ধাতব পরিবাহী হলো যে পদার্থ যা ধাতুগুলির প্রবাহ বা পরিবাহ সম্পন্ন করতে সক্ষম।

ধাতব পরিবাহী একটি পদার্থ হলে এটি প্রযুক্তিগত প্রয়োজনীয় গুণমান ধারণ করে যা এর পরিবেশে পরিবাহ ও প্রবাহের সুবিধা সরবরাহ করতে সাহায্য করে।

ধাতব পরিবাহী পদার্থগুলির মধ্যে বিভিন্ন ধাতু সমন্বয় পাওয়া যায়, যেমন তার, অ্যালুমিনিয়াম, তামা, আইয়ারন ইত্যাদি।

এই ধাতুগুলি সাধারণত উচ্চ তাপমাত্রা ও প্রতিস্থাপনশীলতা বা টেনসাইলিটি ধারণ করে যা পরিবাহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

ধাতব পরিবাহী পদার্থগুলি ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন প্রয়োজনে, যেমন নির্মাণ উদ্যোগে, ইলেক্ট্রিকাল কন্ডাক্টর তৈরি, ধাতুর পাইপ বা নলক ব্যবহার করা, স্থানীয় ও দূরবর্তী তাপ পরিবাহ ব্যবহার করা ইত্যাদি।

ধাতব পরিবাহী পদার্থগুলির ব্যবহার ক্ষেত্রগুলি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা এবং সম্ভাব্য অ্যাপ্লিকেশনের ভিত্তিতে পরিবর্তিত হতে পারে।

দর্শক আয়ন কাকে বলে

দর্শক আয়ন হলো একটি প্রয়োজনীয় পদার্থিক উপকরণ যা চিত্র, অবস্থান বা দৃশ্য উৎপন্ন করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি প্রধানত দুইটি অবস্থানে ব্যবহৃত হয়:

১. নাক বা কাছাকাছি অবস্থিত দর্শককে অনুকরণ করে দৃশ্য উৎপন্ন করার জন্য দূরে অবস্থিত বস্তুর প্রতিফলন বা প্রতিস্পর্শ ব্যবহার করে।

এটি মূলত একটি গ্লাস প্লেট বা স্ফটিক প্লেট হতে পারে যা একটি ভাইট পদার্থ দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়।

দর্শক আয়ন কেমনে রঙ্গিন ছবি বা চিত্র উৎপন্ন করতে পারে তা পরিবর্তন করে দেয়।

২. অপ্টিকাল ইলিউশন বা প্রতিবিম্বনের মাধ্যমে বা মূলত বাদলানো গ্লাস প্লেট দ্বারা একটি ব্যাক্তির দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়।

এটি অনুকরণ বা প্রতিস্পর্শ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যবহার করা হয় যাতে একটি দেখা যায় যে,

সম্প্রতি দেখা দর্শকের আগে অবস্থিত বস্তু অথবা চিত্র এখন দেখা যায় না বা পরিবর্তিত হয়েছে।

দর্শক আয়নগুলি প্রধানত নিউরল নেটওয়ার্ক এবং স্পেশাল লেন্স ব্যবহার করে তৈরি করা হয় যার মাধ্যমে দৃশ্য উৎপন্ন করা হয়।

এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন নগর নগরীপথে সাধারণ দৃশ্য বাতাস উড়ান, চলচ্চিত্র প্রদর্শন, প্রদর্শনী, সিনেমা ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: শীর্ষ বিন্দু কাকে বলে

নরমাল দ্রবণ কাকে বলে

নরমাল দ্রবণ হলো একটি পদার্থ যা নরমাল অবস্থায় বিদ্যমান থাকে।

নরমাল অবস্থা বলতে বুঝানো হয় পদার্থের সামঞ্জস্য এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিশিষ্ট অবস্থা।

এটি পদার্থের প্রাকৃতিক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং অন্যান্য অবস্থাগুলির সাথে তুলনা করা হয়।

নরমাল দ্রবণের কিছু উদাহরণ হলো জল, গ্যাসের নরমাল অবস্থা, পারমানবিক পদার্থগুলির নরমাল অবস্থা ইত্যাদি।

এই পদার্থগুলি প্রাকৃতিক অবস্থায় বিদ্যমান থাকে এবং তাদের গুণমান এবং বৈশিষ্ট্য নরমাল অবস্থায় উপলব্ধ হয়।

এদের মধ্যে পারমানবিক পদার্থগুলির নরমাল অবস্থা সংগঠিত অণুগুলিতে বিদ্যমান থাকে এবং তাদের মধ্যে বলবিদ্যার পরিবর্তন ঘটে না।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button