প্রমিত ভাষা কাকে বলে? প্রমিত ভাষার উদাহরণ
প্রমিত ভাষা কাকে বলে: কথা বলার সময় অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাসার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। তবে অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে সার্বজনীন গ্রাহ্য যে সকল বাঁচার হয়েছে সেই সকল বাঁচার সম্পর্কে সকলের জানা প্রয়োজন এবং যথাযথভাবে ভাষার প্রয়োগ জরুরী।
এজন্য সর্বজন গ্রাহ্য যে ভাষাটি রয়েছে তা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। সর্বজন গ্রাহ্য ভাষা হলো প্রমিত ভাষা এজন্য প্রমিত ভাষা কাকে বলে প্রমিতা ভাষার উদাহরণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ও আলোচনা করার মাধ্যমে আপনাদেরকে পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানাচ্ছি।
কথা বলার জন্য জরুরী ও মানসিক বিকাশের জন্য এবং একে অপরের সাথে পরিচয় লাভের জন্য অথবা মনের ভাব প্রকাশের জন্য ভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য লক্ষণ।
তবে বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন মানুষগুলো চলিত ভাষা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে যার ফলে মনের ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের দেখা যেতে পারে।
এজন্য মানসিকতা বিকাশের জন্য এবং ভাব প্রকাশের জন্য একটি নির্দিষ্ট বাজার যা সর্বজনীন রাজ্য এ সম্পর্কে তথ্য মতামত এবং পর্যায়ে পর্যাপ্তভাবে তার সম্পর্কে জানা জরুরী।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বা জরুরি একটি বিষয় হলো প্রমিত ভাষা। প্রমিত ভাষা হল এমন একটি ভাষা যে ভাষা প্রয়োগ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের অথবা দেশের যেকোনো প্রান্তের বাংলা ভাষাভাষী লোকজনের সঙ্গে মনের ভাব আদান প্রদান করা যায় এবং কথা বলা যায়।
তাই, প্রমিত বাসায় কি প্রমিত ভাষায় কাকে বলে প্রমিত ভাষার ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা প্রয়োজন খুবই জরুরী।
প্রমিত ভাষার অপর নাম কী
প্রমিত ভাষার অপর নাম হল মান্য ভাষা। সমস্ত ভাষা গোষ্ঠীর মধ্যে যে ভাষার মাধ্যমে একে অপরের ওলে বাপ অথবা কথাবার্তা আদান-প্রদান করা হয় সে ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলা হয়। থাক প্রমিত ভাষা হল সর্বজন গ্রাহ্য যে ভাষা সে ভাষা। এজন্য প্রমিত ভাষার অপর নাম কি মান্য ভাষা বলা হয়ে থাকে।
- অর্থাৎ প্রমিত ভাষার অপর নাম হল মান্য ভাষা।
- ছাড়াও এর অন্য নাম হলো আদর্শ চলিত ভাষা।
প্রমিত ভাষা কাকে বলে
নির্দিষ্ট কোন জনগোষ্ঠীর মানুষ যে ভাষা ব্যবহার করার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে সকলে একে অপরের মতামত অথবা কথাবার্তা আদান-প্রদান করতে পারে এবং সর্বজনগ্রাহ্য চলিত ভাষা হিসেবে সকলের কাছে স্বীকৃতি পায় এরকম আদর্শ চলিত ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলা হয়।
এছাড়াও সাধারণত বই-পুস্তকে যে ভাষায় বই পুস্তক সমূহ লিখা হয়েছে ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলা হয়ে থাকে। এজন্য প্রমিত ভাষাকে সর্বজনীন গ্রাহ্য ভাষা বা প্রচলিত ভাষাও বলা হয়ে থাকে।
প্রমিত ভাষা কি
যদি নির্দিষ্ট কোন জনগোষ্ঠীর মানুষ যে ভাষা ব্যবহার করার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে সকলে একে অপরের মতামত অথবা কথাবার্তা আদান-প্রদান করতে পারে এবং সর্বজনগ্রাহ্য চলিত ভাষা হিসেবে সকলের কাছে স্বীকৃতি পায় এরকম আদর্শ চলিত ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলা হয়।
এছাড়াও সাধারণত বই-পুস্তকে যে ভাষায় বই পুস্তক সমূহ লিখা হয়েছে ভাষাকে প্রমিত ভাষা বলা হয়ে থাকে। এজন্য প্রমিত ভাষাকে সর্বজনীন গ্রাহ্য ভাষা বা প্রচলিত ভাষাও বলা হয়ে থাকে।
এছাড়া এরকম একটি বাঁচার যা কোন একটি নির্দিষ্ট দেশের বাংলা ভাষায় কথা বলা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে সকলের একে অপরের মনের ভাব উক্ত ভাষা মাধ্যমে জানতে পারবে।
এছাড়ো পড়ালেখা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রমিত ভাষাকে মান্য ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং এ ভাষার মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্র সমূহ অনুষ্ঠান অথবা অন্যান্য যে সকল প্রারম্ভিক ক্ষেত্রসমূহ বিদ্যমান ঐ সকল ক্ষেত্রে এটিকে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।
প্রমিত ভাষার উদাহরণ
১. সরকারি বিভিন্ন রাজস্ব কার্যক্রম থেকে শুরু করে বিদ্যালয়ে সমূহ অথবা শিক্ষা ক্ষেত্রে যে কোন ক্রীড়াঙ্গন ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রমিত ভাষার ব্যবহার করা হয়।
২. বাংলাদেশে অর্থাৎ বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চল সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের যে সকল প্রতিষ্ঠান বার্ষিক কার্যক্রম রয়েছে এর পাশাপাশি যে সকল পাঠ্যপুস্তক বাংলা রচনা করা হয় সাধারণত প্রকৃত ভাষায় লেখা হয়ে থাকে।
৩. একটি দেশের বাড়িতে অঞ্চলের যেকোন প্রান্তের মানুষ প্রমিত ভাষায় কথা বললে একে অন্যের কথা বা মনের ভাব আদান প্রদান করতে পারে এবং তা বোধগম্য যোগ্য।
৪. প্রমিত ভাষা হল এমন একটি বাসা যা সর্বজনীন রাজ্য অর্থাৎ এ ভাষায় সকলে একে অপরের সাথে আলোচনা বা অন্যান্য যেকোনো কার্যক্রমের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ উল্লেখযোগ্য।
প্রমিত ভাষার গুরুত্ব
পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের ভাষা রয়েছে ঐ সকল বিভিন্ন ধরনের ভাষার মধ্যে বাংলাদেশ হল একটি অন্যতম দেশ যা ১৯৫২ সালে ভাষার জন্য বিপুল সংখ্যক জনগণ তাদের জীবন ত্যাগ করেছে।
বাংলা পাশাপাশি লোকদের কাছে বাংলা ভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।তবে বাংলা ভাষার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য রয়েছে অর্থাৎ ভাষার বিভিন্ন ধরনের প্রকারভেদ গুলোর মধ্যে অন্যতম রয়েছে প্রমিত ভাষা।
প্রমিতা ভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম কারণ প্রমিত ভাষা ব্যবহার সকল বাংলা পাঠ্যপুস্তক সমূহতে লেখা হয়ে থাকে। এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী একে অপরের কথাবার্তা বা আলাপ আলোচনা ইত্যাদি প্রমিত ভাষার মাধ্যমে পরিচালনা করতে পারে।
তরকারি বিভিন্ন কার্যক্রম রাজস্ব অর্থনীতি সাংস্কৃতিক ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে প্রমিত বাজার গুরুত্ব ও তাৎপর্য উল্লেখযোগ্য।অর্থাৎ পাশাপাশি লোকজনদের বিভিন্ন ধরনের প্রায়দিক বা
আঞ্চলিক দিক কে উপেক্ষা করে আদর্শ চলিত বাসায় হিসেবে সকলের সামনে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে তুমি তো ভাষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম যা প্রতিরি ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
প্রমিত ভাষা ব্যবহার | প্রমিত ভাষার ব্যবহার
অপ্রমিত প্রমিত
১. কইচ্ছি করছি
২. গুম. ঘুম
৩. ট্যায়া টাকা
৪.বিছইন হাতপাখা
৫.আঁই আমি
৬. মাইয়্যা মেয়ে
৭.কতা কথা
৮.হিয়াল. শিয়াল
৯. হানি পানি
১০. হিম্বা পিপীলিকা
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে তুই তো বাসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং মতামত অথবা প্রমিত ভাষা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য যেমন প্রণীত বাজা কাকে বলে এর উদাহরণ এবং ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে আপনাদেরকে যথাযথভাবে জানানোর চেষ্টা করেছি।
আশা করি উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনার প্রমিত ভাষা সম্পর্কে যেকোন তথ্য জানা থাকলে যথাযথভাবে জানতে পারবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।
আমাদের পোস্টের সাথে রিলেটেড এরকম কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. প্রমিত বাংলা ভাষা কি
= নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর মধ্যে যে ভাষা সর্বজন গ্রাহ্য এবং মান্য ওই ভাষাকে প্রকৃত ভাষা বলা হয়।
আরো পড়ুন: ভাষা কাকে বলে
২.প্রমিত ভাষা ও আঞ্চলিক ভাষা
প্রমিত ভাষা :
যে ভাষা সর্বজনগ্রাহ্য, মান্য এবং সকলে যে ভাষার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে এবং যে বাসার সকলে সব সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে পারে ওই সকল ভাষাকে প্রমিতা ভাষা বলে।
আঞ্চলিক ভাষা :
অঞ্চলভিত্তিকভাবে বিভিন্ন লোকজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারা নিজেদের মতো করে যে সকল ভাষায় কথা বলে তবে তা সর্বজন গ্রাহ্য নয় এরকম ভাষাকে আঞ্চলিক ভাষা বলে।
৩.প্রমিত ভাষা ও আঞ্চলিক ভাষা কাকে বলে
*প্রমিত ভাষা :
যে ভাষা সর্বজনগ্রাহ্য, মান্য এবং সকলে যে ভাষার সঙ্গে বানিয়ে নিতে পারে এবং যে বাসার সকলে সব সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে পারে ওই সকল ভাষাকে প্রমিতা ভাষা বলে।
*আঞ্চলিক ভাষা :
অঞ্চলভিত্তিকভাবে বিভিন্ন লোকজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারা নিজেদের মতো করে যে সকল ভাষায় কথা বলে তবে তা সর্বজন গ্রাহ্য নয় এরকম ভাষাকে আঞ্চলিক ভাষা বলে।
৪.প্রমিত ভাষা কত প্রকার
= ২ প্রকার।