পটাশিয়াম যুক্ত খাবার – সোডিয়াম ও পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
পটাশিয়াম যুক্ত খাবার: পটাশিয়াম যুক্ত খাবারের মধ্যে বাদাম, কেলা, পটল, মুল্যাকুলি, পাপড়, পষ্টা, স্পিনাচ, টমেটো, মুষ্টার্ড গ্রীন, ওয়াটারমেলন, ডেটা, ম্যাগো, আঙ্গুর, ওটব্রান, এবং ড্রায় ফ্রুট সাদা অংশ থাকতে পারে।
সোডিয়াম ও পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম যুক্ত খাবারের উদাহরণ হতে পারে সবুজ সবজি, ফল, খাদ্য মুদ্রার সঙ্গে যেমন কাঁচা আম, পেঁপে, বরই, শসা, স্পিনাচ, মূলা ইত্যাদি। এছাড়াও, বাদাম, ছোলা, ডাল, মুগ ও শোয়াবিনের মধ্যেও এই মিশ্রণ পাওয়া যায়।
তাদের মধ্যে সোডিয়াম ও পটাশিয়াম উচ্চ পরিমাণে থাকতে সহায়ক খাদ্য হতে পারে:
- কেলা: এটি পটাশিয়ামে ধনী একটি ফল।
- ককো: এটি ভালো একটি সোডিয়াম উপাদান।
- পটল: এটিও পটাশিয়ামে ধনী একটি ফল।
- ছোলা: এটি সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামে মাত্রা অনুসারে ধনী।
- লবণযুক্ত খাদ্য: সোডিয়াম আমাদের লবণে থাকে, তাই সতর্কতা মেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই খাবারগুলি সঠিক মাত্রায় ও সম্মতিযোগ্যভাবে সেবন করা জরুরি যেন স্বাস্থ্যকর।
পটাশিয়াম এর উপকারিতা
পটাশিয়াম একটি মৌলধাতু যা মোষ্ট প্রায় সমস্ত কাছে পাওয়া যায়। এর কিছু উপকারিতা মনে রাখা হলো:
- **নিয়ন্ত্রণ এবং পানি বিনিয়োগ:** পটাশিয়াম হলো একটি প্রধান ইলেকট্রোলাইট, যা শরীরে পানি এবং ইলেকট্রোলাইটিক বিনিয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- **নিয়ন্ত্রণ অঙ্কুরণ:** পটাশিয়াম পৌষ্টিক অঙ্কুরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এবং পৌষ্টিক প্রদান করে।
- **হৃদয়ের স্বাস্থ্য:** পটাশিয়াম হৃদয়ের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মৌলধাতু, যা নিয়ন্ত্রণ করে হৃদয়ের সঠিক কাজ।
- **মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণ:** পটাশিয়ামের পূর্বের সঠিক মাত্রা মহিলাদের মাসিক চক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
এই ছোট্ট তথ্যগুলি পটাশিয়ামের কিছু মৌলিক উপকারিতার পরিচয় দিচ্ছে।
- **মাংসপেশী কাজের সাহায্য:** পটাশিয়াম মাংসপেশী কাজে অংশগ্রহণ করে এবং তা সামান্য পরিমাণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
- **অস্থি এবং দাঁত সুরক্ষা:** পটাশিয়াম অস্থি এবং দাঁতের সুরক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এটি অস্থি কালোজ নির্মাণ এবং দাঁতের মিনারেলাইজেশনে সাহায্য করতে পারে।
- **শ্বাসকষ্টে সাহায্য:** পটাশিয়াম নিয়ন্ত্রণের একটি কণিক হিসেবে কাজ করে এবং শ্বাসকষ্টের সাথে সম্পর্কিত সমস্যায় সাহায্য করতে পারে।
এই উপকারিতা তথ্যগুলি পটাশিয়ামের একেক গুণধর্মের ক্ষেত্রে সূচনা করছে।
পটাশিয়াম কম হলে কি হয়
পটাশিয়ামের অভাবে মানব শরীরে মাংসপেশী সঠিকভাবে কাজ করতে অসমর্থ হতে পারে, যা ক্রমাগত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
পটাশিয়ামের অভাবে মাসিক বিন্যাস কমতে পারে, মাসিক ক্রিয়ার সময়ে মাসিক ছুটে যেতে পারে, মাসিক ধারা কমতে পারে এবং শরীরের প্রক্রিয়াগুলি ব্যবহার করা অসমর্থ হতে পারে।
পটাশিয়াম কমানোর উপায়
পটাশিয়াম কমানোর জন্য আপনি পোটাশিয়াম ধারাবহী খাদ্য ও পদার্থ এবং তাদের সংযোজন বলে পরিচিত থাকতে পারেন।
সবুজ শাকসবজি, ফল, মুড়ি, দুধ, দই এবং মৎস্য এমন খাদ্যাদি পটাশিয়ামে ধারাবহী থাকে। তবে, আপনার স্বাস্থ্য অবস্থা বিবেচনা করে কোনও পরিবর্তন করার আগে ডাক্তারের সাথে পরার্মশ করা উচিত।
পটাশিয়াম আপনার শারীরের নরবাহনা এবং মাস্তিষ্কের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি ফল, সবুজ শাকসবজি, ড্রাই ফুড, মৎস্য, দুধ, দই, নাটস, আলমন্ড, বাদাম, কশু, হাঁড়ির মুড়ি, ওয়াটারমেলন এবং কয়েল বৃদ্ধি করতে পারেন,
যা পটাশিয়ামের উচ্চ উৎস হতে পারে। সাধারিত আস্তে প্রয়োজনীয় পোটাশিয়ামের পরিমাণ প্রাপ্ত করতে স্যাল্ট খাবারে মধ্যে ব্যবহার করা হোক এবং তেলে ধূপ দেওয়া থাকতে সহায়ক হতে পারে
পটাশিয়াম বেশি হলে কি হয়
পটাশিয়ামের অধিশেষ হতে হলে মানুষের শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে, যেমন হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, অস্বাস্থ্যকর শ্বাসকষ্ট, বা মাস্তিষ্কে ক্ষতি।
পটাশিয়ামের অধিশেষের জন্য অন্যান্য সম্ভাব্য লক্ষণ হতে পারে: অব্যহতি, মাথা ঘোরানো, মাংসপেশী শক্তি হার, প্রস্তুতির অভাব, ওজন কমে যাওয়া, ওজন অনিয়ম, বুকে ব্যথা, অতিসার, অস্বস্তি, ও শ্বাসকষ্ট। এই লক্ষণগুলি দেখা গেলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
পটাশিয়ামের অধিশেষের অধিকতম লক্ষণ হতে পারে: মাংসপেশী শক্তি হার, অস্তিত্ব হারানো, অব্যহতি, মূত্রাশয়ের কামড় সমস্যা, অতিসার, নিয়ন্ত্রিত মূত্রপাত, অস্বাস্থ্যকর হার্টবিট, মাথা ঘোরানো, ও পুষ্টিশূন্যতা। এই লক্ষণগুলির সাথে যদি সহজে মেলে তা, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
পটাশিয়াম যুক্ত খাবারের মধ্যে বাদাম, কেলা, পটল, মুল্যাকুলি, পাপড়, পষ্টা, স্পিনাচ, টমেটো, মুষ্টার্ড গ্রীন, ওয়াটারমেলন, ডেটা, ম্যাগো, আঙ্গুর, ওটব্রান, এবং ড্রায় ফ্রুট সাদা অংশ থাকতে পারে।
অন্যান্য পটাশিয়াম ধারক খাবার হতে পারে: আলু, কুমড়া, ছোলা, খেজুর, লেন্টিল, পোহা, ওটস, যোগার্ধান্য বা মুসুর ডাল, হোয়াইট পোটেটো, কোহলরাবি, ব্রোকোলি, শসা, লেটুস, খেয়া, বিনা ছাড়া মুষ্টার্ড, ওটসমিল, হাঁড়ি, ওটমিল, স্পিনাচ, তুলশি,
ওয়াটারক্রেস, আড়ু, মৌরি, মাগুর, সিমেন্ট ফিশ, কোয়া, দারুচিনি, খেজুরের রস, কমল আলু, গাভী, পয়রা, খেজুর গুড়, পোমেগ্রানেট, গুল, জলপাই, পেয়ারা, ভেটিচেট, প্রুন, জলপাই, কিউয়ানো, লাইচি, প্রুন, আনারাস, মানগো, কোকোনাট
জুস, নারিকেল, লবণযুক্ত খাদ্য, শাস্ত্রীয় মাছ, ডাক্তার ফিশ, বাদাম, কাজু, পিস্তা, কোলারবি, অরু, কেলা, কমলালেঙ্গা, মেথি, কালি, খোদাই, রজু, শফলা, মৌরি, বজ্রধন, প্যাপা, লোভিয়া, টাইম, জীরা, ধনিয়া, মিঠা, কালি জিরা, নানারকম ধান, ভুট্টা, ইত্যাদি।
পটাশিয়ামের অভাবজনিত লক্ষণ
পটাশিয়ামের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থিতি যেটির ফলে কিছু লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যেমন:
**শক্তির অভাব**: পটাশিয়াম শরীরের শক্তি উৎপন্ন করে, তাই অভাবে ক্যান্ডলের মতো অস্বাভাবিক শক্তির অভাব হতে পারে।
**মাংসপেশী ক্রমশঃ দুর্বলতা**: পটাশিয়াম মাংসপেশীর কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, এবং এর অভাবে মাংসপেশী দুর্বল হতে পারে।
**হৃদয়ের কাজে সমস্যা**: পটাশিয়াম হৃদয়ের কাজে মৌলিক ভূমিকা পালন করে, এবং পটাশিয়ামের অভাবে হৃদয়ের কাজে সমস্যা হতে পারে।
এই লক্ষণগুলি দেখলে একটি চিকিত্সকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ।
**মাঝারি থেকে বাড়ানো হৃদয়ের হার্ট বিট**: পটাশিয়াম হৃদয়ের কাজে মাঝারি থেকে বাড়ানো হার্ট বিটের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পটাশিয়ামের অভাবে হৃদয়ের কাজ এবং হার্ট বিটে সমস্যা হতে পারে।
**মাথায় চোখের মতো আঁধার বা ছায়া**: পটাশিয়াম সঠিকভাবে প্রসারিত হলে চোখের মতো আঁধার বা ছায়া দেখা যেতে পারে। তবে, এই লক্ষণটি অত্যন্ত গম্ভীর হতে পারে এবং অন্যান্য কারণেও হতে পারে, তাই এটি এককভাবে বিশ্লেষণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
এই লক্ষণগুলির সাথে যদি কোনও সমস্যা মহসৃষ্টি হয়, তাহলে চিকিৎসকে পরামর্শ নিতে উচিত।
কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
কম পটাশিয়াম যোগ করা হার্ট এবং বলড প্রেশার সম্পর্কে ভালো হতে পারে। কম পটাশিয়াম থাকতে পারে লেবু, কলি, স্পিনাচ, মটরশুটি, ব্রোকলি এবং কটলেট ইত্যাদি খাবারে।
আপনি কম পটাশিয়াম যুক্ত খাবারে লোক বাদ দিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এটি ভালো হতে পারে
- সুজি বা ওয়াটারমেলন পানির রুটির পরিবর্তে সেগুলি খাওয়া।
- কচু বা আলু পোস্টো বানিয়ে খাওয়া।
- তাজা ককুম বা কোমড়া খাওয়া।
- ছোলার ডাল বা মুগ ডাল নিয়ে মিষ্টি পোষ্টো বানাতে পারেন।
- তাজা টমেটো সসে মাখন ছাড়া পাস্তা খাওয়া।
এই সাধারিতা সহিত খাবারে কম পটাশিয়াম সম্পন্ন অপশিষ্ট আপনার পছন্দ মতো হতে পারে।
কম পটাশিয়াম যুক্ত সবজি
কম পটাশিয়াম যুক্ত সবজির মধ্যে মোক্ষকচু, ফুলকপি, ক্যাবেজ, শলগম, বেগুন, সজিনি ইত্যাদি থাকতে পারে।
সোডিয়াম পটাশিয়াম যুক্ত খাবার
সোডিয়াম পটাশিয়াম যুক্ত খাবারের মধ্যে সম্ভাবনা হলে মৌসুমিক ফল, সবজি, ও মাংস অথবা ডেয়ারি প্রোডাক্টস থাকতে পারে। তবে, সোডিয়াম এবং পটাশিয়ামের মাত্রা সাবধানে মেনে নেতে গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুন: প্রোটিন জাতীয় খাবার
পটাশিয়াম যুক্ত খাবারের তালিকা
পটাশিয়াম ধারাবাহিকভাবে খাবারে পাওয়া যায় ধান, আখরোট, ছোলা, কোলার্ড গ্রীন সবজি, আঙ্গুর, টমেটো, আঙ্গুল মাছ, মুখির মাছ, পুলস, ছোট বোট, ছোট মাছ, পোহা, মুগড়া, আদা, গোলমরিচ, কলা, কচু, আপেল, কমলা, কদম্বরি, কমলা, পেঁপে, পেয়ারা, প্রস্তুত খাবারের অনেক ধরণের মধ্যে পটাশিয়াম রয়েছে
পটাশিয়াম যুক্ত সবজি
বাঙালি খাদ্যে সাধারণভাবে পটাশিয়াম যুক্ত সবজি হলে শাকসবজির মধ্যে শাকের প্রস্তুতি হতে পারে, যেমন শাক, বাঁধাকপি, পালং শাক, বেগুন, পটল, লাউ ইত্যাদি।
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে মুখ্যতঃ কেলা, স্পিনাচ, আলু, মুখোশ, দুধ, ওয়াটারমেলন, মুষলি, হোয়াটারক্রেস এবং দূধ প্রধান।