স্বাস্থ্য ও যত্ন

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা। দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম

আজকে এই পোস্টটি দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো আপনি এ বিষয়ে জানতে চাইলে, শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন। 

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

দাদ রোগের জন্য একটি সাধারিত ঘরোয়া চিকিৎসা হলো অতি শীঘ্রই ইলাজ শুরু করা। আপনি একটি স্থানীয় ফার্মেসি থেকে অ্যান্টিফাঙ্গল ক্রিম বা ওইন্টমেন্ট কিনতে পারেন এবং সবাধু লক্ষণ মোছার জন্য পর্যাপ্ত সময়ে ব্যবহার করতে হবে। তবে, গম্ভীর ক্ষেত্রে বা যদি সময় যাচ্ছে না, তাদের একজন চিকিৎসকে দেখাতে হবে।

দাদ রোগের জন্য আরো কিছু চিকিৎসামূলক উপায় হলো:

  1. **শোধন পরিস্থিতি:** ব্যক্তিগত সামগ্রী যেমন তোষার বস্ত্র, টোয়েল, এবং ব্যক্তিগত ব্যবহারের সামগ্রী পরিষ্কার থাকতে হবে। 
  2. **ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট:** কিছুসময় ডাদের জন্য ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি মাইক্রোবিয়াল বায়কারণে মদমাশার বিরুদ্ধে সাহায্য করতে পারে।
  3. **বৃষ্টি পরের পরে ভিজে বসানো:** ভিজে বসানো দাদের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে, কারণ দাদ গুণগতভাবে ভিজে থাকতে ভালোবাসে না।
  4. **আশুদ্ধি খাওয়ানো:** কিছু খাবারের আশুদ্ধি দাদ বা ফাঙ্গাসের বিকাশে সাহায্য করতে পারে, সেজন্য কাঁচামরিচ, কাঁচা লবণ, ও গারলিক মন্তব্য করা হতে পারে।

এই উপায়ে সাধারিত দাদ রোগের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসা করতে পারেন, তবে যদি অবস্থা গম্ভীর হয় বা চিকিৎসা প্রয়োজন হয়, তবে তা সাধারিতভাবে একজন চিকিৎসকে দেখাতে সহায়ক হতে পারে।

রিকেটস রোগ কি

দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম

দাদ চুলকানি দূর করার জন্য আপনি একটি অনুকূল স্কিনকেয়ার ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন, যা দাদগুলি সহ ত্বক পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে।

দাদ চুলকানি দূর করার জন্য আপনি একটি ভালো কোম্পোজিশনের এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন, যা ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হালকা এন্টিসেপ্টিক সোপ বা লোশন ব্যবহার করতে সাহায্যকারী হতে পারে।

দাদ চুলকানি দূর করার জন্য আপনি প্রতিদিন ত্বক স্বচ্ছ রাখতে হবে, এবং হালকা একটি এন্টিফাঙ্গাল ক্রিম বা ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও, হালকা গারম জল দিয়ে শোয়ার পরে ত্বক শুকিয়ে পুনরায় দাদের চুলকানির রক্ষা করতে পারে।

দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ

দাদ হলে খাওয়া নিষেধ হতে পারে উচ্চ ধারার চিনি, মিষ্টি, তেল, বাটার, খুব তীক্ষ্ণ খাবার, বাদাম ও কাজু, স্পাইসি খাবার এবং ডেয়রি পনির। আপনার চিকিৎসকে অবশ্যই পরামর্শ নিতে হবে।

দাদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হলে কোল্ড ড্রিংক, স্পাইসি খাবার, গরম দ্রব্য, শুঁটকি, টমেটো সস, চকোলেট, কফি, কোলা এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ।

বাসায় শোপিং করার সময় প্রয়োজনে হ্যান্ডগ্রোসের ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত এবং নিয়মিত ভিটামিন C যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।

দাদের ক্ষেত্রে আপনি প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করতে পারেন, কারণ এটি ত্বকে শুকনো করে এবং দাদ হতে অক্সিজেন পৌঁছাতে সাহায্য করে।

তাছাড়া, বিশেষভাবে ধূমপান করতেন তাদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে, তাই এটি সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত। আপনি যদি এই সময়ে অত্যন্ত জরুরি না হন, তাদের জন্য রোগীরা থানা এবং সার্জারির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button