স্বাস্থ্য ও যত্ন

থাইরয়েড কমানোর খাবার

থাইরয়েড কমানোর খাবার: প্রোটিন ধারণ করুন, যেমন মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, পুলস, ছানা। ফলের সম্মিলিত সবজি খান, যেমন পালং শাক, ব্রোকলি, গাজর, শসা। পুরো গ্রেইন খাবার ধরন, যেমন ব্রাউন রাইস, কোয়াইনোয়া, অট্রা অ্যাজমাটি রাইস।

থাইরয়েড কমানোর খাবার

থাইরয়েড কমাতে আপনি পুষ্টিকর খাবার নিতে পারেন, যেমন:

  1. প্রোটিন ধারণ করুন, যেমন মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, পুলস, ছানা।
  2. ফলের সম্মিলিত সবজি খান, যেমন পালং শাক, ব্রোকলি, গাজর, শসা।
  3. পুরো গ্রেইন খাবার ধরন, যেমন ব্রাউন রাইস, কোয়াইনোয়া, অট্রা অ্যাজমাটি রাইস।
  4. অমেগা-৩ চরম অস্থিতির জন্য মাছ বা কোনও অমেগা-৩ সাপ্লিমেন্ট ধারণ করুন।
  5. গোলমার্জ প্রোডাক্ট কমাতে সতীর্থ মুখরাজির মাধ্যমে কোনও মাস্টার্ড অইল বা জলে মাছের তেল ব্যবহার করুন।
  6. ভিটামিন D সূর্যের আলো অর্জন করতে এবং খাদ্যে যেমন মুরগির ডিম, শুঁটকি মাছ, শয়ইয়ের তেল নিন।
  7. ক্যালসিয়াম উচ্চ খাচ্ছেন, এটি খাদ্যে দুগ্ধ পণ্য বা শয়ইয়ের দুধে পাওয়া যায়।

এছাড়াও, আপনার ডাক্তারের সাথে অবশ্যই আলোচনা করুন এবং তাদের পরামর্শের মাধ্যমে আপনার থাইরয়েড সম্পর্কে বিশেষ পরামর্শ নিন।

থাইরয়েড কমানোর উপায়

থাইরয়েড কমানোর উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলা গুড়িতে হতে পারে, তবে একটি সাধারিত উপায় হ’ল:

**উপযোগী ঔষধ**: থাইরয়েডের জন্য ওষুধের সাথে আপনার ডক্টরের পরামর্শ নিন। অনেকেই থাইরয়েড রোগীদের জন্য থাইরয়েড হরমোন সাপ্লিমেন্ট প্রেসক্রাইব করে।

**আপনার খাদ্য সংক্রান্ত মনিটরিং**: থাইরয়েড সমস্যার সাথে যোগাযোগ করে আপনার খাদ্যের প্রস্তুতি করুন, যাতে আপনি আপনার শরীরের থাইরয়েড হরমোনের স্তর সঠিক রাখতে পারেন।

**ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা**: নিয়মিত ব্যায়াম এবং সুস্থ জীবনধারা অনুসরণ করা থাইরয়েড সমস্যার সাথে সাহায্য করতে পারে।

কিছুদিন পর যদি আপনি কোন পরিবর্তন অনুভব করতে না পারেন বা সমস্যা বাড়ছে, তবে আপনার ডক্টরের সাথে যোগাযোগ করুন।

থাইরয়েড কমানোর ঘরোয়া উপায়

থাইরয়েড কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় এবং সম্ভাবনামূলক প্রচেষ্টা হতে পারে:

  1. **পুষ্টির যত্ন:** থাইরয়েডের ক্ষতি থাকতে পারে তাই পুষ্টির দিকে যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনার খাচ্ছেন সেই খাবারে ভিটামিন, মিনারেল, ওমেগা-3 ফ্যাটি এবং প্রোটিন সম্মিলিত থাকা উচিত।
  2. **পর্যাপ্ত ঘুম:** সুস্থ ঘুমের জন্য প্রতিদিন যত্ন নেতে হবে।
  3. **আবদান স্থানের আচার্যতা:** ধূমপান ও অতিরিক্ত মাদকসেবন থাইরয়েডের সমস্যার জন্য ক্ষতিকর।
  4. **ব্যায়াম:** নিয়মিত ব্যায়াম থাইরয়েডে সাহায্য করতে পারে, এটি মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং স্তন্যপান বৃদ্ধি দেতে পারে।
  5. **স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট:** স্ট্রেস থাইরয়েড সমস্যা বাড়াতে পারে, তাই স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন।

তবে, এই উপায়গুলি আপনার স্বাস্থ্যকে সমৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে, কিন্তু কোনও সময়ে কোনও সমস্যার সাথে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য একজন চিকিৎসকে দেখানো গুরুত্বপূর্ণ।

থাইরয়েড কমানোর ব্যায়াম

থাইরয়েড কমানোর জন্য নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার একটি ভাল উপায় হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। আপনি হেলথি ডাইট মেনে চলতে পারেন এবং সাইক্লিক বা ওয়াকিং ব্যায়াম করতে পারেন যা থাইরয়েডের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

এক্ষেত্রে ভাল ব্যায়ামের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে:

  1. **ওয়াকিং বা জগিং:** নির্দিষ্ট ধারাবাহিক গতির সাথে হাঁটবার জন্য এটি খুব ভাল হতে পারে।
  2. **যোগাসন বা প্রাণায়াম:** যোগাসন বা প্রাণায়াম থাইরয়েডের সাথে সহায়ক হতে পারে এবং অস্থিরতা কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে।
  3. **শক্তির ব্যায়াম:** মাংসপেশী তৈরি করতে শক্তির ব্যায়াম করা থাকতে পারে, এটি মাসিক চক্রে সাহায্য করতে পারে।
  4. **সাধারিত হাঁটু দিয়ে হাঁটবার অভ্যন্তরে ব্যায়াম:** সাধারিত হাঁটু দিয়ে ব্যায়াম করা থাকতে পারে থাইরয়েডের সমস্যার সাথে মাত্রা সহজতম।

সত্যি এবং স্বাস্থ্যকর ব্যায়ামের জন্য কোনও নতুন ব্যায়াম শুরু করার আগে আপনির ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

থাইরয়েড নরমাল কত

থাইরয়েড স্বাভাবিক রকমের কাজ করতে হলে তার থাইরমোন স্তর সাময়িকভাবে স্থিত থাকতে হবে। সাধারণভাবে, থাইরমোনের স্তরটি মাপা হয় টিএসএই (থাইরয়েড-স্টিমুলেটিং এয়েন্ট) এর মাধ্যমে। সাধারিত মানে তার মান ০.৪ থেকে ৪.০ মিক্রোগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার (mcg/dL) হতে হয়।

কোনো রোগ বা অস্বাভাবিক শরীরের অবস্থা থাকতে পারে যেটি থাইরয়েডের কাজকর্মে প্রভাব ফেলতে পারে। সম্ভাবনা থাকে এই স্তরটি পরীক্ষা করতে বা একজন চিকিৎসকে পরামর্শ নেওয়া যেতে।

থাইরয়েডের নরমাল কাজ করতে তার থাইরমোন স্তর সাময়িকভাবে স্থিত থাকতে হয়। সাধারিতভাবে, থাইরমোনের মান পরিবর্তন হতে পারে বা কোনো রোগের কারণে এর স্তর উচ্চ অথবা নিম্ন হতে পারে। এটির কারণে থাইরয়েড অস্তিত্বের সময়িক দুর্বলতা অথবা হারানোর সম্ভাবনা থাকতে পারে।

যদি আপনি থাইরয়েড সমস্যার চিকিৎসা নিতে চান অথবা থাইরয়েড সম্পর্কিত অস্তিত্বের সময়িক সমস্যা হয়, তবে আপনার চিকিৎসকে দেখাতে হবে। তিনি আপনার স্থিতি এবং আপনার সমস্যার সহীত সম্পূর্ণ চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারেন।

থাইরয়েড নিষিদ্ধ খাবার

থাইরয়েড রোগীদের জন্য কিছু খাবার নিষিদ্ধ থাকতে পারে, যেমন:

**সোয়ায়েড বা মুষ্টর্ড তেল:** এই তেলগুলি থাইরয়েড রোগীদের জন্য সহ্য যোগ্য নয়।

**ক্যাবেজ:** ক্রুসিফেরাস সবজি যেমন ক্যাবেজ, ব্রোকোলি, কলিফ্লাওয়ার এবং ব্রাসেলস স্প্রাউটস এড়াতে হয়।

**কচু শাক:** কচু শাকের উচ্চ গোঁড়া শাকগুলি এই রোগে একটি ধরণের সংশয় তৈরি করতে পারে।

**গোবি:** গোবি এবং তার সম্পর্কিত পণ্যগুলি একটি থাইরয়েড রোগীর জন্য সহজে সহ্য করা হয় না।

তবে, এই সারণি গুলি হলো সাধারণ উদাহরণ। রোগীর প্রতিটি ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ এটি রোগীর ব্যক্তিগত প্রতিস্থানে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।

রোগীদের থাইরয়েডে এড়াতে বাধাত্মক হতে সহায়ক বা প্রতিস্থানে উচ্চমাত্রায় খাচ্ছা উচিত। এটার মাধ্যমে থাইরয়েড কার্মক্ষমতা বজায় রাখা যায়:

**গড়াগড়ি ও অসুস্থ তেল:** গড়াগড়ি তেল এবং অসুস্থ তেল এড়াতে হতে পারে। স্বাস্থ্যকর তেলের মধ্যে তেজপাতা তেল, নারিকেল তেল, মুস্তার্ড তেল ইত্যাদি যোগ করা উচিত।

**ক্যাফেইন:** অতিরিক্ত ক্যাফেইন এড়াতে হতে পারে, এবং এটি থাইরয়েড কার্মক্ষমতা কমিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে।

**অতিরিক্ত শুগার:** অতিরিক্ত শুগার এড়াতে এবং স্বাস্থ্যকর প্রকারে তার ব্যবহার কমাতে গুড়ি হতে পারে।

**গ্লুটেন:** কিছু থাইরয়েড রোগীর জন্য গ্লুটেন মৌখিক গুড়ি হতে পারে, তাদের সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে উচিত।

এই সমস্ত পরামর্শের জন্য হলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

থাইরয়েড রোগীর ওজন কমানোর উপায়

থাইরয়েড রোগীর ওজন কমাতে নিচের কিছু উপায় মদ্ধে মদ্ধে চেষ্টা করতে পারেন:

  1. **উপযুক্ত ওজন নির্ধারণ করুন:** আপনার উচ্চতা, লিঙ্গ, বয়স এবং শারীরিক কার্যকলাপের মাধ্যমে উপযুক্ত ওজন নির্ধারণ করুন।
  2. **পৌষ্টিক খাবার:** সঠিক পুষ্টিক খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত ক্যালরি ও প্রোসেস্ড খাবার থেকে দূর থাকুন।
  3. **প্রয়োজনীয় হরমোনের চেকআপ:** থাইরয়েড রোগীর জন্য উচ্চ থাইরয়েড হরমোন মেয়াড হতে পারে, তাই রোগী হিসেবে নিয়মিত চেকআপ করুন।
  4. **নিয়মিত ব্যায়াম:** নির্ধারিত পরিমাণে ব্যায়াম করা থাইরয়েড রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, এটির আগে ডাক্তারের সাথে আলাপ করুন।
  5. **প্রয়োজনে ঔষধ নেওয়া:** থাইরয়েড রোগীদের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

মনে রাখবেন, এই সমস্ত উপায়ই আপনার স্বাস্থ্যের প্রশ্নের জন্য বৈদ্যুত্তের সাথে আলাপ করার আগে ডাক্তারের সাথে আলাপ করতে গুরুত্বপূর্ণ।

অতিরিক্ত উপায়গুলি যেগুলি থাইরয়েড রোগীদের ওজন কমানোতে সাহায্য করতে পারে:

  1. **উচ্চ প্রোটিন ও ফাইবার খাওয়া:** প্রোটিন ও ফাইবার ধারনে মাধ্যমে সঠিক পুষ্টিক অনুপ্রাণিত হতে পারে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
  2. **মেডিটেশন এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট:** স্ট্রেস কমাতে মেডিটেশন এবং অন্যান্য রিল্যাক্সেশন তথা যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
  3. **পর্যাপ্ত ঘুম:** প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম পান, কারণ ঘুমের ভুমিকা ওজন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ।
  4. **পর্যাপ্ত পানি পান:** প্রতিদিন যত্নে পর্যাপ্ত পানি পান, যাতে শারীরিক প্রক্রিয়া সুস্থ থাকে।
  5. **বৈদ্যুত্তের সাথে যোগাযোগ করুন:** আপনার ডাক্তার এবং পুনরায় যাচাই করুন যাতে তারা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে।

এই সমস্ত উপায়গুলি একসঙ্গে অনুসরণ করতে পারেন এবং ডাক্তারের সাথে পর্যালোচনা করতে সতর্ক থাকতে হবে।

থাইরয়েড কমানোর খাবার
থাইরয়েড কমানোর খাবার

থাইরয়েড হলে কি কি খাওয়া যাবে

থাইরয়েড রোগের জন্য খাবারের সংকীর্ণ নিয়ম নেই, কিন্তু কিছু সাধারিতা মেনে চলা উচিত। অধিক ফল, সবজি, প্রোটিন, ওমেগা-3 চরবি, যত্নে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

ইউক্যালিপটাস, ব্রোকলি, কলিফ্লাওয়ার, মটরশুটি, মাছ, তেলাপিয়া, গাঁজর, লিনসিড অয়েল প্রোটিন, বিটামিন এ ও ডি, আয়রন, জিংক, সেলেনিয়াম ইত্যাদি ধারণ করা হতে পারে। তবে, এটি একজন ডাক্তারের সাথে আলাপ করা গুরুত্বপূর্ণ।

**ওমেগা-3 চরবি:** মাছ (যেমন সালমন), চিয়া বীজ, ও কৃষির তেলে ওমেগা-3 চরবি থাকতে পারে, যা থাইরয়েড রোগে উপকারী হতে পারে।

**গাড়ো গোলাপ ছায়াচিত্র:** এটি ক্যানসার প্রতিরোধ এবং থাইরয়েড প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

**ওয়ালনাট এবং বাদাম:** ওয়ালনাট এবং বাদামে মোনোয়ারে অ্যালফা-লিনোলেনিক এসিড থাকতে পারে এবং থাইরয়েড স্বাস্থ্যে সাহায্য করতে পারে।

একইভাবে, এই সব খাবারের সাথে ডক্টরের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ব্যক্তিগত সমস্যা এবং প্রতিস্থানে ভিন্নভাবে কাজ করতে পারে।

থাইরয়েড হলে কি কি ফল খাওয়া উচিত

থাইরয়েড হলে পোষ্ট তথ্য ডক্টরের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ধারণা করা হয়েছে যে কিছু খাবার সাহায্য করতে পারে, যেমনঃ

  • আইয়োডাইন ধারণ: মাছ, শিং, ডিউয়াল, ডিনার, চিংড়ি, মসুর ডাল ইত্যাদি।
  • সেলেনিয়াম: ব্রাজিল নাটস, সুইস চার্ড, তিল, গাড়িব, মুস্টার্ড সিড ইত্যাদি।
  • ভিটামিন D: মাছ, ডিউয়াল, ডালগোষ্ট, ডানামুখী তেল, চরবি মাংস ইত্যাদি।

এছাড়াও, কাছাকাছি থাকা ডাইটিশিয়ান বা হেলথ কেয়ার পেশাদারের সাথে পরামর্শ নিতে সুস্ত হতে পারে।

অনুমোদন প্রাপ্ত থাকলে, একটি থাইরয়েড সংক্রান্ত ডাইটে অনেক মানসম্মত মাধ্যমে খাওয়া হতে পারে:

**ভিটামিন A ধারণ**: গাজর, কোলার্ড গ্রীন ভাজি, মহাকাশমী মিষ্টি আলু ইত্যাদি।

**জিংক ধারণ**: মাংস, দুধ, ডাল, ডিয়ারি প্রোডাক্টস ইত্যাদি।

**ফোলেটিক অ্যাসিড সুস্ত হারে ধারণ**: শসা, ব্রোকোলি, অটোম, পালং ইত্যাদি।

**ফাইবার ধারণ**: পানি, ফসকা সবজি, ফল, পূর্ন অটোম, দালের খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদি।

এছাড়াও, রোজানা নির্যাতন, উচ্চ ক্রিয়াশীলতা এবং যোগাযোগের সাথে একটি সুস্থ জীবনযাত্রা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে থাইরয়েড সমস্যার মোকাবিলায়।

থাইরয়েড হলে কি কি সমস্যা হয়

থাইরয়েড হলে শরীরের থাইরয়েড হরমোনে সমস্যা হতে পারে, যা নিম্নলিখিত সমস্যা সমৃদ্ধ করতে পারে:

**থাইরয়েড হার্মোনের অধিক উৎপাদন:** থাইরয়েড হারমোনের অতিরিক্ত উৎপাদনের ফলে হাইপারথাইরয়েডিজম হতে পারে, যা বড় থাইরয়েড এবং অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

**থাইরয়েড অস্তিত্বের সমস্যা:** থাইরয়েড এনলার্জি হারমোনের কম উৎপাদন হলে হাইপোথাইরয়েডিজম বা থাইরয়েড অস্তিত্বের সমস্যা হতে পারে।

**থাইরয়েড অস্তিত্বের প্রতিরোধ অসম্মানতা:** থাইরয়েড অস্তিত্বের প্রতিরোধ বা হ্যাশিমোটো থাইরয়েডিটিসের কারণে অসম্মানতা হতে পারে।

**থাইরয়েড নোডুল:** থাইরয়েডে নোডুল বা একটি ক্যান্সারোজেনিক গোঁড়ার কারণে সমস্যা হতে পারে।

এই সমস্যাগুলির ফলে ব্যক্তি মুক্তিপ্রাপ্ত হতে পারে না, তাদের জীবনধারার উন্নত করতে চাইলে চিকিৎসার সাহায্য অসুস্থতার সাথে দক্ষতার দিকে দিতে হতে পারে।

হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা

হাইপোথাইরয়েড রোগীর জন্য উপযুক্ত খাবারের তালিকা হতে পারে:

  1. **শাকসবজি:**

   – লাউ, শসা, বাঁধাকপি, পালংক, মুলা, স্পিনাচ, কলার্ড গ্রীন শাকসবজি।

  1. **প্রোটিন:**

   – মাংস, মাছ, ডাল, এগ্‌, দুধ এবং দুধ প্রডাক্টস।

  1. **পূর্ণ গ্রেইন:**

   – হলুদ ধান, ব্রাউন রাইস, কুইনোয়া, ওয়াট, বার্লি, বাজরা এবং ওয়ার্ট।

  1. **দুধ এবং ডেয়িরি:**

   – যত্নে দুধ, দই, চিজ, প্যানির দুধ সংক্রান্ত প্রোডাক্টস।

  1. **ফল:**

   – কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফল, যেমন ব্যানানা, স্ট্রবেরি, ছাড়াতে পারে।

  1. **নারকেল এবং মৌচিক:**

   – আড়ু, তৈল, কম পরিমাণে।

  1. **তেল:**

   – অলিভ অয়েল, কোকোনাট অয়েল, গান্ধারজন তেল এবং মুস্তর্দ তেল।

তবে, হাইপোথাইরয়েড রোগীদের প্রতি ব্যক্তিত্বমূলক ভাষায় পোষণের পরিমাণ ও ধরন নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। রোগীর সাথে যোগাযোগ করে একজন পেশাদার পুষ্টিবিদ বা ডায়েটিশিয়ানের সাথে আলোচনা করা উচিত।

হাইপো থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা

হাইপোথাইরয়েড রোগীর জন্য সঠিক খাদ্য মাঝে মাঝে তাদের অবস্থা, চিকিৎসার প্রকার এবং অন্যান্য পরিস্থিতিতে বদলে যেতে পারে। তবে, একটি সাধারিত হাইপোথাইরয়েড রোগী একটি স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা অনুসরণ করতে পারে:

  1. **ইয়োগুর্ট এবং দুধ:** ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এই ডেয়ারি পণ্যে থাকতে পারে, যা হাইপোথাইরয়েড রোগীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  2. **কোমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট:** সুজীব, পূর্ণগ্রাম, ওটস, ব্রাউন রাইস ইত্যাদি হাইপোথাইরয়েড রোগীদের শক্তি প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
  3. **প্রোটিন:** মাংস, মাছ, ডাল, এগুলি হাইপোথাইরয়েড রোগীদের জন্য উত্তম প্রোটিনের উৎস হতে পারে।
  4. **ফল ও সবজি:** বিভিন্ন রকমের ফল এবং সবজি হাইপোথাইরয়েড রোগীদের জন্য ভাল হতে পারে, তাদের মধ্যে কিছু পরিস্থিতিতে সতর্ক থাকতে হতে পারে।
  5. **ভিটামিন এবং খনিজ:** পুষ্টিকর খাদ্যে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এটি হাইপোথাইরয়েড রোগীদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

তবে, রোগীদের প্রতি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ একে অপরের থেকে ভিন্ন রোগীর চিকিৎসার প্রকার ভিন্ন হতে পারে।

কি খাবার খেলে থাইরয়েড কমবে?

থাইরয়েডের জন্য সঠিক খাদ্য সেবন করতে হলে আপনি যেমন প্রস্তুতি নেয়া হয় তার দিকে মনোনিবেশ করতে পারেন। ধাতুসংশ্লেষণ, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, জিংক এবং ভিটামিন D অধিক ভারী হাঁটার একটি সোর্স হিসেবে কাজ করতে পারে। পালং, মুলা, ছোলা, ছাড়া দারুচিনি এবং গুঁড়া তেল। 

আপনি সুস্থ থাকতে থাকলে থাইরয়েডের রোগী হিসেবে নিম্নলিখিত কিছু সহায়ক করা খুব উপকারী হতে পারে:

  • **কাছাকাছি দেখার জন্য যাচ্ছেন কি না?** রোজ হাঁটাচাঁট করা ফায়েদা করতে পারে এবং আপনি এটি প্রস্তুতির মাধ্যমে উচ্চ এনার্জি স্তর উপার্জন করতে পারেন।
  • **ভালো ঘুম:** প্রতিদিন ভালো ঘুম মেলে তবে রাতে শক্তির জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করতে পারে।
  • **ভালো খাচ্চর নিশ্চিত করুন:** পোষাকে ভালোভাবে সুস্থ রাখতে এবং ঠান্ডা মৌসুমে এটি কাজ করতে সাহায্য করতে পারে।
  • **সঠিক আহার:** সঠিক পোষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বৃহত্তর সবজি, ফল, দানা-কানির খাবার এবং পূর্বানুভূত অমিনো এসিডগুলি যোগ করা হতে পারে।
  • **পুরাতাত্ত্বিক ওষুধ:** আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে বুঝতে পারেন যে কোনও প্রয়োজনে আপনি কি পুরাতাত্ত্বিক ওষুধ নিতে পারেন।

আমি একজন ডাক্তার নই, তাই আপনি যদি কোনও নতুন চিকিৎসার পদক্ষেপ নিতে চান, তবে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকে পরামর্শ নিন।

থাইরয়েড হরমোন বেড়ে গেলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়

থাইরয়েড হরমোন বেড়ে গেলে এটি হতে পারে:

  • ওজন বৃদ্ধি বা ওজন কমু এবং মোটাপা
  • ঠান্ডা বা শীতল অনুভূতি
  • মুক্তকরণে সময়ের পরিবর্তে দ্রুত থাকা
  • মাথা বা কানে ব্যথা
  • অস্তিত্ব অধিক হলে স্বাভাবিক দৈহিক কাজের জন্য শক্তি অভাব
  • মেয়াদোত্তীর্ণ মাসিক চক্র
  • মাথা হতে শোনা, দৃষ্টি কমু এবং মাংসপেশী শক্তির অভাব
  • মনের অস্থিরতা, মনের দু: খ, অস্বস্তির মূড

যদি আপনি এই ধরণের লক্ষণ অনুভব করেন বা আপনার চিকিৎসকে অবহিত করেন নি, তাদের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

আরো পড়ুন: ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

থাইরয়েডের জন্য কোন সবজি ভালো

থাইরয়েডের জন্য পালং শাক, ব্রোকলি, ক্যাবেজ, বেগুন, মানসহ বিভিন্ন সবজি ব্যবহার করা হতে পারে।

থাইরয়েড রোগীর জন্য সয়াবিন কি ক্ষতিকর

সয়াবিন বিষয়টি নিয়ে থাইরয়েড রোগীদের জন্য সকলকরণে একটি সাধারিতা নেই। কিছু গবেষণা প্রস্তুতি থাকতেও, সয়াবিনের থাকা ক্ষতি বা সুবিধা নিয়ে কোনো নিশ্চিত মত নেই। তবে, আপনার ডাক্তারের সাথে আলাপ করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তিনি সহীতভাবে আপনার স্বাস্থ্যের পরিস্থিতি মোনায়েব করতে পারেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button