ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে? ঘূর্ণিঝড় কেন হয়
ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে: ঘূর্ণিঝড় একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং এ দুর্যোগ ছাড়াও বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ গড়ছে প্রায়।
ঘূর্ণিঝড় হলে একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং ঘূর্ণিঝড়ে প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে আসছে তাই এ থেকে মোকাবেলার জন্য এ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাদি জানতে হবে এবং মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে ঘূর্ণিঝড় কেন হয় ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ প্রায় হয়ে থাকে এছাড়াও এ সব ধরনের দুর্যোগ বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হতে পারে।
তবে এ ধরনের দুর্যোগ এড়ানোর জন্য বা দুর্যোগ মোকাবেলা বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। তাই প্রথমে গণিতর কাকে বলে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা মোকাবেলার তথ্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে এবং তার ব্যাপারে জান আর মাধ্যমে সচেতন থাকতে হবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে সব সময় পূর্বাভাস পাওয়া সম্ভব হয় না আবার অনেক ক্ষেত্রে পাওয়া গেলেও তার অল্প সময় পড়বে জানা যায়, এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তা সম্পর্কে সচেতন থাকার কোন বিকল্প নেই।
ঘূর্ণিঝড় কি
সাধারণভাবে গুণীজন হল একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে ঘূর্ণিঝড় সাধারণত একটি নিম্নচাপ প্রক্রিয়া বা নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে তাপকে মেরু অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত করে তবে এক্ষেত্রে আবহাওয়া সংগলিত বিভিন্ন ধরনের গুণী বাতাস প্রচন্ড আকারে এবং প্রচন্ড ভদ্র হয়ে থাকে।
দেশের ক্রান্তীয় অঞ্চলের সমুদ্রের সৃষ্টি সৃষ্টি বজ্র ইত্যাদিকে ঘূর্ণিঝড় বা ঘূর্ণিবার্তা বলে। এরা ছাড়াও ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার ক্ষেত্রে বাতাস সাধারণত সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অতিরিক্ত বাতাসের প্রভাবে সৃষ্টি হয়ে যা বজরে আকারে উপরে উঠতে থাকে
এবং তা প্রচন্ড বেগে ঘুরতে লাগে এবং তা ঘুরতে ঘুরতে উপকূলীয় অঞ্চল সময়ে আঘাত হানে এবং একটি প্রাকৃতিক সমস্যাজনিত সৃষ্টি হয় এবং একে ঘূর্ণিঝড় বলে।
মূল কথা : ঘূর্ণিঝড় হলে এমন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ যা আবহাওয়া জনিত কারণে অথবা জলবায়ু জনিত কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।
ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে
সাধারণত আবহাওয়া অথবা জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে যখন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সংগঠিত হয় তখন তার প্রক্রিয়াকে বা এ প্রাকৃতিক ঘটনাকে ঘূর্ণিঝড় বলে।
তাছাড়া আবহাওয়া একটি নিম্নচাপ প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিরক্ষীয় যে সকল অঞ্চল হয়েছে সেই সকল অঞ্চল থেকে মেরু অঞ্চলের দিকে আবহাওয়া প্রভাবিত হয়।
ওই সময়ে আবহাওয়া জনিত কারণে বাতাসের ফলে বাতাসের প্রবল ব্যাগের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এক ধরনের গুণন সৃষ্টি হয় যা পরবর্তীতে সমুদ্রের পিষ্ট দেখে উপরে আসতে আসতে সাধারণত উপকূলীয় অঞ্চলে ধাবিত হয়।
হলে এক ধরনের গুণন সহকারে আশেপাশের যে সকল নির্মম অঞ্চলগুলো রয়েছে সেগুলোতে প্রকণ্ড আকারে প্রাকৃতিক দুর্যোগ নামে ছড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ প্রাকৃতিক দুর্যোগের এই প্রক্রিয়াকরণ বা প্রক্রিয়াটিকে বলা হয়ে থাকে ঘূর্ণিঝড়।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে নিম্নচাপের লোগো তার কারণে যে বাতাস তৈরি হয়ে তার উপকূলীয় অঞ্চলে ধাবিত হয় এবং পাশাপাশি ত্বরণের সমস্যা তৈরি করে এবং এই প্রক্রিয়াটিকে বা উক্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ঘটনাটিকে বলা হয় ঘূর্ণিঝড়।
জলোচ্ছ্বাস কাকে বলে
সাধারণত সমুদ্রের যে সকল জল রয়েছে তা ফুলে উপরের দিকে ওটা এবং তাপ আশেপাশের যে অঞ্চল রয়েছে সেগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে এবং যে দুই যুগের সমস্যা সৃষ্টি হয় তাকে জলোচ্ছ্বাস বলে।
সাধারণত বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তাছাড়া ঘূর্ণিঝড় অথবা সুনামি এর কারণে ওজন উচ্ছ্বাস হতে পারে। আবার অন্যভাবে বলা যায় যে মোহনায় যখন প্রবল জুয়ার সৃষ্টি হয় এবং জোয়ারের পরই যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তাকে মূলত চার বলা হয়ে থাকে।
জলোচ্ছ্বাস সাধারণত বিভিন্ন আকার নিতে পারে। হাইড্রোলিক জাম্প এর মত এটি তরঙ্গমুখী ধীরে ধীরে উচ্চতা হারাতে থাকে আবার অন্যটি ছোট ঢেউ এর আকারে হয় এ ধরনের বিভিন্ন আকারে বিভিন্ন সময়।
সমুদ্রপৃষ্ঠে প্রচুর পানি রয়েছে এবং এ পানি সম ফুলে উপরের দিকে উড়তে থাকে এবং পরবর্তীতে তা সমুদ্রের আশেপাশের অঞ্চল সময়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং এই ঘটনাকে জলোচ্ছ্বাস বলে।
ঘূর্ণিঝড় কেন হয়
প্রাকৃতিক বিভিন্ন ধরনের কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়।
তবে এর মধ্যে রয়েছে :-
১. সূর্যের প্রভাব,,,
২. বায়ুমণ্ডলের প্রভাব,,,
৩. বায়ুর ঘনত্বের প্রভাব,,,
৪. তাপমাত্রার পার্থক্যের প্রভাব,, ইত্যাদি।
প্রবল বেগে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ঘূর্ণিঝড় ছুটে আসার কারণে বা মূল কারণ বা অংশ হিসেবে রয়েছে অক্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়া বা সংকুচিত হওয়া।
মূলত বায়ুর সংকোচ নিয়ে কারণে পানির নিচে থেকে নিম্নচাপ বা লোগো তার কারণে পানি উপরে উঠে এক ধরনের গুণ সৃষ্টি করে এবং এর গুণার্নিস্ট থেকে শুরু করে উপরে পর্যন্ত উঠে এবং একপর্যায়ে তার সমুদ্রে আশেপাশে যে সকল অঞ্চল রয়েছে সেগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এভাবে ঘূর্ণিঝড় হয় এবং ইত্যাদির কারণসমূহের জন্য ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে।
- ঘূর্ণিঝড় হওয়ার বিভিন্ন কারণগুলোর মধ্যে তাপমাত্রা, বায়ু এবং সূর্যের প্রভাব হলো লক্ষণীয় কারণ।
ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ
প্রাকৃতিক বিভিন্ন দুর্যোগসমূহের মধ্যে রয়েছে ঘূর্ণিঝড়। বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সমসামূলক সমস্যা। বাংলাদেশের প্রতিবছর বিভিন্ন কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতির প্রভাব লক্ষণীয়। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে।
নদীর তীরবর্তী যে সকল অঞ্চল রয়েছে সেগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আঘাত থানার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা পাশাপাশি তাদের ঘরবাড়ি ভাঙনসহ দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয় ক্ষতির পরিমাণ যথেষ্ট রয়েছে।
এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের নদনদী থাকা অর্থাৎ বাংলাদেশের তিনভাগের দুই অংশ নদী থাকায় এবং পাশাপাশি সাগরের থাকার কারণে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় অধিকার হয়ে যাচ্ছে এবং তার ফলে বাংলাদেশের যে সকল অঞ্চল রয়েছে অর্থাৎ ভূমিকম্প প্রবণ পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় প্রমাণ এরকম অঞ্চল যেমন,
নদীর আশেপাশে বা নদীর তীরবর্তী যে সকল অঞ্চলগুলো রয়েছে বা সাগরের তীরবর্তী অঞ্চল সমূহ, সাধারণত বায়ুর ঘনত্ব কোন অধিকারই অর্থাৎ বায়ুর চাপ যদি কমে যায় তাহলে পানির পৃষ্ঠ থেকে এক ধরনের গুণন সৃষ্টি হয় এবং এটি উপকূলীয় অঞ্চল সমিতি আঘাত হানার ফলে বাংলাদেশের প্রতিবছর ঘূর্ণিঝড় এর জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে।
তবে এ ক্ষয় ক্ষতি মোকাবেলার জন্য সরকার বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি অথবা পদক্ষেপ নেওয়ার ফলেও তা সাধারণভাবে নির্মূল করা যাচ্ছে না কারণ এটি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট বা কৃত্রিম প্রস্তুতি নয় বরং এটি প্রাকৃতিক একটি দুর্যোগ।
ঘূর্ণিঝড় মোচা
ঘূর্ণিঝড় মুখ ও সাধারণত নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়া একটি ঘূর্ণিঝড়। তবে এটি আরো বেড়ে ১১ তারিখ বৃহস্পতিবারে মৌসুম ভবনে মৌসুম ভবনে এমন জানিয়েছেন।
স্যাটেলাইট থেকে তথ্য পাওয়া যায় যে ঘূর্ণিঝড় মুখা যত সম্ভব শেষ অবস্থান পর্যন্ত পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৫১০ কিলোমিটার দূরে রয়েছি পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৫১০ কিলোমিটার দূরে রয়েছি।
ঘূর্ণিঝড় মোচা হল এমন একটি যা ২০২৩ সালে একটি অন্যতম ঝড় হিসেবে বাংলাদেশের প্রায় বিভিন্ন প্রান্তে এটির প্রভাব লক্ষণীয়।
বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় মোটা আক্রমণ করার ফলে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়েছে এবং বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক সংঘাত রয়েছে।
পাশাপাশি নদীর তীরবর্তী যে সকল অঞ্চল রয়েছে সেগুলোতে ঘূর্ণিঝড় মুখার প্রভাব পড়েছে। একই সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল সময় বৃষ্টিপাত বা প্রদীপ পরিমাণে বৃষ্টিপাতের ধারা অব্যাহত রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা 2023
২০২৩ সালে বাংলাদেশের যে সকল ঘূর্ণিঝড় হয়েছে তার ফলে যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে বাংলাদেশে ২০২৩ সালে বিভিন্ন সময়ে কয়েক ধরনের ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার ফলে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয়েছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের যে সকল ঘূর্ণিঝড় হয়েছে সেগুলোর নামের তালিকা নিম্নে দেয়া হলো :-
- অনিল – বাতাস – বাংলাদেশ।
- আকাশ- উদার – ভারত
- সিডর – চোখ – শ্রীলঙ্কা
- নার্গিস – ফুল – পাকিস্তান
- রেশমি – কোমল – শ্রীলঙ্কা
- খাইরুন – উত্তম – ওমান
- নিসা- নারী – বাংলাদেশ
- মোরা- সাগরের তারা – থাইল্যান্ড
ঘূর্ণিঝড় প্রতিরোধের উপায়
১. দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য আস্র কিনতে যেতে হবে এবং সঠিক স্থানে গবাদি পশু কোথায় থাকবে তা ঠিক করে রাখতে হবে।
২. গ্রামে রাস্তায় বাদের উপর এবং বাড়িতে যত সম্ভব গাছ লাগান।
৩. ঘরবাড়ি তৈরি করার ক্ষেত্রে শক্ত করে তৈরি করতে হবে এবং পাকা বৃত্তির উপর লোহার বা কাঠের পিলার প্রেম ব্যবহার করে ঘর বাড়ি তৈরি করতে হবে।
এছাড়াও দশ মিনিট পাঁচ মিলিমিটারের গুরুত্ব বিশিষ্ট টিন দিয়ে পাশাপাশি যে হোক ব্যবহার করার মাধ্যমে গবাদি পশু এবং মানুষের থাকার ঘর তৈরি করতে হবে।
৪. টিউবল সাবানের ক্ষেত্রে একটু উঁচু জায়গা স্থাপন করতে হবে যার ফলে জল লোনা, ময়লা ইত্যাদি টিউবেল এর ভিতরে বা টিউবলের পানির সাথে মিশতে না পারে।
৫. যদি সম্ভব হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসার সরঞ্জাম সমূহ বাড়িতে রাখতে রাখার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হয়।
৬. এ সময় বা এ মুহূর্তে ট্রলারে লঞ্চে নৌকাতে জেলে ইত্যাদি সকল স্থানে চলাচলের ক্ষেত্রে আবহাওয়ার পূর্বভাস সম্পর্কে জানতে হবে এবং সতর্ক শহীদ থাকতে হবে।
৭. বিভিন্ন ধরনের সসের বীজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
৮. এ সমস্যা মোকাবেলায় নারী ও পুরুষ উভয়কে যথাসম্ভব সাঁতার শেখার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বে যে সকল প্রস্তুতি নিতে হবে তা নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১. বড় বড় গাছ স্থাপন করতে হবে যাতে করে জমি চাষ এবং ঝড়ের বেগ কমে দিতে পারে যেমন নারিকেল গাছ কলা গাছ বাঁশ গাছ তালগাছ করে গাছ অন্যান্য শক্ত কাজ করা লাগান।
২. যখন ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হবে বা ঘূর্ণিঝড় হবে এরকম জানার পর ঘূর্ণিঝড়ের জন্য অর্থাৎ আমাদের বাজার যাবে তাদের প্রয়োজনীয় যে সকল সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি বা শুকনো খাবার প্রয়োজন সেগুলো ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৩. যদি টাকা পয়সা বা আর্থিকভাবে কোন সমস্যা না থাকে তাহলে একটি পাকা করে গর্ত তৈরি করে নিতে হবে এবং ওই গর্তের ভিতর প্রয়োজনীয় যে সকল জিনিসপত্র বা মূল্যবান জিনিসপত্র রয়েছে সেগুলো রাখতে পারেন।
৪. এ সময় পানির বিভিন্ন সমস্যা হওয়ার কারণে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন ধরনের মহামারীর দেখা দেয় তাই এ ক্ষেত্রে শিশুদের ডায়রিয়া হলে কিভাবে স্যালাইন খাওয়াতে হবে এবং পরিবারের সবাইকে কিভাবে সতর্ক থাকতে হবে সে ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
৫. ঘূর্ণিঝড়ের যে সকল মাস রয়েছে ঐ সকল মাস সময়ের ক্ষেত্রে বাড়িতে শুকনো বিভিন্ন ধরনের খাবার রাখার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৬. ঘূর্ণিঝড় এর ফলে সাধারণত পানি ছড়াছড়ি বা নোংরা পানি তৈরি হয় তবে এর ক্ষেত্রে গণিতের পরে যে বৃষ্টি হয় সেই বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
পৃথিবীর সবচেয়ে বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়ের নাম কি
বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ ও বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের ভোলা জেলায় যে আঘাত এনেছিল সামুদ্রিক বিশ্ববিদ জল সেটি একটি অন্যতম জলসায় পরিচিত।
একে বলা হয় – ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’। এটি পাকিস্তানে বর্তমান বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত এনেছিল এবং এটি রেকর্ড্রিত ঘূর্ণিঝড় সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে পরিচিত। হে ঘূর্ণিঝড়টি একটি ভয়ঙ্করতম পৃথিবীর প্রাকৃতিক ঘূর্ণিঝড় বা দুর্যোগ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে।
পৃথিবীতে এই পর্যন্ত যতগুলো গুনিজন হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ বা অন্যতম বা ভয়ংকরতম ঘূর্ণিঝড় ঘটেছিল বাংলাদেশের ভোলা জেলায়। এবং ইহার নাম হল ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’,,,,,,
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে এবং গুঞ্জয় সম্পর্কে সকল তথ্য জানাচ্ছি।
এছাড়াও ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে আপনার যেকোন তথ্য বা মতামত আমাদের পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। উক্ত পোস্টের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার জন্য আমরা চেষ্টা করেছি।।
উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হতে পেরে থাকেন তাহলে এবং আপনার যে সকল প্রশ্ন ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে জানা ছিল তা জানতে পেরে থাকেন তাহলে তা অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।
আরো পড়ুন: শিক্ষানবিশ কি
আমাদের পোস্ট এর সঙ্গে রিলেটেড রয়েছে এরকম বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর নিম্নে তুলে ধরা হলো :-
১.ঘূর্ণিঝড় কাকে বলে
= বঙ্গোপসাগরে বায়ুর তাপমাত্রা বা বায়ুর পরিমাণ কমে যাওয়ায় বা সংকোচনের ফলে তার থেকে এক ধরনের গণ সৃষ্টি হয়ে তা উপরে উঠে এবং উপকূলীয় অঞ্চল সময়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং এই প্রাকৃতিক দুর্যোগকে ঘূর্ণিঝড় বলে।
২. ঘূর্ণিঝড় এর কারণ কী?
= বঙ্গোপসাগরে নিম্ন বাল লঘু চাপের কারণে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়।
৩. পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের নাম কি?
= ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’।
৪. 2022 সালের ঘূর্ণিঝড়ের নাম কি?
= ঘূর্ণিঝড় অশনি ।