গো খাদ্য কাকে বলে: মাছ এবং পশুপাখি আশঁ জাতীয় খাবার আবার এই দানাদার খাদ্য থেকে তাদের এমন পুষ্টি উপাদান গুলো ও পেয়ে থাকে।
এই সব খাবার খেয়ে তাদের মধ্যে কাঙ্খিত ফলন না পাওয়ায় এই সব নানা ভাবে খাবারের পাশাপাশি প্রতিদিনই কিছু কিছু অতিরিক্ত খাদ্য সরবরাহও করে এ খাদ্য গুলোকেই নানা ভাবে সম্পূরক খাদ্য বলে।
দানাদার খাবার এই গাভীর পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ভাবে পালন করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, এবং মোটাতাজা দেহ, আবার দুগ্ধ উৎপাদন ইত্যাদি ক্ষেত্রে নানা ভাবে দানাদার খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম।
গো খাদ্য | গো খাদ্য কাকে বলে
গো-খাদ্য মানে হল এই গবাদি পশুর খাদ্য। গবাদি পশুর মধ্যে গরু,এবং ছাগল, মহিষ, ও ভেড়া, ইত্যাদিকে গবাদি পশু নানা হিসেবে বলা হয়। এই সকল এমন পশুর খাবারকেই এই গো খাদ্য বলে।
গো খাদ্য: গুলো হলো এই গো-খাদ্য মানে হল এ গবাদি পশুর খাদ্য। গবাদি পশুর মধ্যে গরু,এবং ছাগল, মহিষ, ভেড়া, আবার ঘোড়া, মুরগি, শূকর আরো ইত্যাদিকে গবাদি পশু হিসেবেও বলা হয়। এই সকল পশুর খাবারকেই এই গো খাদ্য বলে।
আদর্শ খাদ্য কাকে বলে
একজন কিশোর আবার কিশোরী, প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষ এবং মহিলার সুষম খাদ্যতালিকা গুলো নানা ভাবে লক্ষ করলে দেখা যায়, তালিকায় শর্করার মাত্রা পরিমাণ সবচেয়ে বেশি,
এবং শর্করাকে নিচে রেখে পরিমাণগত দিক দিয়ে বিবেচনা করে পর্যায়ক্রমে নানা ভাবে শাকসবজি, ফলমূল, আমিষ আবার এই স্নেহ বা চর্বিজাতীয় খাদ্য
গো খাদ্য তৈরি
যেসব খাদ্যে আয়তনের তুলনায় অনেক বেশি খাদ্যমান অপেক্ষাকৃত বেশি আবার সহজপাচ্য তাকে দানাদার এই খাদ্য বলা হয়। দানাদার গোখাদ্যগুলো হলো এই চালের কুঁড়া গমের ভুসি,
এবং ভুট্টা, বিভিন্ন প্রকার খৈল, আবার কলাই, ছোলা, খেসারি, এবং সয়াবিন ও শুকনো মাছের গুঁড়াও এসব। আমিষের পরিমাণ ভিত্তিতে নানা ভাবে দানাদার খাদ্যগুলো এই তিন ভাগে করা যায়।
ক. কম আমিষ এমন সমৃদ্ধ খাদ্য যেমন- হলো কুঁড়া, ভুসি (৫-১৫% আমিষ)। খ. এর মধ্যম আমিষসমৃদ্ধ খাদ্য যেমন-হলো খৈল, কলাই, ছোলা প্রায় ২০-২৫% আমিষ।
গো খাদ্যের পাইকারি বাজার
ফল ব্যবসায়ী,এবং সবজি বিক্রেতা, ভ্যানচালকসহ নানা ভাবে পেশার মানুষ বাড়তি লাভের এমন আশায় সপ্তাহখানেকের এই জন্য বিক্রি করছেন কোরবানির এই সব নানা ধরনের সামগ্রী।
কারওয়ান বাজার মুরগি এমন পট্টি সংলগ্ন এলাকার এই সব গো-খাদ্য বিক্রেতা মোশাররফ জানান, এবং তিনি প্রতি কেজি ভূষি প্রায় ৪০ টাকা, প্রতি আটি খড় প্রায় ২০ টাকা দরে বিক্রি ও করছেন।মোশাররফ জানান,যে তিনি রামপুরা থেকে আনেন এই সব কিছু হলো গো-খাদ্য।
দানাজাতীয় খাদ্য কীভাবে
ফসল ফলানোর জন্য নানা প্রয়োজনীয় মৌলিক উপাদানগুলোর এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এই ফসল বীজ এবং বংশবিস্তারক উপকরণ।
এদের ব্যবহারের মধ্য দিয়ে নানা ভাবে আমরা যেমন বছরের পর বছর ফসল উৎপাদন গুলো করতে পারি, তেমনি একটি এমন দেশে নতুন ফসল আত্তীকরণ এবং সংযোজন করতে পারি ।
আরো পড়ুন: শর্করা জাতীয় খাদ্যের উৎস
দানাদার খাদ্য কাকে বলে
আঁশ বা ছোবড়া এমন জাতীয় খাদ্যঃ আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় এই খাদ্য গাভীর সুস্থ স্বাভাবিক এমন দৈহিক গঠনে অত্যন্ত ভালো প্রয়োজন। প্রতি ১০০ কেজি দরে দৈহিক ওজনের জন্য গাভীকে এই ভাবে দৈনিক ২ কেজি খড় বা ’হে’ অথবা আবার দৈনিক ৬ কেজি সবুজ ঘাস চাষ সরবরাহ করতে হবে।
গাভীর হারের এমন গঠনে খনিজ পদার্থের বিকল্প ও নেই। হাঁড়ের গুড়া গাভীর জন্য একটি কিছু বরাদ্দ মোট দানাদার খাদ্যের প্রায় ১% হারে এবং খাদ্য লবণ দানাদার খাদ্যের প্রায় ১% সরবরাহ করতে হবে।
পানিঃ বিশুদ্ধ পানির অপর নাম হলো জীবন। তাই গাভীকে সুস্থ এলন সবল রাখতে নিয়মিত এই পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহও করতে হবে।