গনিতের জনক কে? গণিত শাস্ত্রের পাটিগণিত ও বীজগণিতের জনক কে
গনিতের জনক: গণিতের জনক হিসেবে গন্য ব্যক্তি ছিলেন আর্কিমিডিস। তিনি প্রাচীন গ্রীক গণিতবিদ এবং প্রকৌশলী ছিলেন এবং একজন অত্যন্ত বুদ্ধিমত্ত ব্যক্তি ছিলেন।
গনিত কে আবিষ্কার করেন
গণিত একটি প্রাচীন বিশেষ জ্ঞান যা সংখ্যা, গাণিতিক সমস্যা, গণনা, পরিমিতি, সূত্রাচার এবং নির্ণয়ের একটি বিশেষ অধ্যয়ন নিয়ে।
গণিতের বৈশিষ্ট্য হলো তা নিয়মিত এবং সুসংগত সংখ্যাগত সাংখ্যিকী প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের গাণিতিক সমস্যার সমাধান করে।
গণিতের আবিষ্কার কর্তা একজন ব্যক্তি নয়, বরং এটি প্রাচীন সময় থেকে বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং যুগে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের মধ্যে উন্মুক্ত হয়ে গেছে। আদি মানবসমাজ থেকেই গণিতের মৌলিক প্রকৃতি উত্থান হয়েছে, যখন মানুষ সংখ্যাগত পরিমিতির দিকে মনোনিবেশ করে এবং নির্ণয়ের জন্য নিয়ম আবিষ্কার করে।
প্রাচীন সময়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির গণিতবিদের মধ্যে যেকোনো একজনই গণিতের “আবিষ্কারক” হিসেবে উল্লিখিত হতে পারেন না, কারণ এটি প্রকৃতসিদ্ধ বিষয় ছিল যা মানবসমাজের দৈনন্দিন জীবনের একটি মৌলিক অংশ হিসেবে প্রত্যক্ষ হয়।
আরো পড়ুন: আধুনিক অর্থনীতির জনক কে?
গনিতের জনক কে | গণিত শাস্ত্রের জনক কে
গণিতের জনক হিসেবে গন্য ব্যক্তি ছিলেন আর্কিমিডিস। তিনি প্রাচীন গ্রীক গণিতবিদ এবং প্রকৌশলী ছিলেন এবং একজন অত্যন্ত বুদ্ধিমত্ত ব্যক্তি ছিলেন।
আর্কিমিডিস সম্প্রতি স্থান পরিবর্তন করার সূত্র এবং অতিরিক্ত উপত্যকা প্রতিরূপের সূত্র সহ বিভিন্ন গবেষণা এবং উপাধিগুলির সাথে পরিচিত।
এমনকি আর্কিমিডিস হাওডস অসীম ভূমি এবং আকাশ তত্ত্বের জন্যও প্রাসঙ্গিক বিচার করেন। তার মধ্যে তার উপকারপ্রদ গবেষণা মধ্যে অর্থপূর্ণ নক্ষত্র তত্ত্ব, জ্যোতির্বিদ্যা, উপগ্রহ গবেষণা, উপকরণের প্রযুক্তি এবং অন্যান্য বিষয়গুলি সম্মিলিত ছিল।
তার বিখ্যাত কৃতির মধ্যে “আর্কিমিডিস উপকারণ শাস্ত্র” এবং “আর্কিমিডিসের চূর্ণিত সম্পূর্ণ কার্য” সহ অনেক গ্রন্থ রয়েছে, যা গণিতে তার প্রবৃত্তি এবং সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে।
আরো পড়ুন: আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কে
পাটিগণিত ও বীজগণিতের জনক কে
আর্যভট্ট, যে মূলত ভারতীয় গণিতবিদ ছিলেন, তাকে পাটি গণিতের জনক বলা হয়। তিনি 5ই শতাব্দী মধ্যে জন্মগ্রহণ করেন। আর্যভট্ট মূলত গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ভূগোল এবং পরিকর গবেষণার মধ্যে প্রধানভাবে কাজ করেন।
তার বিখ্যাত গ্রন্থ “আর্যভটীয়” গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যা সংক্ষেপনামা, যেটি গণিতে তার সিদ্ধান্ত এবং সূত্র উল্লেখ করে, একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।
এই গ্রন্থে তিনি দ্বিতীয় ডিগিটাল পদ্ধতি, পূর্ণচন্দ্র, জ্যামিতি এবং বৃহৎ যদির্গের অন্তর্ভুক্তির সূত্র সহ বিভিন্ন গণিতিক বিষয়ে তার মতামত প্রকাশ করেন।
তার বিশেষ দ্রষ্টিকোণ এবং উদ্দীপনার সাথে আর্যভট্ট ভারতীয় গণিত এবং জ্যোতির্বিদ্যা ক্ষেত্রে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।