খনিজ সম্পদ কী?খনিজ সম্পদ কাকে বলে-খনিজ সম্পদের উদাহরণ
খনিজ সম্পদ কাকে বলে: খনিজ সম্পদগুলি পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে গণ্য হয়ে থাকে এবং এগুলি মানব সভ্যতার জীবনের বিভিন্ন আয়তনিক, সাংস্কৃতিক এবং আর্থিক দিকগুলির জন্য মূল্যবান হয়ে থাকে।
খনিজ সম্পদ কাকে বলে
- খনিজ সম্পদ বা খনিজ সম্পত্তি হলো
- ধাতু,
- আকর্ষণীয় পদার্থ,
- মণিবিদ্যুত কাঠামো,
- খনিজ অর্থাৎ তৈল,
- গ্যাস
- এবং অন্যান্য সংগঠিত পদার্থসমূহের বিষয়বস্তুগুলির সম্পূর্ণতা বা অংশ।
এটি মাটির মধ্যে বা সমুদ্রের নীচে অবস্থিত মেটাল ও নন-মেটাল আকর্ষণীয় পদার্থের পরিবেশে বিভিন্ন প্রকারের
- ধাতু,
- মিনারেল,
- মৌলিক অর্থাৎ প্রাকৃতিক গ্যাস এবং
- তৈলের মধ্যে থাকে।
খনিজ সম্পদগুলি পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে গণ্য হয়ে থাকে এবং এগুলি মানব সভ্যতার জীবনের
বিভিন্ন আয়তনিক, সাংস্কৃতিক এবং আর্থিক দিকগুলির জন্য মূল্যবান হয়ে থাকে।
খনিজ সম্পদ সংগ্রহ করে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন শিল্প ও নিবিদ কাজ, শহর নির্মাণ, পরিবহন যন্ত্রপাতি উৎপাদন ইত্যাদি।
খনিজ সম্পদের কিছু উদাহরণ হলো:
স্বর্ণ: স্বর্ণ বা গোল্ড খনিজ সম্পদটি বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে প্রচুরভাবে ব্যবহৃত হয়।
এটি সোনার রঙের একটি ধাতু যা মূলত সোনার জীবাণু পদার্থ হিসেবে পরিচিত।
স্বর্ণ বিশেষতঃ সুন্দর আভুষণ, মুদ্রা, ব্যবসা ও আর্থিক সংক্রান্ত লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
বাকসাইট: বাকসাইট একটি খনিজ সম্পদ যা প্রাকৃতিক আলোক শক্তিতে ধনী।
এটি বক্সাইট খাদ্য ও পারমাণবিক শক্তিতে ব্যবহৃত হয়। বাকসাইট হলো প্রধানত আলুমিনিয়ামের উৎস।
কোয়ার্টজ: কোয়ার্টজ একটি স্বচ্ছ ও রঙিন পাথর যা ঘরোয়া আলো প্রকাশ করে। এটি জোয়ার ও প্রদর্শনীর সাধারণ উপাদান।
কোয়ার্টজ বিশেষতঃ মানচিত্র, রেজিউমে, স্মারক ও সৌন্দর্যের জন্য ব্যবহৃত।
লাইথিয়াম: লাইথিয়াম হলো একটি খনিজ সম্পদ যা উচ্চ তাপমাত্রায় বেগম্য ধাতু হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাটারিস এবং নিউক্লিয়ার কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয়।
কয়ার্টজাইট: কয়ার্টজাইট হলো একটি গহন সংযোগযুক্ত খনিজ সম্পদ যা মূলত সোডিয়াম এবং পটাসিয়ামের উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি অন্যতম বিদ্যুতগ্রামের কপার তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।
কয়াল: কয়াল বা জাস্পার হলো একটি চিত্রশিল্পীদের প্রিয় খনিজ সম্পদ।
এটি গঠিত হয়ে থাকে বিভিন্ন রঙের পাতলা পাথর যা চিত্রকরণ এবং আলংকারিক বস্তুতে ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুন: শক্তি সম্পদ কাকে বলে?
কোনটি খনিজ সম্পদ
খনিজ সম্পদ হলো পৃথিবীর সাম্প্রতিক পর্যায়ে গঠিত যাবতীয় পদার্থিক পদার্থ বা উপাদানের মেলা। এগুলো সাধারণত পৃথিবীর ভেতরে বা পৃথিবীর উপর পাওয়া হয়।
খনিজ সম্পদ প্রায়শই ধাতু, খনিজ, কয়লা, তারকী গ্যাস, পথর, মাটির তালচিনা ইত্যাদির মতো পদার্থ থেকে গঠিত হয়।
খনিজ সম্পদ মানব সমাজের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন শিল্প, নির্মাণ, খাদ্য ও পানির উৎপাদন, শক্তি উৎপাদন, আধুনিক প্রযুক্তি, ফার্মাসিউটিক্যাল, রসায়ন ইত্যাদি শাখায় খনিজ সম্পদ ব্যবহৃত হয়।
সহজেই বলা যায় খনিজ সম্পদ বিভিন্ন আয়তনে এবং রঙে পাওয়া যায়, যা ব্যবহার করে বিভিন্ন উৎপাদনসামগ্রী তৈরি করা যায়।
খনিজ সম্পদ একটি বিশেষ প্রকার সাম্প্রতিক সম্পদ যা ধাতুবস্তু এবং প্রাকৃতিক খনিজগুলির রূপে প্রকাশ পায়।
এটি মাটির নীচে পাওয়া হয় এবং সাধারণত খনিজ উপাদানের রূপে উপস্থিত থাকে।
খনিজ সম্পদ প্রায়ই ধাতুগুলি, খনিজগুলি, রঙের খনিজগুলি, মুদির খনিজগুলি, উপাদানগুলির মাঝে থাকা খনিজগুলি ইত্যাদি থেকে গঠিত হয়।
খনিজ সম্পদ একটি অসংখ্য উপাদান বিশিষ্ট বিশাল গ্রুপ যা পৃথিবীর ভিতরে অবস্থিত আছে।
এর মধ্যে অনেকগুলি খনিজ মানুষের জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি
- বিভিন্ন উপাদানের উৎপাদন,
- শিল্প,
- কৃষি,
- পরিবেশ ব্যবস্থাপনা,
- উর্বরতা,
- স্থানকল্পনা,
- শক্তি উত্পাদন,
- মাইনিং,
রসায়ন ও ফার্মাসিউটিক্যাল ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো
খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (খসউব) হল একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান যা খনিজ সম্পদের উন্নয়ন এবং পরিচালনা সম্পর্কিত কাজে দূর্বল ক্ষেত্রে সরকারের সহায়তা প্রদান করে।
খসউব এর প্রধান উদ্দেশ্য হল খনিজ সম্পদ থেকে সরবরাহিত সুস্থ, ব্যবস্থাপনযোগ্য এবং সম্পূর্ণ উপযুক্ত পণ্য ও পরিষেবা উন্নতি করা।
এটি খনিজ সম্পদের উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখেখনিজ সম্পদ খাদ্য, পানীয় ও ঊর্ধ্বতন ব্যবসায়ে নগদ আদায়ে পরিণত করে।খসউব সম্প্রসারণে খনিজ সম্পদ থেকে অর্থ আদায়,
রাষ্ট্রব্যাংক, গণকীয় ব্যাংক এবং অন্যান্যপ্রতিষ্ঠান থেকে উন্নয়ন খাত চালিয়ে যাওয়া, উদ্যোগপূর্বক আদায় সম্পর্কিত পদক্ষেপ নেয়।খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (খসউব) প্রধানতঃ নিম্নলিখিত কাজগুলো সম্পাদন করে:
১. খনিজ সম্পদ উন্নয়ন পরিকল্পনা: খসউব খনিজ সম্পদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনাতৈরি করে যা রাষ্ট্রের উন্নয়ন লক্ষ্য ও নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হয়।এটি খনিজ উদ্যোগের বিষয়বস্তুকে উন্নত ও সামরিক প্রাথমিকতা দিয়ে পরিকল্পনা ও ব্যাপারিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করে সম্পন্ন করে।
২. খনিজ সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা: খসউব বিভিন্ন খনিজ সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা করে।এটি প্রকল্পের পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন, সম্পদ সংগ্রহ, উপায় এবং প্রকল্পের অগ্রগতির মূল্যায়ন সহ পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত।
৩. খনিজ সম্পদ ব্যবস্থাপনা: খসউব খনিজ সম্পদের সম্পদ ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৪. গবেষণা এবং প্রযুক্তি উন্নয়ন: খসউব খনিজ সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ে গবেষণা এবং প্রযুক্তির উন্নয়নে নীতিমালা প্রয়োগ করে।এটি নতুন প্রযুক্তি ও সম্পদ প্রবর্ধন মাধ্যমে খনিজ সম্পদের উন্নয়নের সম্ভাবনাগুলি পর্যালোচনা করে এবং উন্নত পদ্ধতিতে প্রযুক্তি প্রয়োগ করে।
৫. খনিজ সম্পদ বিপণন এবং বিক্রয়: খসউব খনিজ সম্পদের বিপণন ও বিক্রয়ের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করে।এটি বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রকল্পে আবদ্ধ থাকে এবং খনিজ সম্পদ বিপণন, বিক্রয় ও নগদ আদায় সংক্রান্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
৬. খনিজ সম্পদ উন্নয়নের নীতিমালা ও আইন-শৃঙ্খলা: খসউব খনিজ সম্পদ উন্নয়নের জন্য নীতিমালা ও আইন-শৃঙ্খলা তৈরি করা।
আরো পড়ুন: নবায়নযোগ্য সম্পদ কাকে বলে?
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে খনিজ সম্পদের গুরুত্ব
বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হলেও, এর গুরুত্ব এখনও পূর্ণভাবে উপলব্ধ হয়নি।খনিজ সম্পদ বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর প্রভাব ফেলে এবং বিভিন্ন সেক্টরে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।খনিজ সম্পদের গুরুত্বের মধ্যে প্রথমত, খনিজ সম্পদ একটি সূক্ষ্ম অর্থনৈতিক সেক্টর হিসাবে পরিচিত হয়েছে।
বাংলাদেশে অনেকগুলো প্রধান খনিজ সম্পদ রয়েছে, যেমন
- গ্যাস,
- পেট্রলিয়াম,
- লিমিটেড,
- লিমিটেড,
- লিমিটেড,
- এবং সিমেন্ট।
এই খনিজ সম্পদগুলি বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে, যেমনশিল্প,পরিবহন, প্রকৌশল ইত্যাদি।খনিজ সম্পদ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে:
1.রাজস্ব উৎপাদন: খনিজ সম্পদ হলো বাংলাদেশের রাজস্ব উৎপাদনের একটি প্রধান উৎস।খনিজ উৎপাদনের মাধ্যমে সরকার আয় উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কর ও আবাসন ব্যবস্থা সম্পন্ন করতে পারে।
2.রাজনৈতিক অবদান: খনিজ সম্পদ বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবদান প্রভাবিত করতে পারে।খনিজ সম্পদের আছে অপরিচিত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিসমূহ এবং সম্পদসংক্রান্ত চুক্তির ব্যাপারে রাজনৈতিক নির্ণয় নেওয়া হয়।খনিজ সম্পদের ব্যবহার এবং বিতরণের জন্য নীতিমালা তৈরি করা হয়, যা দেশের প্রশাসনিক নির্ণয়ে গভীরভাবে প্রভাবিত হয়।
3.রসায়নিক ইউনিট ও প্রযুক্তি: খনিজ সম্পদ ব্যবসায়ে রসায়নিক ইউনিটএবং প্রযুক্তির ব্যবহার প্রধান কারণে খনিজ উৎপাদনে এবং প্রস্তুত পণ্যে উন্নতি ঘটায়।খনিজ সম্পদ থেকে প্রাপ্ত রাসায়নিক উপাদানগুলি ব্যবহার করে উন্নত পণ্য তৈরি হয়এবং সেই পণ্যগুলি রাসায়নিক ইউনিট দ্বারা ব্যবহার করে উন্নত উৎপাদন হয়।
4.রাজনৈতিক নিরাপত্তা ও সুরক্ষা: খনিজ সম্পদের সংগ্রহ ও খননের জন্য বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে,যা নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য দায়িত্বশীল।খনিজ সম্পদের বিতরণ, বিক্রয় ও ব্যবস্থাপনার জন্য নথিপত্র, অনুমতি এবং কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে রাষ্ট্রীয় সংস্থা করা।
5.বিদেশী মুদ্রার আয়: খনিজ সম্পদ থেকে প্রাপ্ত উপাদান বিদেশে রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রিত হয়ে থাকে।এদের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিদেশী মুদ্রার আয় প্রাপ্ত করতে পারে, যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিকে উন্নত করতে সাহায্য করে।
6.নিজস্ব শক্তিসমূহের উন্নয়ন: খনিজ সম্পদ উত্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাজের জন্য মানুষের সাহায্যে নিজস্ব শক্তিসমূহ উন্নত হয়।এতে করে বেকারদের নিয়োগের সুযোগ তৈরি হয় এবং ক্ষেত্রে কার্যকর যোগাযোগ ও কমিউনিটির উন্নয়ন হয়।এতে নিজস্ব শক্তিসমূহের আর্থিক উন্নয়ন এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
আরো পড়ুন: সম্পদ কাকে বলে – সম্পদের বৈশিষ্ট্য
বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ কয়টি । বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ গুলো কি কি
বাংলাদেশের খনিজ সম্পদের তালিকা প্রায় সাম্প্রতিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে উল্লেখ করা যায় নিচের মত হতে পারে:
1.লিমনাইট (Limestone): লিমনাইট বাংলাদেশের একটি মূল খনিজ হিসাবে পরিচিত। এটি উত্তর বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়,যেমন জয়পুরহাট, জামালপুর, শেরপুর, বাগেরহাট, কুমিল্লা ইত্যাদি। লিমনাইটটি স্থানীয়ভাবে সাধারণত নির্মাণ কাজে, সিমেন্ট উদ্যোগে এবং চাষাবাদি কাজে ব্যবহার করা হয়।
2.বল্ট কয়েল (Coal): কয়েল বাংলাদেশের অন্য একটি প্রধান খনিজ।এর প্রধান আদানপ্রদান শ্রেণীগুলি মোমেনসিংহ, রাজশাহী, নোয়াখালী, বারিসাল এবং খুলনা অঞ্চলের ভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে।কয়েল বাংলাদেশে বিদেশী বিদ্যুত উদ্যোগসমূহের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসাবে ব্যবহার করা।
3.সান্ড (Sand): সান্ড বাংলাদেশের একটি প্রধান খনিজ যা বিভিন্ন নদীর তলে পাওয়া যায়।এটি অপরিহার্যভাবে নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন ইমারত নির্মাণ, সড়ক নির্মাণ, অটোমোবাইল উদ্যোগ, গ্লাস উদ্যোগ ইত্যাদি।
4.ইলমেনাইট (Ilmenite): ইলমেনাইট বাংলাদেশে পাওয়া যায় মহেশখালী এবং নোয়াখালী জেলার উপকূলে।এটি টাইটেনিয়াম ওয়াকসের উৎস হিসাবে ব্যবহার হয় যা রংমিশ্রণ উদ্যোগ, খনিজ শস্য উদ্যোগ এবং অন্যান্য উদ্যোগে ব্যবহৃত হয়।
5.বক্সাইট (Bauxite): বক্সাইট একটি আলুমিনিয়াম খনিজ যা বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলায় পাওয়া যায়। বক্সাইট হাতিরকন্ধ অ্যালুমিনিয়ামের উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
6.পেট্রোলিয়াম (Petroleum): পেট্রোলিয়াম বাংলাদেশে খনিজ হিসাবে পাওয়া যায়। সেন্টমার্টিন, ভাস্করঘাট এবং মহেশখালী অঞ্চলে পেট্রোলিয়াম সম্পদ রয়েছে।এটি প্রাথমিকভাবে উপকারিতা হয় পেট্রোলিয়াম উদ্যোগ, গ্যাসের উদ্যোগ, তেল রিফাইনারি, প্লাস্টিক উদ্যোগ ইত্যাদি উদ্যোগের জন্য।
7.সালফার (Sulfur): সালফার বাংলাদেশের একটি প্রধান খনিজ যা নোয়াখালী এবং মহেশখালী জেলায় পাওয়া যায়।এটি রংমিশ্রণ উদ্যোগ, খনিজ শস্য উদ্যোগ এবং আকবিজগ্রনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
8.কাঁচা রং (Clay): কাঁচা রং বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়, যেমন দিনাজপুর, রাজশাহী, দেবীনগর, কুষ্টিয়া ইত্যাদি।
9.গ্র্যাফাইট (Graphite): গ্র্যাফাইট বাংলাদেশে খনিজ হিসাবে পাওয়া যায়। এটি খনিজ পরিচয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।গ্র্যাফাইট ব্যবহার হয় ব্যাটারি, লিপিস্টিক, লিথিয়াম ব্যাটারি, গ্রাফাইট ইলেকট্রোড ইত্যাদির উদ্যোগে।
10.সোডিয়াম সালফেট (Sodium Sulfate): সোডিয়াম সালফেট বাংলাদেশে খনিজ হিসাবে পাওয়া যায়।এটি সোডিয়াম প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত হয় যা প্রধানত গ্লাস ওয়ার, সাবান উদ্যোগ এবং কাগজ উদ্যোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
11.কাঁচা চীনি (China Clay): কাঁচা চীনি বাংলাদেশে পাওয়া যায় সেন্টমার্টিন, খুলনা, খুলনা অঞ্চলের উপকূলে।এটি সেরামিক উদ্যোগ, কাগজ উদ্যোগ, রংমিশ্রণ উদ্যোগ এবং পাত্র-পাত্রী তৈরির উদ্যোগে ব্যবহৃত হয়।