কিডনি রোগীর খাবার তালিকা – কিডনি রোগীর নিষিদ্ধ খাবার
কিডনি রোগীর খাবার তালিকা: শাকসবজি, ফল, তাজা দুগ্ধ পণ্য, মাংস, মাছ, ডাল, ডালিয়া, ও সুজির মধ্যে বেশি দৈহিক খাদ্য প্রণালী অনুসরণ করা উচিত
কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীর খাবার
কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় খাবারের মধ্যে শারীরিক সামগ্রী সীমাবদ্ধ করা সাধুতা থাকতে হয়। ধারাবাহিক প্রোটিন, পটাশিয়াম, ন্যাট্রিয়াম, ফসফেট, ওয়াটার সামগ্রীগুলির সম্মতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বৃদ্ধি করা সল্ট, মিঠা, উচ্চ প্রোটিন ও ফসফেটের খাদ্য এবং তেলের মাত্রা পরিসীমা রাখা গুরুত্বপূর্ণ। তবে, ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে এবং তার সুপারিশ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীর জন্য খাবারের সাথে সম্বলিত কিছু সুপারিশ:
- **প্রোটিন**: প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবে ধারাবাহিক প্রোটিন প্রাপ্তি সীমাবদ্ধ করা জরুরি। মাছ, মাংস, ড্যাল, সোয়া ও ড্রাইড পিয়াস এগুলি ভালো উৎস হতে পারে।
- **পটাশিয়াম ম্যানেজমেন্ট**: পটাশিয়াম সীমাবদ্ধ করতে কেটসাপ, লাউ, শিম, স্পিনাচ, আলু এবং কেলা থেকে সাবধানে নেওয়া জরুরি।
- **ফসফেট ম্যানেজমেন্ট**: ফসফেট যুক্ত খাবার মোকাবিলা করতে গুড় ফ্রুট, পেয়াজ, কোলার্ড ড্রিংকসমূহ থেকে দূর থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
- **পানি সামগ্রী ম্যানেজমেন্ট**: প্রতিদিন যত্নে পানি খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ, তবে ডায়ালাইসিসের প্রস্তুতির জন্য শুধু নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত সুপারিশের আগে ডায়ালাইসিস রোগীর জন্য সম্পূর্ণ চিকিৎসা পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনি রোগীর খাবার
কিডনি রোগীর জন্য সার্বিকভাবে পরামর্শ করা হচ্ছে মৌলিক খাবারের প্রতি মনিবদ্ধ থাকা। কম নাট্রিয়াম, প্রোটিন, ফসফেট, ও পটাসিয়াম ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। শাকসবজি, ফল, তাজা দুগ্ধ পণ্য, মাংস, মাছ, ডাল, ডালিয়া, ও সুজির মধ্যে বেশি দৈহিক খাদ্য প্রণালী অনুসরণ করা উচিত
কিডনি রোগীদের জন্য যে কিছু পরামর্শ হতে পারে:
**নাট্রিয়াম সীমাবদ্ধ রাখুন:** নাট্রিয়ামের সীমা কমাতে স্বাস্থ্যকর হতে হবে। তাদের জন্য তৈরি খাবার, প্যাকেজড খাদ্য, আচার, ও অনেক প্রকারের প্রস্থিত খাদ্যে নাট্রিয়াম হওয়া সহজে কাটাতে হতে পারে।
**প্রোটিন মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন:** অধিক প্রোটিন রক্ষণাত্মক হতে পারে, তাই ডায়ালিসিস করা হতে পারে। তাদের জন্য পুরো ডায়ালিসিস দিনে যা সুপারিশ করা হয়েছে তা মৌলিক মাত্রার অনুসরণ করা।
**ফসফেট মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন:** ফসফেট স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে হয় কারণ এটি কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। ফসফেট ধারণ করার জন্য প্রস্তুতি করা হতে পারে।
**পটাসিয়াম মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন:** কিডনি রোগীদের জন্য পটাসিয়াম সীমাবদ্ধ থাকা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অধিক পটাসিয়াম কিডনির কাজ ভাঙ্গতে সহায় করতে পারে।
কোনো পরামর্শ নিতে হলে, আপনি স্থানীয় চিকিত্সকে দেখতে পারেন।
অতিরিক্ত পরামর্শ:
**পর্যাপ্ত পানি পান করুন:** কিডনি রোগীরা প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, এটি মুখ্যভাবে তলত দ্বারা নষ্ট হওয়া কিডনি পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে।
**স্যাল্ট সীমাবদ্ধ করুন:** অধিক স্যাল্ট নেওয়া রক্ষণাত্মক নয়, তাই স্যাল্টের মাত্রা সীমাবদ্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
**ধূমপান বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করুন:** ধূমপান করা কিডনি রোগের অবস্থা অধিক সহজে দ্বারা বৃদ্ধি পাতে পারে, তাই আপনি যদি ধূমপান করেন, তবে এটি কমাতে বা বাঁচতে একজন বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করতে পারেন।
সবশেষে, আপনি স্থানীয় চিকিত্সকে দেখতে বলতে পারেন এবং তারাও একজন কিডনি বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করতে বলা উচিত, তারা আপনার অবস্থানের পুরোপুরি পরিস্থিতি দেখতে সাহায্য করতে পারে।
কিডনি রোগীর খাবার চার্ট
কিডনি রোগীদের জন্য খাবার চার্ট নির্মাণ করতে হলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণভাবে, কিডনি রোগীর জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি মেনে চলা উচিত:
- প্রোটিন: কিডনি রোগীর জন্য প্রোটিন মাত্রা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার কতটুকু প্রোটিন সাধারিতে হতে পারে তা নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারেন।
- নাট্রিয়াম ও পটাসিয়াম: কিডনি রোগীদের জন্য নাট্রিয়াম এবং পটাসিয়াম মেয়াদ করা গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ থাকতে পারে, এই মিতি সীমার মধ্যে থাকা উচিত।
- লো-ফসফরাস: পোষ্টেনিন, ডেয়রি পণ্য, এবং যেসব খাদ্যদ্রব্য লো-ফসফরাস ধারণ করে, সেগুলি সীমাবদ্ধভাবে খাওয়া উচিত।
এই মাধ্যমে মাত্রা নির্ধারণ করার জন্য, ডাক্তার অথবা পোষাকচিকিৎসকে পরামর্শ নিন।
কিডনি রোগীর খাবার চার্টে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলি:
- **শীতকালীন তেল:** শীতকালে প্রয়োজনীয় এসেনশিয়াল ফ্যাটগুলি যেমন ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ যুক্ত তেল (যেমন মাছের তেল, লিনসিড তেল) সম্মিলিত করা যায়।
- **ফল এবং সবজি:** কিডনি রোগীরা উচ্চ পোটাসিয়াম ও নাট্রিয়াম ধারণ করতে সাবধান হতে হবে, তাই সাবজি এবং ফল বাছাই করার সময় এটি মনে রাখতে হবে।
- **প্রশস্ত পানি:** কিডনি রোগীরা প্রয়োজন মূলক পর্যাপ্ত পানি প্রবাহের জন্য, তবে এটি তাদের রক্তদাব এবং ক্যালসিয়াম মাত্রা উভয় নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে।
এই সময়ে, ডাক্তার অথবা পোষাকচিকিৎসকে সাধারিত দরকার হতে পারে যদি খাবার চার্ট তৈরি করার জন্য অধীনের উপায়ে কিছুটা বিস্তারিত হয়।
কিডনি রোগীর খাবার তালিকা
কিডনি রোগীর জন্য খাবার পদ্ধতি মোড়ক হতে পারে। তাদের জন্য উচিত খাদ্য সমৃদ্ধ এবং নিরামিষ হতে হবে। তালিকাতে থাকতে পারে:
- কম পুটিয়াম, ন্যাট্রিয়াম এবং কোষোম ধারণকর্মী খাবার যেমন সবজি, ফল, মুগডাল, পোষ্টো, গোভি, লেটুস ইত্যাদি।
- উচ্চ প্রোটিন যোগ্য খাবার হিসেবে মাছ, চিকেন, ডাল, সোয়াবিন, পেনাট, ডালিয়া, শীর্ষকাদম প্রদান করা যেতে পারে।
- তেল পরিমাণ সম্মতে হবে, তাছা, জলপাই বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।
- প্রস্তুতি না থাকলে প্রস্তুতি করা বন্ধ করতে হবে, এটি কোম্প্রসমিত খাদ্য দ্বারা বোঝা যায়।
কিডনি রোগীদের জন্য খাদ্য তালিকা কাস্টমাইজ করতে সবসময় বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করা উত্তরকর।
কিডনি রোগীদের জন্য খাবার তালিকা কেন্দ্রিত অনেক সতর্কতা অনুমোদন করে। তারাই নিচের সুপারিশগুলি মনে রাখতে পারে:
শক্তিশালী দ্রব্যমান: প্রোটিন জন্য মাছ, ডাল, মুগডাল, সোয়াবিন, পেনাট ইত্যাদি হতে পারে এবং ক্যালসিয়াম জন্য শীর্ষকাদম সহিত ক্যালসিয়াম ধারণকর্মী খাবার।
নিখুত প্রস্তুতি: বাজারে প্রস্তুত খাবার থাকতে পারে, তাদের মধ্যে অধিক নাতারিয়াম, ফস্ফেট, ও পুটিয়াম বা অন্যান্য কোষোম ধারণকর্মী উপাদান থাকতে পারে।
পুষ্টিকর তেল: তেল হিসেবে অলিভ অয়েল, তাছা, জলপাই বা আখরি পর্যায়ে এমন কোনও মৌসুমের তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই তালিকা হোক বৈদ্যুতিন পরামর্শের সাথে মিলিয়ে চিন্তা করতে বাধ্য হবে, কারণ প্রতি ব্যক্তির চিকিৎসার প্রোফাইল আলাদা থাকতে পারে।
কিডনি রোগীদের জন্য খাবার তালিকা অনুসরণ করার জন্য কিছু মাধ্যমিক প্রস্তাবনা:
**সীমান্ত শক্তিশালী মাধ্যমগুলি**: অনুমোদিত মাধ্যমে শক্তি প্রদান করতে হবে, যেমন চাউল, পোষ্টো, কোয়াইনোয়া, পাস্তা।
**ফল এবং সবজির মাঝে সত্যান্বিত নির্বাচন**: সেজান্জন, মুলা, শসা, ব্রোকলি, ফলগুলির মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম, পোটাসিয়াম, ফোলেট ইত্যাদি প্রোটিন বা নিখুত উপাদানের উপস্থান থাকতে পারে।
**শক্তিশালী প্রোটিন সোর্স**: মাছ, ডাল, মুগডাল, সোয়াবিন, পেনাট ইত্যাদি হতে পারে যেগুলি কিডনি রোগীদের জন্য উপযুক্ত হতে পারে।
**কম নাতারিয়াম এবং ফস্ফেট**: নাতারিয়াম ও ফস্ফেটের সংকট হতে বাধা দেওয়ার জন্য নাতারিয়াম ও ফস্ফেটের মধ্যে সীমা অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
এই সার্জিক্যাল প্রস্তাবনা মেধা করা হয়েছে, কিন্তু এটি শক্তি প্রদান, শক্তি সংরক্ষণ এবং নাইট্রিশনাল প্রতিস্থাপন এর জন্য আপনার চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করতে বাধ্য হবে।
কিডনি রোগীর নিষিদ্ধ খাবার
কিডনি রোগীর জন্য নিষিদ্ধ খাবারের মধ্যে অধিক প্রোটিন, নাইট্রেট, পটাশিয়াম এবং সোডিয়াম থাকতে হয়। কিডনি রোগীদের জন্য নিম্নলিখিত খাবারের মাধ্যমে এই উপাদানগুলি কমাতে হয়:
শুকনো ফল এবং শুকনো শাকসবজি, কেউম্বার, বেগুন, পটল, সজনা, লাউ, আড়ু, বেলফুট, টমেটো সহ বিভিন্ন শুকনো ফল ও শাকসবজি যেমন মুল, বন্ধকপী, কোলার্ড, ফুলকপি ইত্যাদি খাওয়া উচিত নয়।
উচ্চ প্রোটিন খাদ্য পণ্য যেমন মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, দই ইত্যাদি হাড়িত কমাতে হয়।
আদা, লবণ, রসুন, ধনিয়া ইত্যাদি যেমন উচ্চ আয়ত্তে খাদ্যে হাড়িত কমাতে হয়।
পুষ্টিকর সাধারিত যেমন মিষ্টি, বিস্কুট, চকলেট, বর্গার, ফাস্ট ফুড সহ অধিক কার্বোহাইড্রেট ও চর্বি যুক্ত খাদ্য থাকা উচিত নয়।
কিডনি রোগীর জন্য উপকারী খাদ্যের জন্য সেহতের পেশে বা নিজেকে চিকিৎসকের সাথে আলাপ করা উচিত।
কিডনি রোগীর জন্য আরো কিছু প্রস্তুতি ও খাবারের সাবধানতা:
- **তেলের সংজ্ঞান রাখুন:** অধিক চর্বি ও অতিরিক্ত তেল থেকে মন্নাইট করুন।
- **যত্ন নিন প্রস্তুতি খাবারের সাথে:** প্যাকেজড, প্রস্তুতি, ওভেনে বা রেস্টুরেন্টে তৈরি খাবার থেকে দূরে থাকুন, কারণ এগুলি অধিক প্রস্তুতি ও সহায়ক উপাদান থাকতে পারে।
- **পানি প্রস্তুতি করুন:** পুরতাত্ত্বিকভাবে পানি প্রস্তুতি করে সাইক্লিক করতে হয়, কিডনির জন্য উপযোগী হতে পারে।
- **প্রোটিন মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করুন:** কিডনি রোগীর জন্য প্রোটিনের মাত্রা কমাতে হতে পারে, কারণ অতিরিক্ত প্রোটিন কিডনির দীর্ঘকালিক ক্ষতি সৃষ্টি করতে পারে।
আপনি যদি কিডনি সম্পর্কে অতিরিক্ত পরামর্শ প্রয়োজন হয়, তাহলে দক্ষ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।
কিডনির সমস্যা হলে কি খেতে হয়?
কিডনির সমস্যা থাকলে আপনার ডায়েট হয়তো হাস্যকর, কিন্তু এটি মৌলিকভাবে সুস্থ খাদ্যের মাধ্যমে নিজেকে অধিক সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করতে পারে।
আপনি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে একটি বিশেষজ্ঞ সানানো ডায়েট প্ল্যান তৈরি করতে পারেন। সাধারণভাবে, কম লবণ, কম শুগার, প্রোটিন সহিত সমৃদ্ধ প্রজাতির পরিপূর্ণ খাবার খাওয়া হতে পারে।
কিডনি ক্রিয়েটিনিন ভালো সবজি
কিডনি ক্রিয়েটিনিন স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কিছু ভালো সজিজ মধ্যে পালটা, যেমন শাকসবজি, লাউ পাতা, শলগম, ফুলকপি, ব্রোকলি, পালং শাক, মিষ্টি পটল, গাজর, স্পিনাচ ইত্যাদি। এগুলি কাঁচা অথবা সেদ্ধ অবস্থায় খেতে পারেন।
কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ কি কি?
কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ হতে পারে:
- পুরুষ বা মহিলার কোন একমুখী ব্যবহারকারীদের হোস্টেলে এক নিজের আবাস সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
- একটি কারগর সংবাদপত্র সংস্করণ তৈরি করতে পারে।
- যত্ন, স্থানীয় বা দেশব্যাপী ইভেন্ট অনুষ্ঠানে কাস্টম এনট্রি তৈরি করতে পারে।
কিডনির অপর নাম কি?
কিডনির অপর নাম হলো “মূত্রনালী”।