কিডনিতে পাথর হলে বোঝার উপায়, করণীয় কি
কিডনিতে পাথর হলে বোঝার উপায়: কিডনির সমস্যা বা পাথর সম্পর্কিত রোগে কিছু খাবার যে সাবধানে খাওয়া উচিত নয়, তা একটি ডাক্তার বা পেশাদার পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিন্তু একটি সামান্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন নিম্নলিখিত হতে পারে
কিডনিতে পাথর হলে করণীয় কি
কিডনিতে পাথর থাকলে এটি প্রথম অবস্থা এবং আপনার স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হতে পারে। এটি কিডনির কাজ নিষ্ক্রিয় করতে পারে এবং ক্রিয়াশীল ক্যালসিয়ামের স্তর বাড়াতে পারে, যা আপনার শরীরের অন্যান্য অংশে ক্যালসিয়ামের জন্য কম্পেটিশন তৈরি করতে পারে।
কিডনি স্টোন (পাথর) নিষ্ক্রিয় করার জন্য কিছু করণীয় নিম্নরূপঃ
- প্রাথমিক চিকিৎসা: আপনি যত্রটা পাথরের সাথে আপনার ব্যক্তিগত সারি মেলেন না, আপনি যত্রটা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকে পরামর্শ নেবেন।
- পানি পান: বেশি পানি পান করা একটি মূল পদক্ষেপ। পানি পান করে পাথর দ্রুত বাতাসে বিচলিত হয় এবং পাথর দ্রুত বাহ্যিক তরিকে অপসারিত হতে সাহায্য করে।
- থাকানো প্রয়োজন: অধিক থাকানো আপনার কিডনির জন্য ক্যালসিয়াম স্তরকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে।
- উপযুক্ত আহার: আপনার ডায়েটে ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট যুক্ত খাবারের মধ্যে সংমিলিত এবং ক্যালসিয়ামের স্তর নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করা উচিত।
- চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া: যদি পাথর অত্যন্ত বড় হয় বা কাছাকাছি থাকে, তাহলে ডাক্তাররা কার্যকর চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া সাজানোর মধ্যে যোগাযোগ করতে পারে।
- চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া: যদি পাথর অত্যন্ত বড় হয় বা কাছাকাছি থাকে, তাহলে ডাক্তাররা কার্যকর চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া সাজানোর মধ্যে যোগাযোগ করতে পারে।
- চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া: পাথর যদি বেশি বড় হয় বা কাছাকাছি থাকে, তাহলে ডাক্তাররা কার্যকর চিকিৎসামূলক প্রক্রিয়া সাজানোর মধ্যে যোগাযোগ করতে পারে।
- ঔষধি চিকিৎসা: সময়ে সময়ে, ডাক্তাররা পাথর বিকল্প চিকিৎসামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ঔষধ প্রেস্ক্রাইব করতে পারে।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, পাথরের আকার এবং অবস্থা ভিন্ন হতে পারে এবং আপনার ডাক্তার সেই পাথরের সাথে আপনার ব্যক্তিগত সারি মেলেন না। তাদের নির্দেশ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনিতে পাথর হলে কি করতে হবে
করতে হবে। বিশেষভাবে, তার মেদের ক্ষেত্রে সমস্যা সনাক্ত করতে হবে এবং প্রয়োজনে নিম্নলিখিত প্রকারের পরীক্ষা করা যেতে পারে:
- ফিজিকাল পরীক্ষা: ডাক্তার তার শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করতে পারে এবং উচ্চ রক্তচাপ, শরীরে শ্বাসকঠিনাই, বা ব্যক্তিগত ইতিহাস পরীক্ষা করতে পারে।
- মসৃণ পরীক্ষা: প্রাথমিক মসৃণ পরীক্ষা যেগুলি উপলব্ধ থাকতে পারে তা হতে পারে – পূর্ণ কর্মোদয়, মল, মূত্রপিন্ডের পর্যাপ্ত প্রবাহ ইত্যাদি।
- রেডিওগ্রাফি (X-ray) বা সনাতনফিটি (CT) স্ক্যান: এই পরীক্ষাগুলি কিডনি পাথরের মাধ্যমে যে সমস্যা তৈরি হচ্ছে তা জানার জন্য ব্যবহার হয়।
- মূত্র পরীক্ষা: মূত্রে অবস্থিত উপাদানের পরীক্ষা করার জন্য মূত্রপিন্ড হতে মূত্র সংগ্রহ করা হয়।
এই পরীক্ষাগুলি পরে, ডাক্তার ব্যক্তির স্থিতি এবং কিডনি পাথরের ধরন উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা প্রস্তাবনা করতে পারেন। চিকিৎসার পথে আপনার ডাক্তার কিছু প্রমুখ উপায় প্রস্তাবনা করতে পারে, যেগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
- পানি পান বৃদ্ধি: সাক্ষাৎ পানি পান বৃদ্ধি করা যেতে পারে, এটি কিডনি পাথর বিষয়ে সাহায্য করতে পারে কারণ এটি পাথরগুলির নকল প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করতে পারে।
- ওষুধ: কিছু ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে যা কিডনি পাথর সমস্যা সামান্য করতে সাহায্য করতে পারে বা তা সমাপ্ত করতে সাহায্য করতে পারে।
- স্বাভাবিক মসৃণ বা ক্রিয়াশীলতা: কিডনি পাথর সাধারণভাবে পাথর প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নিম্নলিখিত চিকিৎসা প্রস্তাবনা করা হতে পারে: সাক্ষাৎ ওজন হারানো, প্রোটিনের সংকুচিত সামগ্রী কমানো, হাই পোটাসিয়াম খাবার সংমিলিত খাওয়া বন্ধ করা।
প্রয়োজনে, যদি কিডনি পাথর বড় বা সমস্যামূলক হয়, তবে কিডনি পাথর সরিয়ে আনার জন্য ক্ষেত্রে সার্জিক্যাল প্রক্রিয়াও প্রয়োজন হতে পারে।
সবশেষে, যদি কেউ কিডনি পাথর সমস্যা অথবা যেকোনো স্বাস্থ্য সমস্যার সাময়িক সাহায্য প্রয়োজন হয়, তাকে একজন দক্ষ চিকিৎসকে দেখাতে উপস্থিতি দেওয়া উচিত।
কিডনিতে পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়
কিডনির ভেতরে পাথর বা গুরুত্বপূর্ণভাবে “কিডনি স্টোন” হলে এর প্রাথমিক লক্ষণগুলি ব্যক্তিত্ব পাবেন:
পিছনের পাশে ব্যথা: অনেক সময় কিডনি স্টোন থাকার ফলে পিছনের পাশে যেমন ব্যথা অনুভব করা যায়। এটি অক্ষমতা, প্রস্রাবে আগ্রহ, কিডনির আশয় সম্প্রেষণ ইত্যাদির সাথে জড়িত হতে পারে।
সাবালা ব্যথা: কিডনি স্টোনের কারণে সাবালা অঞ্চলে ব্যথা অনুভব করা যাতে পারে। এটি সাধারণভাবে অক্ষমতা, কম স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ সহ অন্যান্য সমস্যার সাথে যুক্ত হতে পারে।
অস্বাভাবিক প্রস্রাব: কিডনি স্টোন আশয় থাকলে, আপনি অস্বাভাবিক প্রস্রাব অথবা প্রাথমিক প্রস্রাব অনুভব করতে পারেন।
প্রস্রাবে রক্ত: বৃদ্ধির বা অন্যত্র না থাকার সম্ভাবনা থাকলে, কিডনি স্টোন সংক্রমণের ফলে প্রস্রাবে রক্ত মিশে যেতে পারে।
প্রস্রাবে সামান্য দ্রবণ: কিডনি স্টোন সংক্রমণের ফলে প্রস্রাবে সামান্য দ্রবণ অনুভব করা সম্ভব।
ব্যাথা এবং আঘাত: কিডনি স্টোন আশয় হতে পারে এবং এগুলি ব্যাথা এবং আঘাত সৃষ্টি করতে পারে, যেমন সিস্টিটিস (অস্থিরমনির প্রদাহ), ব্যাথা সম্প্রেষণ, কিডনির সুস্থ কার্যক্রমের আঘাত ইত্যাদি।
কিডনি স্টোন প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বা সমস্যা সামগ্রীগুলির মধ্যে আপনার আকার, অবস্থা এবং অন্যান্য সামাজিক অবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট হতে পারে। আপনি যদি এই সমস্যা সম্পর্কে চিন্তিত থাকেন বা যদি এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তাহলে চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কিডনিতে পাথর হলে কি খাওয়া যাবে না
কিডনির সমস্যা বা পাথর সম্পর্কিত রোগে কিছু খাবার যে সাবধানে খাওয়া উচিত নয়, তা একটি ডাক্তার বা পেশাদার পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিন্তু একটি সামান্য নির্দিষ্ট গাইডলাইন নিম্নলিখিত হতে পারে:
- প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ: যদি আপনার কোনও কিডনি সমস্যা বা পাথরের চিহ্ন থাকে, তাহলে সবচেয়ে ভাল প্রথম পদক্ষেপ হলো ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। ডাক্তার আপনার অবস্থা এবং চিকিৎসা সম্পর্কে সেটি সর্বদা ভাল পরামর্শ দেবেন।
- পানির গুরুত্ব: প্রতিদিন প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন যত্নসাথে পানি পান করা উচিত, যাতে কিডনি সঠিকভাবে কাজ করতে পারে।
- মিট এবং মিট স্যাবস্টিটিউট: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী মিট এবং মিট স্যাবস্টিটিউট খাবারে সীমিত হতে পারেন। প্রোটিন সৃষ্টি করার জন্য সাধারণভাবে মাংস বা ডেয়িরি প্রোডাক্ট পরিবর্তন করতে হতে পারে।
- সব্জি এবং ফল: সবজি এবং ফলের উপকারিতা অন্যান্য কিছু খাবারের সম্পর্কে অধিক উচিত হতে পারে, যেমন প্রোটিন স্যাবস্টিটিউট বা ব্যাকন আসিড।
- লবণ সীমিত করুন: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, সেজন্য লবণের পরিমাণ সীমিত রাখা উচিত।
- প্রয়োজনে সাপোর্ট সাপ্লিমেন্টস: ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করে প্রয়োজনে সাপোর্ট সাপ্লিমেন্টস নেওয়া যেতে পারে।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এই সুপারিশগুলি জনপ্রিয় মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে এবং সাধারণ স্বাস্থ্য সুত্রের ভিত্তিতে প্রদান করা হয়েছে। আপনি যদি কোনও কিডনি সমস্যা বা পাথর সম্পর্কে চিকিৎসা নিচ্ছেন, তাহলে সর্বদা ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনিতে পাথর হলে কি খেতে হবে
কিডনির স্বাস্থ্য সম্পর্কে এই ধরনের সমস্যা দ্বারা ভুগতান করা প্রায় অসম্ভব এবং মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজনক। পাথর কিডনি গঠনের একটি জনপ্রিয় কারণ হতে পারে এই কারণে প্রথমে আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকে পরামর্শ নিতে সম্মত হন।
পাথর কিডনি যেহেতু আপনার ডাইটের জন্য বিশেষভাবে ক্ষতিকর, তাহলে আপনার চিকিৎসক আপনাকে উপযুক্ত পুষ্টি পরামর্শ দেবেন। সাধারণভাবে, পাথর কিডনির জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শ মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ:
প্রাথমিক পরামর্শ: প্রাথমিক পরামর্শ পেলে, চিকিৎসক আপনাকে উপযুক্ত ডাইট পরামর্শ দেবেন। কিডনি স্টোন বা পাথর গঠনের জন্য কিছু খাবার এবং পানি সীমিত করা হতে পারে।
পানি: পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন যত্নশীলভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। পানির পরামর্শ আপনার ডাক্তার দ্বারা দেওয়া মাত্রা মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ অতিরিক্ত পানি অথবা সামান্য পানি উভয়ই ক্ষতিকর হতে পারে।
খাবারের সামগ্রী: আপনার ডাইটে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, অক্সালিক এসিডের সাথে যুক্ত খাবার সংমিলিত থাকা উচিত নয়। পাথর গঠন হতে সম্ভাবনাময় খাবারে সীমিত হতে হতে পারে, যেমন শিংড়ি, শুটকি, ডাট, পালং শাক, স্পিনাচ, চকলেট, মসুর ডাল ইত্যাদি।
প্রোটিন: প্রোটিন আপনার ডাইটে উচ্চ মাত্রাতে থাকতে পারে, কারণ এটি পাথর গঠনে ক্ষমতা থাকে। তবে, আপনার ডাক্তার সাথে সামগ্রীগত পরামর্শের জন্য প্রতিদিনের প্রোটিন মাত্রা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি নিজে যে প্রতিবেশী চিকিৎসকের সাথে আপনার পুষ্টি পরামর্শ ও ডাইটের পরামর্শ নির্ধারণ করতে পারেন, যাতে আপনি আপনার বর্তমান স্থিতি এবং স্বাস্থ্যস্থিতির ভিত্তিতে সঠিক পরামর্শ পেতে পারেন।
কিডনিতে পাথর হলে কি ব্যায়াম করতে হবে
কিডনির সমস্যা হলে ব্যায়াম শুধুমাত্র চিকিত্সকের পরামর্শ অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ। কিডনির সমস্যা বিভিন্ন সাধারণ ব্যায়ামের জন্য আপনার স্বাস্থ্য অবস্থা এবং ডাক্তারের পরামর্শের উপর নির্ভর করে।
কিডনির সমস্যা বা পাথরের জন্য সাধারণভাবে নিম্নলিখিত ব্যায়ামগুলি পরামর্শ করা হতে পারে:
ব্যায়ামের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন: প্রথমে ডাক্তারের সাথে আপনার বর্তমান স্বাস্থ্য অবস্থা আপনার ব্যায়াম পরিকল্পনার মধ্যে ব্যাখ্যা করুন।
সাম্যস্য ব্যায়াম: কিডনির সমস্যা থাকলে, হালকা ব্যায়াম যেমন হেল্থ ওয়াকিং, যোগাসানা, মনোবিজ্ঞান ব্যায়াম উপকারী হতে পারে।
হিডুরেশন ব্যায়াম: ব্যাথা এবং আক্রমণ ব্যাথা কমাতে হিডুরেশন ব্যায়াম উপকারী হতে পারে।
পর্যাপ্ত শীর্ষক আয়াম: শীর্ষক আয়াম এবং বৃহত্তর আয়ামের মধ্যে উচ্চ ইনটেনসিটি ব্যবহার করা উচিত নয়, যাতে কিডনির চাপ বাড়াতে না দেয়।
জর্জর ব্যায়াম পরিহার করুন: মহাশয়, জর্জর ব্যায়াম এবং ভারী শ্রমকে এড়াতে হয়ে পারে এবং কিডনির স্বাস্থ্য প্রভাবিত করতে পারে।
পানির পর্যাপ্ততা: পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যখন আপনি কিডনির সমস্যা হয়েছে তখন পানির পর্যাপ্ততা বজায় রাখা।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: যদি আপনি কিডনির সমস্যার সাথে সংশ্লিষ্ট অবস্থানে থাকেন, তবে একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট বা ফিটনেস ইনস্ট্রাক্টরের সাথে কাজ করে সেই ব্যায়াম পরিকল্পনা তৈরি করার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, কিডনির সমস্যা খুবই সহজে শ্রম এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে সমাধান হয় না। ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করা এবং নির্দেশিত ব্যায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিডনিতে পাথর হলে বোঝার উপায়
যদি কেউ কিডনির পাথরে আক্রান্ত হয়, তাহলে ব্যক্তিটি তার অবস্থার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা এবং পরামর্শ পেতে একজন চিকিৎসকে দেখাতে হবে। কিডনির পাথরের উপায় নির্ধারণ ও প্রতিক্রিয়া নিম্নলিখিত স্থাপনগুলির ভিত্তিতে হতে পারে:
পরীক্ষা ও নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলি: প্রথমে চিকিৎসক সম্পূর্ণ চুক্তি নেওয়া যাবে যে কিডনির পাথর আছে এবং তা কতটুকু বড় বা ছোট। এটি নির্ধারণ করতে CT স্ক্যান, X-ray বা অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে হতে পারে।
পানি পান এবং প্রতিবাদ: প্রথমে ব্যক্তিটির শরীরে পর্যাপ্ত পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি কিডনির পাথর বৃদ্ধি এবং আউটফ্লো প্রমোট করতে সাহায্য করতে পারে।
প্রেসক্রিপশন ও ঔষধ: চিকিৎসক প্রয়োজনে ব্যক্তিকে ব্যাক্তিগত অবস্থার উপর ভিত্তি করে ঔষধ প্রেসক্রাইব করতে পারেন, যা কিডনির পাথর কে শস্ত্র প্রভাব ছাড়াই ভাঙ্গানো সাহায্য করতে পারে।
চিকিৎসা প্রক্রিয়া: বড় পাথরগুলি যদি শারীরিকভাবে অসুস্থতা সৃষ্টি করে বা কার্যক্ষমতা প্রভাবিত করে, তাহলে চিকিৎসক কিডনির পাথর যেভাবে সরানো যায় তা নির্ধারণ করতে পারেন। সাধারণভাবে, ছোট পাথরগুলি স্বয়ংভূতভাবে সরানো যেতে পারে যদি ব্যক্তি পর্যাপ্ত পানি পান করে।
সার্জিক্যাল প্রক্রিয়া: যদি পাথর বৃদ্ধি অত্যধিক বা অস্বীকৃতি প্রদর্শন করে এবং এই অবস্থা ঔষধ, পানি পান বা অন্যান্য চিকিৎসা সাহায্য করে না, তাহলে সার্জিক্যাল প্রক্রিয়া আবশ্যক হতে পারে।
প্রতিটি কেস ব্যক্তিগত এবং কিডনির পাথরের আকার, অবস্থা এবং সম্ভাব্য প্রভাবে ভিত্তিত হয়, তাই ব্যক্তিগত চিকিৎসা প্ল্যান গঠনে চিকিৎসকের দায়িত্ব।