কর্ন কাকে বলে: জ্যামিতিতে বিভিন্ন চিত্র অঙ্কন করার ক্ষেত্রে বিশেষ করে চতুর্ভুজ অথবা বহুভুজ অঙ্কন করার ক্ষেত্রে কর্ণ নির্ণয় করা যায়।
এজন্য জ্যামিতির ভিত্তিগুলো এবং বিভিন্ন আলোচনার বিষয়গুলো যথা ভাবে জানার জন্য একটি বহুভুজের কর্ণ বা কর্ণ কতটি অবস্থান করে তা জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এজন্য উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে কর্ণ রিলেটেড বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানাচ্ছি।
একটি চতুর্ভুজ অথবা বহুভুজ অঙ্কন করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন শীর্ষবিন্দু রয়েছে। ফলে শীর্ষবিন্দুগুলোর ব্যবহার করার মাধ্যমে নতুন এক অংশ তৈরি করা যায়। তৈরি কি তোর নতুন রেখাংশ কে একটি কর্ণ বলে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জ্যামিতির বিভিন্ন আনুষাঙ্গিক এবং চিত্রবৃত্তির তথ্য জানার ক্ষেত্রে কর্ণ সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন তথ্য এবং কর্ণরিলেটেড সমাধান করার ক্ষেত্রে কর্ণ কাকে বলে এবং কর্ণ সম্পর্কে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
কর্ণ মানে কি
যেকোনো একটি চতুর্ভুজ অথবা বহুভুজের ক্ষেত্রে বিপরীত যে শীর্ষবিন্দুগুলো অবস্থান করে সে শীর্ষবিন্দুগুলো যোগ করার মাধ্যমে যে রেখাংশ তৈরি হয় তা হল কর্ণ। অর্থাৎ করন হলো একটি বহুভুজের যে সকল বিন্দু রয়েছে সে সকল বিন্দুমসমূহ যোগ করার মাধ্যমে তৈরিকৃত রেখাংশ।
কর্ন কাকে বলে
যেকোনো একটি চতুর্ভুজ অথবা বহুভুজের ক্ষেত্রে বিপরীত যে শীর্ষবিন্দুগুলো রয়েছে সে শীর্ষবিন্দুগুলোর মাধ্যমে রেখাংশ কে কর্ণ বলা হয়।
জ্যামিতিক ভাষায় বহুতল বিশিষ্ট বহুভুজ বা চতুর্ভুজের ক্ষেত্রে দুইটি শীর্ষ যোগ করার মাধ্যমে যে একাংশ গুলো পাওয়া যায় সেগুলোকে কর্ণ বলা হয়। এক্ষেত্রে শীর্ষবিন্দু একই প্রান্তে থাকে না তাই যেকোনো একটি ঢালু রেখা কে কর্ণ বলা যায়।
কর্ণ ম্যাট্রিক্স কাকে বলে
যে ম্যাট্রিক্সের শাড়ি সংখ্যা এবং কলাম সংখ্যার সমান থাকে তাকে বর্গ ম্যাট্রিক্র বলে। যে বর্গ ম্যাট্রিক্সের প্রধান কর্ণের ভুক্তি গুলো ছাড়া বাঁকি ভুক্তি গুলো শূন্য (০) তাকে কর্ণ ম্যাট্রিক্স বলা হয়।
অর্থাৎ যে ম্যাট্রিক্সের প্রধান কর্ণের ভুক্তি গুলো ছাড়া অন্য যে ভুক্তিগুলো রয়েছে সেগুলো শুন্য এবং প্রধান কর্ণের ভুক্তি গুলো অশূন্য এ ধরনের ম্যাট্রিক্স কে কর্ণ ম্যাট্রিক্স বলা হয়। কর্ণ বরাবর ভুক্তি গুলো ছাড়া বাকি ভুক্তি গুলোর মান শুন্য।
চতুর্ভুজের কর্ণ কয়টি
বহুভুজ অথবা চতুর্ভুজের ক্ষেত্রে, জের একাংশটি যেকোনো দুইটি অধারাবাহিকভাবে শীর্ষ যোগ করার মাধ্যমে পাওয়া যায় তাকে চতুর্ভুজের কর্ণ বলা হয়।
ফলে একটি চতুর্ভুজের কর্ণের সংখ্যা থাকবে দুইটি। এক্ষেত্রে কর্ণদ্বয় বিপরীত জোড়া যে শীর্ষবিন্দু গুলো রয়েছে সেগুলো যোগ করার মাধ্যমে পাওয়া যায়।
এক্ষেত্রে একই চতুর্ভুজের দুইটি কর্ণ বিদ্যমান। ফলে যে সকল উত্তল বহুভুজের ক্ষেত্রে সমস্ত কর্ণ বহুভুজের ভিতরে অবস্থান করে ফলে রি এন্ট্রন্ট বহুজ এর জন্য কিছু কর্ণ বহুভুজের বাইরে অবস্থান করতে পারে। তবে একটি অংকনকৃত চতুর্ভুজের কর্ণের সংখ্যা হয় দুইটি।
আরো পড়ুন: চতুর্ভুজের ক্ষেত্রফলের সূত্র
চতুর্ভুজের কর্ণ কাকে বলে
বহুভুজ অথবা চতুর্ভুজের ক্ষেত্রে, জের একাংশটি যেকোনো দুইটি অধারাবাহিকভাবে শীর্ষ যোগ করার মাধ্যমে পাওয়া যায় তাকে চতুর্ভুজের কর্ণ বলা হয়।
ফলে একটি চতুর্ভুজের কর্ণের সংখ্যা থাকবে দুইটি। এক্ষেত্রে কর্ণদ্বয় বিপরীত জোড়া যে শীর্ষবিন্দু গুলো রয়েছে সেগুলো যোগ করার মাধ্যমে পাওয়া যায়।
এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে কর্ণ রিলেটেড বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করার মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি।
আশা করি আমাদের পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি কর্ন বিষয়ে যে সকল তথ্য জানতে চান অথবা জানতে চেয়েছেন তা যথাযথভাবে জানতে পারবেন এবং উপকৃত হতে পারবেন।
