বাংলাশিক্ষা

কর্ণফুলী টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

কর্ণফুলী টানেল: কর্ণফুলী টানেল একটি প্রকৃতি যন্ত্রপাতি যা নেপালের কাঠমান্ডু শহরকে চীনের কেরুংসে সংযোজিত করে। এটি নেপালের প্রথম উচ্চমার্গের টানেল হিসেবে গণ্য।

কর্ণফুলী টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান 

কর্ণফুলী টানেল বাংলাদেশের একটি মহাসড়ক প্রকল্প। এটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও খুলনা মহাসড়কে যোগ করার জন্য পরিকল্পিত হয়েছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম অনুপ্রানিত টানেল হবে যা কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা থেকে খুলনা বিভাগের দশমীঘাট উপজেলা পর্যন্ত যাবে।

এই টানেল নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য হল চট্টগ্রাম ও খুলনা মহাসড়ক মার্গে যাতাযাতের সুবিধা বৃদ্ধি করা এবং বৃহত্তর পরিবেশ সংরক্ষণ উপকরণ করা। ব

র্তমানে চট্টগ্রাম ও খুলনা মহাসড়ক মার্গে বেশ কয়েকটি নদী উপাস্য হয়ে থাকে, যা সংগতভাবে পারিবারিক যাতাযাতের সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। এছাড়াও এই টানেল দ্বারা পরিবেশের সংরক্ষণের দিক থেকেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হবে।

কর্ণফুলী টানেলটি প্রকল্পটি বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (বাংলাদেশ রাজপথ কর্তৃপক্ষ) এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম অনুপ্রানিত টানেল প্রকল্প।

কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পটি আন্তর্জাতিক পরিমাণের বিনিয়োগ সহ কারিগরি ও প্রযুক্তি সংযোগে পূর্ণতায় নির্মাণ করা হচ্ছে। টানেলটির মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩.৩ কিলোমিটার। এটি একটি দ্বিতীয় নগরীয় টানেল হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে, যার মধ্যবর্তী একটি টিউবে সড়ক নিয়ে যাত্রা করতে হয়।

কর্ণফুলী টানেল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিমূর্তি হিসাবেও গণ্য হচ্ছে। টানেলের নাম “কর্ণফুলী” এটি জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের সময় সম্প্রদায়িক মানসিকতা এবং সাহসী প্রচেষ্টা প্রতিষ্ঠিত করেছে।

আরো পড়ুন: টানেল কাকে বলে? 

কর্ণফুলী টানেল উদ্বোধন

কর্ণফুলী টানেল বাংলাদেশের একটি টানেল যা ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহর সংযোগ করে। টানেলটি উদ্বোধিত হয়েছিল ২০০৪ সালে বিদ্যুৎ ও জলাশয় মন্ত্রী এবং সার্বক্ষেত্র মন্ত্রী সম্মেলনের মাধ্যমে। এটি সংযোগ রাষ্ট্রীয় সংস্থা বিডিবিআই ও আমেরিকান সংস্থা মিলে নির্মাণ করা হয়।

এটি সময়ের সাথে বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা ও বাংলাদেশের প্রধান কমার্শি শহর চট্টগ্রাম মধ্যে যাতায়াত সুবিধা প্রদান করে।

কর্ণফুলী টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

কর্ণফুলী টানেল এর উপকারিতা 

১. কর্ণফুলী টানেল কি?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেল একটি প্রকৃতি যন্ত্রপাতি যা নেপালের কাঠমান্ডু শহরকে চীনের কেরুংসে সংযোজিত করে। এটি নেপালের প্রথম উচ্চমার্গের টানেল হিসেবে গণ্য।

২. কর্ণফুলী টানেলের দৈর্ঘ্য কত?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলের দৈর্ঘ্য প্রায় ৯.০ কিলোমিটার (৫.৬ মাইল)।

৩. কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণ কার্য শুরু হয়েছিল কখন?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণ কার্য ২০১৬ সালে শুরু হয়েছিল।

৪. কর্ণফুলী টানেল কোন পরিবহণ যানের জন্য ব্যবহৃত হয়?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলে বিভিন্ন পরিবহন যান চলে, যেমন গাড়ি, মটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, ট্রেন, ইত্যাদি।

৫. কর্ণফুলী টানেল এসে কাঠমান্ডু এবং চীনের মধ্যে কী সম্পর্ক স্থাপন করে?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেল এসে কাঠমান্ডু এবং চীনের মধ্যে ট্রান্সপোর্টেশন এবং ট্রেডের সম্পর্ক স্থাপন করে। এটি নেপালের অর্থনৈতিক ও সামরিক সহায়তা বৃদ্ধি করে এবং কাঠমান্ডু শহরকে পরমাণু অবক্ষম করে এবং মার্কেট এক্সেস সহজ করে।

কর্ণফুলী টানেল এর উপকারিতা

৬. কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের কত খরচ হয়েছে?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের প্রকল্পে মোট খরচ প্রায় ১০০ কোটি ডলার ছিল।

৭.কর্ণফুলী টানেল কত সময়ে শেষ হয়েছিল?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে। পরবর্তীতে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছিল ২০২০ সালে।

৮. কর্ণফুলী টানেল কতটি লেন্সে বিভক্ত করা?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেল মোট ৪টি লেন্সে বিভক্ত করা হয়েছে।

৯. কর্ণফুলী টানেলের মধ্যবর্তী পুলগুলির সংখ্যা কত?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলে মোট ২টি পুল রয়েছে।

১০. কর্ণফুলী টানেলে কোন ধরনের পরিবহন চলাচল সুবিধা পাওয়া যায়?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলে মোটরসাইকেল এবং সিএনজি (CNG) অটোরিক্সস চলাচল করতে পারে।

১১. কর্ণফুলী টানেলের সর্বোচ্চ গতিবেগ কত?

উত্তর: কর্ণফুলী টানেলের সর্বোচ্চ গতিবেগ সীমাবদ্ধ আছে এবং গাড়ির ধরণ অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।

আরো পড়ুন: একক কাকে বলে?

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button