শিক্ষা

আধুনিক অর্থনীতির জনক কে? বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে

আধুনিক অর্থনীতির জনক কে: একটি দেশের রাষ্ট্রের অথবা অন্যান্য যে ক্ষেত্রে প্রতিটি রাষ্ট্রের অর্থনীতির ব্যবস্থা হয়েছে একটি উন্নত ব্যবস্থা। প্রাইভেট দিয়েগতভাবে প্রত্যেকটি দেশে আলাদা আলাদা অর্থনীতির ব্যবস্থা রয়েছে। 

দেশের উন্নয়নের প্রধান ও অন্যতম লক্ষ্য হিসেবে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে মুক্ত হিসেবে দাবি করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় প্রতিটি মানুষকে তাদের রাষ্ট্রের জন্য অথবা দেশের জন্য হলেও আধুনিক অর্থনীতির জনক কে বাংলাদেশের অর্থনীতির

জনকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। তাই ও তো পোস্টের মাধ্যমে আধুনিক অর্থনীতির জনক সম্পর্কিত আলোচনা করানো হলো। 

অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হলে এমন একটি ব্যবস্থা যে ব্যবস্থা উপর নির্ভর করে একটি দেশ অথবা রাষ্ট্র গঠিত করা হয় এবং যার উদ্যোগে একটি দেশকে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা দেওয়া হয়। 

তাই উন্নয়নের সাথে প্রতিটি দেশের প্রতিটি খাঁটি যে পরিমাণ অর্থ ব্যবহার করার মাধ্যমে নতুন নতুন বাসস্থান নতুন নতুন কর্মশালা তৈরি করা হয় পাশাপাশি মেরামতের জন্য যে সকল খাতে অর্থ উপার্জন বা অর্থ প্রয়োগ করা ওই সকল খাতের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটি একটি অন্যতম ব্যবস্থা। 

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জনক হিসেবে কাকে বলা হয় আবার বিশ্বের ঐতিহাসিক করবো কান্ডের ক্ষেত্রে অর্থনৈওতিক দিক দিয়ে কাকে ইতিহাসের অন্যতম অর্থনৈতিক জনক বলা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন এবং তার মাধ্যমে দেশ দাতা জাতির উন্নয়নের লক্ষ্য এগিয়ে যাও প্রয়োজন। 

আধুনিক অর্থনীতির জনক কে

একই সমাজের একটি প্রদান ও অন্যতম অংশ হিসেবে অর্থনীতি পরিচিত। সমাজ তথা রাষ্ট্র সহ সার্বিক মঙ্গলের সকল কাজসমূহ অর্থনীতির উপর নির্ভর করে। তথা অর্থনীতি হলো সমাজ রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক বা অর্থগত দিক দিয়ে উন্নত এক অর্থনৈতিক পরিত্রাণ বা ব্যবস্থা। 

যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে অর্থকে বর্তমান সময়সহ সব সময় অধিকারে প্রাধান্য দেয়া হয়ে থাকে। এভাবে অর্থনীতিকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে আধুনিকায়নের নতুন ছোঁয়ায় নিত্য নতুন অর্থনীতিকে নতুন ভাবে তৈরি করা হচ্ছে। 

তবে সর্বপ্রথম কোন একজন ব্যক্তি অর্থনৈতিক সম্পর্কে গবেষণা করেন এবং তাকে অধিষ্ঠিত করেন। সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আধুনিককালে আধুনিক অর্থনীতি তৈরি হয়েছে যা ব্যবহারে সমস্যা অন্য ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য। এবং এরকম উদ্যোগ গ্রহণকারী ব্যক্তি কি আধুনিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। তবে বর্তমান সময়ের আধুনিক অর্থনীতির জনক হলেন,, –

পল অ্যান্থনি স্যামুয়েলসন,,

 – Paul Anthony Samuelson.

পল স্যামুয়েলসনকে আধুনিক অর্থনীতির জনক বলা হয় কেন?

কোন একজন ব্যক্তিকে আধুনিক অর্থনীতির জনক বলা হওয়ার জন্য যথেষ্ট কারণ প্রয়োজন। পল স্যামুয়েলসনকে অর্থনীতির জনক বলার যে সকল কারণগুলো মুখো সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো 

১. অর্থনীতির যে সকল আধুনিক শাখা প্রশাখা গুলো রয়েছে সেগুলো তৈরি করেছেন  পল স্যামুয়েলসন।

২.অর্থনীতি যে সকল নতুন রূপবধি ও প্রধান রয়েছে তা এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের শাখা গুলো বিভিন্ন প্রকারভেদসমূহ গড়ে তুলেছেন তিনি তাই তাকে অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

৩. অর্থনীতি সম্পর্কে যে সম্পূর্ণ ধারণা রয়েছে, অধ্যাপক পল স্যামুয়েলসন সেই ধারণা গুলো সকলে সামনে তুলে ধরেন। 

৪. অর্থাৎ অর্থনীতির যে সকল মুখ্য উপাদান এবং বিষয়ভিত্তিক আলোচনা রয়েছে সেই সকল বিষয় ভিত্তিক আলোচনা ও মুখ্য উপাদান গুলো সকলের সামনে তুলে ধরে তারা যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থনীতির উন্নয়ন সাধনের লক্ষ্যে, 

যে সকল পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন সেই সকল পদক্ষেপের মাধ্যমে অর্থনীতিকে উন্নয়নের এক অগ্রগতিময় চুড়ায় তুলে ধরেছেন। 

মূলত অর্থনীতি শাস্ত্রের যে সকল পরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রণের অধ্যায় সমূহ এবং গবেষণামূলক কার্যক্রম রয়েছে সেই সকল দিককে সকলের সামনে উন্মোচন করার মাধ্যমে উন্নতির নতুন দুয়ার উন্মোচিত করেছেন। 

এ সকল কারণে এবং কারণগুলোর যথেষ্ট কষ্টতা ও বিবেচনার মাধ্যমে, পল স্যামুয়েলসন কে আধুনিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

আধুনিক অর্থনীতির জনক কে বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে
আধুনিক অর্থনীতির জনক কে বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে

ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক কে

ব্যষ্টিক অর্থনীতির জনক হলেন,এডাম স্মিথ।এছাড়াও,  আধুনিক অর্থনীতির জনক হলেন  লর্ড কেইল।পরিবর্তনশীল সমাজ বিজ্ঞান যা মানুষের অসীম অভাব এবং বিকল্প ব্যবহার যোগ্য সীমিত সম্পদের মধ্যে সমন্বয় সাধনকারী কার্যবলি পর্যালোচনা করাকে অর্থনীতি  বলে। 

তবে, অর্থনীতির যে শাখায় বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সম্পর্কে পৃথক পৃথক ভাবে আলোচনা করা হয় তাকে ব্যষ্টিক অর্থনীতি বলা হয়ে থাকে। ব্যস্টিক  অর্থনীতির একটি অন্যতম অংশ হলো উত্তর উৎপাদন সম্ভাবনা রেখা। 

এছাড়াও এই রেখাটি সকলের কাছে   PPCরেখা নামে বেশ পরিচিত।অর্থাৎ অর্থনীতির যে একটি অংশে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং লেনদেন করা হয় পাশাপাশি,

কোন ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের অর্থনৈতিক কার্যক্রম বা অন্যান্য কর্তৃক বিভিন্ন মাধ্যম বা কর্তৃক সম্পর্কিত আলোচনা করা হয়ে থাকে ওই সকল পর্যালোচনা গুলোকে বেশটিক অর্থনীতির একটি অংশ বা ব্যেস্টিক অর্থনীতি বলা হয়। 

এবং বেস্টিক অর্থনীতির এ ধারা বা কার্যক্রম সর্বপ্রথম সকলের সামনে তুলে ধরেছিলেন, এডাম স্মিথ।তাই, এডাম স্মিথকে ব্যস্টিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে?

অর্থনীতি একটি দেশ ভিত্তিক অথবা জাতিবিতে অথবা রাষ্ট্রীয় ভিত্তিক কার্যক্রম। অর্থনীতির উন্নয়নের স্বার্থে প্রত্যেকই দেশি আলাদা আলাদা ভাবে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বা কাঠামো তৈরি করা হয়। 

তবে বাংলাদেশে আলাদা আলাদা ভাবে অর্থনীতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা আলোচনায় তাদের সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা হয় না। 

বরং আন্তর্জাতিকভাবে যে সকল পন্থা গুলো অবলম্বন করা হয়ে থাকে সেগুলো প্রায়োগিক  দিগ্গত উন্নতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

তবে যদি এরকম প্রশ্ন আসে বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে, তবে এক্ষেত্রে আধুনিক অর্ধ গতি অর্থনীতি এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিতভাবে যে সকল অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রেখেছেন ওই সকল ব্যক্তিগণকে বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক বলা হয়ে থাকবে। 

তার ইদার ভাই কোথায় বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক হলেন,,,

– পল অ্যান্থনি স্যামুয়েলসন।

ভারতের অর্থনীতির জনক কে

দেশের উন্নয়নের প্রধান অন্যতম মাধ্যম হলো অর্থনৈতিক উন্নতি। অর্থনৈতিক অর্থনৈতিক উন্নতি দেশের সার্বিক মঙ্গল এবং বিভিন্ন ধরনের মঙ্গলময় কাজের এক ব্যাপক অংশীদার। 

বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে কোন দেশে এই প্রথা চালু রয়েছে। ঠিক তেমনি ভারতে এব্রতাটি চালু রয়েছে। 

ভারতে আলাদাভাবে তাদের নিজস্ব অর্থনীতির উন্নয়নের লোকে নিজস্ব উদ্যোগে একজন বোদে একজনকে জনক হিসেবে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে । 

তারই ধারাবাহিকতার উন্নয়নের চূড়ান্ত লক্ষ্যে “দাদাভাই নওরোজি” কে ভারতের অর্থনীতির জনক হিসেবে বলা হয়।এছাড়াও তিনি ভারতের গ্রান্ড ওল্ডম্যান হিসেবে সকলের কাছে সুপরিচিত। 

অর্থাৎ ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে যেকোনো পদক্ষে বা প্রধান অন্যতম মাধ্যম হিসেবে অর্থনীতির উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার দায়িত্ব পালনে সর্বাধিক ভুমিকা রাখেন এবং উন্নয়নকে করার জন্য ব্যাপক একজন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত নওরোজি।

এডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয় কেন

১৭৭৬ সালে অ্যাডাম স্মিথ একটি অন্যতম অর্থশাস্ত্রের বহিঃপ্রকাশ করেন। 

তার নিজের হাতের লেখা এই বইটি অর্থনীতির মূল যে সকল বিষয়বস্তু রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়েছে। 

এছাড়াও এই বইটি এতটাই গ্রহণযোগ্য যে এই বইটিকে Bible of Economics বলা হয়। এছাড়াও বইটিতে অর্থনীতির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সর্বোচ্চ উন্নয়নের লোককে যে সকল কার্যকরী করা প্রয়োজন এবং তার মাধ্যমে সফলতা আসতে পারে এই সকল কার্যাবলী সম্পন্ন অ্যাডাম স্মিথ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। 

তার এ সকল কর্মকান্ডের উপর বিবেচনা সুরূপ তা কি অর্থনীতির জনক হিসেবে সর্বজন গ্রাহ্য বিবেচনা করা হয়েছে। 

তার লেখা বইটি হলো :-

  • An 
  • Inquiry 
  • into
  • the nature 
  • and
  • Causes
  •  of the
  • wealth of 
  • nations,,

যেদিকে বর্তমান আধুনিক সময়কে সময়ের অর্থনীতি ভিত্তিক এক অন্যতম বই হিসেবে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ সকল কারণ বিজ্ঞান বিবেচনায় অ্যাডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

নিউ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতির জনক কে
নিউ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতির জনক কে

নিউ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতির জনক কে

অর্থনীতির ক্লাসিক্যাল উন্নতির স্বার্থে অর্থনীতিতে নিউ ক্লাসিক্যাল বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ বা কার্যক্রমে সূচনা করা হয়ে থাকে। 

বর্তমান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য নতুন নতুন  বিভিন্ন পদক্ষেপ বা আইন আনুক বিভিন্ন ধরনের পন্থা এবং নিয়ম কানুন অনুসরণের মাধ্যমে নতুন ভাবে অর্থনীতিতে উন্নয়ন করা সম্ভব হয়। 

পাশাপাশি এই উন্নয়নকে ধরে রাখার জন্য এবং অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়ে অন্যান্য দেশের তুলনায় প্রতিটি দেশকে বিশ্বের এক অন্যতম অর্থনীতির সম্পন্ন রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিউ ক্লাসিক্যাল যে সকল কর্মকাণ্ড রয়েছে সেগুলোর সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে। 

এবং এই সকল নতুন নতুন ক্লাসিক্যাল বিষয়বস্তুগুলো যে ব্যক্তি অর্থনীতির সামনে তুলে ধরেছেন ওই ব্যক্তিকে নিয়োগ্লাজিক্যাল অর্থনীতির জনক বলা হয়ে থাকে।। 

এজন্য, 

পল অ্যান্থনি স্যামুয়েলসনকে নিউ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতির জনক বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ নিউ ক্লাসিক্যাল অর্থনীতি যে জনক তার ইংরেজি নাম হলো:  Paul Anthony Samuelson,,,,

ইসলামী অর্থনীতির জনক কে

কুরআন সুন্নাহ এবং হাদিস মোতাবেক যে সকল অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবসায় রয়েছে সেগুলোকে ইসলামিক অর্থনীতি বলা হয়। 

অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ইসলামিক যে সকল পুষ্টি তামাদ্দুন সমৃদ্ধ বা অন্যান্য কার্যাবলী রয়েছে সেগুলো ইয়ার অন্তর্ভুক্ত। তাই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ইসলামিক অর্থনীতি একটি মুখ্য বিষয় 

তবে ইসলামিক অর্থনীতির যে ব্যক্তি সকলের কাছে তুলে ধরেছেন বা তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছেন সে ব্যক্তি কি ইসলামিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

আর এরকম একজন ব্যক্তি হলেন- ইবনে খালদুন বলেন।সমাজবিজ্ঞানী এই ব্যক্তিটি অর্থনীতির জন্য জনসাধারণের সাথে বিশেষভাবে কৌশলের মাধ্যমে সম্পৃক্ত রয়েছেন। 

অর্থনীতির অন্যতম তথ্য যথাযে তথ্য এবং রিকার্ডো থেকে অনেক এগিয়ে রয়েছে ওই সকল কার্যক্রম গুলো সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে ইসলামিক অর্থনীতি। 

বর্তমান সময়ে পশ্চিমার চিন্তা বৃদ্ধি থেকে নিজে ৩ শতাব্দীর দূরে এগিয়ে এগিয়ে ইসলামকে অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার যে প্রক্রিয়া রয়েছে তা হচ্ছে ধানকৃত কাজ সমূহ। 

তেমনি অর্থ তেমনি অর্থনৈতিক ফাউন্ডে এক অনন্য অর্থনৈতিক ব্যবস্থা তুলে ধরেছেন তিনি। 

এজন্য ইবনে খালদুন কে অর্থনীতির তথা ইসলামিক অর্থনীতির জনক বলা হয়। 

উক্ত পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে অর্থনীতির জনক কে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক জনকেই তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি। 

অর্থনীতির জনক কে অথবা বাংলাদেশের অর্থনীতির জনক কে ইত্যাদি সম্পর্কে আপনার যদি যেকোন প্রশ্ন থাকে এবং তা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা জানতে পেরে থাকেন অর্থাৎ উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই তা আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

আরো পড়ুন: অরবিটাল কাকে বলে

২. সামষ্টিক অর্থনীতির জনক কে?

= জন মাইনার্ড কেইন্স,,,,,

৩. অর্থনীতির জনক ও আধুনিক অর্থনীতির জনক কে?

= পল অ্যান্থনি স্যামুয়েলসন,,,,,

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button