বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সম্পর্কে সেরা সাধারণ জ্ঞান
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: এটি প্রায় ৩.৯ কিলোমিটার লম্বা এবং সাম্প্রতিকতম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে অফিশিয়ালি উদ্বোধিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ জ্ঞান
বঙ্গবন্ধু টানেল অনুচ্ছেদ বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সেতু একটি সংস্কৃতি ও ইতিহাসের মধ্যে গঠিত টানেল বা সেতু যা বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় সংযুক্ত হয়েছে।
এটি প্রায় ৩.৯ কিলোমিটার লম্বা এবং সাম্প্রতিকতম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে অফিশিয়ালি উদ্বোধিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু টানেল পুরোনো চক্রবর্তী কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কের মাঝে পাহাড়ে তৈরি হয়েছে। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বদীপ্ত সংযোজন যা পাহাড়কে অতিক্রান্ত করে দিয়েছে এবং চট্টগ্রাম জেলা ও বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের সংযোগ বৃদ্ধি করে দিয়েছে।
এই টানেল চট্টগ্রাম শহর থেকে কক্সবাজারে যাওয়ার সময় মার্কিন ফুয়েল ট্যাঙ্কারগুলির অপ্রয়োজনীয় লাইনগুলি পার করার জন্য।
বঙ্গবন্ধু টানেল একটি প্রযুক্তিগত মার্গ যা চট্টগ্রাম জেলা এবং কক্সবাজার জেলা মধ্যে একটি সর্বদীপ্ত সংযোগ স্থাপন করেছে। এই টানেলের মাধ্যমে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ এবং পাহাড়ের মধ্যে সমগ্র পরিবহন সেবা সরবরাহ করা হয়।
এর নাম শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দেয়া হয়েছে যদিও টানেলটি মূলত কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম এর সম্পর্কে পাহাড় পার করে এবং এটি মহাসাগরিক বন্দরে নির্মিত নয়।
বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্বকালের স্মৃতিতে সংযোজিত হয়েছে। এটি প্রধানতঃ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও পরিবহন সুবিধা উন্নত করার জন্য পরিকল্পিত হয়েছে। এই টানেল চট্টগ্রাম শহর থেকে কক্সবাজারে ভ্রমণ করতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সবচেয়ে প্রাথমিক বন্ধন।
বঙ্গবন্ধু টানেল একটি উন্নত প্রযুক্তিগত ধারণা যা কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধর তৈরি করেছে। এটি মূলত একটি টানেল যা সাগরের নীচে লেগেছে এবং সাগরের নীচে পাহাড় পার করে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার মহাসড়কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।
এই টানেল ট্রাফিক সমস্যা মিনিমাইজ করে দেয় এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার মহাসড়কে স্মুদ্ধ ও ত্বরিত সংযোগ প্রদান করে।
বঙ্গবন্ধু টানেল স্থাপিত হয়েছে এমন কারণে যে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপর স্থিত হিল এলাকা ট্রাফিক সমস্যা সৃষ্টি করছিল এবং মার্গটি অতিক্রান্ত করা কঠিন ছিল।
সেই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য বঙ্গবন্ধু টানেল প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে। এটি মানবসম্পদ ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
আরো পড়ুন: রাষ্ট্রবিজ্ঞান কে বিজ্ঞান বলা হয় কেন
বঙ্গবন্ধু টানেল কোন নদীর তলদেশে নির্মিত হচ্ছে
বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু তুন্নেল বাংলাদেশের কীশোরগঞ্জ জেলা এবং টাঙ্গাইল জেলা মধ্যে অবস্থিত। এটি জামালপুর জেলা হাইলট্র্যাক রোডে নির্মিত হচ্ছে। এই টানেল ব্রাহ্মপুত্র নদীর তলদেশে গড়ে তুলতে হবে।
ক্ষুদ্র বাংলায় কাজ করার জন্যে বঙ্গবন্ধু টানেল সংস্কৃতি এবং কলকাতা শহরের মধ্যেই গড়ে তোলা হচ্ছে। এটি দুইটি মেট্রোপলিটান শহর, ঢাকা (বাংলাদেশ) এবং কলকাতা (ভারত) মধ্যে মেগারেল টানেল সিস্টেম যোগ করার মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করবে।
এই টানেল ব্রহ্মপুত্র নদী অধীনে বংগোপসাগর নদী পুলিশে তৈরি করা হবে। এটি পুলিশ হাইলট্র্যাক রোডে ব্রহ্মপুত্র নদী পুলিশের নিচে গড়ে তোলা হবে। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সুষ্ঠু, ব্যাপক এবং সুরক্ষিত সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে।
বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সম্পর্কে সেরা সাধারণ জ্ঞান
১. বঙ্গবন্ধু টানেল কোথায় অবস্থিত?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল বাংলাদেশের ঢাকা শহরের নীলক্ষেত এলাকায় অবস্থিত।
২. বঙ্গবন্ধু টানেল কত দৈর্ঘ্যের?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১১ কিলোমিটার (বা ১১,০০০ মিটার)।
৩. কতটি টানেলের মধ্যে বঙ্গবন্ধু টানেল অন্তর্ভুক্ত?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল মোট ৪টি টানেলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এই ৪টি টানেল হলো যমুনা, মেঘনা, পদ্মা ও শিতলক্ষ্য টানেল।
৪. কেন বঙ্গবন্ধু টানেল নামকরণ করা হয়েছিল?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল একটি মহান যোগাযোগ প্রকল্প যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী।
৫. বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ কখন শুরু হয়েছিল?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালে।
৬. বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণে কোন দেশের সহায়তা নেওয়া হয়েছিল?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণে ভারতের সহায়তা নেওয়া হয়েছিল। ভারত অধীনে এই টানেল নির্মাণ কাজ সম্পাদিত হয়েছে।
আরো পড়ুন: প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা কি? কাকে বলে – উপকরণ পদ্ধতি গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সম্পর্কে সেরা সাধারণ জ্ঞান
৭. বঙ্গবন্ধু টানেলের মাধ্যমে কোন নদী পার করা হয়?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের মাধ্যমে পদ্মা নদীটি পার করা হয়।
৮. বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্বোধনী কোন বছরে হয়েছিল?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্বোধনী ২০২২ সালে হয়েছিল। মার্চ ২০২২ তারিখে টানেলটি সরকার কর্তৃক উদ্বোধিত হয়।
৯. বঙ্গবন্ধু টানেল কোন উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা হয়েছে?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের উদ্দেশ্য হলো ঢাকা শহরকে সমৃদ্ধ এবং উন্নত অঞ্চল সংযোজন করা। এটি যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করে রাজধানীকে দক্ষিণপূর্ব বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলে সংযুক্ত করতে সাহায্য করবে।
১০. বঙ্গবন্ধু টানেলের ব্যবহার কী কী?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের মাধ্যমে পরিবহন যন্ত্রপাতি, গাড়ি, মটরসাইকেল, সাইকেল, পদযাত্রীরা পদপ্রদেশের দুইপাশে সহজে যাত্রা করতে পারবেন।
১১. বঙ্গবন্ধু টানেল কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে ঢাকা শহর একটি উন্নত যোগাযোগ সংযোগ পাবে।
১২. বঙ্গবন্ধু টানেল কি একটি মেট্রো রেল সার্ভিস উপযুক্ততা প্রদান করবে?
- উত্তর: হ্যাঁ, বঙ্গবন্ধু টানেল মেট্রো রেল সার্ভিসের জন্য উপযুক্ততা প্রদান করবে। এটি ঢাকা শহরের সংকীর্ণ এলাকা থেকে অন্যান্য অঞ্চলের মেট্রো লাইন সংযোগ করবে।
১৩. বঙ্গবন্ধু টানেল কখন অবশিষ্ট হয়ে উঠবে?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং ২০২২ সালে উদ্বোধনী হয়েছে। এটি একটি চলমান টানেল হিসাবে ব্যবহারযোগ্য রাখা হবে।
১৪. বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণের ব্যয় কত ছিল?
- উত্তর: বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণের মোট ব্যয় প্রায় ৯৮০ কোটি টাকা ছিল। এই টানেল নির্মাণ কাজ সম্পাদনের জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং ভারত সরকার একত্র হয়েছে।